টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - পয়েন্ট অফ নো রিটার্ন ( অষ্টম পর্ব -সিজন ১)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির ১ সিজনের অষ্টম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের অষ্টম পর্বের নাম হলো "পয়েন্ট অফ নো রিটার্ন"। গত পর্বের লাস্টের দিকে দেখা গিয়েছিলো মেলিসার সব থেকে ভালো বন্ধুর মৃত্যু হয়ে যায় একটা ছেলেকে হার্ট দান করার কারণে। আজকের কাহিনীটা কতদূর কি হয় দেখা যাক দেখি।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
❧মূল কাহিনী:❧
শুরুতে দেখা যায় জ্যাক এর সাথে যে বুলগেরিয়ান লোকটার একটা সংযোগ ছিল তার হসপিটাল ডাক্তাররা এখনো চিকিৎসারত অবস্থায় রেখেছে। তবে তাকে এতো পরিমানে বিদ্যুৎ এর শক দিয়েছিলো যে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে এবং এখনো অচেতন অবস্থায় আছে। এদিকে জ্যাক বাড়িতে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক মতো হয়ে আসলে তাকে আবার পুনরায় স্কুলে পাঠানোর কথা ভাবে তার বাবা জোশ। জ্যাকও এক্সসাইটেড থাকে শুনে কারণ বহুদিন পরে স্কুলে যাচ্ছে, তবে একটু নার্ভাস ফিলও করে সে। জোশ তার সেই কোম্পানিতে অফিস করতে যায় এবং তার একজন কলিগ ডেকে ফ্লাইট ৮২৮ এর কিছু দৃশ্য দেখায় এবং তার সাথে সেই নিউজে জোশ এরও কিছু চিত্র ছিল। এরপরে হঠাৎ করে অ্যালার্ম বেজে ওঠে এবং সবাই বাইরে চলে যায়। আর এদিকে জোশ বাইরে বেরোনোর সময় ড্যারিলকে দেখতে পায় এবং জোশকে ডেকে নিয়ে অন্য জায়গায় যায় আর জোশ এর হাত থেকে তার ফোন নিয়ে ভেঙে ফেলে কারণ সেটা ট্র্যাকিং এর আওয়তায় ছিল। এরপর একজায়গায় বসে তারা কথা বলতে লাগে আর ড্যারিল জোশকে হেল্প করতে চায় কিন্তু জোশ তার উপর বিশ্বাস করতে চায় না, কিন্তু পরে আলোচনা করে জোশ এর বিষয়গুলোতে সাহায্য করতে চায় আর তাকে একটা এনক্রিপ্টেড নতুন মোবাইল ফোনও দেয়। এদিকে ৮২৮ নম্বর ফ্লাইট এর একজন প্যাসেঞ্জার একটা বিল্ডিং এর ছাদে উঠে লাফ দিতে চায় এবং মেলিসা আর রামিরেজ খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ সেখানে পৌঁছিয়ে যায়।
মেলিসা আর রামিরেজ ছাদের উপরে চলে যায় সেই লোকটাকে বাঁচানোর জন্য। লোকটাকে অনেক কিছু বলে আটকানোর চেষ্টা করে কিন্তু লোকটা কথাই শুনতে চায় না। মেলিসা কথা বলতে বলতে যখন তার কাছে অব্দি চলে যায় তখন লোকটা হঠাৎ করে ঝাঁপ দিয়ে দেয় আর মারা যায়, মেলিসার কিছুই করার ছিল না সাথে সাথে। এদিকে জোশ ড্যারিল এর সাথে কথা বলে এসে পুনরায় আবার অফিসে ফিরে আসে এবং কিছু কিছু মিসিং প্যাসেঞ্জের এর লিস্ট খুঁজতে লাগে তার কম্পিউটারে আর কিছু মিসিং ডাটা পায় যেটা ফিওনা নামক ওই মহিলাটার কাছে ফোন করে বলে, আর এই ফিওনা একজন প্রফেসরও ছিল। এরপর জোশ তাকে ফোনে সবকিছু বলতে লাগে এবং ফিওনা বলে সবাই ব্রেইনের সাথে কানেক্টেড হয়ে আছে সমস্ত বিষয়গুলো যেটা বিপদজনক বিষয়, আর এটার ফলে মৃত্যুও হতে পারে। এরপর মেলিসা আর রামিরেজ সেই লোকটার বাড়িতে যায় যে মারা গেছে এবং সেখানে গিয়ে দেখে সে জীবনে একাই ছিল আর মৃত্যু বিষয় নিয়ে দেয়ালে কিছু একটা লেখা ছিল, আর যদিও মেলিসাও সেই প্লেনের একজন যাত্রী ছিল সেও মানে এই বিষয়গুলো নিয়ে একটা টেনশন এ পড়ে যায় কারণ সবার সাথে কি হচ্ছে সে কিছুই বুঝতে পারছে না, মানুষ মৃত্যুর দিকে চলে যাচ্ছে ।
মেলিসা আর রামিরেজ ওই লোকটার ঘরে দুটো ছবি পেয়েছিলো যেটা তারা অফিসে এসে সার্চ দিয়ে খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। জোশ পুনরায় ড্যারিল এর সাথে দেখা করে ফিওনা মহিলাটির সাথে কথা বলার পরে। তারা একটা সিঙ্গুলারিটি নামক প্রজেক্ট এর বিষয়ে কথা বলে এবং ড্যারিল জোশকে একটা ভয়েস ট্র্যাকিং ডিভাইস দেয় যেটা সে ফিওনাকে পাঠায়। ফিওনা সেই সিঙ্গুলারিটি প্রজেক্ট অফিসে যায় কথা বলার জন্য এবং সেখানে কথা বলার সময় টেবিলের নিচে ট্র্যাকিং ডিভাইসটি লাগিয়ে দেয় যাতে ড্যারিল সমস্ত কথাগুলো শুনতে পায়। এরপর অল্প কিছু সময় কথা বলতে বলতে বিষয়টা চেপে যায় এবং ফিওনাকে বলে পরে আবার ডেকে নেবে। এরপর জোশ এই সিঙ্গুলারিটি প্রজেক্ট নিয়েও একটু বিষয়টা সার্চ করে দেখতে লাগে। এদিকে মেলিসা আর রামিরেজ যে ছবি পেয়েছিলো সেটা নিয়ে একটা বারে গিয়েছিলো খুঁজতে কারণ লাস্ট যখন সার্চ করে দেখেছিলো তখন ওই লোকটার সাথে এরাও দুইজন ওই বারে রাতের বেলা মদ্য পান করে ডাঞ্চ করছিলো।
ড্যারিল তার অফিসের একজন কর্মরত মহিলা অফিসারটিকে দক্ষিণের কিছু জায়গা ইন্ডিকেট করে সেখানে একটা কিছু করতে বলে পাঠিয়ে দেয়। এদিকে মেলিসার কাছে হঠাৎ একটা মেসেজ আসে আত্মহত্যার বিষয়ে এবং সে আর রামিরেজ সেখানে দ্রুত চলে যায়। সেখানে গিয়ে তারা দেখে যেটা হওয়ার ছিল সেটাই হলো মানে যাদের খুঁজছিলো তাদের মধ্যেই একজন আবার ছাদের থেকে লাফ দিয়ে মারা গেছে। মেলিসা এইগুলো দেখে বিষয়টা একদমই নিতে পারছিলো না, একপ্রকার ফেডাপ হয়ে সেখান থেকে চলে যায়। মাঝ রাতের দিকে ড্যারিল জোশকে মেসেজ দিয়ে ডেকে নিয়ে যায় তার অফিসে। এর পর তারা বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলে মানে প্যাসেঞ্জার রিলেটেড আর এই মানুষগুলোকে কিভাবে প্রটেক্ট করা যায়। পরবর্তীতে আবারো জোশ মেলিসাকে নিয়ে ড্যারিল এর কাছে যায় এবং তারা ওই বিষয় নিয়ে একসাথে আলোচনা করে সমাধান করতে চায় যেহেতু ড্যারিল তাদের সাহায্য করতে চাচ্ছে এই কেসের বিষয়গুলোতে।
❧ব্যক্তিগত মতামত:❧
এখানে যেহেতু ড্যারিল এর সাথে মেলিসা, জোশ সবার সাথে একটা রেষারেষি ছিল তাহলে হঠাৎ করে কেন এদের সাহায্য করতে চাচ্ছে এই বিষয়টা সবার মনে জাগতে পারে। আসলে জোশ তার ছেলেকে বাঁচানোর জন্য যে পেনড্রাইভে ডাটাগুলো কপি করেছিল সেটা ড্যারিল নিয়ে গেছিলো এবং সেটা নিয়ে গিয়ে সে দেখার পরে বিশ্বাস করে যে না এটা সত্য ঘটনা, কারণ তারা আগে একজন আরেকজনকে বিশ্বাসই করতো না ফলে একটা ভুল বোঝাবুঝি তাদের মধ্যে ছিল। যেহেতু বিষয়টা জোশ এর ছেলের জীবন নিয়ে সেক্ষেত্রে ড্যারিল জোশ এর সাথে দেখা করে এই বিষয়টাতে হেল্প করতে রাজি হয় আর সাথে আর যারা যারা প্যাসেঞ্জার আছে তাদেরও রক্ষা করতে চায়। এখানে যে লোকটা ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মারা গিয়েছিলো সে তার ঘরের দেওয়ালে 'দ্যা এঞ্জেল অফ ডেথ' বলে একটা কথা বলে রেখেছিলো আর ওখানে যে দুইজনের ছবি পেয়েছিলো তারাও ওই লোকটার সাথে কানেক্টেড ছিল ফলে তাদের মৃত্যু ছাদ থেকে লাফিয়ে হবে এটা ঝাঁপ দেওয়ার আগে মেলিসাকে বলে গিয়েছিলো, আর লোকটার কথা মতো সেই ঘটনাটাও একজনের সাথে ঘটে গেলো। এখানে সিঙ্গুলারিটি নামক প্রজেক্টের অফিসে ফিওনা যে লোকটার সাথে কথা বলছিলো সে নিজেই বলেছিলো যে ফ্লাইট ৮২৮ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করবে মানে সেইসব যাত্রীদের নিয়ে আর কি। আর এখানে একটা কোনো জায়গায় রেখে সেই বুলগেরিয়ান লোকদের এক্সপেরিমেন্ট করতে থাকে সবার থেকে লুকিয়ে আর সবাই বলতে জোশ, ড্যারিল, মেলিসা এরা সেই জায়গাটায় খুঁজতে লাগে কারণ ওই বুলগেরিয়ান লোকের সাথে তার ছেলের জীবন জড়িয়ে আছে।
❧ব্যক্তিগত রেটিং:❧
৮.৮/১০
❧ট্রেইলার লিঙ্ক:❧
দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজের এবারের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো জানতে পারলাম। জোশ তার নিজের ছেলেকে বাঁচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করছে। এই টিভি সিরিজটির মাঝে অনেক রহস্য রয়েছে দাদা। আশা করছি পরবর্তী পর্বের লেখাগুলো পড়লে আরো সবকিছু ভালোভাবে জানতে পারবো। দারুন ভাবে টিভি সিরিজের এই পর্বটি তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।😍😍
দাদা আপনি যেমন ভাল রান্নার পোস্ট করেন তেমনি ভালো ওয়েব সিরিজ গুলো আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখেন। বিশেষ করে কাহিনীটা যেমন ঘটে তেমনভাবে অনেকেই সুন্দর করে গুছিয়ে বলতে পারেনা কিন্তু আপনার প্রত্যেকটি ওয়েব সিরিজ আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেন যা না দেখলেও খুব সহজেই বুঝে নেয়া যায়। আজ আবার আপনি যেই ওয়েব সিরিজটি নিয়ে হাজির হয়েছেন তার এই জায়গাটি বেশি আমার ইন্টারেস্টিং লেগেছে তা হচ্ছে যে লোকটি ঘরের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মারা গিয়েছিল সে ঘরের দেয়ালে এনজেল অফ ডেথ লিখে রেখেছিল। আর যে দুজনের ছবি পেয়েছিল তারা লোকটির সাথে কানেক্টেড ছিল। আসলে এ ধরনের ঘটনাগুলো খুবই রহস্যজনক লাগে দাদা।
জোশ এর সাথে তাদের একটা রেষারেষি ছিল, তার পরেও তারা কেন একসাথে মিলে কাজ করতে চাই। এটা একটা রহস্য ছিল। আজকে সেটা বুঝতে পারলাম। আসলে জোশ এর ছেলেকে বাঁচানোর জন্য তারা সেই পেনড্রাইভটি কপি করে ছিলো,সেটা ড্যারিল নিয়ে গেছিল।তখন সে বিশ্বাস করে। আসলে এই রিভিউটা যত পড়ি ততই যেন আরো অবাক হয়ে যাচ্ছি। নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে আসছে। সত্যি দাদা আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন।ড্যারিল জোশ এর সাথে দেখা করে এ বিষয়টিতে হেল্প করতে চায় এবং তাদেরকে রক্ষা করতে চায়। আসলে এই ওয়েব সিরিজটি আমি যত পড়ি ততই ভালো লাগছে। আমার খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে সুন্দর এই ওয়েব সিরিজটি শেয়ার করার জন্য।
বেশ রহস্যময় একটি ওয়েব সিরিজ এটি। আমার তো অনেক কিছুই মাথার উপর দিয়ে যায়। যাক ধীরে ধীরে হয়তো জট আরো খুলবে।
মোলিসা আগেই জেনে গিয়েছিল লোকটির মৃত্যু এভাবেই হবে, বেশ লোমহর্ষক ব্যাপার। আরো একটা ব্যাপার হচ্ছে পুরো বিমানের সব যাত্রী নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট হবে। দেখা যাক সামনে কি হয়।
দাদা অনেক রহস্যময় ওয়েব সিরিজ মনে হচ্ছে এটি। লোমহর্ষক এক কাহিনী ধীরে ধীরে উন্মোচিত হচ্ছে মনে হয়। কাহিনীর মধ্যে কেমন যেন জট পাকানো ঠিকমতো বোধগম্য হচ্ছে না। অনেক কয়েকবার পড়ার পরেও ধোঁয়াশা কাটল না। যেহেতু প্লেনের সব যাত্রীগুলোকে নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করার কথা বলছিল। তাহলে মনে হয় জীবন নাশের একটা আশঙ্কা থেকেই যায়।
দেখি সামনে কি অপেক্ষা করছে।
যাক অবশেষে জ্যাক কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে এবং স্কুলে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছে শুনে ভালো লাগলো। তাছাড়া আবার ড্যারিল জোশকে সাহায্য করতে চাচ্ছে। মেলিসা এবং রামিরেজ অনেক চেষ্টা করেও লোকটিকে বাঁচাতে পারল না লোকটি বা কেন আত্মহত্যা করল?সিঙ্গুলারিটি প্রজেক্ট অফিসে ভয়েস টাইপিং থেকে নিশ্চয়ই কোন তথ্য পাওয়া যাবে। সিরিজটি বেশ জটিল মনে হচ্ছে । একজনের সঙ্গে আরেকজনের কানেক্টেড হয়ে আছে । কোন না কোনভাবে সবাই বিপদে পড়ছে। দেখা যাক ড্যারিল এদেরকে সাহায্য করতে পারে কিনা।
দাদা আপনার রিভিউ পড়ে আমরা অনেক কিছুই আন্দাজ করতে পারছি । আশা করি ভবিষ্যতে এর শেষ আমরা দেখব। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে
দাদা আপনি অনেক সুন্দরভাবে টিভি সিরিজের এই পর্বটি তুলে ধরেছেন। টিভি সিরিজ খুব একটা দেখা হয় না। তবে আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজের পর্বগুলো পড়তে আমার ভীষণ ভালো লাগে। এই পর্বগুলো পড়ার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারি। জোশ তার ছেলেকে রক্ষা করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে। যেহেতু বুলগেরিয়ান সেই লোকটির সাথে তার ছেলের জীবনের অংশ জড়িয়ে আছে তাই তাকে প্রতিটি কাজ ভেবেচিন্তে করতে হচ্ছে। জ্যাক অনেকটা স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে এবং নিজের পড়াশোনা শুরু করেছে জেনে ভালো লেগেছে দাদা। পরবর্তী পর্বে আরো নতুন কিছু জানতে পারবো এই প্রত্যাশা করি। আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইল দাদা।❤️❤️
মনে করি এই টিভি সিরিজটি আসলেই ভিন্ন ধর্ম। একেক পর্বে একেক বিষয়ে বের হয়ে আসছে। নিজের ছেলেকে বাঁচাতে সবাই চেষ্টা করে তাও এই সিরিজটির মধ্যে উল্লেখ হয়েছে। আর একে অপরেকে বিশ্বাস না করলে সকলের মধ্যেই ভুল বোঝাবুঝি থাকে। আপনি সুন্দর ভাবেই সিরিজটি উপস্থাপন করেছেন ।
যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
এই সিরিজটা দেখতে হবে। আপনার এই রিভিউ দেখে ক্রমশ আগ্রহ জন্মাচ্ছে। খুব ভালো লিখেছেন রিভিউ টা। ধন্যবাদ দাদা রিভিউ শেয়ার করার জন্য।