কবুতরের খোঁপ যা গ্রাম কিংবা শহরের বাসা-বাড়িতে
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্য ও মডরেটরদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।
গৃহপালিত পাখির মধ্যে কবুতর অনেক জনপ্রিয়। কবুতর লালন পালনে সৌন্দর্যগত বা বাহ্যিক কথা চিন্তা ভাবনা করা। কবুতরের মাংস অন্যান্য পাখির তুলনায় মাংসে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন রয়েছে। কবুতরের ব্যবসায় প্রচুর লাভজনক তবে অল্প সময়েই ব্যবসার মোড় ঘুড়ানো যায়। তবে কবুতর পালনে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে এক জোড়া কবুতরে একটি পুরুষ এবং একটি স্ত্রী কবুতর থাকা আবশ্যক। যতদিন কবুতর বেঁচে থাকবে ততদিন ডিমের মাধ্যমে বাচ্চা দিবে।কবুতর বানিজ্যিক ভাবে ব্যবসা করে প্রচুর লাভজনক হওয়া যায়।
আগেকার সময়ে দেখা যেত কবুতর পালন করতে কোন ঘর বা খোঁপের প্রয়োজন হতো না।মাটির বাড়ি-ঘর উপরে কবুতর থাকতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে কবুতর থাকার জন্য বাড়তি কোন যত্নের প্রয়োজন হয় না। তবে বাড়ির আঙ্গিনায় বা ঘরের ছাদের ওপর কাঠের তৈরি ঘর বানিয়ে কবুতর পালন করা যায়। বাঁশের তৈরি খোঁপ বানিয়েও অনায়াসে কবুতর পালন করা যায়। ঝড়বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এই কবুতরের খোঁপ গুলো সাধারণত কাঠের ঘর ও বাঁশের তৈরি ঘর হয়ে থাকে। গ্রামাঞ্চল কিংবা শহরের বাসা-বাড়িতে অনেকেই কবুতর পালন করে।অনেকেই হাঁস-মুরগীর মতো কবুতর পালন করে থাকেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঠের বাক্সে পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা যায়।
আমার বড় আব্বুর বাসায় এই কাঠের তৈরি ঘর বা খোঁপ আছে। সেটি চারটি সিমেন্টের পিলার দ্বারা এই কাঠের তৈরি খোঁপটি রাখা হয়েছে। এই কবুতরের খোঁপ গুলো অনেক দরজা রয়েছে। তবে দুই পাশ মিলে মোট ১৬ টি দরজা রয়েছে এতে করে কবুতরের যাওয়া আসা ভাল হয়। আমার পোস্টে কোনরকমের ভূলুণ্ঠিত হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কবুতরের এই খোপ গুলো গ্রাম কিংবা শহর সব জায়গাতেই দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের বাসায় ও আগে কবুতর পালন করতো কিন্তু এখন নেই । আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
কবুতরের বাসস্থান বলতে আমরা এই খোপ গুলোকে বুঝে থাকি। মূলত গ্রাম অঞ্চলে সব থেকে বেশি কবুতর রাখার খোপ দেখা যায়।এগুলো সাধারণত কাঠের তৈরি হয়। দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই দারুন লিখেছেন ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ।
কবুতরের এরকম খোঁপ গ্রাম এবং শহরের সব জায়গায় দেখা যায়।আমি দুই বছর আগে কবুতর পালন করার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু ব্যর্থ হয়েছি।অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাই।শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ ভাই।
কবুতরকে বলা হয় সুখের পায়রা। গ্রামাঞ্চলে এবং শহরে কবুতরের খোঁপ দেখা যায়। আগের দিনে কবুতর দিয়ে চিঠি আদান প্রদান করা হতো। আমাদের গ্রামের বাড়িতে কবুতরের ঘর রয়েছে। দশ জোড়া কবুতর রয়েছে আমাদের বাড়িতে। সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ।
গ্রাম অঞ্চলে বা শহরের কবুতরের এই খোঁপ গুলো দেখা পাওয়া যায়। যারা কবুতর পোষে তারাই মুলত এই খোঁপ তৈরি করে থাকে।
ধন্যবাদ।
কবুতরের খোঁপ নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন। আমিও শখের বসে কবুতর লাগিয়েছিলাম কিন্তু আমার কাছে টিকেনি উড়ে চলে গেছে। আপনার করা ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ।
টুইটার লিংকঃ
https://twitter.com/Rahul989132/status/1681265838358253568?t=-qR25PRqkvCsgk6g4ieQzw&s=19
কাঠের কবুতরের খুবগুলো গ্রামে আগে প্রতিটি বাড়িতেই ছিল। এখন খুবই কম দেখা যায়। আগে আমাদের বাড়িতেও ছিল। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
আমাদের বাড়িতেও কবুতরের খোপ আছে। তবে সেটি কাঠের না সেটি হলো বাশের তৈরি। গ্রামে কিংবা শহরে মানুষ শখ করে কবুতর পোষে। কবুতরের খোপ নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
ধন্যবাদ।