গ্রাম অঞ্চলের বাজারে একটি পেয়ারা মাখার দোকান। পেয়ারা মাখা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠতেছে।
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই ও বোনেরা, সকলে কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানিতে আপনারা সবাই ভালোই আছেন। আমিও আলহামদুল্লিলাহ্ তায়ালার রহমতে ভালোই আছি। স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটিতে আজকে আমি পেয়ারা পাখা নিয়ে একটি পোস্ট উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ। আশা করি সকলের ভালো লাগবে। চলেন তাহলে শুরু করি,
আমাদের গ্রাম অঞ্চলের বাজারে হ্মুদ্র এক পেয়ারা মাখা ব্যবসায়ী। এই পেয়ারা মাখা শহরে বেশি প্রচলিত আছে। শহরের অনেক লোক থাকে,এই জন্য শহরে এই পেয়ারা মাখা পাওয়া যেত। কয়েক বছর আগে ও গ্রাম অঞ্চলের মানুষ জানতো না যে,পেয়ারা মাখা আমাদের গ্রাম অঞ্চলের বাজারে পাওয়া যাবে। বেশ কয়েক বছর থেকে শহরের মতো গ্রাম অঞ্চলে পেয়ারা মাখা পাওয়া যাচ্ছে। এই পেয়ারা গুলা তারা অন্য জেলা থেকে পাইকারী দামে ক্রয় করে আনে।
ক্রয় করে এনে তিনি কেজি দ্বারা ও পেয়ারা মেখে বিক্রি করেন। তিনি সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত স্কুলের মাঠে বিক্রি করে। আবার বিকাল ৫ থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত বাজারে বিক্রি করেন। তিনি সারাদিনে প্রায় ১ হাজার টাকা পেয়ারা বিক্রি করেন। এখানে তেনার লাভ হয় ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। এই লাভের টাকা দিয়ে তিনি জীবিকা নির্বাহ করে। সংসারের যাবতীয় খরচ এই লাভের টাকা থেকে পরিচালনা করেন।
আমরা দুই তিন জন বন্ধু মিলে পেয়ারা মাখা খাওয়ার জন্য এই লোকের দোকানে যাই। দোকানে যায়া দুইটি পেয়ারা ডিজিটাল পাল্লায় চড়ে দেই। পেয়ারা দুইটার দাম আসলো ৪৫ টাকা। আমরা তাদেরকে পেয়ারা দুইটা কেটে মেখে দিতে বললাম। পেয়ারা দুইটা কেটে একটা পাত্রে নিল। এরপরে ঝাল,লবণ,সরিষার তেল দিয়ে পেয়ারা মেখে দিল।
একটা প্লেটে আমাদেরকে পেয়ারা মাখা দিয়ে দিল। পেয়ারা মাখা দেখে আমার জ্বিবে জল চলে আসলো। এরপরে আমি কয়েকটা ফটোগ্রাফি করলাম। এরপরে আমরা বন্ধুরা মিলে পেয়ারা মাখা খাওয়া শুরু করলাম। কিছুহ্মন পর পেয়ারা খাওয়া শেষ হয়ে গেলো। পেয়ারা মাখা খেয়ে অনেক ভালোই লাগলো। আর পেয়ারা গুলা অনেক ভালোই ছিল। এই পেয়ারা মাখা খাওয়ার জন্য অনেক লোক হয়। এই ছিল আজকের পেয়ারা মাখা নিয়ে কিছু আলোচনা। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে এখানে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
ডিভাইস | itel |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @as-arfat435 |
লোকেশন | পার্বতীপুর |
You can also vote for @bangla.witness witnesses |
থাই পেয়ারা মাখা খেতে আমাকে অনেক ভালো লাগে। আমি বাজারে কিংবা পার্বতীপুরে গেলে প্রায় পেয়ারা মাখা খাওয়া হয়। বান্ধবীর সাথে পেয়ারা খাওয়ার মজাই আলাদা তাই না বড় ভাই। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
https://twitter.com/EasinArafa48734?t=aWjk7g-7NpcjgdGTaGIvHw&s=09
পেয়ারা মাখা আমার অনেক পছন্দের। পেয়ারা মাখা খেতে অনেক মজাদার ও সুস্বাদু। পেয়ারা মাখা নিয়ে অসাধারণ পোস্ট করেছেন ভাইয়া।
পেয়ারা মাখা আমার অনেক প্রিয়। আমি প্রায় দিনে ফুলবাড়ি গিয়ে পেয়ারা মাখা খেয়ে থাকি। আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলেছেন। আপনার উপস্থাপন অনেক বেশি সুন্দর। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো এতো সুন্দর পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
পেয়ারা মাখা খেতে আমার খুব ভালো লাগে। দিনাজপুর শহরে সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুলের সামনে এমন একটি দোকান বসত।আমরা প্রাইভেটে যাওয়ার সময় প্রায়ই খেতাম।ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার একটি পছন্দের খাবার হলো পেয়ারা মাখা। আমি বাজারে গেলে এটি সব সময় খাই।আপনার পোস্ট অনেক সুন্দর হয়েছে।সুন্দর ভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
পেয়ারা মাখা আমার অতি প্রিয় খাবারের মধ্যে একটি। আমাকে ফুচকা আর পেয়ারা মাখার মধ্যে যেকোনো একটি খাবার বেছে নিতে বলা হলে আমি পেয়ারা মাখা বেছে নেব। বেশি করে ঝাল দিয়ে পেয়ারা মাখা খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
পেয়ারা মাখা খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। ট্রেনের ভিতরে পেয়ারা মাখা বেশি পাওয়া যায়, ট্রেন জার্নিতে পেয়ারা মাখা না হলে চলেই না। বাড়ি যাওয়ার সময় যখন ট্রেনে যাই তখন পেয়ারা মাখা কিনে খাই, আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপন করেছেন ভাই ফটোগ্রাফি দারুন তুলেছেন অনেক ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ।
পেয়ারা মাখা দোকানের মজাই লাগে৷ বাড়িতে পেয়ারা মেখে খাইলে তেমন ভালো লাগে না৷ আর এ জন্যই এত জনপ্রিয় পেয়ারা মাখা মানুষের কাছে।
আসলেই ভাই পেয়ারা মাখা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠতেছে। পেয়ারা মাখা খেতে অনেক সুসাদু। আমি বাজার গেলে মাঝে মাঝে এই দোকানে গিয়ে পেয়ারা মাখা খাই।সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।