বাংলার ঐতিহ্যবাহী পোষাক শাড়ি ||প্রকাশঃ ৩০ মার্চ ২০২৩
আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি। আমি আজকে আপনাদের সাথে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পোষাক শাড়ি নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করব।
|
---|
শাড়ি পছন্দ করেনা এমন মেয়ে হয়ত কম খুজে পাওয়া যাবে। বাঙালির ঐতিহ্যবাহী পোষাক এই শাড়ি। বলা হয়ে থাকে শাড়িতেই নারীর আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে। বাংলাদেশ প্রাচীনকাল থেকে শাড়ির জন্য বিখ্যাত। বাংলাদেশের শাড়ির কদর রয়েছে পুরা বিশ্বজুড়ে। বাংলাদেশের তৈরি কয়েকটি বিখ্যাত শাড়ির মধ্যে রয়েছে মসলিন শাড়ি, জামদানী শাড়ি, সিলিক শাড়ি। এইগুলো শাড়ির কদর রয়েছে বিশ্বজুড়ে। আমাদের দেশের মেয়েরা শাড়িতেই সবথেকে বেশি নিজেকে সাদৃশ্য মনে করে। সামাজিক যতপ্রকার অনুষ্ঠান হয়ে থাকে সবখানে বেশির ভাগ মেয়েদের শাড়ি পরা দেখতে পাওয়া যায়। বলা যায় শাড়ি একপ্রকার ভালো লাগার প্রতিক।প্রতিটি ছেলে তার প্রিয় মানুষকে শাড়িতে দেখতে ভালোবাসে।বলা হয়ে থাকে বাংলাদেশের মসলিন শাড়ি একটি আংটির ভিতর দিয়ে বাহির হতে পারে।
জামদানি শাড়ি একটি অনন্য বয়ন পদ্ধতি সহ কর্পাস তুলা দিয়ে তৈরি একটি পরিধানযোগ্য পোশাক। জামদানী বুনার সময় তৃতীয় একটি সুতা দিয়ে নকশাটি সূচিকর্ম করা হয়। শীতলখ্যা নদীর তীরে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার দক্ষিণ রূপশীতে শতাব্দী ধরে উৎপাদিত একটি সূক্ষ্ম মসলিন বস্ত্র। জামদানির ইতিহাস থেকে জানা যায় এই শাড়ি উৎপাদন মুঘল সম্রাটদের প্রজাদের দ্বারা তৈরি করা হয়েছিলো। ব্রিটিশ উপনিবেশিকতার অধীনেভঔপনিবেশিক আমদানি নীতির কারণে শিল্পিকভাবে তৈরি বস্ত্রের দ্রুত প্রসারের ফলে বাঙালির জামদানি এবং মসলিন শিল্প দ্রুত হ্রাস পায়। সাম্প্রতিক সময়ে জামদানি উৎপাদনে বাংলাদেশ নতুন আশার আলো খুজে পেয়েছে। যার ফলে বাংলাদেশে আবার জামদানি শাড়ি ও উৎপাদনে অনেকে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
জামদানি সাধারণত সুতি ও সোনার সুতার মিশ্রণে ব্যবহার করা হয়।শাড়ির যেমন কদর রয়েছে তেমনি রয়েছে দাম। আসল জামদানি তৈরির সময়, সুতার মান ও কাজের ধরন অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে ৩ হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বা তার বেশিও একটি জামদানী শাড়ির দাম হতে পারে। অন্যদিকে ঢাকাই মসলিন হল সরল তাঁতের সুতি কাপড় থেকে পাওয়া শীর্ষ শ্রেণীর শাড়ি। প্রথমে বাংলায় উৎপত্তি এবং পরে ইংল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ডে তৈরি করা হয়েছিল। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে মসলিনের উৎপত্তি হয়েছে ঢাকা, বাংলাদেশ থেকে। সুতরাং, মসলিন মূলত একটি ফ্যাব্রিক যার মাধ্যমে অনেক কাপড় তৈরি করা হয়। আর এর বেপারে আগেই বলেছি পুরা একটা শাড়িকে একটা আংটির ভিতর দিয়ে বাহির করা যায়।
ডিভাইস | রেডমি নোট ১০প্রো |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @mainuna |
লোকেশন | পার্বতীপুর,দিনাজপুর |
ছবি তোলার সময় | বিকেল ৪ টা |
শাড়ি নিয়ে অসাধারণ লেখছেন আপনি, পোশাকের মধ্যে অন্য পোশাক হলো শাড়ি,, নারীদের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাই এই শাড়ির মধ্যে, নারীরা শাড়ি পরতে খুব ভালো বাসে,আপনি সব শাড়ির নাম আমাদের মাঝে উল্লেখ করেছেন, শাড়ি গুলোর নাম শুনে খুব ভালো লাগলো ভাই, আপনার পোস্ট পরে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম, আমি কিন্তু কখনো এতো গুলো শাড়ির নাম শুনি নাই। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ।
প্রথমে বলতে চাই আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে।শাড়ি হল গ্রাম বাংলা ও বাংলাদেশের এক ঐতিহ্যবাহী পোশাক মেয়ে মানুষেরা শাড়ি পড়তে খুব পছন্দ করে আমাদের দেশে।শাড়ি শুধু আমাদের দেশে নয় আরো বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে খুব বিখ্যাত একটি পোশাক।খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন খুব সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ।
এবার বিয়েটা করে নাও আর বউ এরকম রঙ্গিন শাড়ি পরায় ছবি তুলো 🙂
হাহা।
শাড়ি বাঙালি মেয়েদের বিশেষ ঐতিহ্য বাহী একটি পোশাক। শাড়ি পড়লে মেয়দের অনেক সুন্দর দেখায়।আপনি বেশ চমৎকার তুলেছেন ছবি গুলো। অনেক গুলো মেয়ের মাঝে আপনার গার্লফ্রেন্ড কোনটি চিনতে পারলাম না।ধন্যবাদ শাড়ি পড়া অনেক সুন্দর সুন্দর কিছু মেয়ের ছবি তুলে ধরার জন্য।
সব গুলার বিয়ে দিয়ে দিয়েছি।
বাঙালি নারীদের ঐতিহ্যের পোষাক হলো এই শাড়ি, একটি কথা আছে শাড়িতেই নারী। মেয়েরা যত পোষাক পড়ুক না কেন শাড়িতেই মেয়েদের খুব ভালো দেখা যায়। একটা নারীর পরিপূর্ণতা এনে দেয় শাড়ি। বাংলাদেশে হরেক রকমের শাড়ি পাওয়া যায়। এর মধ্যে জামদানি শাড়ি তাঁতের শাড়ি উল্লেখযোগ্য। আরো রয়েছে কাতান শাড়ি সিল্ক শাড়ি ইত্যাদি। আপনার ফটোগ্রাফি যথেষ্ট সুন্দর হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর নারীদের ঐতিহ্যের পোষাক নিয়ে লেখার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
শাড়ি সম্পর্কে আজকে অজানা কিছু জানতে পারলাম। আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। শাড়ি সম্বন্ধে অনেক জ্ঞান অর্জন করলাম। ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলে ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিপূর্ণতা পায়।বাংলাদেশের প্রত্যান্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে জনপ্রিয় শাড়ির ইতিহাস। তবে শাড়ির মধ্যে রয়েছে জামদানী শাড়ি, সিল্ক শাড়ি,তাঁতে শাড়ি,ইত্যাদি এসব শাড়ি ইতিহাসের পাতায়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যে সাংস্কৃতির ধারক ও বাহক হচ্ছে শাড়ি। শাড়িপ্রেমী নারীদের মাঝে লুকিয়ে থাকা আলমারিতে ট্রেডিশনাল থাকে।ঐতিহ্যের অন্যতম কারন হলো শাড়ি তারা সংগ্রহ করে। ভারত কিংবা বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়ির বাঙালী নারীর ঐতিহ্যবাহী পোশাক। যুগ যুগ ধরে মেয়েদের ঐতিহ্যের পোশাক হলো শাড়ি। আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ।
বাঙালি নারীদের ঐতিহ্যের পোষাক হলো শাড়ি।শাড়ি পড়লে মেয়দের অনেক সুন্দর দেখায়। শাড়ি পড়তে মেয়েরা বেশ ভালোবাসে। একটা নারীর পরিপূর্ণতা এনে দেয় শাড়ি।আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের শাড়ি পাওয়া যায়। আপনি সব শাড়ির নাম উল্লেখ করেছেন।আপনার ফটোগ্রাফি সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করা জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
নারীদের ঐতিহ্যবাহী ও নিত্যনৈমেওিক বস্ত হলো শাড়ী। শাড়ির স্থান বাংলার ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়িকে উপযোগী পোশাক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের শাড়ি পাওয়া যায় জামদানী শাড়ি শিল্ক শাড়ি সুতি শাড়ি ইত্যাদি।বাঙ্গালী মেয়ারা শাড়ি পরতে খুব ভালোবাসে।শাড়ি নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আপনি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া