আসসালামু আলাইকুম
১৩ই- শ্রাবণ -১৪৩০ বঙ্গাব্দ
কেমন আছেন আপনারা, আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি, আজ আমি আপনাদের মাঝে হস্তশিল্পের হাতপাখা নিয়ে আলোচনা করতে হাজির হয়েছি।
হেল্লো কাছের মানুষ জন, আমার ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প হাতপাখা নিয়ে আলোচিত পোস্টে আপনাকে স্বাগতম, হাতপাখা চিনে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া সম্ভব না, যদিও এটি ঐতিহ্যবাহী একটি জিনিস এরপরেও এখনো গ্রামের মানুষজন হাতপাখা ব্যবহার করে থাকে, বর্তমান দেশের যা অবস্থা হাতপাখা ছাড়া চলেই না।
গ্রামের মানুষজন অনেক ধরনের হাতপাখা ব্যবহার করে থাকে এর মধ্যে অন্যত মানের হলো বাঁশের তৈরি হাতপাখা, যেটি বাঁশ এবং কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়, আমার জানা মতো বাঁশের তৈরি হাতপাখা দিয়ে বেশি বাতাস লাগে, গ্রামের প্রতিটি বাসায় এমন হাতপাখা পাওয়া যায়।
বাঁশের হাতপাখা তৈরি করা খুবই সহজ, আমি আপনাদের মাঝে যে ফটো গুলো শেয়ার করেছি এভাবেই আপনারা বাঁশের হাতপাখা তৈরি করতে পারবেন, একদম সহজ প্রথমে আপনি বাঁশের একটি কনচি গোল করে বেদে নিবেন এরপর সোজা একটি কনচি এবং গোল একটি পাইপ দিয়ে বেদে নিবেন, এরপর কাপড় দিয়ে শিলাই করে নিবেন।
অনেক হাতপাখাটি সুন্দর দেখানোর জন্য সুতা দিয়ে নকশা তৈরি করে থাকে, যেমনটা এই পাখাটিতে করা হয়েছে, আসলে এটি একটি সাধারণ ডিজাইন এরথেকেও অনেক সুন্দর সুন্দর নকশিকতা রয়েছে, আবার কেউ কেউ হাতপাখার একদিকে সুতা দিয়ে নাম লেখে থাকে যেটি দেখতে খুবই সুন্দর লাগে, মুলত এই পাখাটি আমি দেখানোর উদ্দেশ্যে তৈরি করেছি, তাই তেমন সুন্দর করে তৈরি করা হয়নি।
| বিষয় | হস্তশিল্প - হাতপাখা |
|---|
| ডিভাইস | realme 9i |
| ফটোগ্রাফার | @rubayat02 |
| লোকেশন | বাংলাদেশ |
প্রিয় বন্ধুরা এই ছিলো আমার আজকের হস্তশিল্পের হাতপাখা নিয়ে আলোচনা, আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে, দেখা হবে আবার কোনো নতুন বিষয় নিয়ে, সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
💞-খোদা হাফেজ-💞
আমি রুবাইয়াত হাসান হৃদয়, সোনালী বাংলাদেশে আমার বসবাস, বাংলা আমার মাতৃভাষা, পেশায় আমি একজন ছাত্র এবং এর পাশাপাশি আমি Steem For Tradition কমিউনিটির নিয়মিত একজন সদস্য, Steem For Tradition কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে সত্যি আমি অনেক গর্বিত, কারণ আমি এখনে আমার জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং সৃজনশীলতা প্রকাশ করতে পারি, আমার আগ্রহ, আমি বাংলার ইতিয্য এখানে নতুন করে ফুটিয়ে তুলবো, এছাড়াও আমি ফটোগ্রাফি, অঙ্কণ, রেসিপি এবং DIY পোস্ট করতে অনেক ভালোবাসি, এবং এটা মন দিয়ে মানি যে মানুষ মানুষের জন্য।
you can also vote for @bangla.witness witnesses
VOTE for @bangla.witness
হাতপাখা গ্রামবাংলার অতিপরিচিত এবং ঐতিহ্য বহন করে। হাতপাখা সাধারণত গরমের হাত আমাদের রক্ষা করে। আগেকার সময়ে বিদ্যুৎ না থাকায় এই হাতপাখা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আপনার টাইটেলটি আরেকটু বড় করার চেষ্টা করবেন ভাই।
অবশ্যই বড়ো করার চেষ্টা করবো,
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
Twitter link :- https://twitter.com/Rubaiyathasan02/status/1685318249532325888?s=20
হাতপাখা আমাদের গ্রাম গঞ্জের ঐতিহ্য, যখন বিদ্যুতের যুগ ছিল না তখন মানুষের একমাত্র ভরসা ছিল হাতপাখা। যার মাধ্যমে মানুষের বাতাস পেতো। এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ হওয়ার কারণে হাত পাখার ব্যবহার বিলুপ্তি পথে। তবুও লোডশেডিং এর যুগে আবার হাত পাখার ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুন্দর লিখছেন অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া
হাত পাখা নিয়ে দারুণ লেখছেন।বর্তমান হাত পাখার ব্যবহার কমে যাচ্ছে।বাঁশের তৈরি হাত পাখা আমাদের বাসায় আছে।অনেক সুন্দর ভাবে পাখার মধ্যে নকশা তৈরি করেন।ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া
এক সময় গরমের জন্য একমাত্র বাতাস খাওয়ার মাধ্যম ছিল প্রকৃতি ও এই হাতপাখা।এখন যেন দিন দিন এই হাত পাখা বিলুপ্তির পথে।তেমন আর দেখা যায় না তবে গ্রামে কিছু কিছু জায়গায় এখন ও হাত পাখা রয়েছে। দারুন একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি দারুন লিখেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া
হাতপাখা নিয়ে খুবই চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন ভাই। একটা সময় যখন বিদ্যুৎ ছিলো না তখন এই হাতপাখাই ছিলো গরম থেকে বাচার একমাত্র অস্ত্র। ছোটবেলায় আমি যখন দাদির সাথে ঘুমাতাম তখন আমি না ঘুমানো পর্যন্ত দিনি হাতপাখা দিয়ে বাতাস করতেন আমাকে। এখন হাতপাখার ব্যবহার দিন দিন কমে যাচ্ছে। এই হাতপাখাটা কি আপনি বানিয়েছেন...???
আমি শুধু বাঁশের কাজ গুলো করে দিয়েছি,
বাকিটা আপু বানিয়েছে।
আগেকার দিনে বাতাস খাওয়ার একমাত্র মাধ্যম ছিলো হাত পাখা কিন্তু বর্তমানে তেমন আর দেখতে পাওয়া যায় না। তবে বর্তমানে গ্রামের মানুষ প্রচুর পরিমানে বিদ্যুতের ভোগান্তির মধ্যে আছে আর তাই আবার হাতপাখা ব্যবহার করতে দেখা যাইতেছে। সুন্দর পোস্ট করেছেন ভাই।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া, আমার পোস্টি পরার জন্য
হাত পাখা নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন। এই প্রচন্ড গরমে শান্তির একমাত্র মাধ্যম হলো এই হাতপাখা। হাত পাখার বাতাস অনেক ঠান্ডা হয়ে থাকে। আর বর্তমানে যে হারে লোডশেডিং চলছে তাতে হাত পাখা ছাড়া আর অন্য কোন উপায় নেই। অনেক সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
বাহ! কমিউনিটিতে হাত পাখা নিয়ে অনেকেই পোস্ট করেছেন কিন্তু আপনি প্রথম যে বাঁশের হাত পাখার প্রস্তুতি সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছেন। আসলে এটি খুব সহজে বানানো যাবে মনে হলেও এটি বানানো মোটামুটি কঠিন কাজই।সবাই এটি বানাতে পারেন না। এই হাত পাখাটি অনেক কালারফুল। ধন্যবাদ আপনাকে
বেশি কঠিন তো নয় আপু,
এরপরেও কঠিন হতেও পারে,
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু মনি।
হাত পাখা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন আপনি।গরমের সময় কৃত্তিম বাতাসের একমাত্র মাধ্যম হলো হাতপাখা।এখন ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ থাকার কারণে হাত পাখার ব্যবহার অনেক কমে গিয়েছে।লোডশেডিং এর সময়ও মানুষ হাত পাখার পরিবর্তে বিভিন্ন ধরনের চার্জার ফ্যান ব্যবহার করছে।ধন্যবাদ ভাইয়া হাত পাখা নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু