ছবিটি তৈরি করা হয়েছে ক্যানভা দিয়ে
আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করছি আল্লাহর রহমতে সুস্থ আছেন।আমিও ভাল আছি। কয়েকদিন থেকে অসুস্থ জ্বর চলতেছে।যাই হোক আজকে আমি প্রাচীনকালের বাহন ঘোড়া সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করব।আশা করি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে।
ঘোড়া প্রাণীটির সঙ্গে আমরা প্রায় সবাই পরিচিত। আমার মনে হয় এমন কেউ মানুষ নেই যে ঘোড়া দেখে নি।আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রজাতির ঘোড়া রয়েছে।কোন কোন প্রজাতির ঘোড়া অনেক লম্বা হয়ে থাকে আবার কোন কোন প্রজাতির ঘরে একটু খাটা হয়ে থাকে। কোনগুলো কালো আবার কোনগুলো লাল। ঘোড়া জাত বৈচিত্র আবহাওয়া জলবায়ু ইত্যাদি ভেদে একেক রকম হয়ে থাকে। আমাদের এই পৃথিবীতে সেই প্রাচীনকাল থেকেই ঘোড়ার ব্যবহার রয়েছে।এই প্রাণীটি হলো একটি গৃহপালিত প্রাণী। যারা ঘোড়া ভালবাসে তারা ঘোড়া পালন করে থাকে।
ঘোড়াকে প্রাচীনকাল থেকেই বাহন হিসেবে ধরা হয় কেন এই কথাটার উত্তর দিতে গেলে প্রথমে আসবে ঘোড়ার দৌড়।ঘোড়ায় সাধারণত মানুষ বসতে পারে অর্থাৎ ঘোড়ার পিঠে মানুষ বসতে পারে এবং ঘোড়া সহজেই আয়ত্তে নেওয়া যায়। ঘোড়া সাধারণত গাছগাছালি ঘাস ফলমূল ইত্যাদি খেয়ে বেঁচে থাকে। তাই ঘোড়া পালন করা অনেক সহজ।প্রাচীনকালে এক দেশ থেকে অন্য দেশ বা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হলে ঘোড়ার ভূমিকা সব থেকে বেশি লাগে।কারণ ঘোড়ায় চড়ে খুব সহজেই এবং খুব দ্রুত একটি জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া যায়।এছাড়াও আগে রাজা বাদশার আমলে যারা দূত ছিলেন তাদের জন্য ঘোড়া একটি উপকারী প্রাণী। কারণ খুব সহজেই এবং খুব দ্রুত তারা বার্তা নিয়ে অন্য জায়গায় পৌঁছাতে।
| |
প্রাচীনকালে তো আর এখনকার মত যানবাহন প্লেন ছিল না। যার কারণে ঘোড়া উট ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো যাতায়াত করার জন্য।ঘোড়া শুধু যে সমতল ভূমিতে ব্যবহার করা হতো তা ভুল।ঘোড়া মরুভূমিতেও ব্যবহার করা হতো চলাচলের জন্য। তবে মরুভূমিতে যেহেতু উট সব থেকে বেশি সময় নিয়ে অনেকদূর পর্যন্ত যেতে পারে তাই ঘোড়া সেখানে একটু কম চলে। কম চলে বলে খুবই কম তা না,উটের থেকে কিছুটা কম চলে মরুভূমিতে ঘোড়া।আপনারা যেই ঘোড়াটি দেখতে পাচ্ছেন এই ঘোড়ার ছবিগুলো আমি চিরিরবন্দর রেলওয়ে ব্রিজের সঙ্গে একটি এলাকায় দেখেছিলাম।
ঘোড়াটির রং ছিল লাল। মনে হয় ঘোড়াটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য ব্যবহার করা হয়।কারণ ঘোড়ার উপরে আমি দেখতে পেয়েছিলাম বসার একটি চৌকি রয়েছে। ঘোড়াটি হয়তে স্থানীয় কোন মানুষের হবে। তিনি একটি গাছের মধ্যে ঘোড়াটিকে বেঁধেছেন এবং ঘোড়াটিকে সেখানে ছায়ায় রেখেছেন কিছু গাছ গাছালি ও ঘাস দিয়েছেন খাওয়ার জন্য। ঘোড়ার উপরে আমি কখন চড়িনি তবে ইচ্ছে আছে জীবনে একবার হলেও ঘোড়ার উপরে চড়বো। ঘোড়া সবথেকে বেশি দেখা হয় আমাদের এলাকায় ঘোড়াদৌড় প্রতিযোগিতা সময়। তখন অনেকগুলো ঘোড়া একসঙ্গে নিয়ে আসা হয় প্রতিযোগিতার জন্য। ঘোড়া দৌড় দেখতে অনেক ভালো লাগে আমাকে।
তো এই ছিল ঘোড়া সম্পর্কে আমার কিছু লেখালেখি। আশা করি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে আমার পোস্ট। ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য অবশ্যই মন্তব্য করবেন। |
আসসালামু আলাইকুম, আমার নাম মোঃ রাহুল কাজী। আমার স্টিমিট ব্যবহারকারীর নাম @রাহুলকাজী। আমি দিনাজপুর জেলার চিরিবন্দর উপজেলার বাসিন্দা। আমি বর্তমানে দিনাজপুর সরকারি কলেজে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ছি। আমি আমার পরিবার ও সমাজের মানুষকে খুব ভালোবাসি। আমি খেতে এবং আঁকতে ভালোবাসি। আমি সত্যিই steemit কাজ উপভোগ করি।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
ধন্যবাদ আপনাকে।
https://twitter.com/kazirahul25804/status/1700488217638973908?t=d8qNCeOzPu1HEtlx5uSbxg&s=19
প্রাচীনকাল থেকে রাজা বাদশাদের যানবাহনের একমাত্র মাধ্যম ছিল ঘোড়া, রাজা বাদশারা তাদের জমিদারি দেখতো ঘোরার মাধ্যমে, ঘোড়া দিয়ে যুদ্ধ করা হতো, ঘোড়া অনেক দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে। আগের দিনে কোন যানবাহন ছিলো না, বিশেষ পদ্ধতিতে ঘোড়া দিয়ে গাড়ি তৈরি করা হতো, সেই গাড়ি দিয়ে মানুষ চলাচল করতো। বর্তমানে ঘোড়া তেমন একটা দেখা যায় না। তবে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য। কিছু ব্যবসায়ীরা ঘোড়া নিয়ে পর্যটক এ থাকে, দর্শনার্থীরা ঘোড়ার পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়ায়। বিভিন্ন রকমের পার্কেও ঘোড়ার গাড়ি দেখা যায়। ঢাকা শহরের ওলিতে গুলিতে ঘোড়ার গাড়ি দেখতে পাওয়া যায়। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাহন হলো ঘোড়ার গাড়ি। আমি কয়েকবার ঘোড়ার গাড়িতে উঠেছি, এবং ঘোড়ার পিঠে উঠেছি। আপনি অনেক সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই, ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ঘোড়ার গাড়ি একটি রাজকীয় বাহন। একটা সময় শুধুমাত্র রাজা বাদশাহরাই ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বেড়াতো। প্রাচীন কালে যখন যুদ্ধ হতো তখন সেনাপতিরা ঘোড়ার পিঠে চড়ে যুদ্ধ করতো। তবে আস্তে আস্তে এখন এই ঘোড়া ও ঘোড়ার গাড়ি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। ঘোড়া নিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
যত দিন যাইতেছে। এই রকম প্রাচীন জিনিসগুলো হারিয়ে যাইতেছে। আগে ঘোড়ার গাড়ি দিয়ে এ সবকিছু করতো। কিন্তু এখন সেই গাড়িগুলো এ দেখা যায় না। তবে আপনাদ পোস্টে দেখে অনেক ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে।
ঘোড়া এখন আর তেমন দেখা যায় না আগের দিনে ঘোড়া দিয়ে বিশেষ কিছু কাজ করা হতো। যেমন বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য ঘোরার গাড়ি ব্যবহার করা হত। এখন ঘোড়ার গাড়ি তো দূরের কথা এখন গরুর দেখা যায় না। ঘোড়া দিয়ে আগে মানুষ বিভিন্ন মালামাল বহন করতো কোন স্থানে কিন্তু এখন সেটি অসম্ভব হয় না এখন ঘোড়ার গাড়ি খুব কম দেখা যায়। মাঝে মাঝে মেলাগুলোতে দেখা যায়।এখন তেমন দেখা যায় না। প্রাচীনকালে রাজা বাদশারা ঘোড়া ব্যবহার করে চলাফেরা করতো এবং তাদের বিভিন্ন রাজকীয় কাজে ঘোড়া ব্যবহার করত। ঘোড়া ছাড়া তাদের চলত না ঘোড়া দিয়ে তারা যুদ্ধ পরিচালনা করতো এবং ঘোড়া দিয়ে তাদের বিভিন্ন রসদ যুদ্ধে পাঠাতো। আমাদের এলাকায় একটি ঘোড়া রয়েছে এই ঘোড়াটি একজন মানুষ তিনি লালনপালন করে এবং মাঝে মাঝে এটি চালিয়ে বেড়ায় এবং আমরা দেখে অবাক হয়ে যাই যে ঘোড়অ লালন পালন করে বড় করে এবং সেটি চালিয়ে বেড়ায়। এই লোক খুব সৌখিন ওই জন্যই ঘোড়া কিনে চড়ে বেড়ায়। আপনি সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সাথে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি ঠিকই বলেছেন যে প্রাচীনকালের একটি অন্যতম বাহন হল ঘোড়া। প্রাচীনকালে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতের জন্য তেমন কোনো বাহন ছিল না।তবে ঘোড়া একটি রাজকীয় বাহন।পাশাপাশি এটি একটি ঐতিহ্যবাহী বাহনও বটে।আগেরকার যুগের রাজা ও রাজকুমাররা ঘোড়ায় চড়ে শিকার করতে যেতেন।ঘোড়ায় বিভিন্ন যুদ্ধও সম্পন্ন করা হতো।আপনি ঠিকই বলেছেন যে মরুভূমিতে উট থাকার কারণে ঘোড়া খুব বেশি চলতে পারে না। এই লাল ঘোড়াটি কে আমার বেশ ভালই লেগেছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার পোস্টটি সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
অসাধারণ একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ঘোড়া অনেক দ্রুতগামী একটি প্রাণী। রাজা বাদশা বা জমিদাররা ঘোড়ায় করে বিভিন্ন জায়গায় সফর করতেন বা শিকারে বের হতেন। পরবর্তীতে একটি ঘোড়ার বদলে দুটি ঘোড়া দিয়ে ঘোরার গাড়ি ব্যবহার শুরু হয়। কিন্তু বর্তমানে এই ঘোড়া বা ঘোরার গাড়ি কোনটাই তেমনভাবে দেখা যায় না। ঘোড়া দৌড় দেখতে আমারো অনেক ভালো লাগে। তবে আমি কখনো ঘোড়ার পিঠে উঠিনি। ভিন্নজগতে একবার ঘোড়ার গাড়িতে ওঠার সৌভাগ্য হয়েছিল। দ্রুতগতির এই প্রাণীটি নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আমাদের সাথে আজকের এই পোস্টটি শেয়ার করেছেন। এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রাচীনকালে অন্যতম বাহন হিসেবে ঘোড়াকে ব্যবহার করা হতো। আর এখন মানুষ শখের বসে ঘোড়াতে ওঠে। আমি কখনো ঘোড়াতে উঠি নি। তবে অনেক পার্কে দেখেছি টাকার বিনিময়ে ঘোড়াতে ওঠায়। শখ আছে একদিন ঘোড়ার পিঠে উঠবো। ঘুড়া নিয়ে খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ঘোড়া সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনি। আসলেই আপনি ঠিক বলেছেন এই পৃথিবীতে ঘোড়া দেখেনি এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া অসম্ভব। কারণ ঘোড়া এখন যেখানে সেখানে দেখতে পাওয়া যায় এবং ঘোড়ার গাড়ি আগে বেশি প্রচলন ছিল কিন্তু এখন আর এই ঘোড়ার গাড়ি গুলো দেখতে পাওয়া যায় না শুধু মাঝে মাঝে মেলায় ঘোড়া এবং ঘোড়ার গাড়ি দেখতে পাওয়া যায়। এবং এই ঘোড়ার পিঠে চড়ে ঘুরে বেরার মজাই আলাদা আমাদের এখানে একটি ঘোড়া রয়েছে আমরা মাঝে মাঝে এই ঘোড়ার পিঠে চড়ে বেরাই অন্যরকম অনুভূতি কাজ করে। এবং আগেরকার মানুষ যানবাহন ব্যবহার না করে এই ঘোরা ব্যবহার করতে কারণ আগে তো বেশিটা যানবাহন ছিল না। অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।