দিনাজপুর ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ডের একটি জনপ্রিয় ঝালমুড়ির দোকান।
আসসালামু আলাইকুম,
সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ছবিটি তৈরি করা হয়েছে ক্যানভা দিয়ে।
বাংলাদেশে থাকেন ঝালমুড়ি চিনেন না এমন মানুষ পাওয়া খুব বিরল। ঝালমুড়ি প্রায় সবারই একটি মুখরোচক ও প্রিয় খাবার। ঝালমুড়ি খেতে প্রায় সবাইকেই ভালো লাগে ছোট বড় সবাই এটি পছন্দ করে।ঝাল মুড়ি ব্যক্তিগতভাবে আমাকেও খেতে খুব ভালো লাগে কারণ এর স্বাদ আমাকে অনেক ভালো লাগে।ঝাল মুড়ি হল বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত খাবার আমি প্রায়ই বাজারে গেলে ঝাল মুড়ি খাই।
আপনারা যে ঝাল মুড়ির দোকানটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হল দিনাজপুর ফুলবাড়ি বাস স্ট্যান্ডের একটি ঝাল মুড়ির দোকান।সেখানে এই ঝাল মুড়ির মামা খুব ভালোভাবে ঝাল মুড়ি তৈরি করেন। তাই এখানে প্রায়ই ভিড় দেখা যায় আশেপাশের অনেক মানুষ এখানে ঝালমুড়ি খেতে আসে।বিশেষ করে যখন রাত হয় তখন এই ঝালমুড়ির চাহিদা খুব বেড়ে যায় আর দিনের বেলা দেখা যায় যে অধিকাংশ সময় ছাত্র-ছাত্রীরা তার কাছ থেকে ঝাল মুড়ি খেয়ে থাকে।
পরশুদিন আমি ইফতার করার পর ফুলবাড়ী বাসস্ট্যান্ডে গিয়েছিলাম টাকা ওঠার জন্য। সেখানে গিয়ে দেখি যে মামার দোকানে বেশ ভিড় রয়েছে মানুষ ঝালমুড়ি খেতে এসেছেন অনেক।তাই আমি একটু এগিয়ে গেলাম গিয়ে সেখান থেকে দশ টাকার ঝালমুড়ি কিনে নিলাম, নেওয়ার পর ঝাল মুড়ি খাওয়া শুরু করলাম।তার ঝালমুড়ি তে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার বাদাম, তেল ,চানাচুর আরো অনেক কিছুই।তার ঝালমুড়ির টেস্ট বাড়ানোর জন্য তিনি মসলা ব্যবহার করেন অনেক।
খাগড়াই দাম১০ টাকা | ০.4 স্টিম |
ছোটবেলায় এই ঝালমুড়ি অনেক খেয়েছি।এখনো মনে আছে স্কুল ছুটি দিলে বা টিফিন টাইম পাঁচ টাকার করে ঝাল মুড়ি খাওয়ার মজাই আলাদা। মাঝে মাঝে আমরা বন্ধুরা সবাই মিলে গামলাতে করে ঝালমুড়ি নিতাম এবং বেশি বেশি করে সবকিছু দিয়ে ঝাল মুড়ি মাখতাম খাওয়ার জন্য। বন্ধুদের সঙ্গে সেই স্মৃতিগুলো এখনো মনে পড়ে যায়। তাছাড়া এমনিতে আমি বাজারে গেড়ে ঝাল মুড়ি খেয়ে থাকি। বাজারে আমার বাবার দোকানের সামনে একটি ঝাল মুড়িওয়ালা ছিল সে এখনো ঝাল মুড়ি বিক্রি করে।তার কাছে আমি বাজারে গেলে প্রাই ঝাল মুড়ি খেয়ে থাকি। তার ঝালমুড়ি ও খুব ভালো লাগে আমাকে। যাইহোক আমাদের দেশে প্রায় দেখা যায় রাস্তার ধারে ঝাল মুড়ি বিক্রি করা হয়।আর এইসব দোকান হলো অস্থায়ী দোকান। যারা ঝালমুড়ি বিক্রি করে তারা দেখা যায় যে স্কুলের সামনে রাস্তার ধারে অথবা কোন প্রতিষ্ঠানের সামনে এসব ঝালমুড়ির দোকান নিয়ে বসে ও ঝালমুড়ি বিক্রি করে। প্রায় সবস্তরের মানুষ এই ঝালমুড়ি খেতে ভালোবাসে।
You can also vote for @bangla.witness witnesses |
---|
ঝাল মুড়ি খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। কোথাও ঘুরতে গেলে আমি ঝাল মুড়ি খেয়ে থাকি।ঝাল মুড়িতে একটু ঝাল হলে খেতে খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য। আপনার পোস্ট পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ঝলমুরি অনেক প্রিয় একটি মুখরোচক খাবার। কমবেশি সকল বয়সের মানুষ ঝাল মুড়ি খেতে ভালোবাসে। ঝালমুড়ি আবার বেশ প্রিয় একটি খাবার।অনেক অল্প টাকায় বন্ধুদের যদি আড্ডা দেওয়ার কথা আসে তাহলেই প্রথমে মনে পড়ে যায় ঝাল মুড়ির কথা । আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন এবং উপস্থাপন করেছেন আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
ঝালমুড়ি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আমি রাতের বেলা কোথাও ঘুরতে গেলে ঝালমুড়ি দেখে লোভ সামলাতে পারিনা। তখন কিনে খাই। তবে একেক জায়গার ঝালমুড়ি ভিন্ন রকমের সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনি ফুলবাড়ি বাসস্ট্যান্ডে ঝাল মুড়ির দোকান নিয়ে,অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন । অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
ঝালমুড়ি সবাই খেতে ভালোবাসে। ঝালমুড়ি খুব জনপ্রিয় খাবার। সব ধরনের মানুষে খায়। ঝালমুড়ি সব বাজার পাওয়া যায়। আরো দেখা পাওয়া যায় স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার সামনে। তারা ঝালমুড়ি বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে। আপনি ঝালমুড়ি নিয়ে খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য।
ঝাল মুড়ি আমার পছন্দের একটি খাবার। এটা সকলে খেতে বেশ পছন্দ করে। এটি বিশেষ করে স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা খেয়ে থাকে। তাছাড়া বিভিন্ন প্রকার মেলা ও বিভিন্ন প্রকার উৎসবে ঝাল মুড়ি পাওয়া যায়। এছাড়াও এগুলো বিভিন্ন হাটবাজারে ও পাওয়া যায়। এগুলো সব থেকে বেশি পাওয়া যায় স্কুলের কাছে স্কুলের পাশে এই দোকানগুলো বসে যাতে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা খেতে পারে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি দেখে অনেকদিন পর মাখা খাওয়ার ইচ্ছা জাগলো। এই মাকামুড়ি স্বাদ অসাধারন হয়ে থাকে বলে এই মাখা মুড়ি সকলে এত বেশি পছন্দ করে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য
ঝালমুড়ি খেতে পছন্দ করে না এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। ছোট বড় মাঝারি বৃদ্ধ সকলেরই প্রায়ই পছন্দের খাবার ঝালমুড়ি। আপনার কথা মতে জনপ্রিয় এই ঝাল মুড়ির দোকান। ঝাল মুড়ির দোকান যদি জনপ্রিয় হয় তাহলে তো কোন কথাই না। দিন দিন যত বড় হচ্ছি তত এই খাবারের প্রতি রুচিটা কমে যাচ্ছে। দুই একজন বন্ধুবান্ধব না থাকলে এই ঝাল মুড়ি খেতে ইচ্ছে করে না। আমরা যখন বন্ধু-বান্ধব মিলে ঝালমুড়ি খাই তখন আমাদের একটা নিয়ম রয়েছে আমরা বেশি করে মরিচ নিয়ে খাবো। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে না জানি সেই মামার ঝালমুড়ি কতই না মজাদার। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য
ঝালমুরি আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি। ঝালমুড়ি খেতে কে না ভালবাসে। ঝালমুড়ি দোকান গুলো সাধারণত স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান সংলগ্ন দেখা যায়। আবার অনেক সময় গ্রামে গ্রামে এসে ঝালমুড়ি বিক্রি করে তারা জীবিকা নির্বাহ করে। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে কমেন্ট করার জন্য