গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি প্রাচীন কালের ঐতিহ্য
প্রিয় পাঠকবৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম, স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা অবিরাম। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। পুরোনো দিনে গ্রাম বাংলার মানুষ গাভীর দুধ দোহন যে পদ্ধতি ব্যবহার করতো এটা নিয়ে আমার আজকের পোস্ট।
প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি। আগেকার মানুষ গবাদিপশু লালন পালন করে সাধারণত দুধ দোহন করে যে পদ্ধতিতে সেটি আজ প্রায় আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে চলে আসছে দুধ দোহন মেশিন। বর্তমানে বড় বড় খামাররা তারা মেশিনের মাধ্যমে গাভীর দুধ দোহন করছে আধুনিক পদ্ধতি এতে করে সহজেই দুধ দোহন করছে অল্প সময়ে। আর অনেক গরবী বা মধ্যবিত্ত মানুষ আছে যারা কিনা দুই একটা গাভী লালন পালন করে নিজেরাই প্রাচীন কাল পদ্ধতিতে দুধ দোহন করছে এতে করে তাদের সময় লাগলেও টাকা ব্যয় হচ্ছে না।রবং গাভীর দুধ দোহন করে বানিজ্যিক ভাবে লাভবান হচ্ছে।
বাংলাদেশ কৃষিনির্ভর দেশ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রাণীসম্পদ বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আদিকাল থেকে আমরা সকলেই দেখে আসছি মানুষ গবাদিপশু লালন পালন করে দুধ দোহন করে জীবন যাপন করে আসছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে মানুষ তাদের জীবন -জীবিকার তাগিদে গবাদিপশু পালন করে।মানব দেহের জন্য প্রয়োজন প্রাণিজ উপাদান আমিষ হিসেবে দুধ মাংস ও ডিম উৎপাদিত হয়। প্রাণিজ আমিষের শতকরা ৫০% প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকেই আসে। গবাদিপশু থেকে দুধ দোহ করে থাকি।
দুধ দোহন একটি ঐতিহ্যবাহী। আমরা সকলেই জানি যে দুধ দোহন কিভাবে করা যায়। আদিকাল থেকেই দুধ সকল খাদ্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। জাতি ধর্ম, বর্ন নির্বিশেষ আমাদের দেশ বাদে সকল দেশের মানুষের কাছে প্রিয় খাবার। সুস্বাস্থ্যের রক্ষার্থে সবদিকেই গুনাগুন রক্ষা করে। স্থান,কাল, পাত্রভেদে সুস্বাস্থ্যের জন্য খাদ্যসামগ্রীর পাশাপাশি দুধ বিশেষ ভুমিকা রয়েছে।
পরিশেষে বলতে চাই, গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি একটি ঐতিহ্য। প্রাচীন কাল থেকেই গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি চল আসছে। সকলেই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।
পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ |
খুব সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। এই ঐতিহ্যগুলো দিন দিনে প্রযুক্তির উন্ময়নের কারণে হারিয়ে যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই পোস্ট টি করার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
thanks for sharing this informative post
আহা, ঘোষ সাহেব কি অবস্থা। হামার কয় লিটার দুধ দিয়ে যাও। ভালোই কাম করোছেন বাহে🥱🥱🥱
হ বাহে, আইসেন তোরা।🤣
ঠিক আছে যাওছু বাহে🥱🥱
গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি হলো আগেকার দিনের ঐতিহ্যবাহী। দুধ দোহন সাধারণত গ্রামের প্রতিটি বাড়িতেই হয়। কিন্তু বড় খামারের ক্ষেত্রে আধুনিকতার ছোয়ায় মেশিন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গাভীর দুধ দহন পদ্ধতি নিয়ে আপনি সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমাদের বাসায় গাভীর দুধ দহন পদ্ধতিটা ছোট বেলা থেকেই দেখে আসতেছি। ধন্যবাদ
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
It is fascinating to learn about the traditional method of milking cows in rural areas, and how it has evolved over time to incorporate modern technology. The image accompanying the article provides a glimpse into this history and the juxtaposition of old and new techniques. It is clear that the author is knowledgeable and passionate about this topic, and presents the information in a clear and informative manner.
Thank you so much.
গ্রাম বাংলার প্রায় বাড়িতে গাভী থাকে ,দুধ দোহন গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে গাভী থাকার কারনে হয় ।আর গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্যা ধন্যবাদ
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
খুব সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই, আপনার পোস্ট পরে আমি ওনেক কিছু যানতে পারলাম খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লেখেছেন ভাই,
ধন্যবাদ
গাভির দুধ দোহন করা সত্যিই একটি প্রাচীনকালে ঐতিহ্য। ধন্যবাদ আপনাকে এমন একটি তথ্য আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য
আপনি কি পড়ালেখা জানেন কি না। গাভীর জায়গায় ভাবির লিখছেন এটা কি আপনি নিজে থেকে লিখেছেন ভাই। এতো বড় ভূল তো মানুষ করে না। 🫣🫣
ভুল করে গেছে ভাই।আমি বাংলা টাইপ করে লেখিনাতো /ভয়েস বলে লিখি তাই ভুলে চলে গেছে।😪😪😷😷
আপনি পোস্ট পড়ে কমেন্ট করবেন আর ভয়েসে বলে না নিজেই লিখবেন। মানুষ মাত্র ভুল করবে এটা স্বাভাবিক ভূল না করলে শিখতে আমরা কেউ শিখতে পারবো না।
গাভীর দুধ দোহান পদ্ধতিটি অনেক প্রাচীন।
লাইনটি সুন্দর ছিল। দুধ দিয়ে অনেক সুস্বাদু খাবারও তৈরি হয়। ঐতিহ্য নিয়ে সুন্দর পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।