মেয়েদের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দেয় ঝুমকা কানের দুল
স্টিম ট্রাডিশন কমিউনিটি |
---|
আসসালামু আলাইকুম,
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্য ও মডরেটরদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।
মেয়েদের সাজগোছ বিষয়টি আগেকার সময়ে থেকে চলে আসছে। মেয়েরা সাজগোছ করতে ভালবাসে। সাজগোজের মাধ্যমে মেয়েদের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয় বহুগুনে।কানের দুল মেয়েদের সৌন্দর্যের আরেকটি প্রতীক।তবে ব্যবহারিক হিসেবে কানের দুল গুলো মেয়েরা রিং দুল হিসেবে ব্যবহার করে। আর যেকোন অনুষ্ঠানে গেলে সোনার ঝুমকা পড়ে যায়।
প্রাচীনকাল থেকেই নারীদের আবদার ছিলো গহনা। আর এই আবদারের কারণ ছিলো এক জোড়া কানের দুল। একটা সময়ে দেখা যেত মেয়েরা তাদের কানে জুড়ে দিত ছোট বা মাঝারি আকারের সোনার রিং।সময়ের পরিবর্তনে হারিয়ে গেল নানা আকৃতির দুলগুলো।এরপর সোনার পরিবর্তে সিটি গোল্ড,রুপার দুল ইত্যাদি। কানের দুল হলো মেয়েদের সৌন্দর্য বৃদ্ধির আরেকটি মাধ্যম।সাধারণত এধরণের দোকানগুলো দেখা যায় মেলা,ইসলামি জলসা,হিন্দু পুজো উৎসবে থাকা দোকান গুলোতে কানের দুলের সমাহার।
নানা রং ও আকৃতির দুলগুলো অনায়াসেই দেখা যায় টিভির পর্দার অনেক তারকা কানে। আগেকার সময়ের কানের দুল গুলোর ডিজাইন ছিল কান থেকে শুরু করে কাঁধ পর্যন্ত ডিম্বাকৃতির ঝুমকা। এই দুলগুলো নিত্যদিনে পড়ার জন্য নয় বরং দাওয়াত কিংবা কোন অনুষ্ঠানে।
তবে আজকালকার মেয়েদের পছন্দের অন্যতম বিভিন্ন বিচিত্র উপকরণ দিয়ে এসব কানের দুল যেমনঃমেটাল, বিডস, পিতল, বাঁশ, কাঠ, হাড়গোড়, মাটি, সুতা, ধাতু, পালক, নারিকেলের মালা, ঝিনুক, শামুকের দুল তৈরি করে।
মেয়েদের সবচেয়ে পছন্দের কানের দুল হল ঝুমকা।ঝুমকা যেকোনো উৎসব অনুষ্ঠানে সহজেই মানিয়ে যায়।আমারও এই ধরনের দুল ভাল লাগে। ঝুমকা দুলে সাধারনত দুলের উপরিভাগে যেকোনো ফুল বা নকশা দেওয়া থাকে। এর নিচে একটি ঝুমকা লাগানো থাকে।কোনো কোনো দুলে দুটি বা তিনটিও ঝুমকা ঝুলানো থাকে। তবে বেশি ঝুমকা লাগালে দলগুলো অনেক ভারী হয়ে যায়। বর্তমান বাজারে স্টোন বসানো ঝুমকা বেশি পাওয়া যায়। তাছাড়া মেটালের দুল গুলোতে আকর্ষণীয় রং বসিয়ে নকশা করা হচ্ছে। যেগুলোর চাহিদা বর্তমানে অনেক বেড়ে গেছে। ডিজাইন ও মেটালের ভিত্তিতে ঝুমকা গুলোর দাম নির্ধারণ করা হয়। এগুলোর দাম ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই ধরনের দুলগুলো মেলায় বা কসমেটিক্স দোকানগুলোতে পাওয়া যায়। অল্প বয়সী মেয়েরা এগুলোর প্রতি বেশি আগ্রহী থাকে। শাড়ির সাথে ঝুমকা বেশ মানানসই হয়ে থাকে। অনেকেই আবার শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে ঝুমকা কিনে থাকে।আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
মেয়েরা সাজতে ভালোবাসে। কানের দুল বা ঝুমকা মেয়েদের একটি অংশ। মেলা ও হাট-বাজারে গেলে মনিহারির দোকানে কানের দুল দেখতে পাওয়া যায়।
টুইটার লিংকঃ
https://twitter.com/Rahul989132/status/1692878700923285564?t=VgA3aKxGAnT8kCnra9sYuA&s=19
কানের দুল ঝুমকা, নিয়ে খুব সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করছেন। অসাধারণ কিছু ছবির সাথে খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন। সত্যিই মেয়েদের সৌন্দর্য যেন কানের দুল ঝমকায় অনেক গুণে বেড়ে যায়। কানের দুল ছারা মেয়েদের সৌন্দর্য যেন পরিপূর্ণতা পায় না। খুব সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
মেয়েদের পছন্দের মধ্যে ঝুমকা অন্যতম। সেই আদিকাল থেকেই মেয়েরা সাজসজ্জা করতে বেশি পছন্দ করে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য মেয়েদের পছন্দের কানের দুল এর মধ্যে ঝুমকা অনেক পছন্দের। আপনি দারুণ উপস্থাপন করছেন ভাই। অনেক ভালো লাগলো। আপনি ঝুমকার দারুণ ফটোগ্রাফি করছেন। প্রতিটি মেয়েদের বাসায় ঝুমকা রয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
সাজসজ্জা এর জন্য ঝুমকা মেয়েদের কাছে অনেক প্রিয় একটি জিনিস। ঝুমকা আমারও অনেক ভালো লাগে। তবে মেয়েদেরকে শাড়ির সাথে ঝুমকা পরলে সবচেয়ে বেশি সুন্দর লাগে। ঝুমকা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই ।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ।
ঝুমকো কানের দুল পছন্দ করে না এমন মেয়ে মানুষ খুব কমই দেখা যাবে। সবার কাছে এই ঝুমকো কানের দুল রয়েছে। তবে আমার মনে হয় মেয়েদের চেয়ে বেশি এই ঝুমকো কানের দুল ছেলেরাই বেশী কিনে থাকে মেয়েদের জন্য। কেননা যে কোনো মেয়েকে খুশি করার জন্য এই ঝুমকো কানের দুলই যথেষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে
ধন্যবাদ।
কানের দুল ঝুমকা নিয়ে আপনি দারুন উপস্থাপনা করেছেন। ঝুমকা পরতে পছন্দ করেনা এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমারও বেশ কয়েক জোড়া ঝুমকা রয়েছে। আপনার তোলা ছবিগুলোর সবগুলো ঝুমকাই অনেক সুন্দর। বিভিন্ন মেলায় এ ধরনের দোকান গুলো খুবই দেখা যায়। ছবিগুলো দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ।
শাড়ির সাথে মেয়েদের ঝুমড়া পরার একটি নিয়ম রয়েছে। বেশির ভাগ মেয়েই শাড়ি পরলে সাথে ঝুমকা পরে থাকে। ঝুমকা মেয়েদের সৌন্দর্য অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়। গ্রামীন মেলা বা ধর্মীয় সভায় এই ঝুমকার দোকান দেখতে পাওয়া যায়। মেলায় সবথেকে বেশি ঝুমকা দেখতে পাওয়া যায়। এর আগে আমি মন্ডবের মেলায় দেখেছিলাম অনেক রকমের ঝুমকা। ঝুমকা নিয়ে সুন্দর পোস্ট করেছেন আপনি।
ধন্যবাদ।
সাজগোছ সব মেয়েই পছন্দ করে।জামা বা শাড়ির সাথে মিলিয়ে দুল বা ঝুমকা পরে থাকে।দুল বা ঝুমকা মেয়েদের সঙ্গী।যা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।দুল বা ঝুমকা বিভিন্ন দামের হয়ে থাকে।আপনি অনেক সুন্দর করে দুল,ঝুমকা নিয়ে বিস্তারিত উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ।
ঠিক বলপছেন ভাই। মেয়েদের সৌন্দর্য বহু গুণ বাড়িয়ে দেয় এই ঝুমকা।
বর্তমানে মেয়েরা কানের ঝুমকা হিসাবে এমন এমন জিনিস ব্যবহার করতেছে যা বলার বাইরে। অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ও বাস্তবধর্মী একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।