অস্থায়ী ভাজাপোড়া দোকান
আসসালামু আলাইকুম,
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্য ও মডরেটরদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।আজকে আমি শেয়ার করতে যাচ্ছি মুখরোচক খাবার ভাজাপোড়া।
আমাদের দেশে হাট-বাজার কিংবা যেকোন অনুষ্ঠানে দেখা যায় এই মুখরোচক ভাজাপোড়ার খাবার। ভাজাপোড়া খাবার সকলের পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি খাবারের মধ্যে অন্যতম। ভাজাপোড়া খাবার পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন। আমাদের দেশে বিভিন্ন রকমের খাবারের মধ্যে উল্লেখযোগ্য খাবার হলো ভাজাপোড়া খাবার। ভাজাপোড়া খাবারের মধ্যে হলো আলুরচপ,বেগুনচপ,পিয়াজু,ডিমচপ,বড়া,সবজিরোল,চিংড়ি মাছের চপ,ইত্যাদি। তবে সচরাচর গ্রামঞ্চলে হাটে-বাজারে দেখা মিলে পিয়াজু,আলুচপ,বেগুন চপ,ডিমচপ,ইত্যাদি আর এই খাবার গুলো বেশ চমৎকার খেতে। তবে এই খাবার গুলো হোটেলে কিংবা ভাজাপোড়ার দোকানে পাওয়া যায়।ভাজাপোড়া খাবারটি গরম গরম খেতে বেশ ভাল। আর ঠান্ডা হলে তেমন আর স্বাদ পাওয়া যায় না।ভাজাপোড়া খাবার মুখরোচক খাবার হিসেবে এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
আমি দিনাজপুর বড় মাঠে বেশ কিছুদিন আগে যাই আর সেখানকার একজন ভ্রাম্যমাণ ভাজাপোড়া দোকানে দেখি। আর দোকানটি একটি ছোট আকারের হলে তার দৈনন্দিন বেচাকেনা হয় ৫ হাজার টাকা। এই দোকানের ভাজাপোড়া খাবার গুলো আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। বিশেষ করে রসুনের স্টিক চপ। রসুনের স্টিক চপ গরম গরম খেতে বেশ ভাল । রসুনের স্টিক চপ ভাজাপোড়া খাবার হিসেবে সকলের পরিচিত হলেও আমার কাছে পরিচিত না। আমি এর আগে কখনো খাইনি রসুনের স্টিক চপ।এই প্রথম দেখলাম ও খেলাম। রসুনের স্টিক চপ মুলত একটি কাঠি ঢুকানো থাকে আর ব্যসনের মধ্যে রসুনের মেখে একটি খাটিতে ভাল ভাবে চিপে দিয়ে তেলে ভাজতে হয়।
এরপরে আবার আরো একটি খাবার আমাকে বেশি আকৃষ্ট করে তুলেছে সেটি হলো রুটির ব্রেস্থা বলে থাকি। তবে আমি এই ভ্রাম্যমাণ দোকান থেকে এর নতুন নাম শুনে থাকি সেটি হলো স্যান্ডুইচ।খেতে বেশ সুস্বাদু ও মজাদার। আমার কাছে অনেক ভাল লেগেছে।এই ভাজাপোড়া স্যান্ডুইচের মধ্যে ডিম দিয়ে তৈরি করা হয়। তবে দোকানটিতে অনেক রকমের খাবারের মধ্যে এই স্যান্ডুইচ আমার কাছে বেশ ভাল মনে হয়েছে। চাইলে আপনার ও খেয়ে দেখতে পারেন।
হাট-বাজারে দেখা যায় বিভিন্ন রকমের স্থায়ী ও অস্থায়ী দোকান আর এগুলোতে থাকে ভাজাপোড়া খাবার। ভাজাপোড়ার খাবার আসলেই যতটা খেতে সুস্বাদু ও মজাদার হয় তার থেকে বেশি ক্ষতিকারক। আমার পোস্টে কোন রকম ভূলুণ্ঠিত হলে আপনারা সকলেই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
দিনাজপুর বড় মাঠে গেলে অস্থায়ী ভাজাপোড়ার দোকান অনেক দেখতে পাওয়া যায়। ভাজাপোড়া আমার তেমন একটা ভালো লাগে না। তবে অনেকে আছে ভাজাপোড়া খাওয়ার জন্য পাগল। ভাজাপোড়া খেলে গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে। এটা জানা সত্বেও অনেক তা পছন্দ করেন। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
@md-sajalislam.
https://twitter.com/Rahul989132/status/1700889841666589176?t=KyKHnOXa8BmqS1kP2-JRqA&s=19
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
ভাই বেনিফিশিয়ারি টা 4% দিবেন।
ধন্যবাদ।
অস্থায়ী এই ভাজাপোড়ার দোকান গুলো অনেক বেশি বিক্রি করে থাকে। এই ভাজাপোড়া গুলো আমার অনেক বেশি প্রিয়। এই দোকান গুলো থেকে সবথেকে বেশি আমি খেয়েছি চিংড়ি মাছের চপ। আসলেই স্যান্ডউইচ দেখতেও অনেক সুন্দর লাগছে। আশা করি খেতেও অনেক মজার হবে।
ধন্যবাদ।
অস্থায়ী দোকানগুলো সাধারণ আমরা বিভিন্ন ধরনের খেলা, অনুষ্ঠান মাঝে মাঝে হাটেও দেখতে পাই। তবে এগুলোর মধ্যে তেল জাতীয় অনেক সুন্দর খাবার বানানো হয়। যেগুলে খেতে অনেক মজা লাগে। আর এই সব দোকান নিয়ে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বিবরণ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ।
অস্থায়ী ভাজাপোড়ার দোকান নিয়ে দারুণ উপস্থাপন করেছেন ভাই, এসব ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়ার খাবার গুলো খেতে অনেক সুস্বাদু। বিশেষ করে চিংড়ি মাছের চপটা আমার কাছে বেশি ভালো লাগে। বিভিন্ন মেলাতে এসব মুখরোচক খাবার দেখা যায়। কোথাও কোনো অনুষ্ঠান হলে এসব ভাজাপোড়ার দোকান বসে। তবে খাবারগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কিনা তা আমার জানা নেই । এসব খাবার খেলে আমার গ্যাসের প্রবলেম হয়। শরীরের ভিতরে অস্বস্তি কাজ করে। তবু ও লোভ সামলাতে পারিনা। খেয়ে ফেলি। আপনি অনেক সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন ভাই। ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ।
এমন ভাজাপোড়ার দোকান আমরা বাহিরে গেলে দেখতে পাই। এসব খাবার খেতে বেশ পছন্দ করি আমি। এসব খাবার আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতি। তবুও আমরা সবাই এসব খাবার খেতে বেশ পছন্দ করি। এই খাবারগুলো বেশ চমৎকার লাগছে দেখতে এগুলো খেতে বেশ মজাদার হবে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
অস্থায়ী ভাজাপোড়া দোকান সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া। এরকম অস্থায়ী দোকানগুলো খেলার মাঠে, যে কোন অনুষ্ঠানে, এবং মেলায় বেশি দেখা যায়। এছাড়াও বিকেল বেলা যে জায়গায় মানুষের ভিড় হয় সেই জায়গায় এরকম অস্থায়ী ভাজা পড়ার দোকানগুলো দেখা যায়। ভাজাপড়া প্রায় মানুষ খেতে অনেক পছন্দ করেন। বিশেষ করে বিকেল বেলা ভাজাপোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
অস্থায়ী ভাজাপোড়ার এই দোকানগুলো থেকে বিভিন্ন রকমের যে ভাজাপোড়া পাওয়া যায় তা খেতে বেশ ভালো লাগে। বিশেষ করে ডিমের যে সব পাওয়া যায় সেটি আমার সবথেকে বেশি খেতে ভালো লাগে। তাছাড়া আর যে রসুনের বড়া পাওয়া যায় সেটি তো আমার অনেক ফেভারিট। ছবিগুলো অনেক সুন্দর তুলেছেন ভাই। অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।