গ্রামের ঐতিহ্যবাহি মাটির তৈরি চুলা
আসসালামু আলাইকুম, স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকলকে আমার ছালাম ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা অবিরাম। সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে, এমন একটি ঐতিহ্য বাহী জিনিসের সম্পর্কে উপস্থাপন করবো যেটির সাথে আপনারা সকলেই পরিচিত। বিশেষ করে যারা গ্রামে থাকেন তারা এটা অবশ্যই চিনবেন। আমি গ্রামের রান্না করার চুলা 'মাটির চুলা'র কথা বলছি। এটি গ্রামের মানুষের কাছে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তাহলে চলুন এই মাটির চুলা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলি গ্রামের মানুষ আদিম কাল থেকে গাছের পাতা বা কাঠ লাকরি ব্যবহার করে এই মাটির চুলায় আগুন জ্বালিয়ে তারা রান্না করে। গ্রামের প্রতিটা বাড়িতে মাটির চুলা দেখতে পাওয়া যায়। এটি তৈরি করতে ভালো মানের মাটি প্রয়োজন হয়। প্রথমে মাটি ভেঙে গুড়া করে পানি দিয়ে কাঁদা করা হয়।
তারপর গর্ত করে নিচ থেকে উপর পর্যন্ত কাঁদা মাটি দিয়ে ভর্তি করতে হয়। এটি শুকানোর জন্য ৫-৭ দিন সময় লাগে। মাটি শুকিয়ে গেলে ছুরি দিয়ে কেটে নেওয়া হয়।সবাই মাটির চুলা তৈরি করতে পারে না।গ্রামের কিছু মহিলারাই এই কাজ করতে পারে,তবে এখন দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে এই মাটির চুলা।এখন গ্রাম অঞ্চলে সবার বাসায় মাটির চুলা দেখা যায় না, এখন সবার ঘরে ঘরে ম্যাজিক চুলা গ্যাসের চুলা,আরো অনেক ধরনের চুলা আছে।
আপনারা যে এই মাটির চুলাটি দেখতে পাচ্ছেন এটা আমার বাসার চুলা,তবে মাটির চুলায় যে রান্না করা হয় সেই খাবারটি অনেক সুস্বাদু হয়,আর যারা মনে করেন গ্যাসের বা ম্যাজিক চুলায় রান্না করে খাবারটি খাইতে ওতো ভালো লাগে না।আপনাদের কেমন লাগে আমি যানি না কিন্তু আমাকে ভালো লাগে না,তবে একটা বিষয় হলো কি,যেহেতু কম বেশি সবার বাসায় ম্যাজিক বা গ্যাসের চুলা রয়েছে,আমার শহরে এক আত্মীয় আছে যখন আমি আমার আত্মীয়ের বাসায় যায় তখন তারা ম্যাজিক চুলায় রান্না করে।
আমি যখন ম্যাজিক চুলার রান্না খাই তখন আমার ঐ রান্নার স্বাদ পাই না।কেমন কেমন লাগে আমার,কিন্তু ভাত তো খাইতে হবে,,না খেলে তো বাচবো না আপনাদের মাঝে এখানে শেষ করলাম আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
মাটির চুলায় রান্নার স্বাদ ই অন্যরকম। অনেক সুস্বাদু হয় মাটির চুলায় রান্না। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য মাটির চুলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এখন বিলুপ্ত প্রায়। সুন্দর লিখছেন ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আপনাকে
মাটির তৈরি চুলা নিয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে পোস্টি।এটি গ্রাম অঞ্চলের ঐতিহ্য। প্রতিটি বাড়িতে একটি করে মাটির চুলা আছে এবং প্রতিদিনে তা ব্যবহার করা হয়। সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া
মাটির চুলা আমাদের প্রাচীন ঐতিহ্য ধারণ করে রেখেছে।
গ্রাম গুলোতে এখনো এগুর ব্যবহার দেখা যায়।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য
ধন্যবাদ
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
মাটির চুলা নিয়ে অসাধারণ লেখছেন, তবে এখন মাটির চুলা বেশি দেখা যায় না, সবার বাসায় অনেক ধরনের চুলা আছে, আপনি অনেক সুন্দর লেখছেন, আপনার পোস্ট পরে আমি অনেক কিছু জানতে পারলাম, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য
ধন্যবাদ আপনাকে
গ্রাম বাংলার প্রতিটি বাড়িতে এই মাটির চুলা দেখা যায়।যেখানে বিভিন্ন প্রকার রান্না করা হয়।মাটির চুলার ফলে রান্না স্বাভাবিক ও গুনাগুন বেশ ভালোই থাকে।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া
আমাদের গ্রামের বাড়িতে দুইটি মাটির চুলা আছে সেগুলো রান্না অসাধারণ হয়ে থাকে। মাটির তৈরি চুলা নিয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে পোস্টি। গ্রাম অঞ্চলে এখনও মাটির চুলার ব্যবহার দেখা যায়। আমাদের মাঝের সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
স্বাগতম.......।
মাটির চুলার রান্না সত্যিই অনেক স্বাদ হয়। বর্তমানে মাটির চুলার রান্না অনেক কমে গিয়েছে। বেশিরভাগ বাড়িতে এখন গ্যাস এবং ইলেকট্রিক চুলায় রান্না করা হয়। অনেক ভালো লিখেছেন আপু শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ আপনাকে
গ্রামের সবার বাড়িতে এই মাটির চুলা দেখা যায়। মাটির চুলায় রান্না করার জন্য মাটি দিয়ে এই চুলা আগে তৈরি করে নিতে হবে। মাটির চুলায় রান্না করলে খেতে স্বাদ বেশ ভালো লাগে।
ধন্যবাদ আপনাকে
মাটির চুলা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। এখনো গ্রামে মাটির চুলায় রান্না করা হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে