ওয়েব সিরিজ রিভিউ: নকল হিরে- সমীকরণ ( পর্ব ৫ম )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আমি নকল হীরে ওয়েব সিরিজটির আরেকটি পর্ব অর্থাৎ পঞ্চম পর্ব রিভিউ দেব। এই পঞ্চম পর্বের নাম হলো "সমীকরণ"। আমরা আগের পর্বের লাস্টের দিকে দেখেছিলাম যে তুহিনা একটি বস্তিতে গিয়েছিলো ,যেখানে দীপান্বিতা তার এক্স হাসব্যান্ড এর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলো। তবে এখনো অব্দি সমাধানের মোড় অব্দি ঘটনা পৌঁছিয়ে পারিনি, আজকে পর্বের নাম শুনে কিছুটা আন্দাজ করা যাচ্ছে যে কিছু একটা হতে যাচ্ছে, এখন দেখা যাক কতদূর কি হয় সেই জায়গা থেকে। তাহলে চলুন কাহিনী শুরু করি আজকের।
এখানে দেখা যায় তুহিনা, তার হাসব্যান্ড ইন্দ্রাসিস এবং তাদের সেই পুলিশ বন্ধু শিবেন নামক লোকটা একটা আর্ট এক্সহিবিশন এ যায় এবং সেখানে মূলত কারো সাথে কথা বলতে যায়। কিছু বিষয় নিয়ে বেশ খানিক্ষন ধরে আলাপ আলোচনা করে তারা এবং সেখানে তারা একটা বিষয় ধারণা করেছে যে দীপান্বিতার ফ্যামিলিতে নিজেদের মধ্যেই কিছু বিষয় ঘুরপাক খাচ্ছে। কারণ হিসেবে এখানে তারা আরো একটি বিষয় জাস্টিফাই করে যে নিজেদের মামাতো ভাই বোনদের মধ্যেই কারো কিছু সম্পর্ক রয়েছে যেটা কাহিনীটাকে বেশি জটলা তৈরি করছে। যাইহোক এরপর তারা তিনজন সেখান থেকে চলে যায় আর একটা ক্যাফেতে বসে এবং সেখানে তারা বাকি বিষয়গুলো নিয়ে কথা সেরে ফেলে, তবে তুহিনা এখানে একটা কথা তাদের বলে দীপান্বিতাকে ম্যানিপুলেটেড করা হচ্ছে এখানে। এদিকে পরেরদিন তুহিনা আর দীপান্বিতার যে উকিল তারা দুইজন একজন অভিজ্ঞ রিটার্ড প্রাপ্ত জজ এর কাছে যায় এই কেসের বিষয়ে পরামর্শ নিতে এবং সেখানে বলেন যে তোমাদের কাজের ধারাবাহিকতা চেঞ্জ করতে হবে।
সেই জজ কাজের ধারাবাহিকতা চেঞ্জ করতে বলে কারণ তারা যে মোটিভ নিয়ে থানায় দীপান্বিতার সাথে কথা বলতে যায় সেই হিসেবে সে কোনো মুখ খুলবে না অর্থাৎ সত্যি ঘটনাগুলো সে মুখ খুলে বলবে না। এইসব বিষয়গুলো তাদের শিখিয়ে দেয় যে কিভাবে কি করলে সে মুখ খুলবে। জজ একটা বিষয় বুঝতে পেরেছে দীপান্বিতার ব্যাপারে যে এই মেয়েটা খুবই রাগী আর চালাক প্রকৃতির মেয়ে, কথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সব মিথ্যে কথা বলবে, তাই ও যখন কথা বলার সময় রেগে উঠবে তখন ঠান্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করতে হবে। এরপর তারা দুইজন থানায় যায় আর বলে তোমার বিরুদ্ধে এমন একটা অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে যেটা দিয়ে কোর্টে প্রমাণিত হয়ে যাবে যে খুনটা তুমি করেছো। এরপর ওই ছবিটা দেখালে বলে যে ওর সাথে আমার এখন কোনো সম্পর্ক নেই কারণ ও একটা গুন্ডা প্রকৃতির মানুষ। এরপর প্রশ্ন করে করে দীপান্বিতাকে আরো রাগিয়ে তোলে তুহিনা তখন ওই উত্তেজিত হয়ে সত্যি কথা কিছুটা বলে বসে যে প্রতাপ রোজ মদ খেয়ে বাড়ি আসতো আর আমাকে মেরে ফেলার থ্রেড দিতো আর তার পকেট থেকে মাঝে মাঝে পিস্তলও বের করতে দেখতাম। এরপর তুহিনা এমন কিছু কথা বলে যে রেগে ফায়ার হয়ে যায় আর মারতে যায় তুহিনাকে।
তুহিনা আর উকিল থানার থেকে পরে বেরিয়ে আসে এবং পরে তুহিনা আর শিবেন একটা মহিলার বাড়িতে যায় যেখানে প্রতাপ ছোটবেলা থেকে বড়ো হয়েছে। আর এই মহিলাও সবসময় খারাপ ইনটেনশন নিয়ে থাকে। তাকে কিছু কিছু বিষয়ে প্রশ্ন করে কিন্তু উত্তর দেয় টেরা ভাবে, আর এই মহিলাকেও তারা একটু সন্দেহের বসেই দেখে কারণ চালচলন তেমন একটা ভালো না, সে আবার একদিকে টিচার। যাইহোক তার কাছে অনেকগুলো প্রশ্ন করার পরেও সঠিক কোনো ইনফরমেশন না পেয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে। তারা এরপর সাত্যকিকে টার্গেট করে কারণ সেও এদের ফ্যামিলির একজন কিন্তু সুবিধার না। সাত্যকির মামা অর্থাৎ দীপান্বিতার বাবা অফিসে গিয়ে দেখা করে এবং তাকে কিছু কারণে গালাগালি দেয় আর সাত্যকি রেগে গিয়ে বলে আমার মুখ খুললে কিন্তু একটার জায়গায় দুই মেয়েই ফাঁসিতে ঝুলবে। এখানে সাত্যকি অনেক কিছু জানে মৈত্র বাবুর বিষয়ে। এরপর তুহিনা আর শিবেন সেই মহিলার বাড়ির থেকে বেরিয়ে মৈত্র বাবুকে ফোন করে আর তার আরেক মেয়ের সাথে কথা বলতে চায় এবং একটা ডেটও চেয়ে নেয়। আর এখানে রাধারানীর বিষয়েও জানতে চায় কারণ সে তাদের বাড়ির কাজের মহিলা হিসেবে ছিল আর খুনের পরের দিন থেকেই বেপাত্তা হয়ে যায়।
তুহিনা আর শিবেন রাস্তার মোড়ের থেকে চা খেতে ওদের কেসের বিষয়গুলো টুকটাক আলোচনা করে নেয় এবং তুহিনা মৈত্র বাবুর বাড়ির ওখানটায় ধারে কাছে দাঁড়িয়ে ছিল ইন্দ্রাসিস এর জন্য। ওই সময় হঠাৎ করে সাত্যকি বাড়ির থেকে বাইরে বেরিয়ে ফোনে কথা বলতে লাগে এবং ফোন করেছিল তার মামাতো বোন। এরপর তারা সেক্টর ফাইভ এ একটা হোটেলে দেখা করতে যায় আর এই কথাটা তুহিনাও শুনে নেয়। এরপর ইন্দ্রাসিস উবের করে আসলে তাকে সেক্টর ফাইভ এ তাদের ফ্লো করতে বলে আর নিজে আকাশ নামক ছেলেটির সাথে সাত্যকির ঘর সার্চ করতে যায়। এরপর ইন্দ্রাসিস সাত্যকির পিছে পিছে গিয়ে গন্তব্যে পৌঁছায় এবং সেখানে তাদের দুইজনকে দেখতে পায় আর প্রমাণস্বরূপ তাদের একটা ছবি চালাকি করে তুলে নেয়। এদিকে তুহিনা ঘরের মধ্যে সার্চ করতে করতে কিছু একটা পায় এবং একটা ল্যাপটপ পায় যেখানে ব্যাংকের কিছু হিসাব আছে প্রতাপ আর সাত্যকির মাঝে। এরপর ওই রাতে তারা ভাবে ফ্যাক্টরিতে যেতে পারলে ভালো হয় আর যেহেতু ওই রাতে ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকে তাই লুকিয়ে লুকিয়ে আকাশকে সাথে নিয়ে চলে যায় আর এদিকে আরেকজন গুন্ডা মানে সেই দীপান্বিতার এক্স হাসব্যান্ড তাদের পিছনে এসে দেখে ফেলে তাদের ফ্যাক্টরিতে ঢুকতে।
আজকে এইটাতে বোঝা গেলো অনেক বিষয় এবং এটাও বোঝা গেলো যে সাত্যকি আর তার মামার মেয়ে বোন হওয়া সত্বেও তারা একটা রিলেশনে জড়িয়ে রয়েছে। এখানে সাত্যকি আর এই মেয়েটা অনেক বিষয়ে জানে যার জন্য তুহিনা এইবার এদের টার্গেট করেছে। নিজের একটা হাসব্যান্ড আছে এবং দুর্ঘটনাবশত দুটি পা হারিয়ে এখন বসে থাকে বাড়িতে আর এই সুযোগে আরেকজনের সাথে তাও আবার নিজের ভাই সম্পর্কের ছেলের সাথে জড়িয়ে পড়েছে। তবে এই ঘটনাগুলো ঘটেছে সব দীপান্বিতার বাবার জন্য, নিজের বিজনেসটাকে দাঁড় করানোর জন্য নিজের ফ্যামিলির সবাইকে একটা কঠিন বিষয়ের মধ্যে জড়িয়ে ফেলেছে। যাইহোক তুহিনা এখানে অনেক কিছু প্রমান হাতে পেয়েছে যেগুলো কোর্টে কেস ওঠার পরে কাজে আসবে প্রমান হিসেবে। এই এই পর্বে তুহিনা গোয়েন্দা হিসেবে ইনভেস্টিগেশন করে করে অনেক কিছু হাতে পেয়েছে, এখন পরের পর্বে দেখা যাক জল কতদূর গোড়ায়।
✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৯.00
✔ট্রেইলার লিঙ্ক:
ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেখতে যেমন ভালো লাগে তেমনি ওয়েব সিরিজ রিভিউ পড়তেও অনেক ভালো লাগে। দাদা আপনি এত সুন্দর ভাবে ওয়েব সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন যে এই ওয়েব সিরিজ গুলো না দেখেও অনেক সুন্দর ভাবে বুঝতে পারি। আপনার লেখাগুলো পড়লে আর দেখার প্রয়োজন পড়বে না। যখন আপনার লেখাগুলো পড়ছিলাম তখন বারবার সেই দৃশ্যগুলো এবং সেই ঘটনাগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠছিল। কোন দৃশ্য লেখনীর মাধ্যমে উপস্থাপন করার মাঝে সত্যি অনেক আলাদা রকমের দক্ষতা প্রয়োজন। যা আপনার মধ্যে রয়েছে। এই পর্বে আমরা জানতে পারলাম তুহিনা নিজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য এবং প্রমাণ পাওয়ার জন্য এগিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি সে খুব সহজেই সবগুলো প্রমাণ হাতে পাবে এবং নিজের ইনভেস্টিগেশন ভালোভাবে করতে পারবে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
এই পর্বটি বেশ উত্তেজনাময় ছিল।যেটি পড়ে অনেকটা স্বস্তি পাচ্ছি।কারন আমরাও তুহিনার মতো অনেক কিছু জানতে পারছি।আর তুহিনা অনেক প্রমাণ উদ্ধার করেছে জেনে ভালো লাগছে।সমীকরণ মানে অঙ্কের মতো এটাও মিলে গেছে যে সাত্যকি ও তারই মামার মেয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আছে।আর এই দুইজন ইচ্ছা করেই দীপান্বিতাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে সম্পত্তি হাতানোর জন্য বলে আমার মনে হচ্ছে।যাইহোক দেখা যাক পরের পর্বে কি হয়,বেশ ভালো লাগছে পড়তে।পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম,ধন্যবাদ দাদা।
সমীকরণ- এই পর্বটিতে দেখা যাচ্ছে, সাত্যকী তার মামাতো বোনের সাথে রিলেশনে আছে। তুহিনা এবার ঠিক জায়গাতেই সন্দেহ করেছে। সাত্যকীকে জেরা করলেই অনেক সত্য বেরিয়ে আসবে। আসলে এই কাহিনীগুলো এতটাই ব্রেইন নিয়ে খেলে যে সহজেই বলে দেওয়া যায় আসল অপরাধী কে। তবে তুহিনা খুব সুন্দর ভাবে ইনভেস্টিগেশন এর মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে। আশা করি আগামী পর্বে ভালো কোনো সমাধান বের হবে। আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
নকল হিরের সমীকরণ পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আগের পর্ব পড়ে যতোটুক বুঝেছিলাম এই পর্ব পড়ে আরো বেশি বুঝতে পারলাম। আসলে সমীকরণ অনেকদূর গড়িয়ে যাচ্ছে, তুহিনা অনেক গোয়েন্দাগিরি করে কিছু তথ্য যুগিয়েছে এবং এই তথ্যের ভিত্তিতে কোটে বিচার করা হবে, এখন আগামী পর্বে দেখা যাবে কোথাকার জল কোথায় যায়। আসলে এই পর্ব টা আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে ওয়েব সিরিজ গুলো আমাদের সাথে রিভিউ করেন।যা পড়তে আমার খুবই ভাললাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সমীকরণ পর্বটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
নকল হিরে- সমীকরণ ৫ম পর্ব পরে ভালো লাগলো। আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি। যাক এখান থেকেই পড়া শুরু করলাম। বেশ রোমাঞ্চকর গল্পটা। তুহিনা বেশ কিছু প্রমাণ খুঁজে পেয়েছে দেখা গেছে। যাক পরের পর্বে জল কতদূর গড়ায় দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
ভালো থাকবেন দাদা।
ওয়েব সিরিজ রিভিউ নকল হিরে বাহ্ চমৎকার ভাবে উপস্থাপনা করেছেন। আমার ভীষণ ভালো লাগলো। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।
আগে আমি ওয়েব সিরিজ দেখতেই পারতাম না। একবার জোড় করে দেখার পর এখন অনেক সিরিজই দেখা হয় আমার। এই সিরিজ টি দেখিনি কখনো। বেশ মজাদার মনে হলো। দেখি সামনে সময় পেলে দেখে ফেলবো দাদা।
ওয়েব সিরিজ রিভিউ গুলো আসলেই খুবই ভালো লাগে। যতই পর্বগুলো পড়তেছি ততই অনেক গভীরে চলে যাচ্ছি। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বুঝতে খুবই সুবিধা হচ্ছে। একসাথে যদি প্রত্যেকটি পর্ব দেখতে পেতাম তাহলে তো খুবই ভালো লাগতো। কিন্তু আবার একটা একটা করে পর্ব পড়তে পড়তে ও খুবই ভালো লাগতেছে। তাড়াতাড়ি বাকি পর্ব টা দিয়ে দিয়েন। খুবই আগ্রহ নিয়ে বসে আছি। খুব সুন্দর একটি ওয়েব সিরিজ তুলে ধরলেন আপনি দাদা। আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা রইল।
ওয়েব সিরিজ রিভিউ: নকল হিরে- সমীকরণ ৫ম পর্বের রিভিউ করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। আমার কাছে ওয়েব সিরিজ দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে এই ওয়েব সিরিজের আগের পর্ব গুলো দেখা হয়নি। কিন্তু আপনার আজকের পর্ব টা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। দেখছি এই গল্পে তুহিনা অনেক কিছু প্রমাণ পেয়েছে। এই কাহিনীটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আশা করব পরবর্তী কাহিনীটাও বেশ জমজমাট হবে। এত সুন্দর একটা ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আজকের পর্বটি পড়ে নতুন আরো কিছু জানতে পারলাম দীপান্বিতার মামাতো ভাই বোনের মধ্যে কিছু একটা সম্পর্ক রয়েছে যা কাহিনীটিকে জটিল করে তুলছে। এখানে তুহিনা অনেক ভালো একটি কাজ করেছে দীপান্বিতা কে উত্তেজিত করে রাগিয়ে তার মুখ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বের করে নিয়েছে। এর ভেতরে আবার দীপান্বিতা অন্য বোনও জড়িয়ে পড়ছে ওর বাবার সাথে ওর বাবাও তো মনে হয় কিছু লুকাচ্ছে। আসলে এইসব নাটকগুলো দেখতে একেবারে মাথাটা গুলিয়ে যায়। আসল খুনি যে কোথায় লুকিয়ে আছে কেউ বলতে পারে না শেষ পর্যন্ত দেখা যায় যে যার কথা কোনদিনও চিন্তাই করা হয়নি সেই খুনি বের হয়ে এসেছে। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। ভালো ডিটেলসে তুলে ধরেছেন দাদা রিভিউটি অনেক সুন্দর ছিল।