ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়ার খাবার এর দোকান
আজ রবিবার
৯ জুলাই ২০২৩
প্রিয় স্টিমবাসি সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনাদের জন্য রইলো অন্তরের অন্তস্থল থেকে ভালোবাসা ও শুভকামনা। আজকে আমি আপনাদের কে ভ্রাম্যমান খাবারের দোকান সম্পর্কে বলবো। এবং দেখাবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তো দেরী কেনো চলেন শুরু করা যাক।
ভাজাপোড়া খাবার পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। মোটামুটি সবারই ভাজাপোড়া খাবার পছন্দ। তাইতো ভ্রাম্যমান এসব ভাজাপোড়া খাবারের দোকানের প্রতি মানুষের আগ্রহ বেশি । কোথাও ঘুরতে গেলে, দেখা যায় এসব লোভনীয় খাবার নিয়ে বসে আছে ভ্রাম্যমাণ দোকানিরা। যা দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। এসব দোকানের খাবার গুলো অনেক সুস্বাদু এবং মচমচে। তাইতো অনেক ক্রেতার ভিড় জমে থাকে এসব দোকানে।
বিশেষ করে জনবহুল জায়গায় এসব দোকানিরা দোকান করে। যেমন বাসস্ট্যান্ড, রেল স্টেশন, এবং কি হাট-বাজার এর দিনে হাট-বাজারে,পার্কের সামনে, মেলার সামনে এসব ভ্রাম্যমান খাবারের দোকান দেখা যায়। এসব খাবার আমার কাছে বেশ ভালো লাগে, বিশেষ করে চিংড়ি মাছের চপ সবচেয়ে বেশি সুস্বাদু আমার কাছে।
এরা চোখের সামনে চপ তৈরি করে বিক্রি করে। তাইতো তাদের প্রতি মানুষের একটা আস্থা থাকে। এসব খাবার দেখে লোভ সামলানো যায় না। আমি তাইতো অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে তাদের চপ তৈরি করা দেখলাম। গরম তেলে যখন চপ ছেড়ে দেয়া হয়। ছ্যাত করে একটা শব্দ হয়। শব্দটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। মনে হয় ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি করা হচ্ছে এসব খাবার।
চিংড়ি মাছ আমার কাছে খুবই পছন্দের। তাইতো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চিংড়ি মাছের চপ তৈরি করা দেখলাম। এবং বড় চিংড়ি দিয়ে চিংড়ির কাবাব তৈরি করা হচ্ছে । আমি চিংড়ি মাছের চপ কিনে খেলাম এবং কাবাব খেলাম। আমার কাছে বেশ সুস্বাদু লাগলো। মাঝে মাঝে বাহিরে এসব খাবার খেলে ভালোই লাগে।
বিকালের নাস্তা হিসেবে ভ্রাম্যমানের এসব খাবারের দোকান থেকে মানুষ খাবার খায়। আমিও মাঝে মাঝে গুরতে বের হলে এসব দোকান খুঁজে বের করি। এবং এসব দোকান থেকে কিছু না কিছু কিনে খাওয়া হয়। পিঁয়াজু, আলুর চপ, বেগুনি। চিংড়ি মাছের চপ। বড় চিংড়ির কাবাব ইত্যাদি দেখতে পাওয়া যায় এসব দোকানে।
ইদানিং সাথে যুক্ত হয়েছে বার্গার। ভ্রাম্যমান এইসব দোকানে অল্প দামে বার্গার পাওয়া যায়। তাইতো বার্গার প্রেমীরা সন্ধ্যায় ভিড় জমায় এসব দোকানে। বাঙ্গালী ভোজন বিলাসী। তার জন্য হরেক রকমের খাবার তাদের পছন্দের। তবে এই খাবারগুলো কতটুকু স্বাস্থ্যসম্মত তা আমার জানা নাই। মুক্ত আকাশের নিচে এসব ভ্রাম্যমাণ দোকান।
তবে এসব খাবার যেমনই হোক না কেনো মানুষের এই খাবার এর প্রতি পছন্দের কোন কমতি নেই। তাইতো এসব দোকানে বেঁচাকেনা বেশ ভালো। হাতের নাগালে একদম গরম গরম খাবার। আহ বেশ সুস্বাদু। বিকেলবেলা হাঁটতে বের হয়েছিলাম। আমাদের বাজারে দেখতে পেলাম এসব ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়া খাবারের দোকান। বেশ আগ্রহ নিয়ে সামনে যেতে দেখতে পেলাম পছন্দের সকল মজাদার খাবার। আপনাদের এসব ভাজাপোড়া খাবার কেমন লাগে তা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। এবং কার কার পছন্দের সেটাও কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আজ এ পর্যন্তই। আবারো লিখবো অন্য কোনো বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে।
মোবাইল | TECNO CAMON 16 PRO |
---|---|
ধরণ | ভ্রাম্যমান খাবারের দোকান। |
ক্যামেরা | ৬৪ মেগাপিক্সেল |
ফটোগ্রাফার | @aslamarfin |
অবস্থান | টাংগাইল। |
ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়ার খাবার এর দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন।ভাজাপোড়া আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। সুন্দর একটি পোস্ট সেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এসব ভাজাপোড়ার দোকান দেখলে আমি লোভ সামলাতে পারি না। আমি ভাজাপোড়ার বেশি পরিমানে খেয়ে থাকি। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আপনার ভাজাপোড়ার ছবিগুলো দেখে আমার জিভে জল চলে আসলো ভাইয়া। তবে এই ভাজাপোড়া গুলোর মধ্যে আমার চিংড়ি মাছের চপ বেশি পছন্দের।আমাদের ঘুঘুরাতলি বাজারেও এই রকম একটি ভাজাপোড়ার দোকান আছে।ওনার দোকানের প্রতিটি খাবারেই অনেক মজার। ধন্যবাদ ভাইয়া ভাজাপোড়ার দোকান নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভ্রাম্যমাণ ভাজাপোড়ার দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই। ভাজাপোড়া আমার ভিষণ পছন্দের খাবার। ভাজাপোড়ার দোকান দেখলেই খেতে মন চায়। বাংলাদেশের সর্বত্রই অঞ্চলেই ভ্রাম্যমাণ ভাজাপোড়ার দোকান দেখা যায়।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়ার খাবার এর দোকান নিয়ে সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।ভাজাপোড়া খেতে কার না ভালো লাগে।আমি ভাজাপোড়া খাবার খুব পছন্দ করি।তবে এগুলো দোকানে বার্গার দেখা যায় না।আপনার তোলা ছবির মধ্যে বার্গার দেখা যাচ্ছে।তাহলে এখানে মনে হয় কম দামে বার্গার পাওয়া যায়।আপনি দারুণ লেখছেন ভাই।বার্গার কত করে,,?
বার্গার ৩০ টাকা করে, ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এই ভাজাপোড়া গুলো দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। ভ্রাম্যমান এই ভাজাপোড়া দোকানগুলো এখন গ্রাম এলাকায়ও দেখা যাচ্ছে। দিনাজপুর বড় মাঠে এমন ভাজাপোড়ার দোকান অনেক দেখা যায়। অনেক সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
টুইটার লিংক-
https://twitter.com/Aslamarfin64366/status/1677969070388568065?t=GcsVNxWnaoUK86v7EkP7yQ&s=19
ভ্রাম্যমান ভাজাপোড়ার খাবার এর দোকান নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন।ভাজাপোড়া আমার অনেক পছন্দের একটি খাবার। সুন্দর একটি পোস্ট সেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
এই ভাজাপোড়ার দোকানগুলো থেকে ভাজাপোড়া খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। চিংড়ির চপগুলো আরো ভালো লাগে। বিশেষ করে মেলায় যখন এই দোকানগুলো বসে তখন গরম গরম ভেজে দেওয়া হয় এগুলো। খুবই টেস্ট🙂
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।