জনপ্রিয় খাবার ফুচকা
আসসালামু আলাইকুম?
প্রিয় স্টীম বাসী সবাই কেমন আছেন? আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের জনপ্রিয় খাবার ফুসকা নিয়ে লিখবো আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তো চলেন শুরু করি।
যেহেতু রমজান মাস, তাই তাই বাসা থেকে বের হওয়া হয় না। সন্ধ্যা বেলা বের হলাম ফুচকা খাওয়ার জন্য। সৈয়দপুর প্লাজার সাইটে অনেক ধরনের ফুচকার দোকান আছে। এখানে নামিদামি অনেক রকমের ফুচকা পাওয়া যায়।তাই ফুচকা প্রেমীরা এখানে আসে ফুচকা খাওয়ার জন্য। যেহেতু রমজান মাস দিনের বেলায় দোকান বন্ধ থাকে। তাই ইফতারের পর অনেক ভিড় থাকে এসব দোকানে। নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলার, সৈয়দপুর প্লাজার সাইটে ফুচকার দোকানের অনেক নাম ডাক রয়েছে।
ফুচকা পছন্দ করে না এমন লোক কমই পাওয়া যায়, তবে মেয়েদের এ ফুচকা বেশি পছন্দ। তাই এসব দোকানে মহিলা ক্রেতাদের ভির একটু বেশি থাকে। ফুচকার দোকানে আমিও বিকাল বেলা চলে গেলাম ফুচকা খেতে। এখানে প্রতি প্লেট ৩০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পযন্ত বিক্রি করা হয়। যার যেমন পছন্দ তেমন অর্ডার করা যায়। এ দোকানের ফুচকা গুলো অনেক সুস্বাদু।
দূর দূরান্তের লোক আসে এসব ফুচকা খেতে। সৈয়দপুর উপজেলার আশেপাশের মানুষও আসে এখানে ফুচকা খেতে। ফুচকা দিন দিন আরো জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষের কাছে। ফুচকার উপরিভাগে ভেঙ্গে ভিতরে স্পেশাল আলু ভর্তা বানিয়ে দেওয়া হয়, উপরিভাগে ডিমের কুচি, শসা কুচি দেওয়া হয়। এবং তিন রকমের টক দেয়া দেয়া হয়। যেমন মিষ্টি টক ঝাল টক, এবং টক দই আর চটপটি সাথে দেওয়া হয়। এবং টমেটো সচ দেওয়া হয়। এগুলোর মিশ্রণে ফুচকা হয়ে উঠে অনেক সুস্বাদু।
তবে ফুচকার অনেক জনপ্রিয়তা থাকার কারণে এখন রাস্তার মোড়ে এবং স্কুল কলেজ এর সামনে অনেক ভ্রাম্যমান ফুচকার দোকান গড়ে ওঠেছে। তবে ভ্রাম্যমাণ ফুচকাগুলো স্বাস্থ্যসম্মত কিনা। সেগুলো আমার জানা নেই। তবে আমি যে ফুচকার দোকান এর ছবি দিয়েছি সেগুলো মোটামুটি স্বাস্থ্যসম্মত।যদি কেউ সৈয়দপুর ফুচকার দোকানে আসতে চান, তাহলে পাঁচমাথা মোড়ে নেমে সরাসরি প্লাজা চলে আসবেন। প্লাজার সাথেই দেখতে পাবেন অনেকগুলো ফুচকার দোকান। তবে আল মদিনা নামের দোকানের ফুচকা অনেক বিখ্যাত এবং সুস্বাদু । অন্যান্য দোকানের তুলনায় এ দোকান অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। তাই কেউ সৈয়দপুর আসলে অবশ্যই এ দোকানের ফুচকা খেয়ে যাবেন। ফুচকার আসল স্বাদ পাবেন। কে কে ফুচকা খেতে পছন্দ করেন কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আমি মাঝে মধ্যেই যাই এসব দোকানে থেকে ফুচকা খেতে । আল-মদিনার দোকানের সকল কর্মচারীরা অনেক আন্তরিক। তাড়া আপনাকে আপনার পছন্দমতো ফুচকা পরিবেশন করবে । কেমন লাগলো আমার এই ফুসকা নিয়ে সামান্য লেখাগুলো। সেটা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। সকলেই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আজ এ পযন্তই। আবারো লিখবো অন্য কোনো বিষয় নিয়ে।
ভাইয়া আমি ফুসকা খতে অনেক পছন্দ করি। এটা আমার খুব প্রিয় খাবার। বাইরে থাকলে আমি প্রায়ই ফুসকা খাই।ফুসকা খাবার টি খুব লোভনীয়। যেকোনো মেয়েই ফুসকা খেতে পছন্দ করে। আপনার তোলা ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। পোস্টটিও বেশ সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। আপনার পোস্ট পড়ে ভাল লাগল। এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। ফুচকা দেখে জিবে জল চোলে আসল। ফুচকা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন ভাই। অসাধারণ হয়েছে আপনার পোস্ট। সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা খেতে আমাদের প্রায় সবাইকেই ভালো লাগে।রাস্তার ধারে যেসব দোকানে ফুচকা পাওয়া যায় সেই দোকানগুলোতে ফুচকা খাওয়ার মজাই আলাদা।আমি প্রায়ই বাসস্ট্যান্ডে গেলে ফুচকা খাই কারণ দিনাজপুরের বাসস্ট্যান্ডের ফুচকা খুব খেতে ভালো লাগে। বিশেষ করে মেয়েদের কাছে ফুচকা খুব জনপ্রিয় ও মুখরোচক খাবার। ফুচকা সম্পর্কে খুব সুন্দর লিখেছেন আপনি ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর করেছেন ভাই ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা নিয়ে অসাধারণ লেখছেন আপনি, ফুচকা কম বেশি সবাই পছন্দ করে, ফুচকা খেতে আমিও খুব পছন্দ করি, যদি কোথাও ঘুরতে যায় তখন আমি প্রায় ফুচকা খেয়ে থাকি। ফুচকার স্বাদটা অসাধারণ লাগে আমাকে, আপনার পোস্টের মাধ্যমে যে ফুচকার ছবি গুলো দেখতে পাচ্ছি সত্যি ফুচকা গুলো খেতে ইচ্ছে করতেছে ভাই, এটা এক লোভনীয় খাবার,মেয়েরা ফুচকা খেতে খুব ভালো বাসে, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সবার প্রিয় এই মুখরাচর খাবার ফুচকা। পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যে তাদের ফুচকা ভালো লাগে না। আমি যেখানে যাই না কেন আমার সামনে যদি ফুচকার দোকান পড়ে টাকা না থাকলেও আমি হাফ প্লেট খেয়ে চলে আসবো। আপনার পিকচার গুলি অসাধারণ হয়েছে ধন্যবাদ এমন একটি সুন্দর পোস্ট আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভাই।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা একটি মুখরোচক খাবার। ফুচকা ভালবাসেনা এমন মেয়ে খুব কম পাওয়া যায়। অনেক ছেলে আছে যারা ফুসকা খেতে অনেক ভালোবাসে। আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার ফুসকা।আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলেছেন এবং সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা খেতে আমরা সকলে বেশ ভালোবাসি। এটা আমার খুব প্রিয়।বিশেষ করে এই ফুসকা মেয়েরা বেশি ভালো বাসে। রাস্তার ধারের দোকানে ফুচকা পাওয়া যায়। জার সাদ মুখে লেগে থাকার মতো। আপনার ফটোগ্রোপি সন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ফুচকা আমাদের দেশের একটি বিশেষ ঐতিহ্য বাহী খাবার। ফুচকা খেতে পছন্দ করে সবাই। মেয়ারা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে ফুচকা খেতে। ফুচকা আমারও পছন্দের একটি খাবার। ধন্যবাদ আপনাকে এত চমৎকার একটি বিষয় আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন।
ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
বাংলাদেশে স্ট্রীট ফুড হিসেবে ফুচকা খাবারটি অনেক সুনাম অর্জন করেছে। সুস্বাদু এই ফুচকা বেশিরভাগ মানুষেরাই অনেক পছন্দের খাবার। বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে এটি বেশ জনপ্রিয়। পোস্টটি অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।