টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - এমার্জেন্সি এক্সিট ( সপ্তম পর্ব-সিজন ২)

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আপনাদের সাথে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির সিজন ২ এর সপ্তম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের সপ্তম পর্বের নাম হলো "এমার্জেন্সি এক্সিট"। গত পর্বে শেষমেশ দেখা গিয়েছিলো যে পারভীন নিজের উপরে নিজের রিসার্চ এর মাধ্যমে তৈরি করা কিছু নিজের শরীরে ট্রায়াল দিতে যাচ্ছিলো কিন্তু সেটা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আর প্লেনের যাত্রীরা দেখছিলো যে তুষারপাতের মতো কিছু একটা জায়গায় তারা সবাই দাঁড়িয়ে আছে আর বেশ কিছু প্যাসেঞ্জার আহত এবং মৃত হয়ে পড়ে আছে প্লেন ক্রাশ এর কারণে। আজকের পর্বটিতে কি ঘটতে চলেছে দেখা যাক।


স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂

সিরিজটির নাম
ম্যানিফেস্ট
প্লাটফর্ম
নেটফ্লিক্স
সিজন
পর্ব
এমার্জেন্সি এক্সিট
পরিচালকের নাম
জেফ রেক
অভিনয়
মেলিসা রক্সবার্গ, জোশ ডালাস, জে.আর. রামিরেজ, লুনা ব্লেইস, পারভীন কৌর ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
৩০ জুলাই ২০১৯ ( ইউনাইটেড কিংডম )
সময়
৪২ মিনিট ( সপ্তম পর্ব -সিজন ২ )
ভাষা
ইংরেজি
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইউনাইটেড স্টেট


☫মূল কাহিনী:☫


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

এই পর্বের শুরুতে দেখা যায় যে 'TJ ' ছেলেটি অলিভ এর সাথে সেই কম্পাসের উপরে চিহ্নটাকে খুঁজে বের করা এবং সেটার রহস্যটা কি সেই বিষয়ে জানার জন্য অনেক জায়গায় বই এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে খোঁজার চেষ্টা করেছে। তবে ইন্টারনেটে অনেক পুরানো কিছু একটা খুঁজে পায় যেটা এই কম্পাসের উপরের দৃশ্যের সাথে কিছুটা মিল পায় অর্থাৎ ময়ূরের পাখনা মেলালে যেমনটা লাগে ওইরকম কিছু একটা। 'TJ ' এবং অলিভ এইভাবে ঘোরাঘুরি করতে করতে এক সময় তাদের নিজের মধ্যে একটা সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়। 'TJ ' পরে জোশ এর বাড়ি থেকে তার নিজের বাড়িতে তার মায়ের সাথে দেখা করতে যায়, আর এদিকে অলিভ বাড়ি থেকে বেরিয়ে আদ্রিয়ানের ওখানে যেতে চায় কিন্তু তার বাবা এবং মা দুইজনেই এইটা শুনে রাগান্বিত হয়ে যায়। অলিভ এদিকে স্কুল যাওয়া বন্ধ করে আদ্রিয়ানের ওখানে গিয়ে সময় নষ্ট করছে এই বিষয়টা তাদের কাছে মোটেও ভালো লাগেনি আর তাই এই নিয়ে তার বাবা জোশের সাথে একটু কথা কাটাকাটি হয় আর অলিভ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। জোশও দ্রুত বেরিয়ে গিয়ে আদ্রিয়ানের ওখানে যায় এবং অলিভ এর কাছ থেকে দূরে থাকতে বলে আর এইসব বন্ধ করতে বলে কারন এইসব মিরাক্কেল ঘটনার বিষয়গুলো মন গড়া কথা আর এর কোনো মানে নেই, তাই মানুষের এইসব ভুল বুঝিয়ে ব্রেইনওয়াশ করার কোনো মানে নেই। কিন্তু আদ্রিয়ান জোশের কোথাই শুনতে চায় না আর উল্টে বলে দেয় যে নিজের মেয়েকে আপনি সামলান আমাকে না বলে কারণ আমি আমার কাজ আমি আমার মতো করছি। জোশ আবারো ওয়ার্নিং দিয়ে চলে যায় সেখান থেকে। এদিকে পারভীন তার সমস্ত রিসার্চ এর বিষয়গুলো ফোনে রেকর্ড করে রাখছে কিন্তু আসলে সে যে কি ধরণের রিসার্চ করেছে বা করছে সেগুলোর নাম এখনো অজানা সবার কাছে।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

অলিভ বাড়ির থেকে বেরিয়ে চলে গিয়েছিলো 'TJ ' এর কাছে এবং সেখান থেকে তারা একটা ডীস্কো পার্টিতে যায়। এখানে আদ্রিয়ানের ফোন থেকে জোশের কাছে একটা টেক্সট আসে যে এই সেম ডীস্কো পার্টিতে এসে দেখা করতে আর জোশ তার টেক্সট অনুযায়ী সেখানে আসে কিন্তু যখন আদ্রিয়ানের সাথে দেখা হয় তখন আদ্রিয়ান বলে আমিতো কোনো টেক্সট করিনি এখানে আসার জন্য। আর এই নিয়ে আবার ঝামেলা শুরু হয়ে যায়। আদ্রিয়ানের ওখানে আবার একজন লোক কাজ করতো সে আবার NYPD অর্থাৎ নিউ ইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টে মেলিসাকে ফোন করে আর কিছু বিষয় তাকে জানাতে চায় কিন্তু সেটা ফোনে আর বলিনি, তাই ওই একই ডীস্কোতে তাকেও ডাকে আর এসে তার সাথে দেখা করে। ওখানে ডিস্কোতে কেউ একজন ড্রিংক এর বোতলগুলোতে ইনজেকশন দিয়ে কিছু না কিছু ঢুকিয়ে দিছিলো কিন্তু লোকটাকে দেখা যায়নি, শুধু গ্লাপ্স পরা হাতটাই দেখা গিয়েছিলো। এদিকে মেলিসা যখন অফিস থেকে বেরিয়ে যায় তখন রামিরেজ তার ডেস্কে গিয়ে মেলিসার ডেক্সটপ খুলে কিছু একটা দেখতে গিয়েছিলো কিন্তু পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে রাখে মেলিসা ফলে বার বার চেষ্টা করার ফলে লক হয়ে যায় একদম।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

এদিকে শুধু যে মেলিসা, জোশ এদেরকে ডিস্কোতে ডেকে এনেছে তাই নয়, পুরো অল ৮২৮ প্লেনের যাত্রীদের কৌশলে ডেকে এনেছে খতম করার জন্য। এখানে আসলে আদ্রিয়ানের ওখানে যে লোকটা কাজ করতো সেই আসলে আদ্রিয়ানের ফোন থেকে লুকিয়ে জোশকে টেক্সট করে সেখানে আসতে বলে। আর ওই লোকটার সাথে আরো একজন মিলিত ছিল কিন্তু তার চেহারা দেখা যায়নি এখনো। আদ্রিয়ানও এইসব বিষয়ে কিছু জানতো না অর্থাৎ এক কোথায় বলা যায় যে সবাইকে একটা ট্রাপে ফেলেছে। আর ওই ড্রিঙ্কে কিছু বিষাক্ত তরল পদার্থ মিশিয়েছিলো যেটা সবাইকে খাইয়ে মেরে ফেলার জন্য। আর এখানে যে সব ৮২৮ এর যাত্রী ছিল সেটা প্রথমে কেউ বুঝে উঠতে পারিনি, জোশ পরে বিষয়টা দেখে আর সব যাত্রীদেরই ওখানে দেখে আর এর জন্য আদ্রিয়ানের উপর সন্দেহ করে কারণ আদ্রিয়ান যেহেতু এইসব বিষয় নিয়ে ফালতু একটা মিরাক্কেল এর বিষয়টা তুলে ধরেছে আর জোশের রাগও ছিল তার উপরে। যাইহোক এখন সবাই সেই ড্রিংক পান করার পরে সবাই আস্তে আস্তে বেহুশ হয়ে পড়ে যাচ্ছে আর বাইরে দিয়ে ওই লোকটা ভিতরে আগুন ধরিয়ে দিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়েছে। এদিকে অলিভ ওরাও নাচানাচিতে এতটাই মত্ত ছিল যে তাদের হুঁশই ছিল না কি হচ্ছে বাইরে। আর জোশ পরে জানতে পারে যে ওখানে অলিভও আছে ফলে সবাইকে বাঁচানোর জন্য তারা অনেকটা চেষ্টা করতে লাগে। জোশ পরে গিয়ে দরজা ধাক্কা দিয়ে দিয়ে ভেঙে ফেলে।


স্ক্রিনশর্ট: NETFLIX

জোশ, মেলিসা তারা সবাই যে সেই ডিস্কোতে আছে আর জোশ পরে এথেনাকে টেক্সট করে বলে দিয়েছিলো। এরপর এথেনা এই বিষয়টা রামিরেজকে ফোন করে জানায় এবং রামিরেজ ফোর্স নিয়ে সেখানে হাজির হয় আর সাথে এথেনা, জ্যাক, জেক সবাই আছে। তারা দরোজার তালা ভেঙে বাইরে বেরিয়েছিল ঠিকই কিন্তু সবাই ঠিকভাবে বেরোতে পারিনি। বিশেষ করে সেখানে ভিতরে জোশ, অলিভ, TJ, মেলিসা আটকা পড়েছিল। সেখানে সেই বেথানি চাপা পড়ে গিয়েছিলো কাঠের নিচে আর সমস্ত জায়গায় আগুন ছড়িয়ে গিয়েছিলো সাথে সাথে। বেথানিকে বাঁচানোর জন্য মেলিসা আবার ভিতরে যায় আর সাথে জেকও যায় আর বাঁচিয়ে নেয় কিন্তু বেরোনোর পথ খুঁজে পাচ্ছিলো না, এরপর রামিরেজ গিয়ে তাদের বের করে আনে। এদিকে অলিভ দৌড়াতে গিয়ে নিচে পড়ে যায় আর পায়ে প্রচন্ড ব্যাথা পায় ফলে আর হাঁটতে না পারায় তাকে ধরে নিয়ে আসতে হয় আর সাথে TJ হেল্পও করে কিন্তু ভিতরে সামনে আর পিছনে দুই দিকেই আগুন দাউ দাউ করে জ্বলছে ফলে পথ পায় না, এদিকে ওই শয়তান লোকটা অলিভকে ধরে গলায় ছুরি ধরে আর মেরে ফেলতে চায় কিন্তু TJ লোকটির উপরে পরে ঝাঁপিয়ে পড়ে আর জোশকে বলে তাকে বাইরে নিয়ে যেতে , তারা বাইরে আসতেই ভিতরে বড়ো একটা ব্লাস্ট হয় । এরপর যারা আহত তাদের সবাইকে হসপিটালে নিয়ে যায় NYPD এর লোকজন।


☫ব্যক্তিগত মতামত:☫

এই পর্বে একটা বিষয় ক্লিয়ার হয়েছে যে পারভীন যে রিসার্চ শুরু করেছিল সেটা আসলে কিসের রিসার্চ ছিল। পারভীন রেট্রোভাইরাস নামে এক ভাইরাস এর উপরে রিসার্চ করছিলো এবং এই ভাইরাসটাকে কমপক্ষে সে ৪ বার ট্রায়াল দিয়েছে। এর ট্রায়ালগুলো সম্পূর্ণ নিজের উপর ঝুঁকি নিয়ে করেছে। লাস্ট অর্থাৎ চতুর্থবারের ট্রায়ালটা নিজের উপরে করে এবং এটি অনেকটা শক্তিশালী ছিল আর নিজের শরীরে প্রবেশ করানোর সাথে সাথে রিএকশনও শুরু করে দেয় , অনেক্ষন নিচে বেহুশ অবস্থায় পড়ে থাকে। এরপর পরে যখন তার জ্ঞান ফিরে আসে তখন সে নিজেকে সুস্থ এবং নরমাল অনুভব করে আর সাথে সাথে নিজের নমুনা নিয়ে ইলেকট্রনিক মাইক্রোস্কোপ দিয়ে ডিএনএ চেক করে এবং সবকিছু নরমাল থাকে অর্থাৎ ডিএনএ এর কোনো অসঙ্গতি দেখা যায় না। এদিকে সেই ডিস্কো পার্টিতে যে ব্লাস্ট হয়েছিল সেখানে আসলে TJ লোকটি মারা গিয়েছিলো কিনা সেটা আসলে কারো কাছে এখনো স্পষ্ট না, কারণ সেটা পরিষ্কার ভাবে বোঝা যায়নি, শুধু ব্লাস্ট হয়েছে সেইটাকে অনুসরণ করে অলিভ মনে করেছে সে মারা গিয়েছে।


☫ব্যক্তিগত রেটিং:☫
৯.১/১০


☫সিজন ২ এর ট্রেইলার লিঙ্ক:☫


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

আজকের পর্বটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আজকের পর্ব থেকে অনেক কিছুই মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে। এই রিভিউটি রহস্যময়, তবে আজকের পর্বে আমরা জানতে পারলাম পারভিন কি নিয়ে রিসার্চ করছে। আসলে পারভীন তার নিজের ওপর নানা ভাবে পরীক্ষা-নিরিক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে। এর রহস্য বের করার জন্য। একসময় সে বেহুশ হয়ে যায়। পরবর্তীতে আবার অসুস্থ হয়ে ওঠে এটা জানতে পেরে ভালো লাগলো এবং Tj লোকটি ডিস্কো পার্টিতে আবার দুর্ঘটনা পরে এবং সে বেঁচে আছে কিনা এটা একটা রহস্যময়। আগামী পর্বে দেখা যাবে এই রহস্য কি সামনে আসে। সত্যি দাদা এই সিরিয়ালটি রহস্যে ঘেরা। যতই পড়ি ততই ভালো লাগে। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

মনে হচ্ছে কম্পাসের উপরের চিহ্নটায় বড় কোন রহস্য লুকিয়ে আছে। এজন্যই অলিভ এবং TJ এই রহস্য বের করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। অলিভ বাসা থেকে রাগ করে TJ এর সঙ্গে ডিস্কো পার্টিতে গিয়েই তো বিপদে পড়েছে। ৮২৮ নম্বর ফ্লাইট এর সকলের মৃত্যুর ডেটতো ঠিক হয়ে আছে তাহলে তো এখানে তারা এমনিতেও মারা যেত না।আদ্রিয়ানের সাথের লোকটি এবং তার সঙ্গে আরও একটি লোক এদেরকে কেন মারতে চাচ্ছে? সবাইকে বেহুশ করে দিয়ে আবার আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। অল্পের জন্য সবাই বেঁচে ফিরেছে। এখন দেখা যাক TJ কি মারা গেল না বেঁচে আছে। কয় পর্ব পরে যে জানা যাবে যে TJ বেঁচে আছে। ঠিক ড্যারিল এর মত। বেশ কয়েক পর্ব পরে জানা গিয়েছিল যে ড্যারিল বেঁচে আছে। পারভীন যে রিচার্জ করলো এর ফলাফল কি আসলো তা কি জানা গিয়েছে?

 2 years ago 

টিভি সিরিজের এই রিভিউটি সহ আরো বেশ কিছু পর্বের রিভিউ আমরা পড়ে ফেলেছি। প্রত্যেকটি পর্ব যেন নতুন নতুন চমক। গত পর্বে আমরা জেনেছিলাম পারভীন নিজের উপরেই রিসার্চ করছে। ৮২৮ নম্বর ফ্লাইটের যাত্রীদেরকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সে অনেক রিসার্চ করছিল। তবে এবারের পর্ব পড়ে আরো নতুন নতুন তথ্য সামনে আসলো। TJ এই লোকটির মৃত্যুর রহস্য সামনে আসেনি। তবে মনে হচ্ছে বেশ রহস্য লুকিয়ে আছে এই মৃত্যুর পিছনে। দেখা যাক পরবর্তী পর্বগুলোতে কি হয়। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

 2 years ago 

দাদা গত কয়েকটি পর্বে পারভিনের রিসার্চ নিয়ে কৌতুহল ছিল। এই পর্বে সেটা মোটামুটি ক্লিয়ার হয়ে গেল। পারভীন যে রিসার্চ করেছে সেটা যেন কেউ না জানে সে জন্য প্রতিবারই তার নিজের শরীরে ট্রায়ালটা দিয়েছে। চতুর্থ বারের মনে হচ্ছে সফল হয়ে গেছে। আর ডিস্কো পার্টিতে যে ব্লাস্ট হয়েছে সেখানে টিজে লোকটিকে নিয়ে একটি সন্দেহ রয়েই গেল। দেখা যাক পরের পর্বে বিষয়টা পরিষ্কার হয় কিনা। ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

এমার্জেন্সি এক্সিট পর্বটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। পারভিন সবাইকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে বারবার নিজের উপর পরিক্ষা নিরিক্ষা চালিয়েই যাচ্ছে। চতুর্থবারের চেষ্টায় সে বেহুঁশ হয়ে পড়েছে বললেন, যাক সে পরবর্তীতে সুস্থ হয়ে উঠছে এটাই বড় ব্যাপার। তবে আমি কিন্তু বেশ আশাবাদী এই পরিক্ষা নিরিক্ষাগুলো একদিন ফলপ্রসূ হবে বলে আমার মনে হয়। দেখা যাক কি হয়। এদিকে Tj বেশ গবেষণা শুরু করেছে এই অদ্ভুত কম্পাস নিয়ে দেখা যাক এর কি রহস্য বের হয়। ডিস্কো পার্টিতে আবার দূর্ঘটনা ঘটেছে, এখানে বোঝা যাচ্ছে না Tj বেঁচে আছে কিনা। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি ধামাকা ঘটে।

 2 years ago (edited)

এই পর্বে গল্পের শুরুতে তেমন কিছু না রহস্য থাকলে ও গল্পের মাঝখানে বেশ রহস্য লেগেছে আমার কাছে।যেমন -ডিস্কোতে একজন কেনই বা ড্রিংক এর বোতলগুলোতে ইনজেকশন দিয়ে বিষ ঢুকিয়ে দেয়?সবকিছু রহস্যময় চেহারা ঢাকা লোকটিই বা কে ছিল?TJ লোকটিই বেঁচে আছে কিনা পরের পর্বে জানা যাবে।যাইহোক শেষমেশ এটা জেনে ভালো লাগলো যে ,অনেক মানুষকে বাঁচাতে পেরেছে ব্লাস্টের হাত থেকে।দাদা সুন্দর ছিল টিভি সিরিজ রিভিউটি।যাইহোক পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।ধন্যবাদ আপনাকে।

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.16
JST 0.034
BTC 64116.01
ETH 2758.41
USDT 1.00
SBD 2.65