টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - ক্রসউইন্ডস( দশম পর্ব -সিজন ১)

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির দশম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের দশম পর্বের নাম হলো "ক্রসউইন্ডস"। গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম জোশ, মেলিসা সবাই টেরোরিস্টগুলোকে এরেস্ট করেছিল আর শার্লি নামক মেয়েটি তাদের এখানে গুপ্তচর হিসেবে এসেছিলো। আজকের এই পর্বে দেখা যাক কি হয় কাহিনীটা।


স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂

সিরিজটির নাম
ম্যানিফেস্ট
প্লাটফর্ম
নেটফ্লিক্স
সিজন
পর্ব
ক্রসউইন্ডস
পরিচালকের নাম
জেফ রেক
অভিনয়
মেলিসা রক্সবার্গ, জোশ ডালাস, জে.আর. রামিরেজ, লুনা ব্লেইস, পারভীন কৌর ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
৩০ জুলাই ২০১৯ ( ইউনাইটেড কিংডম )
সময়
৪২ মিনিট ( দশম পর্ব -সিজন ১ )
ভাষা
ইংরেজি
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেট


☬মূল কাহিনী:☬


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

মেলিসা, পারভীন সহ সবাই টেরোরিস্টগুলোর হাত থেকে যাদের উদ্ধার করে নিয়ে এসেছিলো তাদের সেবা শুশ্রুষা দিতে লাগে। আর এদের দেখাশোনার দায়িত্ব দিয়ে রাখে সেই শার্লি মেয়েটার উপর। এদিকে মেলিসা তার মৃত মায়ের কবরস্থানের পাশে গিয়ে কান্নাকাটি করতে লাগে আর তার ফিরে আসার পর তার সাথে বা অন্য সব প্যাসেঞ্জারের সাথে যা যা ঘটছে তা আবেগী মনে বলে যাচ্ছে। রামিরেজ এদিকে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গেলে হাসপাতাল থেকে তার স্ত্রী গিয়ে বাড়ি নিয়ে আসে। যতজন এক্সপেরিমেন্টযুক্ত লোককে উদ্ধার করেছিল তাদের একটা রুমে রাখে আর সেখানে শার্লি মেয়েটা গোপনে মেসেজের মাধ্যমে সব ইনফরমেশন দিতে লাগে, বেশিরভাগ মেসেজটি বাইরের থেকে গোপনসূত্রে ঢুকছে। কিন্তু সেখানে হঠাৎ করে বিনা কোনো মেশিন ছাড়া সবাই একসাথে ঝটকা খাচ্ছে যেটা একটু অবাক কান্ড। এরপর শার্লি মেয়েটা পারভীন আর ফিওনাকে ডেকে আনে আর তারা দেখেও শক হচ্ছে রীতিমতো এদের পরিস্থিতি দেখে। এদিকে জোশও বাড়ির থেকে বেরিয়ে চলে যায় আর তার বোনের বাড়িতে গিয়ে ওঠে। জোশও চেষ্টা করে যাচ্ছে এর পিছনে আসলে কে আছে, তাই নিয়ে একটা বোর্ডে সবার ফটো রেখে খোঁজার চেষ্টা করেই যাচ্ছে।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

পারভীন আর ফিওনা মেলিসাকে ডেকে নিয়ে আসে এবং সেখানে তাদের পরিস্থিতির বিষয় জানায় যে প্যাসেঞ্জারদের সাথে এইগুলো ক্রমাগত হচ্ছে। এরপর মেলিসা সেখানে একজন প্যাসেঞ্জারকে স্পর্শ করলে একটা ঝটকা মতো খায় অর্থাৎ মেলিসা একটা শব্দ শুনতে পায় যে "ফাইন্ড হার"। এটা সাধারণত একটা কো-ইন্সিডেন্স মনে করে পারভীন কারণ এই একই বিষয়টা একজন বুলগেরিয়ান লোককে স্পর্শ করে ডাকতে বলে এবং দেখলো যে আগের লোকটিকে স্পর্শ করার সাথে সাথে যেমন ঝটকা লেগেছিলো আরেকজনের ক্ষেত্রে সেটা লাগছে কিনা। কিন্তু কোনো রেস্পন্স পায়নি। প্রথমে যে লোকটিকে স্পর্শ করেছিল তার সাথে কথা বলে মেলিসা আর পারভীন কিন্তু সে নিজের নামও মনে করতে পারছে না, এমনকি তার স্ত্রী, সন্তান কিছুই মনে করতে পারছে না। এখানে তাদের এমনভাবে শক দিয়েছে যে নিজেদের স্মৃতিশক্তিগুলোই হারাতে বসেছে। এরপর বেথানিকে তো পরে জেল থেকে ছেড়ে দিয়েছিলো এবং পরে আরো কিছু প্যাসেঞ্জারকে ডেকে আনে আর তাদের সাথে কথা বলে। সেখান থেকে একজন বয়স্ক লোক জোশকে ডেকে ছাদে নিয়ে যায় আর এই বিষয়ে অনেক কিছু কথা বলতে লাগে আর পিছন দিক থেকে গিয়ে শার্লি মেয়েটা তাদের কথা শুনতে লাগে। জোশ আবার পুনরায় বাড়িতে তার ছেলের টানে ফিরে যায় সাময়িক সময়ের জন্য।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

মেলিসা আর রামিরেজ সেই লোকটার বাড়িতে যায় যাকে মেলিসা স্পর্শ করার সাথে সাথে একটা অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেয়েছিলো। কিন্তু তার বাড়িতে গিয়ে দেখে ঘরের এক মাথা দিয়ে সব নিউজপেপার ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়া আছে , ফলে তারা সন্দেহ করে কিছু একটা হয়েছে। সেখানে তার ছবি আর সাথে তার স্ত্রীর ছবি ছিল সেটা নিয়ে যখন সেই লোকটার কাছে মেলিসা যায় তখন ওই ছবিটা তাকে দেখায় কিন্তু লোকটা কোনোমতেই স্বরণ করতে পারে না। এরপর সেখানে জোশ আসলে মেলিসা সেখান থেকে চলে আসে আর রামিরেজ এর একটা মেসেজ দেখে সেখান থেকে রামিরেজ এর সাথে ওই লোকটার স্ত্রীর বাড়িতে যায়। লোকটার স্ত্রী ভয়ভীতি হয়ে থাকে আর একটা পিস্তল নিয়ে থাকে সবসময় কারণ তার হাসব্যান্ড ফিরে আসাতে অনেকটা ঘাবড়ে যায় কারণ সে অন্য কারো সাথে রিলেশনে চলে গেছে। যাইহোক এরপর মেলিসা আর রামিরেজ তাকে সব খুলে বলে যে সে তোমাদের কারো মনে করতে পারছে না, ফলে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই এই মুহূর্তে। মরিসন নামক একটা লোক রেডিও মির্চি তে কাজ করে এবং জোশ যখন তার বাড়ির থেকে বেরিয়ে আবার গাড়িতে ওঠে তখন সে রেডিওতে মরিসন লোকটির একটা শব্দ 'হোলি গ্রাইলস' বলতে শোনে যেটা তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়েছে আর সে দ্রুত তার অফিসে চলে যায়। আর এই বিষয় নিয়েও কথা বলে। জোশ পরে মরিয়ার্টি নামক একজন অফিসারের কাছে গিয়ে হেল্প চায় কিন্তু রাজি হতে চায় না।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

জোশ এর বড়ো মেয়ে একদিন ড্যানিকে ডেকে বাড়িতে আনে কিন্তু তার মা এথেনা খুশি হয় না, কারণ তাদের নিজেদের ফ্যামিলি মেটারে তাকে ইনভল্ব হতে মানা করে কিন্তু যেহেতু তার মেয়ে এনেছে ডেকে তাই রেগে যায় ভীষণ মেয়েটা। এরপর হঠাৎ করে জোশ আসে এবং ড্যানিকে দেখে মারাত্মক রেগে যায় আর এসেই ধাক্কা দিয়ে দেয়। তার ওয়াইফ এই নিয়ে ২-৪ কথা শুনালে সেখান থেকে চলে যায়। এরপর মরিয়ার্টি জোশ এর কাছে ফোন করে এবং তাকে কিছু লোকেশন বলে আর হেল্প করতে রাজি হয়। এরপর জোশ মরিসনের কাছে যায় আর রেডিও তে বাদবাকি সেইসব প্যাসেঞ্জারকে কিছু বার্তা প্রেরণ করতে চায় তাই সে রেডিওর সামনে বসে সেগুলো রেকর্ড করিয়ে নেয়। এরপর মরিয়ার্টি নামক অফিসারটি যখন অফিস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে উঠছিলো তখন কিছু গুন্ডা এসে তাকে ধরে অন্য গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।


☬ব্যক্তিগত মতামত:☬

এখানে শার্লি মেয়েটিকে যে টেরোরিস্ট পাঠিয়েছিল সে আসলে ওই দুর্ঘটনায় নিহত হয় এবং তাদের উপরের আরো টেরোরিস্টের সাথে কানেক্ট ছিল আর তারাই তাকে মেসেজ করছিলো মাঝে মাঝে গোপন ফোনে। এরপর একদিন যখন একজন বয়স্ক লোকের সাথে জোশ ছাদে কথা বলছিলো তখন সে শুনছিলো আর যখন তার কাছে একটা মেসেজ আসে তখন তাদের সাথে তার যে ডিল হয়েছিল সেটা তারা ক্যানসেল করলে আর সে খবর দেয় না, ফলে ফোনটাও ছুড়ে জলে ফেলে দেয়। এরপর শার্লি একদিন একটা রেস্টুরেন্টে যায় এবং সেখানে সেই টেরোরিস্টরা থাকে কিন্তু সে চিনতে পারে না , পরে যখন সেল ফোন দেখিয়ে বলে তখন বুঝতে পারে আর শার্লিকে এটাও দেখায় যে বাইরে গাড়িতে মেজর মরিয়ার্টি আছে অর্থাৎ তারা বুঝে গেছে যে এই অফিসার জোশদের সাহায্য করছে। কিডন্যাপ করে নেয় পরে অফিসারটিকে। ড্যারিল এর সহযোগী ছিল এই অফিসার এখন ড্যারিল এর পরে এই অফিসার মেজর হয়েছে। ড্যারিল এর কি খবর এখনো সেটা জানা যায়নি, সে বেঁচে আছে না মারা গেছে। হয়তো পরে খবরটা জানা যাবে।


☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৬/১০


☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

দাদা আপনার এই সিরিজটি যত পড়ি ততই যেন ভালো লাগে, আর এটি অনেক রহস্যময়।যতবার পড়ি ততই যেন সামনে আরো রহস্য ঘিরে থাকে। আসলে ড্যারিল এর কোন খোঁজখবর নেই। সে বেঁচে আছে না মরে গেছে। এটা একটা রহস্যজনক। জানিনা সে বেঁচে আছে কি নাহ।পরবর্তী পর্বে দেখা যাবে। আসলেই রহস্যময় এই সিরিভ তাই পড়ে খুবই ভালো লাগে আমার।আজকের অনেক সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন, পড়ে অনেক ভালো লেগেছে।

 2 years ago 

ড্যানি কি টেরোরিস্টের মধ্যে একজন? জোস দেন কে কেন পছন্দ করে না তাই ভাবছি। আসলে বেস্ট ইন্টারেস্টিং একটি টিভি সিরিজ এটি। কখন যে এই সিরিজ শেষ হবে আবার সিরিজ শুরু হবে। না-জানি এর সম্পূর্ণ কাহিনী কি । আমার কাছে সবকিছুই ধোঁয়াশা লাগছে। সবগুলো পর্ব শেষ হলে আসল কাহিনী বুঝতে পারবো। আর ড্যারিল এর কি হয়েছে তা পরের পর্ব বুঝতে পারবো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

শার্লি মেয়েটা সব তথ্য দিয়ে দিচ্ছে এর জন্য আবার কোন বিপদে পরতে হয় সবাইকে কে জানে। তাছাড়া সবাই কোন কানেকশন ছাড়াই ঝটকা খাচ্ছে কেন? একেকজন কি একেকরকম বিষয় নিয়ে ঝটকা খাচ্ছে? আবার সবার স্মৃতিশক্তিও হারানোর পথে। এরা কি কোন তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারবে?
শার্লির সঙ্গে চুক্তি বাতিল হওয়ার পরও শার্লি মরিয়ার্টি এর কথা জানিয়ে দিল। যার কারণে মরিয়ার্টিকে কিডন্যাপ করলো। ড্যারিল কি মারা গেল নাকি? জটিল থেকে জটিল হচ্ছে সিরিজটি। জট তো খুলছেই না উল্টা আরো পেঁচিয়ে যাচ্ছে।

 2 years ago 

ম্যানিফেস্ট - ক্রসউইন্ডস টিভি সিরিজ এর রিভিউ পড়ে বেশ ভালোই লেগেছে আমার। এখন মরিয়ার্টি অফিসারকে গুন্ডারা অন্য গাড়িতে তুলে কোথায় নিয়ে গেল এবং তারা তাকে কি করল এটাই জানার তীব্র আগ্রহ নিয়ে পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

ড্যারিল এর কি খবর এখনো সেটা জানা যায়নি, সে বেঁচে আছে না মারা গেছে। হয়তো পরে খবরটা জানা যাবে।

দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজের পর্বগুলো যতই পড়ছি ততই রহস্যের গভীরতায় হারিয়ে যাচ্ছি। এবারের পর্বটি পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। তবে রহস্য অনেক বেড়ে গেল। শার্লি কি সত্যি তাদেরকে সাহায্য করবে নাকি বিপদে ফেলবে তা বুঝতে পারছি না। ড্যারিল এর খবর এখনো পাওয়া যায়নি। কিন্তু তাকে সাহায্যকারী অফিসার বর্তমানে মেজর হয়েছে এটা জানতে পারলাম। জানি না পরবর্তী পর্বে কি হতে চলেছে। দাদা আপনার শেয়ার করা পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

বিশদে বর্ণনার মাধ্যমে সিরিজটি পড়ার আনন্দ অধিক হলো। খুবই সুন্দর বর্ণনা। সিরিজটির ওপর আমার দারুন একটা কৌতূহল জন্মেছে। পরবর্তী পোস্ট এর অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - ক্রসউইন্ডস( দশম পর্ব -সিজন ১) এবং আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আসলে প্রতিটি টিভি সিরিজ আপনি এত চমৎকারভাবে বিশ্লেষণ করছেন যে খুব সহজে কাহিনী গুলো বুঝে যাচ্ছি। অনেক সময় দেখা যায় এ ধরনের সিরিজ গুলো সরাসরি দেখে ও এতটা বোঝা যায় না যতটা অন্যের মুখে শুনে বোঝা যায়। কাহিনীতে দেখতে পেলাম শারলি একদিন রেস্টুরেন্টে যায় কিন্তু তার টেরোরিস্টরা তাকে চিনতে পারেনি। পরে সেলফোন দেখে বুঝতে পারে। যাই হোক দাদা প্রতিনিয়ত টিভি সিরিজ গুলো আপনার মাধ্যমে জানতে পারছি তাই আপনাকে ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আজকের দশম পর্বের নাম হলো "ক্রসউইন্ডস"।

আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজ রিভিউ এর দশম পর্বে চলে এসেছি আমরা। হয়তো টিভি সিরিজ দেখার সময় খুব একটা হয় না। তবে আপনি যেভাবে পর্ব আকারে সুন্দরভাবে টিভি সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন পড়তে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আসলে এই গল্পটি একেবারে ভিন্ন ধরনের। তাই তো পড়তে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। শার্লি এই গল্পে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আশা করছি পরবর্তী পর্বে আরো বেশি রহস্য সামনে আসবে এবং অনেক কিছু জানতে পারবো দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা।❤️❤️

 2 years ago 

গত পর্বেই আমি ঠিক ভেবেছিলাম শার্লী ওই টেররিস্টদের পাঠানো গুপ্তচর। কিন্তু উদ্ধার করে আনা মেসেঞ্জারের শুশ্রূষার দায়িত্ব পেয়েও সে তো মেসেজের মাধ্যমে সব গোপন তথ্য ফাঁস করে দিচ্ছে। কিন্তু হঠাৎ করে কোন মেশিন ছাড়াও কেন বাকিরা ঝটকা খাচ্ছে এটা বুঝতে পারলাম না। কিন্তু শার্লি মেয়েটি ধীরে ধীরে বিপদজনক হয়ে উঠছে। তার কারণে সামনে না জানি আরো কত সমস্যা সৃষ্টি হয়। ড্যারিল কিডন্যাপ হওয়ার পর সে জীবিত আছে কিনা মরে গেছে সেটাও অনিশ্চিত। কাহিনী সামনে আরো রোমাঞ্চকর পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। বেশ আগ্রহ হচ্ছে জানতে দেখা যাক কি হয়।

 2 years ago 

আজকের ক্রসউইন্ডস পর্বটি বেশ দারুন। শার্লিকে যে টেরোরিস্ট পাঠিয়েছে সে মারা গেছে দূর্ঘটনায়। দিনশেষে খারাপ মানুষের পরিনতি এটাই ঘটে। টেরোরিস্টগুলো বেশ চালাক, অফিসারটি জোশদের সাহায্য করছে তারা সেটা বুঝে ফেলেছে। এরপর আবার কিডন্যাপ করে ফেলে অফিসারকে😕 সবশেষে ড্যারিলের কোন খবর পাওয়া যায়নি এটা চিন্তার বিষয়।

যাক সবমিলিয়ে দারুন ছিল আজকের পর্বটি।

দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য দাদা 🥀

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.028
BTC 59508.12
ETH 2603.38
USDT 1.00
SBD 2.39