দর্শনীয় স্থান - তাজহাট জমিদার বাড়ি, রংপুর
বৃহস্পতিবার
তারিখ - ২০ এপ্রিল ২০২৩
আসসালামু আলাইকুম
প্রিয় স্টিমবাসী। সবাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমি ও আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছি। আজকে আমি স্টিম ফর ট্র্যাডিশন কমিউনিটি তে আয়োজিত দর্শনীয় স্থান নিয়ে আমি আলোচনা করতে যাচ্ছি। আজকে আমার পাশের জেলায় অবস্থিত একটি জমিদার বাড়ি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছিল। তো চলুন শুরু করা যাক।
বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের মধ্যে তাজহাট জমিদার বাড়ি অবস্থিত। আর এই বাড়িটি এখন বর্তমানে ঐতিহাসিক প্রাসাদ। আর এই জমিদার বাড়ি টি এখন জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটন আসে এখানে এই রংপুরের জমিদার বাড়ি টি দেখার জন্য। আর এই জমিদার বাড়িটি শুধু রংপুর শহরে নয় বিভিন্ন জায়গায় এই বাড়িটির সুনাম রয়েছে। আর এই ছবিটি জমিদার বাড়ির মূল ভবন। এই ভবনটি এখন আমাদের দেশের একটি ঐতিহাসিক জাদুঘর হিসাবে পরিচিত এবং এই জাদুঘরে অনেক কিছুই আছে দেখার মতো।
বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে মহারাজা কুমার গোপাল লাল রায় তাজহাট জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করেন। আর এই জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১০ বছর এর মতো। আর রাজা কোনও কিছু তৈরি করার আগে অবশ্যই চিন্তা ভাবনা করে তৈরি করে। ঠিকই একই ভাবে এই জমিদার বাড়িটি তিনি তৈরি করেছিলেন। এই জমিদার বাড়ির চারিদিকে সবুজ গাছ পালা লাগানো রয়েছে। বিভিন্ন ফুলের বাগান ও রয়েছে। সেগুলো দেখার মতো।
এই জায়গাটি ভবনের নিচের অংশ। এদিক দিয়ে রাজা ও তার পরিবার চলাচল করতেন। অবশ্য এটি রাজ প্রাসাদ হিসাবে রাজা নিজে ব্যবহার করতেন। রাজা এই সব কিছু তার ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য রংপুর শহরে নির্মাণ করেছিলেন। আর এগুলো এখন বর্তমানে আমাদের দেশের ঐতিহাসিক স্থান হিসাবে পরিচিত।
এই জায়গা টি জমিদারবাড়ীর পিছনের অংশ এখানে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো আছে। আর এই সব জায়গায় সব কিছু সংস্করণ করা হয়েছে এবং দর্শনীয় স্থান হিসাবে আমাদের মাঝে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। জমিদার বাড়ির আশে পাশে এমন অনেক কিছু আছে সেগুলো দেখার মতো। তবে জমিদার বাড়ি টির বর্তমান সৌন্দর্য অনেক অংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। আর এগুলো সব কিছু আমাদের দেশের সরকার নিয়ন্ত্রণ করছে।
জমিদার বাড়িটির ভিরতে প্রবেশ করলে দেখা যাবে এমন অনেক গুলো নারিকেল গাছ দিয়ে ভরা। দুই পাশে এমন অনেক গুলো নারিকেল গাছ লাগানো আছে সেটা এই জমিদার বাড়িটি সৌন্দর্য আরো বৃদ্ধি করেছে।
শুধু নারিকেল গাছ না এখানে অনেক ফুলের বাগান ও করা হয়েছে সেগুলো সব আমাদের উপভোগ করার জন্য। আর পর্যটন এসে যেনো এখনে কিছু সময় আনন্দে উপভোগ করতে পারে। তারা যেনো আমাদের দেশের ঐতিহ্য বাহী স্থান সম্পর্কে ধারনা লাভ করতে পারে। সে জন্য আমাদের দেশের সরকার প্রধানের এতো উদ্যোগ গ্রহণ করা।
আমি আমার দুই জন বন্ধু কে এই প্রতিয়োগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি : @radleking & @marialexandra.
ডিভাইস | Samsung A52. |
---|---|
লোকেশন | রংপুর, বাংলাদেশ। |
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
রংপুরে তাজহাট জমিদার বাড়ি ঐতিহ্যবাহী একটি জায়গা। আমি একবার গিয়েছিলাম, আপনি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই, এবং উপস্থাপনার যথেষ্ট সুন্দর। আপনার পোস্ট দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাই। অসাধারণ লাগলো আমার কাছে, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
তাজের হাট জমিদার বাড়ি নিয়ে সুন্দর একটি উপস্থাপনা। আমি কখনো তাজ হাট জমিদার যায়নি। তবে তাজ হাট জমিদার বাড়ি সম্পর্কে সুন্দর ও সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাই ❤️❤️❤️
রংপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি নিয়ে আপনি খুব সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। বিশেষ করে আপনার ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে। আমি এখানে যত বাড়ি গিয়েছি ততবারই অসংখ্য লোকের ভিড় ছিল। আপনি এত ফাঁকা পরিবেশ কিভাবে পেলেন ভেবে অবাক হচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপি আপনার সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ❤️❤️
রংপুরে তাজহাট জমিদার বাড়ি ঐতিহ্য বহন করে।রংপুরের তাজহাট জমিদার বাড়িতে গিয়েছিলাম অনেক আগেই।আপনার তোলা ফটো গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। রংপুরের ঐতিহ্যবাহী তাজহাট জমিদার বাড়ি নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া
তাজহাট জমিদার বাড়ি নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। এই তাজহাট জমিদার বাড়ি আমাদের রংপুর বিভাগে অবস্থিত। এখানে বিভিন্ন জেলার মানুষ ঘুরতে আসে। সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ
তাজহাট জমিদার বাড়ি আমিও গিয়েছিলাম। জমিদারবাড়িটির স্থাপত্যশৈলী ছিল নজরকাড়া। আর উপর তলায় অবস্থিত জাদুঘরে অনেক পুরানো জিনিসপত্র রয়েছে। আপনি সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ ভাই ❤️❤️❤️
রংপুরের ঐতিহ্যবাহী জমিদার বাড়িতে আমি বেশ কয়েকবার গিয়েছিলাম। বেশ মনোরম পরিবেশ সেখানে অনেক পর্যটক সেখানে ভিড় করেন।বিশেষ করে ঈদের সময় সবথেকে বেশি সেখানে ভিড় হয়ে থাকে। খুব সুন্দর একটি পোস্ট আপনি উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
ধন্যবাদ