সপ্তমীতে ঘোরাঘুরির সময়ে তোলা কিছু আলোকচিত্র
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ, স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে শুভ বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
শেষমেশ গত সপ্তমীর দিন বেরিয়েই পড়লাম। বেরোবো কিনা সেটাই ঠিক করে উঠতে পারছিলাম না,কিন্তু একটু রাত হলেও অবশেষে বেরিয়ে গেছিলাম। বেরিয়েও মনের মধ্যে একটা তোনোমোনো কাজ করছিলো যে করোনার সময়ে যাচ্ছিতো একটা বিশাল সাহস নিয়ে কিন্তু কতদূর কি হবে কিজানি। তবে আমি কিন্তু নিজের ইচ্ছায় যাইনি, আমি যখন যাবো কিনা এই বিষয় নিয়ে ভাবছিলাম তখন একটা বন্ধু ফোন করলো এবং তার কোথায় মনে আরেকটু সাহস পেলাম।
তারপর মন স্থির করে ফেললাম যে যাওয়া যাক তারপর যা হয় দেখা যাবে। গত দুই বছর কোনো পুজো দেখতে বের হইনি, ফলে এই বছর দেখার একটা আকর্ষণও কাজ করছিলো। তবে আমি বারাসাত শহরে তেমন একটা দেখতাম না, লাস্ট যত দূর্গা পুজো দেখেছি সব কলকাতা আর বনগাঁ তে। কলকাতায় সারা রাত পুজো দেখতে গেলে একটা বড়ো অভিজ্ঞতারও প্রয়োজন আছে, কারণ এতো বিশাল এরিয়া নিয়ে করা থাকে যে কোনোমতে দুইদিনেও সম্ভব হয় না কভার করা।
নর্থ, সাউথ মিলিয়ে অনেকটা বলতে গেলে। কলকাতায় ৩ টা প্যান্ডেলে ঢুকে প্রতিমা দর্শন করতে গেলে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়, একটা একটায় দেখে শেষ নামাতে গেলে ঘন্টা পার হয়ে যায়। মূল কথা হলো প্যান্ডেলের ভিতরে ঢুকে প্রতিমা দর্শন করতে লাগে ৪-৫ মিনিট কিন্তু বাইরে লাইন দিয়ে প্যান্ডেলে ঢুকতে গেলে লাগে প্রায় ঘন্টার গায়।
আমি লাস্ট যে বছর গিয়েছিলাম সেই বছর দেখে পায়ের অবস্থা এতো খারাপ পর্যায়ে গিয়েছিলো যে হেঁটে আর বাড়ির দিকে আসার মতো ছিল না, ফলে ঐদিন মনে হচ্ছিলো আর কোনোদিন কলকাতায় পুজো দেখতে আসবো না। তবে দেখে মজা আছে সেখানে কিন্তু যখন পা আর না পেরে ওঠে তখন মজা যে কোথায় পালিয়ে যায় বুঝে ওঠা যায় না। পুজো দেখতে সবসময় আমরা রাত ১০ টার পরে বের হতাম আর ভোর অব্দি দেখতাম।
তবে কলকাতা আর বনগাঁ তে দূর্গা পুজো সব থেকে ভালো হলেও দুই জায়গায় দেখার মধ্যে অনেক আলাদা আছে যেমন কলকাতায় দেখতে গেলে আনন্দ, মজা আছে কিন্তু দেখে পারা যায় না আর অন্যদিকে বনগাঁ তে আনন্দও আছে আবার এক রাতে কভারও করা যায়। বনগাঁর দূর্গা পুজো মোটামুটি দেখে পুষিয়ে নেওয়া যায় এক প্রকার, যথেষ্ট ভালো পুজো হয়। কিন্তু এই ২-৩ বছর কেমন হচ্ছে জানিনা কারণ পুজো দেখা হয় না এই কয় বছর।
যাইহোক গতদিন সপ্তমীতে বারাসাতে মোটামুটি ফাঁকা ফাঁকায় ৩ টা প্রতিমা দেখেছিলাম। তবুও দুই জায়গায় ভিড় খারাপ ছিল না। তারপর আবার নিউজ চ্যানেল এর লোকজন এসে ঢুকলো সেখানে। বারাসাতে মোটামুটি শেঠ পুকুর আর কালী কৃষ্ণ নামে স্কুলের ওখানে ভালোই করে ফলে ভিড় হওয়াটাও একটু স্বাভাবিক বিষয়। এই দুই জায়গায় দোকানপাট যেভাবে গুছিয়ে বসেছে দেখলাম তাতে মনে হলো কালী পুজোর আগে নড়বে না।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
♛এই প্যান্ডেলটা বারাসাতের শেঠ পুকুরের ওখানে করেছে। খুবই সুন্দর দেখতে করেছে প্যান্ডেলটা। এরপর এদের প্রতিমার কালেকশনও অনেক ভালো, যদিও প্রতিবছর তারা করে থাকে। এখানে ঝাড় বাতিটাও এই প্যান্ডেলের ভিতরে তৈরি করা। ঝাড় বাতিটাও দেখতে বেশ সুন্দর ডিজাইন এর করেছে। এখানে রাস্তার পাশে বাচ্চাদের বিভিন্ন খেলনা নিয়ে বসে আছে, যদিও আরো অনেকগুলো আছে কিন্তু আমি একটা ছবি তুলতে পেরেছিলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
♛এই প্যান্ডেলটা বারাসাতের কালী কৃষ্ণ কলেজের ওখানে করেছে। অসম্ভব সুন্দর দেখতে করেছে। প্রতিবছর তারা ভিন্ন ভিন্ন স্টাইলে বিষয়গুলো উপস্থিত করে থাকে, এই বছরও সুন্দর কালার আর ডিজাইনের সাথে বিষয়টিকে ফুটিয়ে তুলেছে। প্যান্ডেলে ঢোকার আগে বাইরের গেটটা সাজিয়েছে ত্রিশূল দিয়ে, যেটা বিষয়টিকে আরো সৌন্দর্যপূর্ণ করে তুলেছে। আর প্যান্ডেলের ভিতরে প্রতিমা দর্শনের ঠিক মুখে মন্ত্র পাঠ লেখার মাধ্যমে উপস্থাপন করেছে যেটা মনোমুগ্ধকর করে বিষয়টিকে। এরপর ভিতরের প্রতিমা কালেকশনও ভালো করেছে। প্যান্ডেলের ভিতরে সুন্দর কালার সম্পন্ন লাইটিংও করেছে, এই দৃশ্যটা আমার কাছে দারুন আকর্ষণীয় লেগেছিলো । প্যান্ডেলের থেকে বেরিয়ে এক্সিট গেটের দিকে বড়ো মাঠের দিকে আসলাম এবং সেখানে ফাঁকা স্থানে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে থাকলাম। এখানে বাচ্চারা লাফালাফি করে খেলা করছে আর আনন্দ করছে সেই দৃশ্যটা উপভোগ করলাম।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
Photo by @winkles
♛এই প্যান্ডেলটা বারাসাতের স্বরমা সিনেমা হলের অপজিটে তৈরি করেছে। এটা একটু সবার থেকে ভিন্ন স্টাইলের দেখতে করেছে। এরা প্যান্ডেলটি খড়ের মাধ্যমে তৈরি করেছে। ফলে বিষয়টা অন্যভাবে উপস্থাপন হয়েছে এখানে। খড়ের তৈরি কিন্তু একটা অন্যরকম লুকিং কাজ করছে। এর ভিতরের কারুকার্যগুলোও দারুন করেছে, সবকিছু সুন্দরভাবে সাজিয়েছে। এইটা তাদের প্রতিমার কালেকশন, কালেকশনগুলোও বেশ ভালো করেছে।
Photo by @winkles
Photo by @winkles
♛এই নিয়ে টোটাল ৩ টা প্যান্ডেল পরিদর্শন করে শেষ করে দিলাম, করোনার সময় আর বেশি না দেখে বাড়ির দিকে রওনা দেওয়ার চিন্তাভাবনা করেছিলাম। বাড়ি যাওয়ার আগে সেখানে উপস্থিত কিছু মিষ্টির দোকান থেকে জিলাপি আর গজা কিনে নিয়েছিলাম। আগে কিনতাম ১০/১১ টাকা আর এখন ১০০ জিলাপি বা গজা কিনতে গেলে ১৫ টাকা, দিন দিন সবকিছুর দাম মাত্রাঅতিরিক্তর দিকে ধাবিত হচ্ছে। যাইহোক এরপর এইগুলো কেনাকাটার পরে টোটো ধরে বাড়ির দিকে চলে আসলাম।
All Photos What3words Location: https://w3w.co/yell.storybook.wishing
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৭ |
---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি |
লোকেশন | বারাসাত |
তারিখ | ১২.১০.২০২১ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
ঠিক বলেছো।
ফোটোগ্রাফি গুলো খুব ভালো হয়েছে। ঘরের শহরে পূজা দেখেছো। চেনা শহর চেনা মানুষ চেনা জায়গা আমার কাছে এই জন্য বিশেষ ব্যখ্যা করলাম। শুভেচ্ছা রইলো। পরের বছর দেখা হবে কোভিড মুক্তি পেলে।
ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যের জন্য।
দুটো পান্ডেলই ভালো করেছে এবং দেবীমায়ের মূর্তিগুলো ও ভীষণ সুন্দর।আর লোকালে ও ভালোই ভিড়ের মধ্যে পূজা কাটিয়েছেন দাদা।দেবীমা সকলকে মঙ্গল করুক এই কামনায় করি।ধন্যবাদ আপনাকে।
এদিকে বরাবরই এই দুটো প্যান্ডেলে ভালো করে, দেখার মতো। লোকালে হয়তো ভালো এই দুই জায়গায় আর যেহেতু একটু ভালোই করে তাই ভিড়টাও স্বাভাবিক। তবে আমি যেহেতু রাতের দিকে বেরিয়েছিলাম ফলে লোকজন এর ভিড়টাও কম ছিল।
বাহ খুব সুন্দর লাগছে তো গেটটা। ঝাড়বাতি গুলো দেখতে খুব সুন্দর। আগে আমরা যখন ছোটবেলায় আমাদের শহরে থাকতাম তখন পূজা দেখতে বের হতাম ।আমাদের শহরের সবচেয়ে বড় পুজোটা দেখতে একবার গিয়েছিলাম এতো ভীড় হয় যে কষ্ট করে আর হাঁটতে হয় না দাঁড়িয়ে থাকলে একাই ভিতরে চলে যাওয়া যায় ।অনেকদিন কোন পূজা দেখা হয়না। জিলাপি ও অন্যান্য খাবার গুলো দেখে খুব খেতে ইচ্ছা করছিল। এগুলো খেতে আমার খুব ভালো লাগে। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার পোস্টটি অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এই বছর গেটটা অন্যরকম ভাবে সাজিয়েছে। সব থেকে বড়ো বিষয় হলো গেট এ কালার আর লাইটিং এর কম্বিনেশনটা দারুন মিলিয়েছে ফলে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে। আমাদের এদিকের কম বেশি প্যান্ডেলগুলোতে সব এইরকম ঝাড় বাতি লাগিয়ে থাকে। আমাদের কলকাতায় বিভিন্ন স্থানে অনেক বড়ো বড়ো পুজো হয় আর লাইনে দিতে হয় অনেক দূর থেকে, ১ টা দেখার পরে শেষে আর ইচ্ছা হয় না লাইন দিয়ে আরেকটা দেখি। জিলাপি আমার ভালো লাগে তবে খাওয়ার সময় বেশি খেতে পারিনা কারণ মিষ্টি জাতীয় খাবার তেমন খেতে পারিনা। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ দাদা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলার জন্য।
পেন্ডেলের ভিতরে ঝাড় বাতি এই প্রথম দেখলাম।মানে ঝাড় বাতি তো লাগানো হয় বেশিরভাগ সময় দালানের ভিতরে।এমন কখনো দেখিনি, বেশ ইউনিক ব্যাপারটা।
আর ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।
আমাদের এদিকের প্যান্ডেলগুলো তৈরি করে থাকে সেইভাবে, দেখলেই বাস্তবের মতো লাগে। সব প্যান্ডেলে লাগায় না তবে কম বেশি অনেক প্যান্ডেলে একটা অন্যরকম সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য এইটা করে থাকে। প্যান্ডেলগুলোতে বিষয়গুলো সব বছর অন্যরকম ভাবে উপস্থাপনা করে থাকে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
পুজোর সময় হলেও আমরা বিভিন্ন মণ্ডপে ঘুরে আসি এবং বিভিন্ন মণ্ডপের সামনে খাবার অনেক কিছু বিক্রি হয়, সেগুলো কিনে খাই সত্যি অনেক ভালো লাগে। অতি আনন্দের মুহূর্ত এবার তেমন হয়ে যাওয়া হয়নি তবে আজ বেরুরো। আপনার উপস্থাপনা এবং ছবি গুলো অনেক ভালো ছিল ভাই।
পুজোর সময় বিভিন্ন ধরণের খাবার খেতে বেশ মজা লাগে আর আনন্দও হয় একসাথে অনেকে খাওয়ার সময়। বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার সবকিছুতে আনন্দটা একপ্রকার মাটি। যতদিন ঠিক না হবে ততদিন আর আনন্দ সেভাবে করা যাবে না। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
গত দুই বছর কোনো পুজো দেখতে বের হইনি আপনারা কম বেশি সবাই তাই এবার সবার আনন্দ টা সত্যি খুব বেশি বুঝাই যাচ্ছে। আর কোলকাতা এত বড় একটা জায়গা এমন বড় একটা পূজা মানুষ অনেক থাকবে এটা সত্যি। বাংলাদেশে তেমন মানুষ আগে দেখি নাই এবার যেমন গুনযন শুনলাম এই পূজা নিয়ে। দোয়া রইল আপনাদের জন্য 🥰🥰🥰
গত দুই বছর আমরা বের না হলেও অনেকে ঠিক বের হয়েছিল। আসলে সবাই আর আনন্দটা আটকে রাখতে পারে না, বেরিয়েই পড়ে সবাই। তবে এই তারিখও আমাদের বেরোনো হতো না, কিন্তু যেহেতু পরিস্থিতি মোটামুটি নরমাল ছিল তাই অল্প সময়ের জন্য বেরিয়ে দেখে আসলাম। দূর্গা পুজোয় কলকাতায় প্রচুর লোক হয় তেমনি বারাসাতে কালী পুজোতে প্রচুর লোক এর সমাগম। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
ভাইয়া কোন একবার পূজা দেখতে আসবো আপনাদের ইন্ডিয়াতে এত সুন্দর আয়োজন সত্যি 👌👌👌✌️✌️✌️
হ্যা অবশ্যই এসে দেখে যাবেন।
আমারও প্রায়ই এমন হয়। কোথাও যাব কিনা এই বিষয়ে যখন দ্বিধাগ্রস্ত থাকি আমার কোনো বন্ধু একটু এগিয়ে আসলেই আমি আর ভাবি না।
এবং পুজোটা মনে হয় অনেক জনপ্রিয় যেখানে ঢুকতে আপনাকে প্রায় একঘণ্টা লাইনে দাড়িয়ে থাকতে হয়েছিল।
এবং গতকালের মধ্যে আমার কাছে সরমা সিনেমা হলের অপজিটে অবস্থিত যেটা সেইটার থিমটা ভালো লাগছে। সবমিলিয়ে ভালোই ঘুরাঘুরি করলেন দাদা।
এটা কলকাতার দিকে সব স্থানে প্রায় হয়ে থাকে। তবে আমি এই তারিখ সেখানে যাইনি। আর স্বরমা এর ঐটা মোটামুটি একটা অন্যরকম ভাবে সাজিয়েছিল। ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
ও আচ্ছা বুঝলাম দাদা।
পেন্ডেলের উপরের ডিজাইন আর কারুকাজ গুলা আমাদের মুগ্ধ করেছে। উপরের সাজানো গুলোর জন্য পেন্ডেলটা একদম আকর্ষণীয় লাগছে। গেইটটাও অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে।
এগুলোতো কিছুই না। এদিকেতো তেমন জাকজমক হয় না, তাই নরমাল ভাবে করে। তবে কলকাতার দিকের প্যান্ডেল দেখলে শুধু তাকিয়ে থাকবেন, মুগ্ধ করার মতো অসাধারণ সব প্যান্ডেল। কলকাতায় গেলে শুধু প্যান্ডেলের দিকেই তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছা হবে।
পোস্টটি অনেক সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুজিয়ে লিখেছেন। অনেক ভালো হয়েছে।আর আলোকচিত্রগুলোর কথা কি বলবো?আলোকচিত্র গুলো এতো সুন্দর হয় যা বলাই কঠিন।
পোস্ট ও পোস্টের ছবিগুলো সুন্দরকরে আমাদের মাঝে আপলোড করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
দাদা আমার কাছে বারাসাতের শেঠপুকুর এর প্যান্ডেল টি বেশি ভালো লেগেছে। আমার কখনো কলকাতা বা বারাসাতের পূজা প্যান্ডেল দেখা হয়নি। তবে আপনার পূজা প্যান্ডেলের ফটোগ্রাফি দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে ভালোই জাঁকজমকপূর্ণ হয়েছে।
দাদা আপনি ঠিকই বলেছেন এখন সব জিনিসের দাম প্রচুর মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর সর্বত্রই জিনিসপত্রের দাম দিন দিন বেড়ে চলেছে। আপনার তোলা পূজা প্যান্ডেল এর ছবি গুলো বেশ মনমুগ্ধকর হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।
হ্যা এই স্থানগুলোতে একটু জাকজমকপূর্ণ ভাবে পুজোটা হয় আর লোকজনের একটু ভিড়টাও হয়ে থাকে। কোনো বছর কোলকাতাতে আসলে দেখে যাবেন, খুবই সুন্দর করে থাকে ঐদিকে। আর এখন জিনিসপত্রের দিকে হাত দেওয়ার মতো না , দাম সব আকাশ ছোঁয়া হয়েছে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।