প্রাচীনকালে মানুষের বাতাস খাওয়ার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী -হাতপাখা।
আসসালামু আলাইকুম,প্রিয় স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটির ব্লগারবৃন্দরা সকলে কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ তায়ালার অশেষ কৃপায় আপনারা সকলে ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
হাতে চালিত পাখা হলো অতিরিক্ত গরমের সময় এই হাত চালিত পাখা ব্যবহার করা হয়। আগের যুগের দিনে সব সময় লোডশেডিং ছিল যার কারনে আমরা ফ্যান চালাতে পারি না,তখন আমাদের এক মাত্র মাধ্যম ছিল এই হাত চালিত পাখা, আগে দেখতাম সবার ঘরে ঘরে এই হাত চালিত পাখা, আর আগে কিন্তু একটু বেশি লোডশেডিং ছিল, যার বাসায় কারেন্ট ছিল তারাও কিন্তু এই হাত চালিত পাখা ব্যবহার করছে।প্রাচীনকাল থেকেই সুন্দর ও ঠান্ডা বাতাসের একমাত্র উৎস ছিল এই হাত চালিত পাখা, আমাদের দেশে বা বিভিন্ন দেশে অনেক রকমের হাত পাখা ব্যবহার করা হয়। রাজদরবার থেকে শুরু করে গ্রাম অঞ্চলের বাড়িগুলো সবার জন্য একমাত্র আরামের ও ঠান্ডা বাতাস খাওয়ার জন্য এই হাত চালিত পাখা ছিল, আর এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মাঝ থেকে এই হাত চালিত পাখা।
এখন কালের বিবর্তনে প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী হাত চালিত পাখা প্রায় বিলুপ্তির পথে। বিজ্ঞানের এই উন্নতিতে হাত চালিত পাখার ব্যবহার বহুলাংশে কমে গেছে। আগে দেখা যেতো বাসায় কনো মেহমান আসলে আমরা সবাই এই হাত চালিত পাখা নিয়ে বসে থাকি,কারন তখন কিন্তু একটু কারেন্টের সমস্যা ছিল, একটু সময় কারেন্ট থাকে আবার একটু পর চলে যায়, এই ভাবে আগের দিন গুলো পার করেছি আমরা।যখন কোনো মেহমান আসে তখন আমরা এই হাত চালিত পাখা দিয়ে তাদেরকে ঠান্ডা বাতাস করানো হতো,তবে হাত চালিত পাখার কিন্তু অনেক ঠান্ডা বাতাস,এই হাত চালিত পাখার বাতাস শরিলে লাগলে মনে হয় কোথায় যেনো হারিয়ে গেছি,এতো সুন্দর বাতাস ছিল এই হাত চালিত পাখার। প্রাচীনকাল থেকেই সুন্দর ও ঠান্ডা বাতাসের একমাত্র উৎস ছিল এই হাত চালিত পাখা,
তবে এখন ও গ্রামে কারেন্ট চলে গেলে হাত পাখা ব্যবহার করে থাকে।হাত পাখা গ্রামে গাঁয়ে ছোট বড় সবাই ব্যবহার করে থাকে।হাত পাখা সবাই বাসায় তৈরি করে থাকে।হাত পাখা তৈরি করা খুব সহজ।হাত পাখার বাতাস খুব ঠান্ডা। এখন ও শহরের মানুষ একটু একটু করে হাত পাখা ব্যবহার করে থাকে। তবে দিনে দিনে এই হাত পাখার ব্যবহার কমে যাচ্ছে।হাত পাখা হলো অতিরিক্ত গরমের একমাত্র অবলম্বন। আগে থেকেই এই হাত পাখা ব্যবহিত হতো।
আগেকার দিনে এই হাত পাখা সবাই ব্যবহার করতো।রাজা মহারাজারা এই পাখা ব্যবহার করতো। আগেকার দিনে বিদ্যুত ছিল না।সবাই হাত পাখা ব্যবহার করতো। কিন্তু এখন সবার ঘড়ে ঘড়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে।সবার বাসায় আছে কারেন্ট ফ্যান,এছি। তবুও গ্রামে গাঁয়ে এই হাত পাখার ব্যবহার দেখা যায়।হাত পাখা নানা ধরনের হয়ে থাকে।হাত পাখায় অনেক রকমের নকশা তৈরি করা যায়।যা দেখতে অপরুপ সুন্দর লাগে। গ্রামে গাঁয়ে কোন অনুষ্ঠান বা মেলায় বা বাজারে এই হাত পাখার দোকান বসতো। মেলায় অনেক রকমের হস্তশিল্প দেখা যেতো।তার মধ্যে একটি হচ্ছে হাত পাখা।হাত পাখার উপর নানা ধরনের নকশা তৈরি করা হতো যার কারণে হাত পাখা দেখতে অপরুপ সুন্দর লাগতো। অনেকেই হাত পাখা ব্যবহার করে। এখন তেমন হাত ব্যবহার করা দেখা যায় না।আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ডিভাইস | Redmi S2 |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @jannatunbithi |
লোকেশন | যশাই ,পার্বতীপুর |
হাত পাখা এখন আর তেমন দেখা যায় না। এই হাত পাখা আগে প্রচুর পরিমানে দেখা যেত। আগে গরমে কারেন্ট চলে গেলে এই পাখার মাধ্যমে মানুষ বাতাস গায়ে লাগাতে।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
ধন্যবাদ ভাইয়া
ঐতিহ্যবাহী হাত পাখা। আগে বাতাস করার মধ্যম হচ্ছে হাত পাখা। পাখা সবার বাড়িতে পাওয়া যায়।গরমের সময় পাখার ব্যবহার বেশি হয়। এখন বিদ্যুৎতিক পাখা বের হওয়ার কারণে হাত পাখার ব্যবহার কম হয়ে গেছে। আপনি ঐতিহ্যবাহী হাত পাখা নিয়ে খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। ধন্যবাদ ভাই
ধন্যবাদ আপনাকে
গরমের জন্য এই ঐতিহ্যবাহী হাতপাখার কোন বিকল্প নেই। যখন বিদ্যুতের যুগ ছিল না তখন একমাত্র ভরসা ছিল এই হাতপাখা। এখনো লোডশেডিং এ এই হাতপাখাই স্বস্তির বাতাস এনে দেয়। ৯০ এর দশকে যখন বিদ্যুৎ ছিল না তখন মানুষ গরম থেকে বাঁচার জন্য এই হাত পাখা ব্যবহার করতো। আপনি হাত-পাখা নিয়ে অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন আপু। অনেক সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া
হাতপাখা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।এই হাতপাখা প্রাচীনকালে মানুষের বাতাস খাওয়ার একমাত্র মাধ্যম। তবে হাতপাখা তেমন একটা দেখা যায় না। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের কাছে সেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে
হাত পাখা নিয়ে আপনি অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন আপু। আগের কার দিনে গরমের সময় কৃতিম বাতাসের একমাত্র মাধ্যম ছিল এই হাত পাখা। কিন্তু এখন এই হাত পাখা ব্যবহার দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক যুগে এখন মানুষ লোডশেডিং এর সময় চার্জার ফ্যান বা সৌরবিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। হাতপাখা নিয়ে আপনি খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু হাতপাখা নিয়ে এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু
ঐতিহ্যবাহী হাত চালিত পাখা নিয়ে অসাধারণ লেখছেন আপু, আগের দিনে সবার ঘরে ঘরে এই হাত চালিত পাখা ছিল, তবে এখন আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই হাত চালিত পাখা দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। এখন সবার ঘরে ঘরে ইলেক্ট্রনিক থাকার কারনে এই পাখা প্রায় বিলুপ্তির পথে।আপনি অনেক সুন্দর লেখছেন আপু, আপনার ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া
প্রাচীন কাল থেকে আমাদের দেশে বাতাস খাওয়ার জন্য পাখা ব্যবহার হয়ে আসছে। বিশেষ করে হাতপাখার কোনো জুড়ি নেই। তালপাতা থেকে শুরু করে নারকেল পাতা দিয়ে পাখা বানানো থাকে। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো হাতে তৈরি কাপড় দিয়ে ডিজাইন করা পাখা। আপনি অনেক সুন্দর একটি বিষয় আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা করার জন্য ।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য
এক সময় এই পাখার প্রচলন অনেক বেশি ছিল। আমাদের বাসায়ও বেশ কয়েকটি রয়েছে এখনো। বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত হতে বসেছে। এগুলো আমাদের গ্রাম বাংলার অনেক পুরনো ঐতিহ্যবাহী একটি জিনিস। ভালো লিখেছেন শুভকামনা রইল।
৯০ দশক পর্যন্ত এই হাত পাখা ছিল গ্রামীণ একমাত্র উপায় জেটি দ্বারা বাড়িতে ঘরে গরম নিবারন করা হয়।গরমের সময় এই হাত পাখা হলো একমাত্র অবলম্বন। তবে দিন দিন এই হাত পাখা হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের কাছ থেকে। খুব সুন্দর লিখেছেন হাত পাখার সম্পর্কে ছবিগুলো খুব সুন্দর তুলেছেন ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
প্রাচীনকাল থেকেই শুরু করে এখন পর্যন্ত হাত চালিত পাখা প্রচলিত। হাত পাখা আমাদের দেশের ঐতিহ্য বহন করে। এই হাতপাখা আমাদের সকলের পরম উপকারী বন্ধু স্বরুপ। গরমের সময়ে এই হাত চালিত পাখা আমাদের কাজে আসে। হাতপাখা গুলো মুলত বাঁশ আর কাপড়ের হয়ে থাকে। এছাড়া ও তাল পাতার পাখা, বেতের পাখা এবং প্লাস্টিকের পাখা ও রয়েছে।আপনি হাত চালিত পাখা নিয়ে বেশ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু।