মহাসপ্তমীতে কলকাতায় ঘোরাঘুরি- পর্ব ১

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।


დসবাইকে বিজয়া দশমীর অনেক শুভেচ্ছাდ

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

আজকে আপনাদের সাথে মহাসপ্তমীর কিছু ছবি শেয়ার করবো। গত রবিবার ছিল মহাসপ্তমী। মোটামুটি মহালয়ার দিন থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম এইবারের পুজোয় কোনদিন কোথায় কোথায় ঘুরবো এবং তাও আবার সারা রাতের প্ল্যান করেছিলাম। তো আমি আর আমার এক পিসিমার ছেলে দুই ভাই মিলে একটা প্ল্যান করেছিলাম কিন্তু প্লানটা ঠিকভাবে কার্যকরী হয়নি, কারণ ওর আবার একটা জরুরি কাজে সোনারপুর বাড়িতে ফিরে যেতে হয়েছিল। তো তারপর আমি একা একাই চলে গেলাম, আমি আবার কেউ না গেলেও প্ল্যান করা থাকলে সেইদিন মিস করিনা, চলেই যাই। তো সপ্তমীর দিন আমি কলকাতার দিকে গেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

কলকাতায় সব থেকে বড়ো দূর্গা পুজো হয়ে থাকে, যা দেখে শেষ করা অসম্ভব হয়ে যায় একপ্রকার। কলকাতার নর্থ আর সাউথ মিলিয়ে এতো মণ্ডপ যে দেখতে গেলে একদম দ্বিতীয়ার থেকে লেগে পড়তে হবে না হলে দেখে শেষ করা সম্ভব হয় না, কারণ হেঁটে হেঁটে কলকাতায় দেখতে গেলে সারা রাত ধরেও ৩-৪ টা তার বেশি প্রতিমা দেখা যায় না, এতটাই ভিড় হয় যে লাইনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সময় কখন যে আধা ঘন্টা -এক ঘন্টা হয়ে যায় টেরই পাওয়া যায় না। আর কলকাতায় পুজোর মধ্যে সাউথ এর দিকেই একমাত্র সব থেকে ভালো প্রতিমা আর মণ্ডপ হয়ে থাকে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

নর্থ এর দিকেও ভালো হয় তবে সবাই সাউথ কলকাতার দিকেই বেশি দেখতে যায়। যাইহোক আমি বাড়ির থেকে একা একাই সন্ধ্যা ৫ টার দিকেই বেরিয়ে পড়েছিলাম এবং ট্রেন ধরেই কলকাতা পৌঁছিয়ে গিয়েছিলাম। তবে কি বাস পাচ্ছিলাম না, সব লেট্ করে করে অনেক্ষন পরে আসলো। আর তাছাড়া সাউথ কলকাতার দিকে বেশি একটা যাওয়া হয়না, ফলে সবকিছু ঠিকভাবে জানিও না কোনটা কোনটা ভালো হয়েছে কারণ পাশাপাশি অনেক মণ্ডপ।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

যাইহোক এরপর বাসে উঠে প্রথমে 'এক ডালিয়া এভারগ্রীন' এ চলে গেছিলাম । এক ডালিয়ার ওখানে আমার এক কলেজ ফ্রেন্ড এর বাড়ি ছিল, তাই ভাবলাম ফোন করে দেখি ফ্রি আছে কিনা। এরপর ফোন করে বললাম আয়তো দেখি কিছু পুজো প্যান্ডেল এ ঘোরাঘুরি করি। তাই ও আসলে তারপর ওকে নিয়ে এক ডালিয়া এভারগ্র্রিন এ ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি বিশাল ভিড়। সেখানে প্রায় আধা ঘন্টার উপর লেগে গেছে মণ্ডপের কাছে গিয়ে পৌঁছাতে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

কোলকাতায় লাইটিংগুলো করে সেরা, দেখলে চোখ সরাতে ইচ্ছা করে না। শুধু যে একরকম লাইটিং তা না, বিভিন্ন ডিসাইন এর হরেক কালারের সমন্বয়ে তৈরি করা থাকে। আর এইবছর কলকাতায় পুজো দেখা একদম জমে গেছে কারণ গত দুই বছর যাবত কোনো লোকজন পুজোই দেখতে পাইনি, তাই এইবার আর বৃষ্টি, গরম কোনোকিছুই বাধা নেই, ইচ্ছা মতো এইবার। আর এইবার সবাই তৃতীয়া থেকেই কলকাতায় দেখা শুরু করেছে, ওই সময় দেখলে বেশি ভিড়ও থাকে না আর দেখতেও অসুবিধা হয় না।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

যাইহোক দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মণ্ডপের দিকে যাওয়ার সময় কিছু লাইটিং এর ছবি তুললাম আর তারপর মণ্ডপের ছবি তুললাম কাছাকাছি গিয়ে। লোকজন হাঁটা শুরু করলে তা সে আর ভালোভাবে তোলা যায় না, দাঁড়িয়ে থাকলেও ঠেলে নিয়ে চলে যায়। মণ্ডপটির চারিপাশে আবার বিভিন্ন দেব, দেবীদের ছবি দিয়ে ডিসাইন মতো করেছে। মন্ডপের ভিতরে ডিসাইনটাও অসাধারণ করেছে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

মণ্ডপের ভিতরে ঢুকলে আর বেরোতে ইচ্ছা হয় না, কিন্তু ওর ভিতরে গিয়ে ১০ সেকেন্ডও দাঁড়াতে দেয় না, ঢোকো দেখো চোখের দেখা আর বেরিয়ে যাও আরেক দিক দিয়ে, এই হলো সমস্যা, ফলে বেশি কিছু করার উপায় থাকে না। মণ্ডপের ভিতরে কত সুন্দর ডিসাইন করেছিল তা যে তুলবো, উপায় নেই তোলারও। তবে মায়ের মূর্তিটাও আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

যাইহোক এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে সিংহী পার্কের মণ্ডপ আর প্রতিমা দেখতে চলে গেলাম। আসলে কাছাকাছি প্রতিমা থাকলেও এতো দূরের থেকে থেকে ঘুরিয়ে নিয়ে যায় যে হাঁটার এনার্জি শেষ হয়ে যায়। সিংহী পার্কেও প্রতিমা আর মণ্ডপ অনেক ভালো হয়েছে, আর এখানেও প্রচুর ভিড় হয়েছিল। এক ডালিয়ার থেকেও সিংহী পার্কে অনেক ভিড় হয়েছিল। এখানেও যথেষ্ট সময় লেগেছে দেখতে, কলকাতায় আসলে ষষ্ঠীর দিন থেকেই অসম্ভব ভিড় হয়ে যায়।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

যাইহোক লাইটিং দিয়ে সিংহী পার্কের গেটগুলোও দারুন সাজিয়েছে আর সাথে আশেপাশে বিভিন্ন প্রকারের লাইটিংগুলোও করেছে সৌন্দর্যপূর্ণ। আর এই সিংহী পার্কের মণ্ডপটা আমি দেখে আমি প্রথমে বুঝতেই পারিনি যে এটা একটা মন্ডপ, আমি ভেবেছি এটা একটা ১০-১২ তলার ফ্লাট বাড়ি। আসলে মণ্ডপের ডিজাইনটা এমনভাবে করেছে যে যেই প্রথমবার সেই ভাববে এটা একটা ফ্লাট বাড়ি, জাস্ট অসাধারণ করেছে মণ্ডপটি।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

মন্ডপের সম্মুখটা করেছে একটা বই এর মতো যার দুই সাইডে ছোটদের মজার মজার অনেক বিষয় লেখা আছে আবার ছবিও আঁকা আছে, হাঁদা-ভোঁদার বিষয় আছে তাছাড়া আরো অনেক বিষয়ে লেখা আছে। ভিতরে লাইটিং আর ডিসাইনটাও মুগ্ধ করার মতো। এরপর মায়ের কিছু ছবি তুলে নিলাম আর বেশিক্ষন দাঁড়াতে দিলো না, বের করে দিলো। আসলে অনেক ভিড়ের কারণে বেশিক্ষন দাঁড়াতে দেয় না , নাহলে বাকিরাও দেখতে পাবে না বেশিক্ষন দাঁড়ালে। এই দুটো দেখতে দেখতেই রাত ১১ টা বেজে গেছিলো।


আজকে এই দুটি থাকুক, পরেরদিন এইটার আরেকটা পর্ব দেব।

All photos what3words location: https://w3w.co/cloth.century.entitles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরারেডমি নোট ৭
ক্যাটাগরিফোটোগ্রাফি
লোকেশনসাউথ কলকাতা, ইন্ডিয়া
তারিখ০২.১০.২০২২


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

সপ্তমীতে অনেক মণ্ডপে আপনি ভ্রমণ করেছেন এবং সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করলেন। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লাগলো। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মণ্ডপে লাইটিং করা দৃশ্যগুলো ফটোগ্রাফি করলেন। সত্যিই আপনার ফটোগ্রাফি আমার ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

আজকে এই দুটি থাকুক, পরেরদিন এইটার আরেকটা পর্ব দেব।

প্রথমেই বিজয়া দশমীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি দাদা। কলকাতার পুজো মানেই অন্যরকম আয়োজন। প্রত্যেকটি পুজো মন্ডপ যেন এক একটি আলাদা রকমের সৌন্দর্য। প্রতিমাগুলো এত সুন্দর ভাবে সাজানো দেখে যেন চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। তবে ভিড়ের পরিমাণ একটু বেশি। আপনি একদম ঠিক বলেছেন দাদা গত দুই বছর করোনার কারণে হয়তো সেভাবে কেউ পুজো উদযাপন করতে পারিনি। তাই এবার গরম ও বৃষ্টিতে অপেক্ষা করেও সবাই নিজেদের মনের মত করে পুজো উদযাপন করছে। বিশেষ করে লাইটিং গুলো এতটা সুন্দর লাগছে যে দেখে চোখ ফেরানো যাচ্ছে না। তবে সেখানে হয়তো খুব অল্প সময়ের জন্যই থাকতে পেরেছেন। কারণ ভিড়ের পরিমাণ যাতে আরো বেড়ে না যায় সেজন্য অল্প সময়ের জন্য থাকার সুযোগ দিচ্ছে সবাইকে। আশা করছি পরবর্তী পর্বে আরো নতুন কিছু দেখতে পাব।

 2 years ago 

এটা অবশ্য ভালো বুদ্ধি কোন একটা প্ল্যান করা থাকলে কেউ একজন ক্যান্সেল করলেও নিজের প্ল্যান মত নিজেকে চালিয়ে নেয়া। তা না হলে কোন কিছু করে আরাম পাওয়া যায় না। আপনি আপনার মামাতো ভাই না যাওয়ায় নিজে নিজেই কলকাতায় চলে গিয়ে ভালোই করেছেন। আসলেই প্রচন্ড রকম ভিড় দেখছি মণ্ডপগুলোতে। আজকের মন্ডপ গুলোর ছবি দেখছিলাম আর গতদিনের আপনার এলাকার মণ্ডপের ছবিগুলো মনে পড়ছিল। আকাশ পাতাল ফারাক। আমার কাছে দুটি মণ্ডপের মধ্যে প্রথম মন্ডপের ডেকরেশন বেশি ভালো লেগেছে। দুই নম্বর ছবিটা কোন মন্ডপের? অসম্ভব সুন্দর লাইটিং করেছে খুব ভালো লাগছে দেখতে। আর ঝাড়বাতি গুলোর কথা কি বলবো চোখে লাগার মতো দেখতে। কলকাতার মন্ডপ গুলো দেখে যাওয়ার পর আপনার এলাকার মণ্ডপগুলোর দিকে এক তাকাতে ভালো লাগে?

 2 years ago 

মহাসপ্তমীতে কলকাতায় ঘোরাঘুরি এবং খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন।আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। আসলে আমিও গিয়েছিলাম আর ফটোগ্রাফি করতে গিয়ে মানুষের ভিড়ে যেন ফটোগ্রাফি করা যাচ্ছিল না।আপনি অনেক জায়গায় ভ্রমণ করেছেন এবং সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো এত সুন্দর সুন্দর দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য।

 2 years ago 

আর এইবছর কলকাতায় পুজো দেখা একদম জমে গেছে কারণ গত দুই বছর যাবত কোনো লোকজন পুজোই দেখতে পাইনি।

দাদা,ঠিক বলেছেন গত দু'বছর পুজোতে কিন্তু তেমন মানুষের ভিড় দেখিনি। এবার পূজোতে খুব আনন্দ করেছে সবাই।আজকে অবশ্য আমার বাড়ির পাশে এক কালীমন্দিরে কাছে মণ্ডপ তৈরি করেছে সেখানে ঘুরে গিয়েছি অনেক মানুষের ভিড় হয়েছে। তবে দাদা, আপনি যে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন পূজামণ্ডপের সেগুলো দেখে আসলে চোখ ধাঁধিয়ে যাওয়ার কথা। অনেক সুন্দর করে লাইটিং ব্যবস্থা করেছে।দাদা, আপনি তো অনেক পূজা মন্ডপ ঘুরেছেন এই ছাড়াও অনেক আনন্দ করেছেন ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝা যাচ্ছে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই মন জুরিয়ে গেছে।ধন্যবাদ দাদা,এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।

 2 years ago 

শারদীয় দুর্গাপূজার অসাধারণ থিমগুলো আমাদের সামনে উপস্থাপন করেছেন। তবে দাদা আপনি তো একাই চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু আমার আবার একলা চলতে ভালো লাগেনা। এত ভিড় না দেখলে বুঝতাম না। আর সবগুলো প্রতিমার ছবি ছিল দারুন। আমাদের সাথে সপ্তমীর এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য এবং আপনার ঘুরে বেড়ানোর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক অভিনন্দন দাদা।

 2 years ago 

আপনাকেও বিজয়া দশমীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই।দাদা,পরিকল্পনা অনুযায়ী গেলে খুবই ভালো হয়, তবুও আপনার ভাই সোনারপুরে চলে গেলেও আপনি একাই যে বেরিয়ে পড়েছেন এটা আমার কাছে ভালো লেগেছে।ভারতের পূজা মানেই আলোকসজ্জার বাহার।ঠিক বলেছেন দাদা,কলকাতার পূজায় ভিড় ঠেলে সারারাত ধরে 3-4 টা পূজাই ভালোভাবে দেখা যায়, লাইন টানতে টানতে তো পায়ে ব্যাথা হওয়ার জোগাড় হয় দাদা।যেমনটি কালীপূজার সময় বারাসাতে হয়।অনেক সুন্দর সুন্দর প্যান্ডেল দেখলাম আপনার মাধ্যমে, তাছাড়া মায়ের দর্শন করে ও ভালো লাগলো।ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 

প্রথমেই আপনাকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানাই।
সত্যি বলতে কোন কাজের আগে থেকে কিছুটা পরিকল্পনা থাকলে সুন্দরভাবে সেটা করা যায়। আর পরিকল্পনা মাফিক আপনার ঘুরাঘুরির মাধ্যমে আমরা চমৎকার কিছু ছবি উপহার পেলাম। তবে গ্রামের মন্ডপের তুলনায় এখানকার মন্ডপের আলোকসজ্জা এবং প্রতিমা অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছে। আর এতটা মানুষের ভিড় ঠেলে আপনি আমাদের দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন বলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ভীষণ সুন্দর ছিল সবকিছু 👌
দাদা পূজোর মিষ্টি নাড়ু, লুচি আর মিষ্টি কিন্তু পাওয়া থাকলাম ☺️

পুরো পরিবারের জন্য দোয়া রইল 🥀

আমি ছবি দেখছি তাতেই চোখ সরাতে পারছি না সেই জায়গায় যারা সামনাসামনি দেখেছে তারা কিভাবে মাত্র 10 সেকেন্ড দেখেই বেরিয়ে আসবে! কলকাতার পূজো নিয়ে এরকম এলাহি কাণ্ড এর আগেও শুনেছি। আজ আবার দেখলাম সেই চমকালো আর চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। রীতিমতো মুগ্ধ করে দেওয়ার মত অবস্থা। যা বুঝতে পারছি তাতে মনে হচ্ছে পুজোর সময় মিনিমাম দশ দিন গিয়ে থাকতে হবে। দেখি সামনের বছর যেতে পারি কিনা 🙏। দারুন ছিল পোস্টটা দাদা।

 2 years ago 

সাউথ কলকাতার অনেক পুজো প্যান্ডেল দেখেছেন দেখছি আপনি। আমিও সাউথ কলকাতার অনেক পুজো প্যান্ডেল দেখেছি এই বছর। তবে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে কিছু কিছু বড় প্যান্ডেল দেখা মিস করে ফেলেছি।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.14
JST 0.028
BTC 59311.47
ETH 2603.68
USDT 1.00
SBD 2.40