প্রতিযোগিতার ৯ম সপ্তাহ - ঐতিহ্যবাহী খাবার মিষ্টান্ন
আমিঃ@ahanaf057
স্টিম ব্যবহারকারী সকল ভাই ব্রাদার বন্ধুগণকে জানাই ভালবাসা এবং আন্তরিক মোবারকবাদ । আমার পক্ষ থেকে সকলকে সালাম যানাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আমি জানি এই হালকা গরমে আল্লাহ-তাআলার অশেষ মেহেরবানিতে আপনারা সবাই ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে পায়েশ রান্নার রেসিপি নিয়ে কিছু কথা বলবো।আশা করি সকলের ভালো লাগবে। নিচে তাহলে শুরু করা যাক।
উপরের যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে পায়েশের ছবি। পায়েশ কিভাবে রান্না করা হয় নিচে তা লেখা হলোঃ
পায়েশ রান্নার উপকরণঃ
- দুধ
- আতব চাল
- চিনি
- সাদা এলাচ
- আদা
- তেজপাতা
ধাপ-১
প্রথমে একটি পাত্রে দুধ সংগ্রহ করতে হবে। এরপর ঐ দুধের পাত্রটি চুলায় বসিয়ে দিতে হবে।
ধাপ-২
দুধে যখন ভলক আসবে তখন আতব চালগুলো ভালোভাবে ধুয়ে পরিস্কার করে নিতে হবে।
ধাপ-৩
চাল ধোঁয়া শেষ হলে দুটি সাদা এলাচ ও দুটি তেজপাতা দুধে দিতে হবে। এরপর কিছুক্ষণ নাড়তে হবে।
ধাপ-৪
কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পর পরিমান মতো আদা পিশে তা দুধে দিতে হবে। দিয়ে আবার কিছুক্ষণ নাড়তে হবে।
ধাপ-৫
দুধে যখন আবার ভলক আসবে তখন পানিতে পরিস্কার করা চালগুলো ঢেলে দিতে হবে। দিয়ে কিছুক্ষণ আবার নাড়তে হবে।
ধাপ-৬
কিছুক্ষণ নাড়ার পর আবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে । যেন চালগুলো ভালোভাবে সিদ্ধ হয়।
ধাপ-৭
চালগুলো সিদ্ধ হওয়ার পর পরিমান মতো চিনি দিতে হবে যেন মিষ্টি কম না হয়।
ধাপ-৮
চিনি দেওয়ার পর ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর যখন দুধগুলো গাড়ো হয়ে অসবে তখন চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে। কারন পায়েশ রান্না হয়ে গেছে।
পরিশেষে সকলের সুসাস্থ কামনা করে আমি আমার বক্তব্য এখানেই শেষ করতেছি। আপনাদের মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই। সকলেই ভাল থাকবেন এবং পরবর্তী পোস্টে আবার দেখা হবে।
বাহ চমৎকার পায়েশ রান্না করেন আপনি। পায়েশ দেখে তো লোভ লেগে গেলো ভাই। খুবই লোভনীয়। খাঁটি গরুর দুধ দিয়ে পায়েশ খেতে অনেক সুস্বাদু লাগে। মাঝে মাঝেই বাড়িতে পায়েশ বানানো হয়। আপনি প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করছেন, আপনার দেখানো ধাপ ফলো করে চেষ্টা করবো একদিন রান্না করার অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ ভাই
পায়েস খেতে আমার খুব ভালো লাগে। এটি আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি। আপনি রান্নার উপকরণসহ,সমস্ত ধাপ সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন যেটা আমার খুব ভালো লেগেছে। এতো সুন্দর একটি রেসিপি দেখে জিভে পানি চলে এসেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপু
আমি মিষ্টান্ন প্রিয় মানু্ষ। তার মধ্যে পায়েশ তো সবথেকে প্রিয় খাবার। আমার বাসায় বড় আপু প্রায় রান্না করে। তবে পায়েশের কিসমিস আমার অনেক ভালো লাগে।আপনি ধাপে ধাপে সুন্দর ভাবে পায়েসের রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
বাহ্ আপনি তো অনেক সুন্দর ভাবে পায়েস রান্না করতে পারেন আপনার পায়েস রান্নার রেসিপি দেখে আমার জল চলে আসতেছে ভাই। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ধাপ গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে। মজার বিষয় হলো পায়েস কম বেশি সবাই পছন্দ করে, কারো বাসায় কোনো মেহমান আসলে কম বেশি সবাই আগে পায়েস রান্না করে,আর পায়েস খেতে অনেক সুস্বাদু,আমাদের বাসায় যখন কোন মেহমান আসে তখন আমরাও এই পায়েস রান্না করি।আপনার পায়েসের রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই।
মিষ্টি জাতীয় জিনিস আমার খুব পছন্দ। আর পায়েশ তো আরো পছন্দ যদি দুধ একটু বেশি দিয়ে রান্না করে তাহলে তো আর কোনো কথাই নাই। তবে অনেক দিন থাকি পায়েশ খাওয়া হয় নাই। আপনি প্রতিটি ধাপ সুন্দর করে উপাস্থপনা করেছেন ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
খুবই সুন্দর ভাবে মিষ্টির ফটোগ্রাফি করেছেন এবং সব কিছু বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। প্রতিযোগীতার ৯ম সপ্তাহ- ঐতিহ্যবাহী খাবার মিষ্টান্ন নিয়ে একটি সুন্দর পোস্ট করেছেন। আপনার উপস্থাপনা অনেক সুন্দর হয়েছে। পায়েস খেতে আমার খুব ভালো লাগে। এটি আমার পছন্দের খাবারের মধ্যে একটি। আমাদের বাসায় প্রায় রান্না হয়ে থাকে আর নিজেও পায়েশ পাগল বলতে পারেন। আপনি রান্নার মোট ৮ ধাপে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন যেটা আমার খুব ভালো লেগেছে। পায়েশের কিসমিস আমার অনেক ভালো লাগে কারন পানিতে থেকে আর চিনির মিস্টি গুলো সব কিসমিস কে ফুলায় খেতে সেই মজা। তবে অনেক দিন থাকি পায়েশ খাওয়া হয় নাই আপনার পোস্ট দেখে খেতে মন চাইছে। আমাদের বাসায় যখন কোন মেহমান আসে তখন আমরা পায়েস রান্না করপ থাকি। আপনার পায়েসের রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
পায়েস সত্যি অনেক মজাদার একটি খাবার।আমাদের বাসায় মাঝে মাঝে রান্না করা হয়। চমৎকারভাবে প্রত্যেকটির ধাপ তুলে ধরেছেন আপনি। ছবিগুলো অনেক ভালো ভাবে তোলার চেষ্টা করবেন। পোষ্ট কোয়ালিটি আরো উন্নতি করেন।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
পায়েস খেতে কাকে না ভালো লাগে পায়েস প্রায় আমাদের সবারই প্রিয় একটি খাবার। মিষ্টি মিষ্টি পায়েস খাওয়ার মজাই আলাদা আমাদের বাড়িতে পায়েস রান্না হয়।পায়েস নিয়ে খুব সুন্দর লিখেছেন ভাই খুব সুন্দরভাবে রেসিপিটি উপস্থাপন করেছেন আপনি।দেখে ভালো লাগলো খেতে ইচ্ছে করতে ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।