গ্রাম অঞ্চলের বাঁশের তৈরি ঐতিহ্যবাহী - খাঁচা।
শুক্রবার
তারিখ - ১৭ মার্চ ২০২৩
আসসালামু আলাইকুম,
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আপনারা সকলে কেমন আছেন?আশা করি মহান আল্লাহ পাকের অশেষ মেহেরবানিতে আপনারা সবাই ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহ তায়ালার রহমতে ভালোই আছি। স্টিম ফর ট্রাডিশন আজ আমি ঐতিবাহী হস্তশিল্প নিয়ে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি আশা করি সবার ভালো লাগবে ইনশাআল্লাহ।
বাঁশ হলো আমাদের দেশে একটি লোকশিল্প। আমাদের দেশের গ্রাম- অঞ্চলের লোকেরা বাঁশ শিল্পের সাথে জড়িত কম বেশি সবাই জড়িত। বাঁশ দিয়ে নানান ধরনের হস্ত জাতীয় শিল্প তৈরি করা হয়। যেমনঃ মই,খাঁচা, মাদুর,ঝুড়িঁ,ইত্যাদি তৈরি হয় এই বাঁশ শিল্পরে মাধ্যমে। নিত্য প্রয়োজনীয় বাঁশ শিল্প এক সময় লোকসংস্কৃতি ও কারুশিল্পের প্রধান বাহন বা উপকরণ হয়ে উঠেছে। বাঁশ আমাদের দেশের গ্রাম- অঞ্চলে অনেকে চাষ করে। নিজের বাড়ির কাজে লাগানোর জন্য ও আবার বাজারে বিক্রির জন্য।
ঐতিহ্যবাহী বাঁশের তৈরি খাঁচা আমাদের দেশের গ্রাম অঞ্চলের বেশি ভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। এই খাঁচা আমাদের গ্রাম অঞ্চলের অনেক লোক বাঁশ দিয়ে তৈরি করে। এই খাঁচা আমাদের গ্রামের লোকেরা মুরগি ও মুরগী বাচ্চা ঢাকানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। মুরগীর বাচ্চা যখন ডিম ফুটে বাহির হয় তখন তা ঢাকিয়ে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও হাঁসের বাচ্চা ঢাকানোর কাজে ও এই হস্তশিল্প বাঁশ ব্যবহৃত হয়।।
বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলে ব্যবহার করা হয়। বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প তৈরি করে আমাদের দেশের লোকেরা বানিজ্যিক লাভবান হচ্ছে। বাঁশের তৈরি এই হস্তশিল্প গ্রামের হাট-বাজারে সচরাচর বিক্রি করা হয়। যেমনঃ খাঁচা,মাদুর,ডালা,পাতি প্রভূতি বিক্রি করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। তবে বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প আর আগের মতো তেমন বেশি পাওয়া যায় না। এই বাঁশের তৈরি হস্তশিল্প এখন প্রায় বিলুপ্তর পথে। কারন আগে অনেক বেশি বাঁশ চাষ করা হতো এখন আর আগের মতো বাঁশ চাষ করা হয় না। এখন মানুষ বাঁশ কেটে উজাড় করে দিচ্ছে।
আমার লেখায় কোন প্রকার ভুল-ভ্রান্তি হয়ে গেলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার করা ঐতিহ্যবাহী চিড়ার বিরিয়ানি পোস্ট দেখার জন্যও পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সকলে সুস্থ ও ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
ক্যামেরা | Oneplus |
---|---|
ধরণ | ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প খাঁচা। |
ক্যামেরা | ৬৪ মেগাপিক্সেল |
ফটোগ্রাফার | @riyan1020 |
অবস্থান | পার্বতীপুর, দিনাজপুর, বাংলাদেশ। |
ধন্যবাদান্তে,
@riyan1020.
বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র গুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। বাঁশ শিল্পের কারনে আমাদের মাটির তৈরি বাড়িঘর গুলো এখনো ঠিকে আছে। বাঁশের তৈরি খাচরী তৈরি করতে অনেক পরিশ্রমের প্রয়োজন। সাধারণত হাঁস ও মুরগী ঢেকে রাখার জন্য আমরা এই বাঁশের তৈরি খচারী ব্যবহার করা হয়।শুভ কামনা রইলো ধন্যবাদ।
প্রাচীনকাল থেকে আমাদের এই শিল্প ব্যবহার হয়ে আসছে। এইসকল খাঁচা আমাদের বাসায় হাঁস-মুরগি ঢাকার কাযে সবথেকে বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। আপনি বাঁশের তৈরি খাসা নিয়ে অনেক সুন্দর তথ্য উপস্থাপন করেছেন।আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
বাঁশের তৈরি খাঁচা মুরগী ঢাকা সহ আরো নানা কাজে ব্যবহৃত হয়। গ্রামের মানুষ এই খাঁচায় করে গরুর খাবার যেমন খড়,ঘাস এসব তৈরি করে খেতে দেয়।এছাড়াও অনেক গৃহিনীরা এই খাচায় আলু, পিয়াজ,রসুন সংরক্ষণ করে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এই রকম বাঁশের খাচা আমাদের বাসায় বারো মাস থাকে। কারন হচ্ছে আমার হাস,মুরগি লালন পালন করে। এই বাঁশের খাচার ভিতরে হাস,মুরগি রাখা হয়।আপনি আমাদের মাঝে সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
বাঁশ তৈরি এসব খাচা গুলো কারু শিল্পের এক অন্যতম ঐতিহ্য। এসব খাঁচাগুলো সাধারণত গ্রামীণ এলাকায় ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন রকম কাজে যেমন এর প্রধান কাজ হল মুরগি, মুরগির বাচ্চা গুলোকে ঢেকে রাখা।আবার অনেকে ছোট ছোট ছাগল ঢেকে রাখে।বলতে এর কাজ হল ঢেকে রাখার কাজ।যাই হোক এসব খাচা বানানো হয় সাধারণত বাঁশ দিয়ে। বাঁশের তৈরি খাঁচার উপরের অংশটি আমাকে খুব ভালো লাগে দেখতে। এই খাচা সম্পর্কে অনেক ভালো কথা লিখেছেন আপনি।খুব সুন্দর হয়েছে ভাই আপনার পোস্টটি অনেক কিছুই জানতে পারলাম।আপনার পোস্টের মাধ্যমে ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
বাঁশের তৈরি খাঁচাগুলো সত্যি অনেক সুন্দর। বাঁশ শিল্পের আসবাবপত্র তৈরী করা কারিগর গুলো নিখুঁত ভাবে বাঁশের তৈরি হস্ত শিল্প তৈরি করে। বাঁশ আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় একটা উপাদান। বাঁশ দিয়ে গৃহস্থালির অনেক আসবাবপত্র তৈরী করা হয়। সাধারণত কয়েক ধরনের বাঁশ পাওয়া যায় যেমন তল্ল্যা বাঁশ এবং বৌউরা বাঁশ, রাজা বাঁশ উল্লেখযোগ্য। এই বাঁশ শিল্পের সাথে অনেক মানুষ জরিয়ে আছে। আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করছেন ভাই অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে লিখছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
বাঁশের তৈরি খাঁচা বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে চিনে। তবে গ্রামের বাড়িতে অনেক প্রয়োজনীয় একটি জিনিস এটি। হাঁস-মুরগি ঢেকে রাখা সহ অন্যান্য আরো অনেক কাজে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে এই পেশার সাথে জড়িত লোকজন অন্য পেশায় চলে যেতে বাধ্য হচ্ছে। অনেক ভালো লিখেছেন ভাই শুভকামনা রইল।
আপনি অনেক সুন্দর লেখছেন ভাই বাঁশের তৈরি খাঁচা নিয়ে, প্রতিটা গ্রাম অঞ্চলে এই বাঁশের তৈরি খাঁচা দেখা যায় আর এই খাঁচা দিয়ে আমাদের অনেক কাজে আসে, খাঁচা গুলো দেখতেও বেশ অনেক সুন্দর লাগে। বাঁশ তৈরি এসব খাচা গুলো কারু শিল্পের এক অন্যতম ঐতিহ্য। এসব খাঁচাগুলো সাধারণত গ্রামীণ এলাকায় ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন রকম কাজে যেমন এর প্রধান কাজ হল মুরগি, মুরগির বাচ্চা গুলোকে ঢেকে রাখা।আবার অনেকে ছোট ছোট ছাগল ঢেকে রাখে।বলতে এর কাজ হল ঢেকে রাখার কাজ।যাই হোক এসব খাচা বানানো হয় সাধারণত বাঁশ দিয়ে। বাঁশের তৈরি খাঁচার উপরের অংশটি আমাকে খুব ভালো লাগে দেখতে।বাঁশের তৈরি খাঁচাগুলো সত্যি অনেক সুন্দর। বাঁশ শিল্পের আসবাবপত্র তৈরী করা কারিগর গুলো নিখুঁত ভাবে বাঁশের তৈরি হস্ত শিল্প তৈরি করে। বাঁশ আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় একটা উপাদান। বাঁশ দিয়ে গৃহস্থালির অনেক আসবাবপত্র তৈরী করা হয়।আপনার পোস্ট পরে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম ভাই, আগে এই বাঁশের তৈরি খাঁচা বা যে কোনো জিনিস এগুলো আগে অনেক ব্যবহার হতো কিন্তু এখন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এগুলো আমাদের মাঝ থেকে। এখনো কিছু কিছু মানুষ এই বাঁশ বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে।আপনার পোস্টের ছবি গুলো অসাধারণ হয়েছে ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
বাঁশ দিয়ে এমন সুন্দর অনেক কিছু তৈরি করা যায়। এই খাঁচা গুলো বেশ কাজে লাগে। বিশেষ করে হাঁসের বাচ্চা ঢেকে রাখা হয় এটির সাহায্যে।
খাঁচা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। এই খাঁচা আমাদের গ্রাম অঞ্চলের ঐতিহ্য। এই খাঁচা আমরা দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করে থাকি।সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন ভাই। অসাধারণ হয়েছে পোস্টি।ধন্যবাদ ভাই।