ওয়েব সিরিজ রিভিউ: নকল হিরে-বিষবৃক্ষ ( পর্ব ষষ্ঠ )
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে ওয়েব সিরিজ নকল হীরের ষষ্ঠ পর্ব রিভিউ দেব। আজকের ষষ্ঠ পর্বের নাম হলো "বিষবৃক্ষ"। আগের পর্বের লাস্টে দেখা গিয়েছিলো তুহিনা আর আকাশ নামক ছেলে রাতের বেলা মৈত্র বাবুর ফ্যাক্টরিতে কিছু প্রমান হিসেবে তল্লাশি করতে গিয়েছিলো এখন সেখানে একজন ভিলেন এরও প্রবেশ হয়েছে, দেখা যাক দেখি আজকের কাহিনীতে কি ঘটনা ঘটতে চলেছে।
এই পর্বে দেখা যায় যে তারা যখন আঁধারে ফ্যাক্টরির ভিতরে প্রবেশ করলো তখন সেখানে কোনো সিকিউরিটি দেখতে পায় না এবং সব অফিস রুমের দরজাও খোলা দেখতে পায়। যদিও তাদের অন্য কিছু নিয়ে মতলব ছিল না সেখানে, শুধু তারা সাত্যকির রুমে ঢুকে ফাইল পত্র ঘাটাঘাটি করতে লাগে এবং প্রমান খুঁজতে লাগে প্রতাপ থাকাকালীন কি কি হয়েছে। তুহিনা কম্পিউটার খুলে তাদের হিসেব নিকেশ এর ফাইলটা খুঁজে পায় আর তুহিনার প্রমান হিসেবে ওটাই দরকার ছিল। এর মাঝে সেখানে গুন্ডার দল অর্থাৎ দীপান্বিতার এক্স হাসব্যান্ড এসে তাদের মুখ ঢেকে নিজেদের আস্তানায় নিয়ে যায়। তবে আকাশ ছেলেটাকে অনেক মারধর করে কিন্তু তুহিনাকে ওয়ার্নিং দিয়ে ছেড়ে দেয়। এখানে তাদের খুনের ইনভেস্টিগেশন নিয়ে কোনো সমস্যা ছিল না কিন্তু তাদের সাথে অনেক লেনদেনের প্রমান সেখানে আছে যেগুলো বেআইনি, ফলে সেইসব ফাইল ঘটতে মানা করে দেয়। এরপর দেখা যায় দীপান্বিতার দিদি সাত্যকির সাথে সল্টলেকে মিট করে আসার পরে ঘরে ঢুকলে তার হাসব্যান্ড দেখে ফেলে, আর কিছুটা সন্দেহও করে কারণ যখন তখন বাড়ির থেকে বের হয়ে যায়।
গুন্ডাগুলো তাদের ছেড়ে দেয় এবং তুহিনা আকাশকে হসপিটালে ভর্তি করে দিয়ে বাড়িতে চলে আসে। এরপর ইন্দ্রাসিস তুহিনার চেহারা দেখে বুঝতে পারে বড়ো কোনো ঘটনা ঘটেছে। এখানে ইন্দ্রাসিস যে তাদের ফ্লো করতে করতে গিয়েছিলো ক্যাফেতে, সেখানে সাত্যকির সাথে দীপান্বিতার বড়ো বোনকে দেখে এবং অনেকটা ক্লোজ হতে দেখে। ইন্দ্রাসিস এই বিষয়টা আবার প্রমান হিসেবে ক্যামেরা বন্দিও করে থাকে। আর সেইটা তুহিনাকে দেখায়, ইন্দ্রাসিস মেয়েটাকে ঠিক না চিনলেও তুহিনা চিনতে পারে আর দেখে হতভম্ব হয়ে যায় কারণ এটা কি করে হতে পারে। যাইহোক এইটা দেখার পরে তুহিনা, ইন্দ্রাসিস আর শিবেন মৈত্র বাবুর বাড়িতে চলে যায় আর তার বড়ো মেয়ের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে যে সাত্যকির সাথে কোনোরকম রিলেশন আগে ছিল না কিনা অর্থাৎ বিয়ের আগে। মৈত্র বাবু বলেছিলো যে বিয়ের আগে ছিল যখন কম বয়স ছিল ওদের, তবে মৈত্র বাবু এটা বুঝতে পারায় সাত্যকিকে বাইরে পড়ার জন্য পাঠিয়ে দিয়েছিলো। যাইহোক এরপর তুহিনা তার বড়ো মেয়ের সাথে কথা বলতে চাইলে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।
তুহিনা সহ পরে সবাই মৈত্র বাবুর সাথে দীপান্বিতার বড়ো বোনের বাড়িতে যায় এবং সেখানে গিয়ে তার সাথে আলাদা ভাবে কথা বলে বিভিন্ন বিষয়ে। বিভিন্ন বিষয় বলতে এখানে মূলত দীপান্বিতাকে নিয়ে কথা হয় কারণ তাদের দুই বোনের মধ্যে একটা ভালো বন্ধুর মতো সম্পর্ক ছিল ফলে প্রতাপের সাথে দীপান্বিতার সব বিষয় তার জানার কথা। সেই সূত্র ধরে তুহিনা তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে দীপান্বিতা যখন ঘন ঘন এই বাড়িতে আসতো এবং ঘুরে বেড়াতো তো প্রতাপের সাথে তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক কেমন চলছিল সে বিষয়ে কোনো আলোচনা করেছিল কিনা। তবে উত্তরে সে না বললেও একটা বিষয় বলেছিলো যে তার হাসব্যান্ড এর সাথে বলতো সব বিষয়ে। তখন তুহিনা ভিতরে গিয়ে তার হাসব্যান্ড এর সাথে এই বিষয়ে কথা বললে বলে যে আমার সাথেও সেভাবে কোনো আলোচনা করিনি তবে প্রতাপের সাথে কারো রিলেশন চলছিল এই কথাটা সে বলেছিলো।
রামানুজ বাবুর সাথে তুহিনা বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কথা বলার সময় তাদের ড্রয়ারে একটা হেল্থ ক্লিনিক এর ছবি আর আর্টিকেল দেখতে পায় যেটার সেম কপি সাত্যকির ড্রয়ারে এবং প্রতাপ যার বাড়িতে বড়ো হয়েছিল সেই মহিলার বাড়িতেও সেম কপি পায় ফলে এখানে এই বিষয়টার মধ্যে কোনো ঘটনা আছে যেটা তারা বুঝতে পেরেছিলো। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে এসে রাস্তায় চা খেতে খেতে সেই ক্লিনিকে যায় আর ওখানে সাত্যকির বাবা ভর্তি আছে একপ্রকার পাগল প্রায় অবস্থা। এরপর তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করেও কথা বলতে পারে না তারা ফলে সেখান থেকে বেরিয়ে চলে আসে। এরপর তুহিনা বাড়িতে চলে আসে আর সেখানে সবাই মিটিং শুরু করে যে দীপান্বিতার এই মুহূর্তে যে মানসিক অবস্থা সেইটা যদি কোনো সাইক্রাটিসকে দেখায় তাহলে সেই সূত্র ধরে কোর্টে কেসটা তার দিকেই ঘুরে যাবে। এখানে আরো একটা বিষয় আছে যেটা কাহিনী সাত্যকির দিকে চলে যাচ্ছে কারণ প্রতাপ কোম্পানিতে আসার আগে সাত্যকি সবকিছু সামলাতে এখন এখানেও সাত্যকি প্রতাপকে কোম্পানি থেকে সরানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছিলো কারণ তার ধারণা ছিল যে প্রতাপের সবকিছু হয়ে যাবে আমার আর কিছুই থাকবে না। আবার এখানে তুহিনা যে বিষয়টা বিশ্লেষণ করে যে দীপান্বিতা আর প্রতাপ দুইজনেই ম্যানুপুলেটেড হতে পারে অর্থাৎ দুইজনকেই একসাথে শিকার করেছে আর এই সূত্র ধরে রামানুজ বাবুকে নির্দেশ করে তুহিনা।
এই পর্বে একটা বিষয় স্পষ্ট হয়েছে যেটা হলো প্রতাপ খারাপ ছিল না বরং তাকেই সরানোর জন্য অনেকেই শত্রুতা করেছিল তার সাথে। যেমন এখানে কোম্পানিতে থাকা কালীন সে কোম্পানির ভালো মন্দের দিকে খেয়াল রাখতো আর কর্মচারীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিতো আর এই বিষয়টা নিয়ে অনেকের গায় জ্বালা ছিল। দীপান্বিতার আগের এক্স হাসব্যান্ড সহ যে গুন্ডার টিম ছিল তারা কোম্পানির থেকে চাঁদা হিসেবে একটা মোটা অংকের টাকা নিতো যার কোনো হিসেবে থাকতো না। প্রতাপ আসার পরে সেগুলো তাদের বন্ধ হয়ে যায় ফলে এখানে ওই গুন্ডাগুলোর হাতও থাকতে পারে সাথে সাত্যকির। আবার এখানে কেস ঘুরে রামানুজ বাবু অর্থাৎ তার দিদির হাসব্যান্ড এর দিকে গেলো। মোট কথা এখানে বসে বসে দাবার গুটির মতো কেউ মাইন্ড গেম খেলছে আর সবাইকে পুতুলের মতো নাচাচ্ছে। তবে এই ঘটনার খোলসা আশা করি নেক্সট পর্বে শেষ হবে কারণ কাহিনী কিছুটা বোঝা গেছে খুনি কে হতে পারে।
❣ব্যক্তিগত রেটিং:❣
৯.৭/১০
❣ট্রেইলার লিঙ্ক:❣
তুহিনা এই পর্বে ইনভেস্টিগেটর হিসেবে ভালো কিছু তথ্য উদ্ধার করে সার্তকীর রোমে ঢুকে। তবে এই পর্বে দেখা যায় প্রতাপ লোকটা খারাপ লোক না তাকে হিংসার বশে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হয়েছে। তবে এখানে দীপান্বিতার এক্স হাসব্যান্ডকে সন্দেহ হয় আমার কাছে। তার কার্যকলাপ সন্দেহ করার মতোই যদিও আমি সিউর না। আবার এখানে রামানুজ বাবুকে ছেড়ে দিলেও হয় না। মোট কথা সন্দেহ যে কাকে করবো তাই নিয়ে কনফিউশনে পড়ে যাই।।
সত্যি বলতে একেই বলে ব্রেইন নিয়ে খেলা। এখন শুধু রহস্যের জট খোলার অপেক্ষায় আছি। দেখি নেকস্ট পর্বে কতটুকু জট খোলে। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন দাদা।
দাদা আমি প্রথমেই বলতে চাই আপনি এত সুন্দর ভাবে ওয়েব সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন যে এই রিভিউ পড়লে আর এই ওয়েব সিরিজ দেখার প্রয়োজন পড়ে না। আপনি খুবই দক্ষতার সাথে ওয়েব সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেন। সবকিছুর আড়ালে যে লুকিয়ে আছে সে হচ্ছে এই খেলার মাস্টারমাইন। সে আড়াল থেকে সবকিছু করছে এবং সবাইকে পুতুলের মত নাচাচ্ছে। আশা করছি পরবর্তী পর্বে আরো অনেক কিছু জানতে পারবো এবং সবকিছুই সামনে আসবে। সেই সাথে আসল অপরাধী মুখোশের আড়াল থেকে বেরিয়ে আসবে। দাদা আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ♥️♥️♥️
এই গল্পটি প্রথম থেকেই বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল।আমার তো এই ধরনের রহস্যময় গল্প পড়তে খুব ভালো লাগে তারপর কে খুনি হতে পারে তার সাতপাঁচ চিন্তাভাবনা করতেও বেশ লাগে।
আমার কাছে এটা বেশি রহস্যের লাগছে সাত্যকির সঙ্গে প্রতাপ যে বাড়িতে বড়ো হয়েছিল সেই মহিলার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নিশ্চয়ই আছে।তবে পরের পর্বে রহস্যের উদঘাটন হবে ।কে এভাবে মগজ ধুলাই দিয়ে পুতুলের মতো নাচাচ্ছে সকলকে।ধন্যবাদ দাদা,পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
এই পর্বটি পড়ে তার একটু উত্তেজনা কাজ করছে। কে হবে খুনি তা বোঝাই যাচ্ছে না। তারপরও হয়তো খুনি এমন একজন হবে যাকে সবাই বিশ্বস্ততার চোখে দেখছে। যাই হোক ভাইয়া কাহিনী কি তা পরের পর্বেই বোঝা যাবে। আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া।
আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল 🙂।
নকল হীরের ওয়েব সিরিজের বিষবৃক্ষ পর্ব আজকে আপনাদের আমাদের মাঝে খুবই সুন্দরভাবে শেয়ার করলেন দাদা। আসলে গত পর্বে দেখেছিলাম তুহিনা এবং আকাশে মিত্র বাবুর ফ্যাটকারিতে তল্লাশি চালায় কিছু প্রমান জোগাড় করার জন্য, আসলে এই ওয়েবসাইটটি যত পড়ি ততই যেন অবাক হয়ে যাচ্ছে। শুধুই নতুন নতুন ঘটনা বের হয়ে আসছে। তবে আজকে একটা বিষয় ভালো লাগলো।যে প্রতাপ আসার পরে অনেক ধরনের অন্যায় কাজ বন্ধ হয়ে গেছে। যার কারণে তার শত্রুতা বৃদ্ধি পেয়েছে। আসলে সততার সাথে কাজ করছে এবং তাদের চাঁদা না দেওয়ার কারণে তার উপর নানা রকমের শত্রুতা কাজ করছে। তবে মোটা ঘুরে যেতে পারেকে হোতে পারে খুনি এটা আগামী পর্বে বুঝতে পারব, যাইহোক দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
তুহিনা আর আকাশ রাতের বেলা ফ্যাক্টরিতে ঢুকে কিছু প্রমাণের আশায় আর কিছু প্রমাণ পেয়েও যায় হিসাব-নিকাশের ফাইলটা হতে পারে বড় একটা প্রমাণ এটা। আবার এটাও হতে পারে দীপান্বিতার দিদির সাথে সাত্বকীর সম্পর্ক এবং অনেক গভীর সম্পর্ক যেটা প্রমাণ স্বরূপও রেখে দেওয়া হয়েছে তাহলে খুনের সাথে যে কে জড়িয়ে আছে আর কে নাই সেটাই তো বোঝা মুশকিল। সত্যকিও তো দেখছি প্রতাপ কে সরানোর জন্য একেবারে উঠে পড়ে লেগেছিল এখানে তার যে স্বার্থ জড়িয়ে ছিল। এ ধরনের কাহিনী গুলো আসলে শেষ পর্যন্ত না দেখা পর্যন্ত বোঝার কোন উপায় নেই কে যে জড়িয়ে আছে এমন একজন খুনি হিসেবে বের হবে যেটার মাথামুণ্ডু আমি কিছুই বুঝতে পারছি না এ ধরনের কাহিনী গুলো আমি কিছুই বুঝিনা একেবারে শেষে যেয়ে তারপর কিছু একটা বুঝি। আমি এখন পর্যন্ত কল্পনায় আনতে পারছি না ।দেখা যাক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
দাদা আপনি কিন্তু অভিনয় করলেই পারেন। কারণ আপনি এত সাজানো গোছানোভাবে উপস্থাপন করেন মনে হয় যেন স্ক্রিপ্ট আপনি লিখছেন। আসলেই দুর্দান্ত হয় অনেক সুন্দরভাবে গুছিয়ে লেখেন যে পড়তেই ভালো লাগে। এই ওয়েব সিরিজের এই পর্বগুলোতে দেখা যাচ্ছে প্রতাপ এর কারণে দীপান্বিতার ব্যবসা কিছুটা বিফলে যাচ্ছে। কারণ সে এখন আর চাঁদা তুলতে পারছে না। সর্বোপরি সম্পূর্ণ চালটি কে চলছে এখনো কিন্তু বুঝে উঠতে পারছি না। নিশ্চয়ই পরবর্তী পর্বগুলোতে সম্পূর্ণ ক্লিয়ার হয়ে যাবে আর সেই অপেক্ষায় রইলাম।
এর আগের পর্বের চেয়ে এই পর্বটি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন দাদা। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো ভালো থাকুন।
তুহিনা ফ্যাক্টরিতে ঢুকে হিসাব নিকাশের যে ফাইলটা পায় এর ফাইল থেকেও কোন একটি ক্লু পেয়ে যেতে পারে এই খুনের। তুহিনা এবং আকাশ অল্পের জন্য দীপান্বিতার এক্স হাজবেন্ডের হাত থেকে বেঁচে ফিরতে পেরেছে। লোকটি মনে হচ্ছে বেস্ট ডেঞ্জারাস। এছাড়া ইন্দ্রাসিস সাত্যকি এবং দীপান্বিতার বোনের মধ্যে যে সম্পর্ক দেখেছে তাতে তো রহস্যের জাল থেকে যায়। আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এই পুরো ঘটনা দীপান্বিতার বাবা জানে কিন্তু সে কিছুতেই মুখ খুলছে না। এই হেলথ ক্লিনিক এর ছবি এবং আর্টিকেলে বড় রহস্য লুকিয়ে আছে বোঝা যাচ্ছে।
সব শেষে আপনার মত আমারও মনে হচ্ছে প্রতাপ মনে হয় ভালোই ছিল। যাই হোক এই পর্বে রহস্য আরো ঘনীভূত হল। জট কবে খুলে তাই দেখার বিষয়। ধন্যবাদ দাদা আপনি পুরো সিরিজটি খুব চমৎকারভাবে উপস্থাপন করছেন। মনে হচ্ছে যে নিজেই সিরিজটি দেখছি।