ওয়েব সিরিজ রিভিউ: নকল হিরে-কিস্তিমাত ( পর্ব ৭ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে ওয়েব সিরিজ নকল হীরের শেষ পর্ব রিভিউ দেব। এতদিন অনেকগুলো পর্ব দেখতে দেখতে শেষ পর্বের দিকে ধাবিত হয়েছি। আজকের শেষ পর্বের নাম হলো "কিস্তিমাত"। নামটা শুনেই বোঝা গেলো যে আজকে সব সমস্যার কিস্তিমাত হয়ে যাবে। গত পর্বের লাস্টের দিকে দেখেছিলাম রামানুজ বাবুর বাড়ির দিক থেকে এসে তুহিনা সহ আরো কয়েকজন বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করছিলো যে কেসটা কার দিকে যেতে পারে আর সেখানে রামানুজ বাবু আর সাত্যকি বাবুর বিষয়টা সামনে এসেছিলো। আজকে দেখার পালা কার দিকে কেস যায়।
✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠
☫মূল কাহিনী:☫
এখানে কাহিনীর শুরুতে দেখা যায় তাদের জীবনের কাহিনীগুলো এক এক করে সামনে টেনে আনে অর্থাৎ রামানুজ, প্রতাপ, সাত্যকি এদের। এখানে সবকিছুর কাহিনী রামানুজ এর এক্সিডেন্ট হওয়ার পরের থেকে শুরু হয়। রামানুজ যখন ফ্যাক্টরিতে কাজ করতো তখন ম্যানেজিং ডিরেক্টর এর পদে কাজ করতো কিন্তু হঠাৎ কোনো একটা ভুলবশত কারণে এক্সিডেন্ট হয়ে যায় আর পা দুটো প্যারালাইসিস এর পর্যায়ে চলে যায়। এরপর সেখানে প্রতাপকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর বানিয়ে দেয় দীপান্বিতার বাবা। আর এতে রামানুজ খুশি ভাব দেখালেও মনের থেকে খুশি হতে পারিনি কারণ তার এতদিনের একটা তৈরি করা জায়গা আরেকজন নিয়ে যাবে। এরপর আরো একটা শক খায় সেটা হলো তার স্ত্রীকে নিয়ে , কারণ নিজের ঘরে যদিকারো সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যেতে দেখে অর্থাৎ সাত্যকির সাথে। এখানে সাত্যকির উপর প্রচন্ড রেগে যায়। তবে প্রতাপের উপর আস্তে আস্তে একটা আক্রোশ জমে যায় কারণ তার ধারণা ছিল যে তার জায়গাটা সে নিয়ে নিচ্ছে এমনকি তার ব্যক্তিগত জীবনেও। আর সাত্যকি যে কোম্পানির টাকাগুলো সরাত সে বিষয়টাও রামানুজ জানতে পারে একাউন্ট চেক করে। এরপর এদিকে এই সব নিয়ে প্রতাপ আর দীপান্বিতার মনে এমন বিষাক্ত করে তোলে যে খারাপের পর্যায়ে চলে যায় সম্পর্কটা অর্থাৎ দীপান্বিতাকে বলতো যে প্রতাপের সাথে পাঞ্চালি নামক একজন মহিলার সম্পর্ক আছে আর দীপান্বিতার বিষয়ে প্রতাপকে বলতো যে সে বস্তিতে একটা লোকের সাথে দেখা করতে যেত। আর এই সমস্ত বিষয়টাকে সাজানোর জন্য সাত্যকিকে ব্যবহার করেছিল।
শুধু যে এখানে সাত্যকিকে ব্যবহার করেছে তাই নয়, এখানে আরো অনেক লোক ইনভল্ভ ছিল। আর সবথেকে একটা বড়ো বিষয় হলো নিজে হুইল চেয়ারে বসে মাস্টারমাইন্ড খাটিয়ে এতগুলো কাজ নিখুঁত ভাবে করলো যার কোনো প্রমান নেই কারণ তাকে ধরতে হলে সবার মুখ দিয়ে আদালতে প্রকাশ করাতে হবে কিন্তু প্লানগুলো এমনভাবে সাজিয়েছে যে তারাই বুঝে উঠতে পারিনি তাদের দিয়ে কখন কিভাবে কে কাজ করাচ্ছে। এখানে হীরের আংটির বিষয়টাও তাই তাদের বাড়ির কাজের মহিলাটাকে দিয়ে প্রতাপের সামনে দীপান্বিতার নামে রেখে যায় আর সেখানে আংটিটি দেখে প্রতাপের মনেও কৌতূহল জাগে জানার। এরপর বিষয়টা ঘুরে এমনভাবে একজায়গায় গেছে যে প্রতাপ মনে করেছে আংটিটি দীপান্বিতাকে কেউ পাঠিয়েছে আর এই নিয়ে ঝামেলা হয় খুনের দিনটা। আসলে প্রতাপ রাগের মাথায় বাড়ি এসে পকেট থেকে বের করছিলো আংটি আর দীপান্বিতা ভেবেছিলো পিস্তল বের করছে আর এই ভুল রেষারেষিতে গুলি চালিয়ে দেয়। এরপর কাহিনীতে যে বিষয়টা উঠে আসে সেটি হলো যে কাজের সেই মহিলাটাকে হেয়ারিং এর দিন কোর্টে হাজির করা আর তুহিনা এই বিষয়টা নিয়ে উকিল এর সাথে কথা বলে যে দুপুর পর্যন্ত হোল্ড করে রাখতে। এরপর সকালে তুহিনা, তার স্বামী আর মৈত্র বাবু রানাঘাট এর ওদের বাড়িতে যায়।
রানাঘাটে তাদের গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার পরে কাজের মহিলাটাকে খুঁজে পায় না কারণ খুনের পরের থেকে সে কোথায় গা ঢাকা দিয়ে চলে গেছে সেটা কেউ জানেনা। এখানে মৈত্র বাবুও কিছু জানতেন না, কারণ কাজগুলো পিঠপিছে গোপনে ফোনের মাধ্যমে আদান প্রদান চলতো অর্থাৎ এখানে রামানুজ ওকে হায়ার করেছিল একপ্রকার ফলে দীপান্বিতা আর প্রতাপের মধ্যে কখন কি সমস্যা হচ্ছে সেটা ফোন করে বলে দিতো। এদিকে আবার তার মেয়েও কাজ করে রামানুজ এর বাড়িতে সেটা তুহিনা মৈত্র বাবুর সূত্রে জানতে পেরেছিলেন। এরপর তারা সেখান থেকে আবার রামানুজ এর বাড়িতে চলে যান। এদিকে কোর্টের হেয়ারিংও চালু হয়ে যায়। তুহিনা রামানুজ এর বাড়িতে এসে তাকে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে লাগে অর্থাৎ সব বিষয়গুলো তার মুখের থেকে বের করার জন্য চেষ্টা চলছিল কিন্তু সেও ওইযে ব্রেনের খেলা, কথার প্যাঁচও জানে খুব, যা জিজ্ঞাসা করছে তাতেই বাঁকা উত্তর দিচ্ছে।
রামানুজ বাবু যতই বাঁকা উত্তর দিচ্ছিলো না কেন একটা জায়গায় গিয়ে চমকে যায় সেটা হলো হীরের আংটি। কারণ পুলিশ মূলত আংটির বিষয়টা লুকিয়ে রেখেছিলো। রামানুজ যে হীরের আংটিটা দিয়েছিলো সেটা ছিল আসল আর পরে কাজের মহিলাটা আসল হীরের আংটিটা দেখে লোভ সামলাতে পারিনি ফলে জুয়েলারির দোকান থেকে একটা নকল হিরে কিনে এনে বদলে দেয়। এরপর রামানুজ বাবু উত্তেজিত হয়ে পড়ে আর সব সত্যি কথা বলে ফেলে। আর কাজের মহিলাটি রামানুজের বাড়িতেই ছিল তার মেয়ের সাথে কিন্তু সেটা জানতো না, সবই তুহিনা প্ল্যান করে সাজিয়েছিল। এরপর সেখান থেকে কোর্টে চলে যায় আর উকিলকে ইশারার মাধ্যমে কিছু একটা বুঝিয়ে দেয় আর উকিল তার মতো করে কেস কমপ্লিট করে অর্থাৎ কেসের রায় দেয় দীপান্বিতার পক্ষে। দীপান্বিতার যেহেতু মানসিক অবস্থা খারাপ ছিল তাই তাকে কোর্টের অর্ডার অনুযায়ী কয়েক মাস মানসিক চিকিৎসার জন্য পাঠায়।
☫ব্যক্তিগত মতামত:☫
আজকের কাহিনীতে দেখা গেলো শেষমেশ কিভাবে সবকিছুর অবসান ঘটলো। আসলে চোখের সামনে অনেক কিছু দেখা গেলেও অনেকসময় সেটা সত্যি হয় না কারণ এর ভিতরে কিছু কারণ থেকে যায় অর্থাৎ এখানে বিষয়টা এমনি হয় যে সে কাজটা করতে চায়নি কিন্তু সে বাধ্য হয়ে করেছে ফলে এক্ষেত্রে পকৃতপক্ষে দোষী কিন্তু সে হয় না বরং তাকে যে বাধ্য করেছে সেই প্রকৃত দোষী। যাকে কোনো কিছু করতে বাধ্য করা হয় সে শুধু ভিকটিম হিসেবে কাজ করে। তাই এখানে রামানুজ বাবু যেহেতু একজন সাইকোলজির স্টুডেন্ট ছিল ফলে সে সবারই পার্সোনালি সাইকোলজি নিয়ে খেলা করেছে। একটু একটু করে এখানে দাবার গুটির মতো বিভিন্ন কাহিনী সাজিয়ে বিভিন্ন লোককে কাজে লাগিয়ে কাজগুলো করেছে অর্থাৎ যেমনটা দাবার গুটি খাওয়ার মতো। প্রতাপ আর দীপান্বিতার সম্পর্কটাকে এমন জায়গায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছিলো যে শেষপর্যন্ত খুনের জায়গায় নিয়ে চলে গেছিলো আর সবকিছুতে মেন্টালি এতো প্রেসারে রেখেছিলো যে সে নিজেই মানসিক সমস্যায় চলে গেছে। তো এই ছিল মূলত নকল হীরের কাহিনী। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।
☫ব্যক্তিগত রেটিং:☫
৯.৮/১০
☫ট্রেইলার লিঙ্ক:☫
কথায় বলে- বাপের উপরে বাপ আছে।
এখানে রামানুজের দুই পায়ে সমস্যা থাকা সত্ত্বেও সে উভয় পক্ষের সঙ্গে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে।কিন্তু শেষমেশ নিজের ফাঁদে নিজে পা দিয়েছে হিরের আংটির জায়গায় নকল আংটি দেখে।এখানে কাজের মহিলা তার উপরে বাটপারি করেছে এককথায়।যাইহোক কাহিনীটি পুরোটাই নামের সঙ্গে দারুণ সামঞ্জস্য রেখে করা হয়েছে।একজন পঙ্গু মানুষ ও কতটা দূর পর্যন্ত যেতে পারে সেটাই প্রমাণ করে দিল রামানুজ।এমনকি একজন মানসিক রোগী হয়ে গেল ,খুবই ভালো লেগেছে ওয়েব সিরিজটি।ধন্যবাদ দাদা,ভালো থাকবেন।
দাদা পুরোটা পড়ে এবং আপনার ব্যক্তিগত মতামত পড়ে আমি নিজেও এই কথার সাথে একমত যে চোখে যা কিছু দেখা হয় তা সব সময় সত্যি নাও হতে পারে ।চোখের দেখাও কখনো কখনো ভুল হয়। এক্ষেত্রে আমরা যা দেখি তার পিছনে হয়তো অনেক কিছুই থাকে যা সামনে প্রতীয়মান হয় না ।শেষ পর্বের এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বোঝা গেল আসল দোষী লুকায়িত ছিল অর্থাৎ নিজেকে হিডেন করে রেখেছিল।আর বাকিদের দিয়ে কাজ করিয়ে তার কাজ হাসিল করতে চেয়েছে। খুব ভালো লাগলো দাদা আপনার এই পোস্টটি ।খুব সুন্দর করে আপনি গুছিয়ে সবটা লিখে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।পড়েই তো খুব ভালো লেগেছে আশা করি দেখতেও খুব ভালো লাগবে।
আসলে দাদা এই ওয়েব সিরিজের নামের সাথে কার্যকলাপ গুলো যথার্থই মিলেছে। আসলে আসল হিরো কি সেটি জানতে হলে আমাদেরকে কোন একটি ঘটনার গভীরে যেতে হয়। আর তেমনটাই উপলব্ধি করতে পেরেছি এই ওয়েব সিরিজটি পড়ে। ঘটনা একেবারে শেষে এসে বুঝতে পারলাম দাবার গুটি আসলে কে চাল করেছে। আর এটা ঠিক যে আমরা চোখে যা দেখি তাই কিন্তু বিশ্বাস করি কিন্তু এর ভেতরের সত্যটা কি লুকিয়ে আছে তা যাচাই সবাই করে দেখি না। একটি ঘটনা ঘটলে সেটা যদি কাউকে কেউ বাধ্য করে করায় তাহলে সেটি কিন্তু যে বাধ্য করেছে সেই প্রকৃত দোষী হয় এমনটাই বুঝতে পেরেছি। আসলেই ভালো ছিল এই ওয়েব সিরিজটি।
নকল হিরের আজকের পর্বের নাম শুনেই খুশি হয়ে গিয়েছি। কারণ আজকে আসল খুনির কিস্তিমাত হবে। অনেক দিন ধরে আসল কাহিনীটি জানার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। শেষ মেষ যাদের সন্দেহ করেছিলাম তারা কেউই দোষী নয়। এখানে কাজের মহিলার আংটি বদলের কারণে কেসটা একটু অন্যদিকে ঘুরে গিয়েছে। আর এই রামানুজ বাবুকে তো সন্দেহের চোখে দেখিইনি। সেই কিনা পুরো ঘটনার মাস্টার মাইন্ড প্রমাণিত হলো। আপনার সাথে সাথে মনে হল যে পুরো সিরিজটা আমিও দেখলাম। এত সুন্দর করে আপনি উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ দাদা সুন্দর একটি সিরিজের রিভিউ দেয়ার জন্য।
কাহিনী গুলো বুঝে নিতে বড়ই কষ্ট হয়েছিল আমার তারপরেও যা বুঝতে পারলাম এখানে মানুষের সুযোগের সৎ ব্যবহারের চেষ্টাটাই বেশি।রামানুজ এর লাইফটা আমার কাছে কিছুটা ট্রাজেডিপূর্ণ মনে হয়েছে। আর তার মাথায় আস্তে আস্তে রাগ সৃষ্টি হওয়ার কারণটা স্বাভাবিক। কারণ এমন পরিস্থিতিতে যে কোন ব্যক্তিরই মাথায় আগুন জ্বলে উঠবে।
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকে আপনি নকল হীরের কিস্তিমাত পর্বটি আমাদের সাথে রিভিউ করলেন। আসলে কিস্তিমাত পর্বটি নাম শুনেই বুঝতে পেরেছি আজকে সকল কিছুর অবসান ঘটবে।আসলে আমাদের সমাজে এরকম অনেক ঘটনা প্রায় ঘটছে। যে কাজ গুলো মানুষ করতে চায় না, কিন্তু তাকে বাধ্য করা হয়। ঠিক এমনটাই ঘটেছে এই গল্পে।রামানুজ বাবুকে তো বোঝা যায় না কিন্তু সেই সকল ঘটনার গুরু। সেই সকল কিছু করেছে। সত্যি এক দিন প্রমাণ হবেই। সত্য কখনো চাপা থাকে না। একদিন প্রমাণ হয়। আর সত্যের বিজয় হবেই। আজকে খুবই সুন্দর ভাবে ওয়েব সিরিজটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন ভালো লাগলো দাদা।
শেষ পর্বের নামটাও তো সুন্দর কিস্তিমাত এখানে যে কিস্তিমাত হয়ে গিয়েছে বোঝাই যাচ্ছে নামটি শুনেই। যাকে একেবারে সন্দেহ করা সেই বেরিয়ে এলো। এ ধরনের গল্প গুলো এমনই হয় খুনি কোথা থেকে যে হুট করে বেরিয়ে আসে বোঝাই যায় না ।রামানুজ বাবুর খুন করার ব্যক্তিগত বহু কারণ রয়েছে একেতো সে এক্সিডেন্ট করে পা দুটো হারালো তারপরে আবার তার জায়গাটাও প্রতাপ নিয়ে নিল। কিন্তু এখানে তুহিনা ম্যাডাম খুব ভালো ভাবে তার ডিউটি পালন করেছে কাজের মহিলাটাকে গোপন করে রামানুজ বাবুর বাড়িতে রেখে দিয়েছিল যেটা সে টেরই পায়নি। এদিকে নকল হিরের আংটির বিষয়টা উঠিয়ে এনেই তাকে উত্তেজিত করে আসল ঘটনা বেরিয়ে এসেছে। আর প্রতাপ ও দীপান্বিতার জীবনটাকে এমন বিষাক্ত করে তুলেছিল যে দীপান্বিতাকে এখানে খুনি মনে হয়েছিল। বাববাহ খুব কষ্ট হয়েছে নাটকটা বুঝে নিতে আর দাদা আপনিও লিখেছেনও একেবারে ঠিক সে রকম ভাবে না বুঝে কোন উপায় নেই। এ ধরনের কাহিনী গুলো আমি খুব একটা দেখি না কারণ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে দেখেও কোথায় একটু এলোমেলো হয়ে গেলে আর মিলাতে পারি না। ভালোই লাগলো কাহিনীটা।
দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ওয়েব সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এই ওয়েব সিরিজের পূর্বের পর্বগুলো পড়ে যেমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পেরেছি তেমনি এই পর্ব পড়ে অনেক কিছুই পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারলাম। এই পর্বের নামের মতই সবকিছু একেবারে পূর্ণতা পেয়েছে। রামানুজ বাবুকে হয়তো পুরোপুরিভাবে এর আগে সন্দেহ করা হয়নি। তবে এই পর্ব পড়ে সন্দেহর খোলস একেবারেই খুলে গেল। দারুন একটি ওয়েব সিরিজ রিভিউ শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। ❤️❤️❤️❤️❤️
যাক অবশেষে কিস্তিমাত পড়বে সব জানতে পারলাম। এই পড়বে সবকিছু সুন্দরভাবে পরিষ্কার হয়ে গেছে। কে খুন করেছে ? এবং কার দ্বারা প্রভাবিত হয়ে করেছে। যাই হোক এই ওয়েব সিরিজটি ভালো ছিল ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।