দিনাজপুর কালিতলায় বটগাছের নিচে কিছু আমের দোকান।
আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন?আছেন আশা করি ভাল আছেন।আজকে আমি রাস্তার ধারে আমের দোকান নিয়ে কিছু কথা বলবো আপনাদের সামনে।আশা করি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে।
ফলে রাজা বলা হয় আম কে।বাংলাদেশে প্রায় সব অঞ্চলে আম পাওয়া যায়। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে আমের প্রভাব একটু বেশি। এই অঞ্চলগুলোতে সবথেকে বেশি আম পাওয়া যায়। এর ভেতর উল্লেখযোগ্য জেলা হলো রাজশাহী,চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, দিনাজপুর,রংপুর ইত্যাদি। এসব জায়গার বাগান গুলোতে প্রচুর পরিমাণে আম পাওয়া যায়। আম খেতে ব্যক্তিগতভাবে আমাকে অনেক ভালো লাগে। আমের মৌসুম আসলে বাজারগুলোতে আমের আধিক্য বেশি দেখা যায়।
 |  |
|---|
বাগানগুলো থেকে প্রচুর পরিমাণে আম বিভিন্ন রকম আম কোম্পানি নিয়ে নেন।তারা এসব আমগুলোকে জুস বানিয়ে মানুষের কাছে বিক্রি করেন।আবার দেখা যায় যে বাগান থেকে কোন পাইকারি আম নিয়ে বাজারে বিক্রি করে। একেক রকমের আম একেক রকম দাম দিয়ে বিক্রি করা হয়। হাট বাজারগুলোতে অন্যান্য ফলের সঙ্গে আম ও বিক্রি করা হয়। তবে অনেকে শুধুমাত্র আম নিয়েই দোকান করেন। তারা সকাল সকাল আম নিয়ে বসেন তাদের দোকানে এবং সারাদিন আম বিক্রি করে থাকেন। যদিও দেখে মনে হবে সেগুলো টাটকা আম তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে সেগুলোতে বিভিন্ন রকম ওষুধ বা ফরমালিন মেশানো হয়েছে।
দোকানদার গুলো প্লাস্টিকের তৈরি ক্যারেটে করে এসব আমগুলো নিয়ে এসেছিল বিক্রি করার জন্য।তারা কোতোয়ালি থানার দেয়াল ঘেঁষে বসেছিল আম বিক্রির জন্য।আবার অনেকে বটতলার নিচে আমের দোকান দিয়েছে।সেখানে প্রায় ৩০ টির মতো আমের দোকান ছিল।যাইহোক সেখানে আম নেওয়ার জন্য তেমন ভিড় ছিল না আমি অবশ্য সকালে গিয়েছিলাম তাই হয়তো তেমন ভিড় দেখতে পাইনি। তবে আমার মনে হয় এখানে রাতের দিকে বেশ ভালোই ভিড় হয় আম কেনার জন্য।
 |  |
|---|
 |
|---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
 |
|---|
https://twitter.com/kazirahul25804/status/1678720201045725184?t=yXHq6XHO-0qimGJZ2hDNQg&s=19
আমকে ফলের রাজা বলা হয়। আম পছন্দ করেন এমন লোক পাওয়া যায় না। আমার কাছে হাড়িভাঙ্গা এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম খুবই প্রিয়। আম নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই। এখন আমের সিজন চলতেছে, বাজারে অনেক আম পাওয়া যাচ্ছে । বিয়ে করলে শ্বশুরবাড়িতে আম নিয়ে যেতে পারতেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ আপনাকে।
বর্তমান সময়টা আমের সিজন চলছে ৷ তাই সেজন্য বিভিন্ন খুচরা ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে আম ক্রয় করে পাইকারি হারে অনেক জায়গায় বিক্রি করে থাকে ৷ আবার তারা খুচরা ভাবে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছে ৷ বর্তমান সময়টা আম ব্যবসায়ীদের অনেকটা লাভবান ভাবে ব্যবসা চলছে । সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে।
দিনাজপুর কালিতলায় বটগাছের নিচে কিছু আমের দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।ভাই এখন আম এর কেজি কতো করে চলতেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
দিনাজপুর কালিতলায় আম বিক্রি করা আমিও দেখেছি। সেখানকার দোকানদার গুলো বিভিন্ন জায়গা থেকে আম পাইকারি দামে ক্রয় করে তা বিক্রেতাদের মাঝে লাভের আশায় বিক্রি করে থাকেন। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আম কম বেশি সকলে পছন্দ করে। এবার আমের দাম গত বছরের তুলনায় কম। তবে আমে এবার পোকাই বেশি। যার কারনে আম গাছেই পচে যাচ্ছে। এই দোকানদার গুলো অল্প টাকায় আম কিনে কিছু টাকা লাভের আশায় বিক্রি করে থাকেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আম খেতে আমাক বেশ ভালোই লাগে। রংপুর বাস টার্মিনালের সাথে অনেক বড় একটি আমের বাজার রয়েছে। সেখানে অল্প দামে আম ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমের দোকান নিয়ে সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই।আমাদের পার্বতীপুর থানায় এইরকম আমের দোকান দেখা যায়। আমের দোকানের সুন্দর ফটোগ্রাফি করছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
ফলের রাজা হলো আম। আমাদের মৌসুমে বাজারে প্রচুর আমের চাহিদা থাকে। বিভিন্ন জাতের আম দেখা যাচ্ছে। কাতিতলায় কি এখনো এইরকম আমের বাজার লাগে? আম নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।