গ্রামীণ মেলায় ছোট্ট একটি আংটির দোকান।
আসসালামু আলাইকুম আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ভালো আছেন। আজকে আমি গ্রামীণ মেলায় দেখা ছোট একটি আংটির দোকান সম্পর্কে আপনাদের সামনে আলোচনা করব। আশা করি আপনাদের সবাইকে ভালো লাগবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশেই আংটি একটি পরিচিত অলংকার।আংটি আমরা প্রায় সবাই চিনে থাকি বিশেষ করে মেয়ে মানুষদের কাছে এই আংটির কদর সবথেকে বেশি। সেই প্রাচীনকাল থেকেই আংটির প্রচলন হয়ে আসতেছে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। এর ভিতর আমাদের দেশ হলো অন্যতম। বলা হয়ে থাকে আজ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে থেকেই এই আংটির প্রচলন রয়েছে। সে সময় আংটি তৈরি করা হতো পাথর খোদাই করে।তবে বর্তমানে এর চাহিদা অনেক বেশি। আমাদের দেশের মেয়ে মানুষেরা সবথেকে বেশি আংটি ব্যবহার করে থাকে।
আংটি সাধারণত পরা হয় হাতের আঙ্গুলে। হাতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে আংটি পরা হয়। আমাদের দেশে বিভিন্ন প্রকার আংটি পাওয়া যায় সোনার, পিতলের, সিটি গোল্ডের।এছাড়াও হীরের আংটিও বর্তমানে অনেক বিখ্যাত আমাদের দেশে। রাজা বাদশার আমলে সোনার আংটির কদর সবথেকে বেশি ছিল আমাদের দেশে।তবে এখনো সোনার আংটির কদর যেন কমেনি সেই আগের মতনই রয়েছে।বাসা বাড়িতে এমনিতে পরার জন্য কম দামি আংটি ব্যবহার করে থাকে মানুষেরা।বিশেষ করে পিতলের বা সিটিগোল্ডের আংটিগুলো পরে থাকে। আপনারা যে আংটির দোকানটি দেখতে পাচ্ছেন এটি হচ্ছে ছোট একটি আংটির দোকান।
তার কাছে আংটি বানানোর জন্য অনেক জিনিস ছিল যেগুলো দিয়ে সে তার আংটির উপর খোদাই করতে পারতো। যেমন হাতড়ি, চিমটা আরো অনেক কিছু ছিল তার কাছে। এই আংটি গুলোর মূল অংশ হলো বিভিন্ন রকম পাথর এর ভেতর অন্যতম হলো মার্বেল পাথর,নীল, কাল, সাদা রঙের বিভিন্ন রকম পাথর। এগুলো আংটিগুলোর উপর বসিয়ে দেওয়া হয় যার কারণে আংটিগুলোর কদর অনেক বেশি থাকে। সেই দোকানে আমি দেখেছিলাম যে অনেক ভিড় বিশেষ করে ছেলে মানুষেরা সেখানে অনেক ভিড় করেছিল আংটি নেওয়ার জন্য।
সেখানে আংটি সবথেকে বেশি ছিল।তবে সেখানে কিছু কিছু হাতের কড়া ছিল যেগুলো মানুষ হাতে পরে থাকে অনেকটা চুরির মত দেখতে সেগুলো। তিনি তাবিজও বিক্রি করতে ছিলেন তাবিজের মূল অংশটা আমার মনে হয় পিতলের তৈরি ছিল।
আসসালামু আলাইকুম, আমার নাম মোঃ রাহুল কাজী। আমার স্টিমিট ব্যবহারকারীর নাম @রাহুলকাজী। আমি দিনাজপুর জেলার চিরিবন্দর উপজেলার বাসিন্দা। আমি বর্তমানে দিনাজপুর সরকারি কলেজে অনার্স প্রথম বর্ষে পড়ছি। আমি আমার পরিবার ও সমাজের মানুষকে খুব ভালোবাসি। আমি খেতে এবং আঁকতে ভালোবাসি। আমি সত্যিই steemit কাজ উপভোগ করি। |
---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
গ্রামীণ মেলায় আংটির দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। আংটি পরতে আমার অনেক ভালো লাগে।ছোট বেলায় মেলায় গেলে এইসব আংটির দোকান থেকে আংটি কিনতাম।আপনার আংটির দোকানের ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া
ধন্যবাদ আপনাকে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
গোয়ালের মেলাতে গিয়ে তাহলে আংটি খুঁজে বেড়ান? এসব আংটি বিক্রেতারা অনেক চাপাবাজী করে আংটি বিক্রি করে। এগুলো আমার বিশ্বাস হয় না। ফটোগ্রাফি দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে ব্যতিক্রমি একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
কি ভাই কবিরাজের দোকানে কিসের আংটি নিতে গিয়েছিলেন। এইসব দোকানে আমি দাঁড় হয়ে শুধু ভন্ডামি দেখি। পেটের দায়ে তারা এসব করে থাকে। তাদের এই ছোট দোকানটিতে অনেক মুনাফা অর্জন করে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামীন মেলায় বিভিন্ন ধরনের আংটির দোকান দেখা যায়।আপনি গ্রামীন মেলা সম্পর্কে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই।মেলার মধ্যে বসা আংটির দোকান দেখে খুব ভালো লাগলো।ছবি গুলো দারুণ হয়েছে।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
Twitter share
এই আংটির দোকানগুলো বিভিন্ন ধরনের মেলায় বসে। বাজারে মূলত এ ধরনের আংটির দোকান দেখা যায় না। তবে আমি কোনদিনও এমন দোকান থেকে আনতে কিনিনি। ভিন্নধর্মী একটি বিষয় তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামীণ মেলায় আংটির দোকান নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাই।বিভিন্ন মেলায় এরকম দোকান দেখা যায়। বয়স্ক মানুষেরা এইসব দোকানের মূল ক্রেতা। চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ আপনাকে।
আংটির প্রচলন অনেক আগে থেকে হয়েছে। মেলায় এই দোকান গুলো থেকে ছেলেদের বেশি আংটি কিনতে দেখতে পাওয়া যায়।এই আংটি গুলোর দাম তুলনামূলক অনেক কম। মূলত এই দোকানে সব পাথর বা গ্লাসের আংটি বিক্রি করে। শুনেছি মেয়ে পটানোর আংটি পাওয়া যায় এই দোকান গুলোতে 😁।
ধন্যবাদ আপনাকে।