ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য || ২১ জুন ২০২৩
আশা করি সকলে ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি। আমি আজকে আপনাদের সাথে ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য শেয়ার করব।
|
---|
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদীতে এলো বান। আমরা সকলে জানি বর্ষার সময় আসলেই সবদিকে মাছ ধরতে দেখতে পাওয়া যায়।বিশেষ করে গ্রামের পাক জাল এবং ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতে বেশি দেখতে পাওয়া যায়। বৃষ্টি পড়লেই সবথেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায় রাস্তার পাশের নিচু জমি গুলো পানিতে ভরাট হয়ে যায় এবং হালকা পানির স্রোত যায়। সেই স্রোতে মানুষ মাছ ধরার জন্য বাহির হয়ে যায় ঝাঁকি জাল নিয়ে। ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতে অনেক ভালো লাগে। আমি কয়েকদিন আগে খয়েরপুকুর হাট যাচ্ছিলাম সেখানে রাস্তার পাশে মাছ ধরা দেখেই আমি গাড়ি থেকে নামি মাছ ধরা দেখতে।
পুরুষ এবং মহিলা মানুষ সবাই মাছ ধরতেছে ঝাঁকি জাল দিয়ে। আমার অনেক ভালো লাগল মাছ ধরতে দেখে। তারা আসলে অনেক পরিশ্রম করে মাছ ধরতেছে।কিছু সময় দাঁড়িয়ে থেকে তাদের মাছ ধরা উপভোগ করলাম। তারা অনেক সময় ধরে মাছ ধরতেছে। ঝাঁকি জাল বানানো হয়েছে সাধারণ নেট জাল বাজার থেকে কিনে নিয়ে গিয়ে বাঁশের বাতা ও দড়ি দিয়ে বেধে জাল বানিয়েছে। মাথায় বড় একটি বাঁশ দেওয়া হয়েছে সেখানে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে একটি বড় দড়ি আর এই দড়ি দিয়ে টেনে ঝাঁল উঠানো হয়। বাঁশের একটি মাথা লাগানো থাকে দড়িতে এবং অন্য মাথা লাগানো থাকে মাটিতে।
এক মাথায় লাটিতে চাপ দিলেই জাল উঠে আসে। এভাবে ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতেছে গ্রামের মানুষ।সবথেকে ভালো লেগেছে আমার ওইখানে এতো বেশি ছোট মাছ অল্প একটু পানি আসাতে হয়েছে। আপনারা অনেকেই অনেক জায়গাতে দেখে থাকবেন এমন কিছু দৃশ্য যা আমাদের মনে আনন্দ দিয়ে থাকে। আমি গাড়ি নিয়ে দাড় হওয়ার পরেই দেখতেছি আরো কিছু মানুষ দাঁড়িয়ে গেছে মাছ ধরা দেখতে। জিজ্ঞেস করলাম কাকা মাছ গুলো বিক্রি করেন কিনা? কয়েকজন মাছ ধরতেছিলো,দুইজন বলল মাছ বিক্রি করবে। তবে পুঁটি মাছ বিক্রি করতেছে ২০০ টাকা কেজি।
ঝাঁকি জালে বেশ কয়েক প্রকার মাছ ধরা পড়তেছে পুঁটি মাছ,খলসা মাছ ও চোপড়া মাছ। এই জাল দিয়ে মাছ ধরতেও অনেক মজা লাগে। আমি অবশ্য কখনো ধরিনাই এই জাল দিয়ে মাছ। তবে আমার দেখতে অনেক ভালো লাগে। আমার কাছে মনে হয় মাছ ধরা একটা নেশা। তাই বেশির ভাগ ছেলেদের এখন মাছ ধরতে দেখতে পাওয়া যায়।
আমি আপনাদের কাছে জানতে চাই কে কে এই ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরেছেন?
Device | Readme Note 10Pro |
---|---|
Photographer | @mainuna |
Location | HXQH+X4P Kalikapur |
ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতে আমার অনেক ভালো লাগে।বর্ষাকালে মাঝে মাঝে মাছ ধরা হয়। ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে ভাই।লিখেছেন অনেক ভালো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ ভাই।
ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট লিখেছেন।ছোট বেলায় বর্ষাকালে যখন চারিদিক কানায় কানায় পানি দিয়ে ভরে উঠতো। তখন আমার বড় আব্বুকে দেখতাম ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরতে।এই জালে সাধারণত ছোট মাছেই বেশি উঠে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া
ধন্যবাদ আপু।
https://twitter.com/NoorAmi17031375/status/1671320016644624384?t=Q6YDh2DMZRsz4iMwJqwGlQ&s=19
ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আমরা সাধারণত নদী বা পুকুরে এই ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরে থাকি। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই।
এটাকে ঝাঁকি জাল নয়, সিপ জাল বলে আমাদের আঞ্চলিক ভাষায়। এই জাল দিয়ে আমি মাছ ধরেছি, আমাদের বাড়ির সামনে নদী থাকার কারণে এই জাল ব্যবহার করতাম। আপনার সুন্দর উপস্থাপন করেছেন এবং অনেক দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
আমাদের দেশে এক অন্যতম ঐতিহ্য হলো জাল দিয়ে মাছ ধরা।জালগুলোর ভেতরে অন্যতম হলো এই ঝাঁকি জাল।নানুর বাড়িতে যাওয়ার সময় আত্রাই নদীতে এই ঝাকি ঝাল দিয়ে মাছ মারা দেখি সেই ছোটবেলা থেকেই।খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাই ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ কাজি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন। বর্ষার সময় এই ঝাঁকি জাল দিয়ে মাছ মারা হয়। আমিও এই জাল দিয়ে অনেক কয়েকবার মাছ শিকার করেছি। ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার হয়েছে।
ধন্যবাদ মামু।
ঝাকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য দেখতে খুব ভালো লাগে। বর্ষাকালে এইরকম ঝাকি জাল দিয়ে মাছ ধরার দৃশ্য গুলো দেখা যায়। আপনি সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাইয়া।