স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্য ও মডরেটরদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।প্রাচীনকালের অতি পরিচিত ছিল কুয়া বা ইন্দারা। বলা যায়, পানির একমাত্র উৎস হলো কুয়া।সেই কুয়া নিয়ে আমার আজকে পোস্ট।
 |
|---|
পানির অপর নাম জীবন। জীবনে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন পানি। আগেকার সময়ে তবে বলা যেতে পারে প্রাচীনকালে পানি খাওয়ার একমাত্র মাধ্যম বা উৎস ছিল কুয়া। বিশুদ্ধ পানি পান করার জন্য নানা ধরনের উৎস বর্তমান সময়ে দেখা যায়। তবে প্রাচীনকালে কুয়াই একমাত্র ভরসা ছিল যুগে যুগে এর প্রচলন ও ছিল বটে। নব্বই দশকে সম্ভবত পানির আঁধার ছিল ইন্দারা বা কুয়া। তবে গ্রাম্য ভাষায় এটিকে চিনে থাকি কুয়া বলে। গ্রামের সকল বয়সের লোকজন কুয়া থেকে পানি আনার জন্য বেরিয়ে পড়ে। বিশেষ করে মা-বোনেরা কলসি কাঁকে নিয়ে কুয়া থেকে পানি আনার দৃশ্য আর চোখে পড়ে না। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এখন টিউবওয়েল, গভীর নলকূপ ও বিদ্যুৎ চালিত মটার ইত্যাদি ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ গোসল করা থেকে শুরু করে খাবার পানি পর্যন্ত সংগ্রহ করেন। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ -ঐতিহ্যবাহী কুয়া বা ইন্দারা।
 |
|---|
 |
|---|
 |
|---|
আগেকার সময়ে অনেক মানুষ আছে যারা কিনা ডোবা বা পুকুরের পানি দিয়ে সবকিছুই করতো। আর এই অপরিষ্কার পানি খেয়ে পেটের নানা রকমের রোগ বালাই দেখা দিয়েছে এতে করে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে স্বচ্ছ পানির জন্য কুয়া বা ইন্দারা আবিষ্কার করেন।প্রাচীনকালে এই ইন্দারা বা কুয়া বেশ জনপ্রিয় ছিল সবার কাছে। তবে আগেকার সময়ে কমবেশি সকলের বাড়িতেই দেখা যেত ইন্দারা বা কুয়া। একটি কয়া খনন করতে ১০-১৫ ফুট গোল আকারে করতে হয়। তবে গর্ত প্রায় ৫০-৬০ ফুট গভীরে মাটি খুঁড়ে কুপ বা কুয়া তৈরি করা হয়। একটি ইন্দারা বা কুয়া খনন করতে সময় ও অর্থের প্রয়োজন। তবে যে কুয়া বা ইন্দারা আগেকার সময়ে বিপুল পরিমাণে ছিল কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায় সব কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে।আমাদের গ্রামে যে কুয়া ছিল সেটি কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে ফলে এই কুয়া গুলো ময়লায় পরিপূর্ণ। ধংস বিশেষ এই কুয়া গুলো বিলুপ্ত প্রায় । আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
| পোস্টটি পড়ার জন্য সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ |
|---|
আগেকার দিনে প্রযুক্তি এতো বেশি উন্নত ছিলোনা তখন সাধারণত মানুষ কুয়ো বা ইদ্রার পানি ফুটিয়ে পান করত। কুয়ো অনেক ছোট হলেও ইন্দ্রা অনেক বড় হয়ে থাকে। আমাদের এলাকায় কয়েকটি ইন্দ্রা ছিলো কিন্তু বর্তমানে তা আমাদের এলাকার পানি পড়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। অনেক পুরাতন একটি বিষয় নিয়ে সুন্দর পোস্ট করেছেন মামা।
ধন্যবাদ।
আগেকার মানুষের পানি পান করার জন্য একমাত্র পানির উৎস ছিলো কুয়ো। আমাদেরও একটা কুয়ো ছিলো। ২০০৫ সালে সেই কুয়ো ভরাট করা হয়। এখন আর এই কুয়োগুলো দেখা যায় না। তবে এখনো কিছু কিছু বাড়িতে কুয়ো দেখা যায় এবং তারা কুয়োর পানিই পান করে। কুয়ো নিয়ে খুবই চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন ভাই।
ধন্যবাদ ভাই।
আমি ছোট বেলায় এমন কুয়া দেখেছি তবে ঠিক ঠাক মনে নেই, আর এখন তো কোথাও কুয়া খুঁজেই পাওয়া যায় না, আপনি কুয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন, পোস্টি পড়ে ভালোই লাগলো, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
ধন্যবাদ।
আগের যুগের মানুষ যুগ যুগ ধরে কুয়ার পানি ব্যবহার করছে। কুয়া ছিল মানুষের পানি পান করা এবং সমস্ত গৃহস্থালির কাজ একমাত্র মাধ্যম। তখনকার সময় কোন নলকূপ বা ইলেকট্রিক মোটর ছিল না , প্রযুক্তির কোনো ছোঁয়া ছিলো না। তাই মানুষের একমাত্র ভরসা ছিলো কুয়া। আমাদের বাড়িতে কুয়া ছিল, সেই কুয়া থেকে সবাই পানি সংগ্রহ করতো। সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আগের যুগের মানুষের ভরসা ছিল কুয়া। যুগ যুগ ধরে মানুষ কুয়ার পানি ব্যবহার করতো। পানি পান করা এবং গৃহস্থালির সমস্ত কাজ করা কুয়ার পানি দিয়ে করতো। আধুনিকতার ছোঁয়া না থাকার কারণে তখনকার সময়ে কোনপ্রকার নলকূপ ছিল না। তাই মানুষের একমাত্র নির্ভরশীল হতে হয়েছিল পানি সংগ্রহ করার জন্য কুয়ার উপর। আমাদের একটি কুয়া ছিল ছোট সময় দেখতাম কুয়া থেকে মাঝেমধ্যে পানি সংগ্রহ করা হতো। পরবর্তীতে নলকূপ এর ব্যবহার শুরু হয়। এখন কুয়া দেখাই যায় না এগুলো বিলুপ্তপ্রায়। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন ভাই। অনেক ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
টুইটার লিংকঃ
https://twitter.com/Rahul989132/status/1684973817620537344?t=sytUQyp8LqVeFhxvrAcLeg&s=19
কুয়া আগের দিনে সবার জনপ্রিয় ছিল।প্রতিটা বাড়িতেই কুয়া ছিল।আধুনিকতার ছোঁয়ায় এগুলো হারিয়ে যাচ্ছে।বর্তমান যেগুলো কুয়া আছে সেগুলো ময়লা আবর্জনা দিয়ে ভর্তি।আপনি কুয়া নিয়ে সুন্দর আলোচনা করছেন ভাই আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
প্রাচীন কালের মানুষের নিরাপদ পানির একমাত্র উৎস ছিল এই কুয়া। কুয়া গভীর হওয়ায় সেখান থেকে পানি উঠানোর জন্য তারা বালতিতে রশি বেঁধে ব্যবহার করত। আমাদের এলাকাতেও একটি বড় ইন্দ্রা আছে। যার ব্যবহার বর্তমানে একদমই নেই।অনেক পুরনো একটি জিনিস নিয়ে আপনি আজকে পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
ধন্যবাদ।
কুয়া নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আগে একমাত্র পানি পান করার এবং ব্যবহার করার মাধ্যম ছিল এই কুয়া। কালের বিবর্তনে হারিয়ে গেছে আমাদের মাঝ থেকে ঐতিহ্যবাহী এই কুয়া। আজ এই কুয়া গুলো আবর্জনা দিয়ে পরিপূর্ণ করা হচ্ছে। এখন সবাই টিউবওয়েল কিংবা ইলেকট্রিক মোটর দিয়ে তাদের পানির চাহিদা মেটাচ্ছে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।