বৃষ্টিমুখর একটা সম্পূর্ণ দিন ( Benificiary 10% @shy-fox )

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করতে যাচ্ছি।

গতকাল সারাটাদিন খাওয়া, শোয়া আর ঘুম দিয়ে কেটে গেলো। এক কোথায় বলতে গেলে অলসতা আর বিরক্তিকর ভাবে কেটে গেছে দিনটা। কারণ আমার সারাদিন ধরে এই ঘ্যান ঘ্যানে বৃষ্টি একদমই ভালো লাগে না। মনে করলাম সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে হয়তো দুপুর কিংবা বিকালের দিকে ধরে যাবে কিন্তু বৃষ্টি থামা তো দূরের কথা বরং আরো বেশি করে শুরু হলো। কি আর করবো ল্যাপটপটা ৫ টার দিকে অফ করে শুয়ে পড়লাম, সারাদিন শুয়ে বসে শেষে আর শুতেও ইচ্ছা হলো না শেষমেশ , বাইরে গিয়ে বসে এটা ওটা হাতের সামনে খাওয়ার জিনিস যা পেলাম তাই একটার পরে আরেকটা খেতে থাকলাম। তারপর ভাবলাম কিছুক্ষন টিভি তে একটা মুভি দেখে সময় কাটাই, টিভির সুইচ অন করে দেখি টিভিও চলছে না, মনে হলো টিভিটার মাথাও বৃষ্টি মাথায় গন্ডগোল দেখা দিলো। টিভি আর চললো না এতো ঘাটাঘাটির পরেও ,ঐভাবে খারাপ হয়ে থাকলো। সত্যি বলতে ঐসময় মেজাজ এতো গরম হচ্ছিলো বলার মতো না, এমনিতে সারাদিন বৃষ্টি হচ্ছে একাধারে থামার নাম নেই তারপর যদি এইসব খারাপ হয় তাহলে আর ভালো লাগে!? কি আর করার শেষমেশ রুমের থেকে একবার বেরিয়ে বাইরে গিয়ে বসছি আবার এসে শুয়ে পড়ছি। সব মিলিয়ে লাগছিলো অস্বস্তিকর।


Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles


What3words Location: https://w3w.co/dressing.thing.scribbled

যাইহোক বৃষ্টি এমন একটা কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে এই বছর যে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হয়ে যাচ্ছে মাঝে মাঝে, যখন শুরু হয় তখন সহজে আর থামতে চায় না। আবার যখন না হয় তখন আর হতে চায় না, এ এক ভারী সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে আজকাল প্রকৃতির। অন্যদিকে এতো বৃষ্টি হচ্ছে তাও গরমের ভাব আর কাটে না।

আসলে প্রকৃতির ভাবমূর্তিটাই নষ্ট হয়ে গেছে যার কারণে এইসব সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। আর এই প্রকৃতি নষ্ট করার পিছনে আছে কিছু কিছু লোভী মানুষের হাত। এইসব মানুষ অর্থের লোভে গাছপালা কেটে সব ধ্বংস করে দিচ্ছে, যেখানে সেখানে গাছপালা কেটে ফ্ল্যাট বাড়ি তুলে দিচ্ছে ইত্যাদি আরো নানাবিধ কারণে এইসব হচ্ছে।

মোটকথা সমাজে এখন কিছু শ্রেণীর মানুষের জন্য মনুষ্যদুর্যোগ সৃষ্টি হয়েছে । যেসব গাছপালা আমাদের চারিপাশের প্রকৃতির ভারসাম্যকে রক্ষা করে থাকে সেগুলো যদি শেষপর্যন্ত কেটে উজাড় করে দেওয়া হয় তাহলে প্রকৃতি তার ভারসাম্য আর কতক্ষন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে! এইসব বিষয়গুলো তাদের মাথায় ঢোকে না, তাদের মাথায় শুধু একটা বিষয় ঘোরাঘুরি করে কিভাবে বেশি অর্থ সম্পদ তৈরি করা যায়।

কিন্তু তারা এটা ভাবে না যে এইসব করার কারণে আমরা কতটা প্রকৃতিকে ধ্বংস করছি যেটা একসময় আমাদের উপর ভয়ানক প্রভাব ফেলতে পারে। সেটাই এখন হচ্ছে দিন দিন, প্রকৃতির ভারসাম্য দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে আর সেই সাথে বিভিন্ন সময় বাড়ছে গভীর নিম্নচাপ, ঝড়, ভূমিকম্প ইত্যাদি যা একটা চরম পর্যায়ে এসে আমাদের সবকিছু ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিতে পারে।

আর প্রকৃতির উপরে এইসব বিরূপ প্রভাব পড়ার ফলে বিশ্ব উষ্ণায়ন বাড়ছে পৃথিবীতে এবং সামনের দিনগুলোতেও বেড়ে যাবে। এখান থেকে মোটামুটি ৪-৫ বছর আগের কোথাও যদি ধরা হয় তাহলে সেখান থেকে এই পর্যন্ত কি পরিমানে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে সেটা আর বলার উপেক্ষা রাখে না, প্রতিনিয়ত এখন এইভাবেই তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকবে, কারণ প্রকৃতির আর ভারসাম্যই নেই।

ঐসব লোভী মানুষের চিন্তাধারা যদি না পাল্টায় তাহলে দিন দিন সব কিছু ধংসের পথে এগোবে, আর আমার মনে হয় না মানুষের লোভী চিন্তাধারা যে পর্যায়ে পৌঁছিয়ে গেছে সেখান থেকে তাদের আর ভালো সৎ পথে আসার মনমানসিকতা আছে। এইসব মানুষদের যত দেওয়া হয় ততই কম মনে হয়, শুধু তাদের আরো চাই আর চাই, এই করেই সব শেষ করে ফেললো।

Photo by @winkles Photo by @winkles Photo by @winkles


What3words Location: https://w3w.co/dressing.thing.scribbled

এই বৃষ্টির দিনের কথা বলতে গিয়ে আমার ছোটবেলার কিছু কথা বলি। ছোটবেলায় যখন গ্রামের বাড়িতে থাকতাম তখন বৃষ্টির সময় খুব আনন্দ উপভোগ করতাম, এখন যেহেতু শহরে সেই আনন্দটা পাওয়া যায় না। আমরা এখন বৃষ্টি হলে ঘরে বসে থাকি, কিন্তু ঐসময়ের বিষয়টা ছিল অন্যরকম। বৃষ্টি হলে মাঠে চলে যেতাম বন্ধুবান্ধবরা মিলে।

সেখানে সবাই মিলে তখন বৃষ্টির মধ্যে ফুটবল খেলার একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হতো, একটা ঝোঁক চলে আসতো তখন সবার ফুটবল খেলার প্রতি। সেখানে আমাদের সাথে বড়োরাও ঐরকম খেলতো এবং বেশ আনন্দ হতো একটা বৃষ্টির মধ্যে ফুটবল খেলায়। বৃষ্টি হতে হতে যখন মাঠে জল ভরে যেত তখন জলের মধ্যে দিয়ে ফুটবল টেনে নিয়ে যাওয়ার মাঝেও একটা সবার আনন্দ হতো, জলের মধ্যে বল কাড়াকাড়ি হতো, বেশ সুন্দর একটা মুহূর্ত ছিল তখন।

আর আমি ফুটবল খেলতে গিয়ে যে কতবার পায়ের নখ ভেঙেছি নিজেরও জানা নেই। আমার ফুটবল শট দেওয়ার সময় প্রায় পায়ের আড়াআড়ি বাদে আঙুলের সোজা গিয়ে লাগতো। তখন বৃষ্টিতে ভিজতে আমার খুব ভালো লাগতো, বৃষ্টি পড়লেই বৃষ্টিতে ভিজতে বেরিয়ে পড়তাম আর রাতে আসতো জ্বর।

এখনো বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছা করে কিন্তু এখন আর সেইরকম আনন্দ করে ভেজা হয় না, তারপর ভাইরাস আসার পর থেকে টোটালি না। ছোটবেলার স্মৃতিগুলো মনে পড়লে মনে হয় তখন কত সুন্দর মুহূর্ত ছিল, সেই সময় যদি আবার ফিরে পেতাম এইরকম একটা অনুভূতি জাগে মনের মধ্যে। ছোটবেলার স্মৃতিগুলো এখন শুধু স্মৃতির পাতায় রয়ে গেলো, আর এখন এটাকে আকড়ে ধরে জীবনে চলতে হবে, কারণ ছোটবেলার স্মৃতি কেউ ভুলতে পারে না ।

শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরারেডমি নোট ৭
ক্যাটাগরিন্যাচার ফোটোগ্রাফি
টাইপস্কাই, বৃষ্টি
লোকেশনমালঞ্চ রোড
তারিখ১৪.০৯.২০২১

Support @amarbanglablog by Delegation your Steem Power

100 SP250 SP500 SP1000 SP2000 SP


||Community Page||


||amarbanglablog Discord Link||heroism Discord Link||

Sort:  

বৃষ্টি মুখর দিনটি আপনার শুভ হোক।আপনি খুব সুন্দর ভাবে দিনটির বর্ণনা উপস্থাপন করেছেন।

যখন শুরু হয় তখন সহজে আর থামতে চায় না। আবার যখন না হয় তখন আর হতে চায় না, এ এক ভারী সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে আজকাল প্রকৃতির। অন্যদিকে এতো বৃষ্টি হচ্ছে তাও গরমের ভাব আর কাটে না।

এটা ভাই ১০০% সঠিক বলেছেন।আমার কাছে এটাকে প্রাকৃতিক দূর্যোগ এর মত লাগে।আমাদের এখানে প্রায় বিশ দিনে কোন বৃষ্টি হইছে কিনা বলা মুশকিল।

অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই।শুভ কামনা রইলো ভাই।

image.png

এই ছবিটি আমার কাছে খবুই ভালো লাগছে ভাই।

 3 years ago 

বৃষ্টি এখন এইরকম রূপধারন করেছে যে হলে টানা হছে সেটা এক দিন হলেও বন্যার মতো অবস্থা তৈরি করে দিছে। আবহাওয়া নষ্ট হয়ে গেছে। ধন্যবাদ আপনার মতামত তুলে ধরার জন্য।

 3 years ago 

গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান। আসলেই প্রকৃতির সৌন্দর্য দিন দিন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আপনার বৃষ্টি মুখর দিনের গল্প অনেক সুন্দর ছিল। ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল ভাই।

 3 years ago 

গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান এই শব্দটা এখন বর্তমানে একটা শুধু মৌখিক শ্লোগান হিসেবে রয়ে গেছে। কাজে কেউ লাগায় না, লাগানোর থেকে কেটে ফেলছে বেশি যার জন্য এই সমস্যা।

ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ ছিল ভাই।

ধন্যবাদ।

 3 years ago 

ঠিক বলেছেন ভাই।

 3 years ago 

বর্ষা আমরা সবচেয়ে প্রিয় ঋতু। গতকাল আমরাও অত্যন্ত আনপ্রডাক্টিভ দিন কাটলো। বিগত মাসে এতোটা অলিস্যে খুব কম সময়ই কাটিয়েছি।

এটা ঠিকই আজকের প্রকৃতির অনিশ্চয়তা জন্য অতিরিক্ত গাছ কাটাই দায়ী। জানিনা লোভের শেষ কবে হবে।

 3 years ago 

আমার সবথেকে প্রিয় ঋতু হলো শীতকাল, মনে হয় বারো মাস শীতকাল হতো। গরম কাল আমার এক্দমি ভাল লাগে না, আর বর্ষাকাল এ অতিরিক্ত বৃষ্টি এক্দমি পছন্দ না। লোভের শেষ আর হবে না, চরম লেভেলে চলে গেছে।

 3 years ago 

এটা সত্য বলেছেন ভাই শহরের জীবনে বৃষ্টি নিয়ে কোন আনন্দ নেই, সারাদিন বাড়ীতে বসে থাকো আর টিভি দেখো। কিন্তু শৈশবে যখন গ্রামের বাড়ীতে ছিলাম, বৃষ্টি মানেই ছিলো অন্য রকম আনন্দ, আহ কি সুন্দর ছিলো সে দিনগুলো!

খুবই চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন, বিশেষ করে বৃষ্টির ফোটা পড়ার দৃশ্যটি বেশ দারুন লেগেছে। ধন্যবাদ

 3 years ago 

হ্যাঁ, শহরে থাকা মানে ঘরবন্দি। শুধু খেয়ে দেয়ে আর টিভি দেখে সময় কাটানো, এই হলো বর্ষাকালের জীবন। সত্যি কথা বলতে গ্রামে শৈশব এর জীবন ছিল একটা মুক্ত পাখির মতো। এখন সেটা হয়ে গেছে শহরের বন্দি জীবন।

খুবই চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন, বিশেষ করে বৃষ্টির ফোটা পড়ার দৃশ্যটি বেশ দারুন লেগেছে।

ধন্যবাদ।

 3 years ago 

বৃষ্টির দিন আমারও খুব ভালো লাগে দাদা। এবং বৃষ্টির দিনে গ্রামের সৌন্দর্য অনেক অংশে বেড়ে যায়। এই সময়টা এইরকমই এই বৃষ্টি এই রোদ। কিন্তু গতকাল যেটা হয়েছে আর বলার নেই সারাদিন বৃষ্টি ছিল। খুব ভালো লিখেছেন দাদা।

 3 years ago 

বৃষ্টির দিন আমারও ভাল লাগে কিন্তু সারাদিন ধরে ঘ্যান ঘ্যানে বৃষ্টি বড্ড বিরক্ত লাগে আমার। শহরের বৃষ্টির সময় কণো আনন্দ নেই খাওয়া আর ঘুম ছাড়া। এটা ঠিক বলেছেন বৃষ্টিতে গ্রামের সৌন্দর্য সবুজ সবুজ গাছপালাতে বেশ সুন্দরভাবে ফুটে ওঠে।

 3 years ago 

হ‍্যা দাদা। যথার্থই বলেছেন।।

 3 years ago 

বৃষ্টি মুখর দিনের সাথে প্রকৃতি নিয়ে অনেক দারুন লিখেছো। খুবই শিক্ষানীয় ও সচেতনমুলক পোস্ট। এক ধরণের মানুষের গাছ পালা নিজেদের স্বার্থে কেটে পরিবেশ কে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। একদম ঠিক কথা। অনেক সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছো। অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

 3 years ago 

হ্যাঁ এক শ্রেণীর লোক আছে যাদের সব কিছুতেই লোভ, এতো পায় কিন্তু তাও হয় না তাদের। লোভ দিন দিন বেড়ে যাছে এইসব মানুষের। এইসব মানুষ শুধু যেখানে সেখানে স্বার্থ খুজে বেড়ায়।

 3 years ago 

আপনি ঠিক বলেছেন দাদা ,মানুষেরাই প্রকৃতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়ে বিপদকে সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে।যার জন্য অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত, খরা, বন্যা এবং করোনার মতো ভয়াবহ সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।ছবিগুলো খুব সুন্দর।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

এইসব মানুষ বোধগম্য হারিয়ে ফেলেছে তাই তারা তাদের ধংস এর দিকে নিজেদের এবং সাথে করে বাকিদেরও নিয়ে যাছে। একদিণ সব সেষ করে ফেলবে। এইরকম কতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ এখনো সামনে আসবে তার নিশ্চয়তা নেই।

 3 years ago 

বৃষ্টিমুখর সারাদিন। অসাধারণ লিখেছেন।।সত্যি বলেছেন প্রকৃতি এবার কেমন যেন রূপ নিয়েছে, যখন গরম তখন অনেক গরম যখন বৃষ্টি তখনো অনেক বৃষ্টি আবার যখন বৃষ্টি হচ্ছে না তখন হচ্ছেই না আসলে প্রকৃতির খেলা বোঝা অনেক কঠিন তবে আপনার লেখাটি অনেক ভালো হয়েছে শুভকামনা আপনার জন্য♥

 3 years ago 

এখন দিন দিন প্রকৃতির খেলা আমাদের জন্য বোঝা বড়ই মুশকিল। আসলে প্রকৃতি এখন আগের মতো নেই, নষ্ট হয়ে যাছে দিন দিন। প্রতি বছর তাপের পরিমান বাড়বে এবং একসময় সেটা কোন পর্যায়ে গিয়ে দাড়াবে আমাদের ধারণার বাইরে সেটা।

 3 years ago 

একটা কথা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া যে যখন শুরু হয় তখন আর থামতে চায়না আর তখন থামে তখন যেনো আর টেনেও নামানো যায়না।আসলে আমরাই এই দুর্যোগের জন্য দায়ী।ইচ্ছা মতো গাছ যে আমরা কাটি তা যে প্রকৃতির জন্য কতটা ভয়াবহ তা আমরা কল্পনাও করিনা।

 3 years ago 

ইচ্ছা মতো গাছ যে আমরা কাটি তা যে প্রকৃতির জন্য কতটা ভয়াবহ তা আমরা কল্পনাও করিনা।

এটাইতো কেউ বুঝতে চায় না, সবাই যার যার চিন্তা নিয়ে চলে যাচ্ছে। এখনতো সবে শুরু, সামনে আরো ভয়াবহ কিছু অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।

 3 years ago 

প্রকৃতির ভয়াবহ রূপ মানুষ দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে। আমরা নিজেদের স্বার্থের জন্য গাছপালা কেটে উজাড় করে দিচ্ছি। এর ফলে ধীরে ধীরে প্রকৃতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে। প্রকৃতির এই ভয়াবহ রূপ এর জন্য আমরাই দায়ী। আমাদের আগামী প্রজন্মের কথা চিন্তা করে হলেও প্রকৃতিকে ভালো রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের। আপনার পোষ্টের প্রতিটি কথাই অসাধারণ। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর চিন্তাধারার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.13
JST 0.027
BTC 61078.25
ETH 2671.36
USDT 1.00
SBD 2.51