গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী দর্জির বস্তু তৈরি কারুকার্য ।
সুপ্রিয়
স্টিম ফর ট্র্যাডিশন ব্যবহারকারী সকল ছোট বড় ভাই বোন বন্ধুগণ কে জানাই আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম এবং অন্যদের প্রতি আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা । বর্তমানে অনেক শীত এবং ঠান্ডা দেশে বিরাজ করছে। কারণ এটা হচ্ছে শীতকালীন ঋতু ।
শীতের সকাল অনেক শীত আর সেই শুতকে অপেক্ষা করেও আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।
আলহামদুলিল্লাহ আপনাদের ছোট-বড় সকলেরই দোয়া এবং ভালোবাসায় আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি।
আজকে আমি #স্টিমফরট্র্যাডিশন__ আপনাদের মাঝে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী বস্ত দর্জি শিল্প নিয়ে আপনাদের মাঝে কিছু বিষয় উপস্থাপন করব।
উপরের চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন একজন ভদ্রমহিলা তিনি দর্জির কাজে ব্যস্ত এবং সময় পার করছেন। এই ভদ্রমহিলার বাসা দিনাজপুরের পার্বতীপুর শহর শহর থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত পূর্ব হুগলি পাড়ার এক বাসিন্দা। তাহার পরিবারে দুই জন মেয়ে সন্তান এবং তাহারা স্বামী স্ত্রী মিলে তাদের সুখী পরিবার। এই ভদ্র মহিলা নাম হচ্ছে । সুরভী আক্তার । তিনি বাসায় দর্জির কাজ করে থাকেন এবং খুব সুন্দর ভাবে কাপড় সেলাই থেকে শুরু করে কাপড় কাটা পর্যন্ত সকল কাজ তার নিজ হাতে করে থাকেন ।এবং খুব সুন্দর ভাবে সেই কাপড়ের ডিজাইন করে আবার সুদক্ষ কারিগর এর মতোই কাজ করে থাকেন। গ্রামবাংলায় অনেক মহিলা এই দর্জির কাছ থেকে অনেক প্রকার জামা সেলাই করে থাকেন।
এবং তিনি খুব কম দামে ভালো মানের কাজে করে থাকেন। গ্রাম বাংলার, গ্রাম গঞ্জের মহিলা থেকে শুরু করে ছোট বাচ্চাদের অনেক প্রকার পোশাক তৈরি করে দিয়ে থাকেন। এবং তাহা খুব স্বল্প মুনাফা কাজ করে থাকেন। যা বাজার এবং মার্কেটের তুলনায় অনেক কম দাম নিয়ে থাকে এবং খুব ভালো মানের পোশাক তৈরি করে দিয়ে থাকেন গ্রাম গঞ্জের মহিলা এবং ছোট বাচ্চাদের। এই ভদ্রমহিলা প্রতিদিন
পাঁচ , সাতটা এবং দশটা পর্যন্ত জামা তৈরি করে থাকেন । এবং সেগুলো গ্রামের মহিলা দের জন্য খুব ব্যবহারের উপযোগী পোশাক হয়ে থাকে । এই দর্জি কাজ করে তুমি প্রতি নিয়তো ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করে থাকেন। এবং সে টাকা দিয়ে তিনি তার সংসার এবং বাচ্চাদের যোগান এবং চাহিদা পূরণ করে থাকেন।
এই কাপড় গুলো তিনি। নিজ হাতে আগে সুন্দরভাবে মাপ দিয়ে কেটে নেন। তারপর সেই মাপ অনুযায়ী তিনি সুন্দর ও সুদক্ষ কারিগর মতো করে। নিখুঁতভাবে শিলাই কাজ করে থাকেন । তারপর আবার গুলো সুন্দরভাবে মাপগোশ করে। এবং সুন্দরভাবে চেক করে। তারপর কাপড় ডেলিভারি দিয়ে থাকেন। এভাবেই তিনি তার কাজ প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছেন।
এবং তিনি এভাবেই আস্তে আস্তে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতেছেন। এবং এটা করে তিনি তার পরিবারকে অর্থের য়
যোগান দিচ্ছেন। এবং পরিবার অর্থনৈতিকভাবে অনেক সচ্ছল হচ্ছে। গ্রাম বাংলার মহিলারা প্রায় তাদের পরিবারকে সময় দেওয়ার পর তাদের হাতে এরকম ছোট ছোট দর্জির কাজ করে থাকেন।
এগুলো প্রায় গ্রামবাংলায় অনেক বেশি দেখা গিয়েছিল আগে। কিন্তু বর্তমানে আর আগের মত এরকম দর্জি দেখা যায় না গ্রাম বাংলায়।
তাই আজকে আমি আপনাদের মাঝে। স্টিম ফর ট্র্যাডিশন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী দর্জি বস্ত্র কারুকার্য আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম
আশা করি আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে এবং সুন্দর মতামত প্রকাশ করবেন।
আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
ধন্যবাদ
খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, আপনি বস্ত তৈরি করা নিয়ে খুব সুন্দর আলোচনা করছেন, আপনার পোস্ট পরে আমি ওনেক কিছু যানতে পারলাম, ধন্যবাদ আপনাকে
গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্য হলো দর্জির বস্ত্র তৈরি। গ্রামে অনেকে কাপড় শিলায় করে জীবিকা নির্বাহ করে। আপনি একটি সুন্দর পোস্ট করেছেন।মার্কডাউনে প্রতি আগ্রহ দেন। লেখার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করুন।ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া
আমরা মনে করি দর্জির কাজ করাও অনেক সহজ। কিন্তু তারা দর্জির কাজ করতে হলে অনেক নিয়মমাফিক ভাবে কাপড় গুলো কেটে নিতে হয়। তারপরে সেগুলোকে সেলাই করতে হয়। এগুলো একদিনে একটি লোক করতে পারে না। তাকে এগুলো করতে অনেক দিনের সাধনা করতে হয়।তারপরেই তিনি এই কাজগুলো ভালোভাবে শিখে যান। ধন্যবাদ ভাইয়া আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ ভাইয়া।
সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন ভাই আপনি। দর্জির কাজ আমরা যতটা সহজ ভাবি ততোটা সহজ না। অনেক কষ্টের একটি কাজ।
তবে আপনার পোস্ট এ মার্কডাউন অনেক ভুল আছে আপনি নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকবেন তাহলে এটা আপনি সমাধান করতে পারবেন। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া
যুগ যুগ ধরে এই দর্জি আমাদের কাপড় গুলো সেলাই করে আসতেছে।আসলে দর্জি ছাড়া আমরা কাপড় পড়তেই পারবো না এটাই সত্য কথা আসলে তাদের কাজের আমাদের মূল্যায়ন করা দরকার।কিন্তু আমাদের সমাজে তো আমরা তা করি না খুব সুন্দর আপনি পোস্ট করেছেন ভাই ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
আপনি লিখেছেন ভালো, কিন্তু ভাই অসংখ্য বানান ভুল। কোন মার্কডাউনের ব্যবহার নেই। আপনাকে ক্লাস করতে হবে ভাই
গ্রামে এমন মানুষ ও দেখা যায় শুধু কাপড় শিলায় করে জীবিকা নির্বাহ করে। আসলেই আপনি অসাধারন পোস্ট করছেন এই রকম পোস্ট করার জন্য অসংখ্যা ধন্যবাদ
পোস্টটি এমনিতে সুন্দর হয়েছে৷ পোস্টে মার্কডাউন ব্যবহার করতে হবে৷ তাহলে আর ভালো লাগবে দেখতে।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
পুরাতন সেলাই মেশিন দিয়ে কাপড় সেলাই করা এখন আর তেমন দেখা যায় না, সবাই আধুনিক মেশিন দিয়ে কাপড় সেলাই করে। আপনি চমৎকার একটি ঐতিহ্য আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন ভাই ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ