হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামু আলাইকুম। কি অবস্থা সবার? আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভালো আছি। আজ আমি আবারো উপস্থিত হয়েছি আপনাদের সাথে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজ আমি আপনাদের সাথে রাস্তার ধারে ছোট্ট একটি ফলের দোকান সম্পর্কে বলবো। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। চলন শুরু করা যাক,
ঈদের ছুটি কাটতে না কাটতেই আমাকে ঢাকা শহরের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়েছিল ফাইনাল পরীক্ষা দেওয়ার জন্য। তো ঢাকা শহরে আসে আমি তো একবারে চমকে যাই কারণ যে ঢাকা শহরে সব সময় যানজট ব্যস্ত থাকতো সেই ঢাকা আজ পুরোপুরি ফাঁকা। নেই কোন মানুষের কোলাহল।
তো মেসে আসার পর মেসে শুধু আমিও আমার এক বন্ধু। আর কোন ফ্রেন্ড আসেনি মেসে। তাই মেসে খাওয়ার কোন ব্যবস্থা চালু হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে আমিও আমার বন্ধু বাইরে খাওয়ার জন্য বের হয়ে যাই। আসলে সকাল থেকে কিছু না খাওয়ার কারণে খিদা টা একটু বেশিই লেগেছিল।
যাওয়ার সময় রাস্তার ধারে দেখতে পাই ছোট্ট একটা ছেলে ও তার পাশে বসে আছে বৃদ্ধ একটি লোক। তাদের সামনে রয়েছে কতগুলো আম, কাঁঠাল, লেবু ও বোম্বাই মরিচ সহ আরো কিছু জিনিসপত্র বিক্রি করতেছে। আমরা তাদের লক্ষ্য করে চলে যাই খাওয়ার জন্য। আর গল্প করতে থাকি মানুষ জীবিকা নির্বাহের জন্য কত কিছুই না করতে পারে।
ছোট্ট একটা শিশু সে কিনা জীবিকা নির্বাহের জন্য বৃদ্ধ লোকটির পাশে বসে আম, কাঁঠাল বিক্রি করতেছে। এরকম কিছু কথাবার্তা বলতে বলতে আমরা সামনের দিকে চলে যায় খাওয়ার জন্য। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ছোট্ট একটি হোটেলে খাবার খেয়ে আসার সময় দেখতে পাই লোকটির দোকানে কেউ নাই। দোকানটি ফেলে হয়তো তারা কোথাও চলে গেছে।
আমিও আমার বন্ধু দোকানের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। আর ভালো করে লক্ষ্য করলাম যে দোকানে অনেক ধরনের ফল বিক্রি করতেছে। আসলে এই ধরনের ব্যবসায় ঢাকা শহরে একটু বেশি লাভ হয়ে থাকে। ঘরের কাছে তারা বসে বলে অন্যান্য জায়গা তুলনায় পাঁচ থেকে দশ টাকা কেজিতে মানুষ বেশি দিয়ে কিনে থাকে।
কিছুক্ষণ পর দেখি বৃদ্ধ লোকটি পাশের মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বের হয়ে আসতেছে। তখন ভাবতে থাকে আসলেই গরিব মানুষেরাই অনেক ভালো মনের মানুষ। লোকটি আসার আগে আমরা সেখান থেকে চলে আসি।
ধন্যবাদ সবাইকে। এই ছিল আজকে আমার ছোট্ট একটা পোস্ট। যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করে দিবেন। আবার দেখা হবে অন্য কোন পোস্টে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ সুন্দর থাকুন এই কামনাই করি।
রাস্তার ধারের ভ্রাম্যমান ফলের দোকান নিয়ে অসাধারণ একটি পোস্ট লিখেছেন। এসব ফলের দোকানে টাটকা ফল কম দামেই পাওয়া যায়। এসব ফলের দোকানগুলো ছোট হয়ে থাকে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দারুণ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া
ধন্যবাদ
https://twitter.com/Smn97541366047/status/1676536358272385024?t=_-Jipux98ZbAyhIomJbnBQ&s=19
এসব ফলের দোকানগুলো সাধারণত রাস্তার ধারে বসে থাকে। অল্প আয়ের দোকানদারিতে কোন রকমের ভেজাল থাকে না। ছোট দোকানপাট গুলোর ফলমূল গুলো ভেজাল মুক্ত থাকে। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
ছোট ফলের দোকান নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই।এগুলো দোকান রাস্তার পাশে দেখা যায়।ফলের পিক গুলো অসাধারণ হয়েছে ভাই।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ
রাস্তার ধারে ভ্রাম্যমাণ ছোট ফলের দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন।এই দোকানদারেরা ফল বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ
ফলের মৌসুমে বাজারে প্রচুর আম ও কাঠাল পাওয়া যায়। অনেকে এগুলো বাজারে না তুলে রাস্তায়ও বিক্রি করে থাকে। রাস্তার ধারের ফলের দোকান নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।
ধন্যবাদ
এসব ফলের দোকানগুলো সাধারণত রাস্তার ধারে বসে থাকে।অনেকটা টাটকা ফল পাওয়া যায় সেখান থেকে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর হয়েছে ভাই। দারুন লিখেছেন ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ
রাস্তায় পাশে হরেক রকমের ভ্রাম্যমাণ ফলের দোকান দেখাযায়। আপনি অনেক সুন্দর লিখছেন ভাই । ফটোগ্রাফি সুন্দর হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ
রাস্তার ধারে এরকম ফলের দোকান বেশিরভাগ জায়গায় দেখা যায়। রাস্তার ধারে ভ্রাম্যমাণ ছোট ফলের দোকান নিয়ে অনেক ভালো লিখেছেন।চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ
আমের সময় আমাদের এলাকায় প্রচুর ভ্রাম্যমাণ দোকান দেখতে পাওয়া যায়।আসলে তারা জীবিকা নির্বাহ করার জন্যেই ছোট ছেলেমেয়েদের দ্বারা দোকান গুলো বসায়।সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট করেছেন আপনি।
ধন্যবাদ