এখন আমরা সব কিছুকে মিশিয়ে দিব ।
এখন আমরা একটি ঢাকনা দিয়ে আর সেটার উপর তাপ দিতে থাকব।
যখন দেখব ঝিঙ্গাগুলো চিত্রের মত পটপটা ভাজি হয়ে গেছে তখন বুঝতে হবে ভর্তা হওয়ার মত অবস্থায় হয়ে আসছে।
এখন আমরা সেগুলোকে মিহি করার জন্য একটি পাত্রে নিয়ে নিব ।
কিছুক্ষণ পর সেটাকে মিহি করে নিব।
সর্বশেষে একটি পরিষ্কার বাটিতে উঠে নিব।
| Samsung | A03s |
|---|
| ফটোগ্রাফার | @shahin05 |
| লোকেশন | নিজ বাসা। |
আশা করি আমার তৈরি করা ঝিঙ্গার ভর্তা রেসিপি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। তাই সবার সুস্থতা কামনা করে এখানেই শেষ করলাম। তবে লেখার মাঝে ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
https://twitter.com/neha3332221/status/1688911227798634496?s=20
ঝিঙ্গার ভর্তা আমার বেশি খাওয়া হয় না। তবে রেসিপিটি আমার কাছে ভালই লাগলো। ঝিঙ্গার ভর্তা বেশ কয়েক বছর আগে খেয়েছি।রেসিপিটি আপনি খুব সুন্দর ভাবে বিস্তারিত করে উপস্থাপন করেছেন। তাছাড়া ফাইনাল আউটপুটটি অনেক ভালো লাগছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ
বাহ্ খুব সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি।ঝিঙ্গার ভর্তা আমাকে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে ঝিঙ্গার ভর্তার মধ্যে বেশি ঝাল দিলে সেটার স্বাদ খুব ভালো লাগে।আপনি অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপির ধাপ গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ
আমি বাসায় ঝিঙে ভর্তা খেয়েছি কিন্তু হোটেলের ভর্তা বেশি মজা লাগে। আপনি ধাপে ধাপে অনেক সুন্দর ভাবে ভর্তা বানানোর রেসিপি শেয়ার করেছেন। আসলেই জিবে জ্বল আনার মতো রেসিপি ভাই। সুন্দর লিখেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ
ঝিঙ্গাকে আমাদের গ্রামে তরই বলা হয়। আসলেই এই ভর্তাটি অনেক মজাদার হয়। আমরাও বাড়িতে মাঝে মাঝে ভর্তাটি করে খাই। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ
সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। আমি কখনো ঝিঙ্গা ভর্তা খাই নাই। তবে মনে হচ্ছে ঝিঙ্গা ভর্তা অনেক সুস্বাদু লাগে খেতে। একদিন আপনার রেসিপি ফলো করে এলদিন চেষ্টা করবো ভর্তা করার। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ
ঝিঙ্গা তো অনেক খেয়েছি, তবে এখন পর্যন্ত সিঙ্গার ভার্তা খাওয়া হয়নি, তবে ভর্তা গুলো দেখে মনে হইতেছে খুবই সুস্বাদু এবং মজাদার হয়েছে, এবং রেসিপি এর ধাপগুলো আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন, সব মিলিয়ে খুবই চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ
ঝিঙ্গা দিয়ে অনেক প্রকার রেসিপি রান্না করে খেয়েছি, তবে সিঙ্গার ভর্তা আজকে প্রথম দেখলাম, আপনার সিঙ্গার তৈরি ভর্তা গুলোর কালার দেখে মনে হচ্ছে খুবই স্বাদ হয়েছে, প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে বর্ণনা সহ উপস্থাপনা করেছেন, আপনার রেসিপিটি দেখে বাসায় একদিন ট্রাই করবো যাতে কখনো খাইনি তাই একদিন টেস্ট করা দরকার, অনেক সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করেছে, শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ
গরম ভাতের সঙ্গে ঝিঙ্গির ভর্তা খাওয়ার মজাই আলাদা। এবং আপনি প্রত্যেকটি স্টেপ অনেক সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। দেখতে অনেক সুন্দর লাগতাছে এবং মনে হচ্ছে রেসিপিটি অনেক মজাদার হয়েছে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
ধন্যবাদ