ওয়েব সিরিজ রিভিউ: নকল হিরে-প্রত্যাবর্তন এবং ইতিবৃত্ত ( পর্ব ১ & ২ )

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি নতুন ওয়েব সিরিজ রিভিউ দেব। আজকে আমি যে ওয়েব সিরিজটি রিভিউ দেব সেটির নাম হলো "নকল হিরে"। এই ওয়েব সিরিজটি একটি রহস্যময় ক্রাইম থ্রিলার নিয়ে তৈরি করা। রহস্যময় যেকোনো কিছু দেখতে অনেক ভালো লাগে আর বেশ ইন্টারেষ্টিং হয়ে ওঠে। এই নকল হিরে ওয়েব সিরিজটি ১টি সিজন নিয়ে করা। আশা করি আপনাদের কাছে ওয়েব সিরিজটি অনেক ভালো লাগবে।


স্ক্রিনশর্ট: ইউটিউব


✠কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:✠

ওয়েব সিরিজের নাম
নকল হিরে
প্লাটফর্ম
hoichoi
সিজন
পর্ব
প্রত্যাবর্তন এবং ইতিবৃত্ত
পরিচালকের নাম
রোহান ঘোষ এবং অরিত্র সেন
অভিনয়
তুহিনা দাস, ইন্দ্রাশিস রায়, রাজনন্দিনী পাল, সৌম ব্যানার্জী ইত্যাদি
মুক্তির তারিখ
১২ মার্চ ২০২১ ( ইন্ডিয়া )
সময়
৪৯ মিনিট ( অন্তর্ভুক্ত ১ম & ২য় পর্ব )
ভাষা
বাংলা
কান্ট্রি অফ অরিজিন
ইন্ডিয়া


✔মূল কাহিনী:


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

কাহিনীর শুরুতে দেখা যায় যে রাজনন্দিনী আর তার বাবার মধ্যে একটা বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় এবং তার বাবা রাজনন্দিনীর বিয়ের অ্যালবাম ভেঙে পড়ে থাকতে দেখে অর্থাৎ রাজনন্দিনী নিজে থেকেই ওটা ভেঙে রেখেছিলো। আর তাদের মধ্যে যে রেষারেষি হচ্ছিলো কথার সেটার কারণ হলো তার বাবার ইচ্ছা অনুযায়ী বিয়ে করার জন্য। তার স্বামীর সাথে তেমন ভালো যাচ্ছিলো না সম্পর্কটা তাই ডিভোর্স দিতে চাচ্ছিলো কিন্তু তার বাবা এখানে একটু বাধা দিতে আসে বিধায় একটু রাগারাগি হয় তার বাবার সাথে। এরপর দেখা যায় একটা গুলির শব্দ আসে এবং তার বাবা গিয়ে দেখে তার মেয়ের স্বামীর দেহ পড়ে আছে মাটিতে আর তার মেয়ের হাতে পিস্তল। এরপর ইন্দ্রাশিস এবং তুহিনা এর বাড়িতে কমলিকা আর তার হাসব্যান্ড যায় কারণ তাদের ওখানে রাতে একটা পার্টি ছিল। আর ইন্দ্রাশিস যে বাড়িতে থাকতো সেই বাড়ির মালিক আবার উকিল ছিলেন। তো এখন রাতে তাদের পার্টি চলাকালীন এই খুনের বিষয়টা নিয়ে কথা ওঠে তাদের নিজেদের মধ্যে। কমলিকার হাসব্যান্ড এর পরিচিত ছিলেন রাজনন্দিনী আর তার বাবা। ওই ঘটনার পরে পুলিশ তো রাজনন্দিনীকে ধরে নিয়ে চলে আসে এবং তারপর তারা সেখানে সবাই থানায় চলে আসে। এই কেসের যে ইনভেস্টিগেশন অফিসার ছিলেন তুহিন নামক ব্যক্তি তার সাথেও ভালো যোগাযোগ আছে কমলিকার হাসব্যান্ড এর কিন্তু রাজনন্দিনী কোনোমতেই মুখ খুলছে না আর কারো সাথে দেখাই করতে চাচ্ছে না।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

তুহিনা একজন প্রফেসর তবে সে আবার এইসব রহস্যময় কেসের বিষয়ে সবাইকে হেল্প করে থাকে যেটাকে একপ্রকার তার পেশা হিসেবেও ধরে থাকে। তো এই কেসেও কমলিকার হাসব্যান্ড তাকে হেল্প করতে বলে আর তাতে ইন্দ্রাশিস আর তুহিনা হেল্প করতেও রাজি হয়। এরপর তারা মেয়েটির বাড়িতে যায় এবং তার বাবার সাথে কথা বলে বেশ কিছু বিষয় জানতে পারে তার মেয়ে আর তার হাসব্যান্ড এর ব্যাপারে। তবে তাদের কেউ একজন ফ্লোও করছিলো গাড়িতে করে। এরপর তুহিনা থানায় চলে যায় রাজনন্দিনীর সাথে কথা বলতে কিন্তু সে বড্ডো রূঢ় মেজাজে কথা বলতে লাগে সবার সাথে, তুহিনা সেখানে তার বিষয়গুলো মোটামুটি জানার জন্য সেখানে গিয়েছিলো যাতে করে তাকে ওখান থেকে বের করে সুন্দর একটা জীবনে ফিরিয়ে দিতে পারে। তুহিনা যখন তাদের বাড়িতে গিয়েছিলো সেখানে আরো একটা বিষয় সামনে আসে যে নন্দিনীর হাসব্যান্ড এর পকেট থেকে একটা হীরের আংটি পাওয়া গেছিলো যেটা একটু সন্দেহজনক। যাইহোক এরপর নন্দিনী তুহিনার সামনে বিষয়টা খুলে বলতে লাগে।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

ইতিবৃত্ত পর্বে দেখা যায় সাত্যকি নামক একজন লোক রাতে নেশা করে আসে এবং ঘরে ঢুকেই দেখে কিছু গুন্ডা এসে বসে আছে ধারের টাকা নেওয়ার জন্য। টাকা না পেয়ে মারধরও করে এবং ২দিনের সময় দেয় টাকা শোধ করার জন্য। সাত্যকি লোকটা নন্দিনীদের কোম্পানিতে কাজ করে কিন্তু কোম্পানির অবস্থা খারাপ যাওয়ায় টাকাও তেমন আসছে না এদিকে তাদের কোম্পানির কিছু মেশিনও খারাপ হয়ে পড়ে আছে ফলে যেকোনো সময় বিপদের সম্মুখীন আছে কিন্তু একদিকে এই সাত্যকি টাকা খেয়ে বসে থাকছে আর অন্যদিকে মেশিন কেনার কথা বললে টাকা নেই বলে চালিয়ে দেয়। যাইহোক এরপর তুহিনার বাড়িতে কমলিকার হাসব্যান্ড যায় কিন্তু এখানে নন্দিনীর যে উকিল সে ফোন করে বলে যে বাইরের কাউকে এসে এখানে কথা বলতে বা গোয়েন্দাগিরি করতে দেবে না ইনভেস্টিগেশন অফিসার, ফলে আগের দিন আশাতেও তিনি রাগারাগি করেছেন এইসব কথা তাকে বলে দেয়। এখানে তাদের একটা যে গাড়ি সর্বক্ষণ ফ্লো করছে সেটা তুহিনা টের পেয়ে যায় কিন্তু কাউকে কিছু বলে না। কমলিকার হাসব্যান্ড এখানে একজন পুলিশ অফিসার কিন্তু তার হাতে কেস না থাকায় নিরুপায়। তবে যখন তুহিনা জানতে পারে যে এই উকিল এই প্রথম কেস লড়ছে তখন আরো চিন্তায় পড়ে যায় এবং তুহিনার বাড়ির মালিক যিনি আবার বড়ো উকিল তার কাছে হেল্প চাইতে যায়। সব বিষয় খুলে বললে বলে যে প্রফেশনাল গোয়েন্দা হতে হবে তাহলে দেখা করতে দেবে আর সবকিছু কাগজে কলমে রাখতে হবে যে আমি এই ব্যক্তির হয়ে ইনভেস্টিগেশন করছি।


স্ক্রিনশর্ট: hoichoi

তুহিনা সব বিষয় জানানোর পরে উকিল বাবু তাকে প্রফেশনাল গোয়েন্দা হওয়ার জন্য যা যা করতে হবে সেগুলো বলে এবং তিনি নিজে থেকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তার এই ব্যবস্থা করে দেওয়ার কথা বলে। এরপর আবার তুহিনা সহ তারা ৩জন মেয়েটির বাড়িতে তার বাবার সাথে আবারও কথা বলতে যায় এবং আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে জানতে চায় এই যেমন তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক কেমন কাটছিলো ইত্যাদি নানান বিষয়। এছাড়া তার আরো একজন বড়ো মেয়ে আছে যার হাসব্যান্ড আবার হঠাৎ এক্সিডেন্ট করে পা দুটো প্যারালাইসিস হয়ে যায় আর তারাও মোটামুটি নন্দিনী আর তাদের হাসব্যান্ড এর বিষয়টা জানতো এবং সেটা তার বাবাকে জানিয়েছিল কিন্তু ডিভোর্স এর জন্য রাজি হয়নি ফলে একটা রাগও জমে আছে তার শশুরমশাইয়ের উপরে। তাদের ফ্যাক্টরির ব্যবসাটা মূলত একটা ফ্যামিলিদের নিয়েই চলতো। যাইহোক এরপর তুহিনা তাদের ফ্যাক্টরিতে যেতে চায় এবং সবার সাথে কথা বলতে চায়। সবার সাথে কথা বলতে বলতে একজন কর্মচারী হঠাৎ এক্সিডেন্ট করে আর তাকে নিয়ে হসপিটালে যায় সবাই। এখানে ফ্যাক্টরিতে একজন শয়তানি করে মেইন সুইজের তার কেটে দেয় ফলে এই বিপদটা ঘটে যায়।


✔ব্যক্তিগত মতামত:

এখানে রাজনন্দিনী মেয়েটার হাসব্যান্ড প্রতাপ নামের ব্যক্তি ছিলেন এবং সে তাদের কোম্পানিতেই কাজ করতো। প্রতাপ এর সাথে নন্দিনীর বিয়ে হওয়ার কিছুদিন পরের থেকে তাদের মধ্যে একটা সমস্যার সৃষ্টি হয় আর সেই সমস্যাটা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় প্রতাপ বাড়িতে এসে খারাপ ব্যবহার করতো। এখানে প্রতাপের সাথে একটা মেয়ের আগে থেকে সম্পর্ক ছিল আর এইটা নিয়েই ঝামেলা। পরবর্তীতে এই বিষয়টা নন্দিনীর কাছে অসহ্য হয়ে দাঁড়ায় ফলে সে রাগের বসে প্রতাপের উপর গুলি চালিয়ে দেয়। আর এখানে এই খুনের বিষয়টা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। তুহিনা যে গোয়েন্দাগিরি করছে এটা আসলে প্রফেশনাল ভাবে করছে না কিন্তু তার একটা নেশা বা পেশা যাইহোক না কেন সবকিছুর উর্ধে গিয়ে মেয়েটিকে বাঁচানোর জন্য করছে এই সব রহস্যময় ঘটনা। মূলত এই ঘটনাগুলো এখন কোনদিকে কিভাবে মোড় নিচ্ছে বোঝা যাচ্ছে না, সবকিছুই রহস্যময় আর এক জায়গায় ঘুরপাক খাচ্ছে। পরের পর্বগুলোতে মনে হয় বোঝা যাবে কিছুটা কোথাকার জল কোনদিকে গড়াচ্ছে।


✔ব্যক্তিগত রেটিং:
০৬/১০


✔ট্রেইলার লিঙ্ক:


শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

খুবই সুন্দর এবং রহস্যময় একটি ওয়েব সিরিজ শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আমি আগে অনেক ওয়েব সিরিজ দেখতাম কিন্তু এখন সময়ের অভাবে তেমন একটা দেখা হয়না। ওয়েব সিরিজ গুলো যখন দেখতাম তখন যেরকম একটা উত্তেজনা কাজ করতো পরের পর্বে কি হবে তেমনি আপনার ওয়েব সিরিজটি পড়ে আমার ঐরকম উত্তেজনা কাজ করছে আসলে পরে কি হবে। আমার মনে হচ্ছে রাজনন্দিনী তার স্বামীকে হত্যা করেনি এখানে অন্য কারো হাত আছে। দেখা যাক তুহিনা কি বের করতে পারে আসল অপরাধী কে? পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

সত্যিই ওয়েব সিরিজটি বেশ রহস্যময়।তবে একটি বিষয় আমার কাছে স্পষ্ট যে টাইটেল ও কাহিনী পড়ে বুঝলাম হিরের আংটিটি নকল ছিল, যার জন্য এত কিছু হয়েছিল।তাছাড়া এটা পরিষ্কার রাজনন্দিনী তার স্বামীর হত্যাকারী নয়।তবে বড়ো মেয়ের উপর কিছুটা সন্দেহ করা যায় কারন ডিভোর্স এর বিষয়টি সেই জানতো তাছাড়া তার স্বামীর অবস্থা খারাপ ছিল।তাই তার অনেক টাকার প্রয়োজন থাকতে ও পারে।যাইহোক তুহিনা শেষমেষ বিষয়টি কতটা সম্পন্ন করতে পারবে সেটি দেখার অপেক্ষায় রইলাম, ধন্যবাদ দাদা।

 2 years ago 
দাদা ঠিক বলেছেন, আমারও রহস্যে ঘেরা কনটেন্ট ভালো লাগে।
এখানেও রহস্য আছে বলে পড়ে বেশ ভালো লাগলো। ঘটনা এখনো অতটা আঁচ করা যাচ্ছে না। রাজনন্দিনী নামের যে মেয়েটা সে এখন পর্যন্ত বর্ণিত ঘটনায় যে কান্ড ঘটিয়েছে সেটা আসলে আমাদের বাস্তবিক জীবনেরই একটা অংশ। নিজের স্বামীর অন্য কারো সাথে সম্পর্ক কোন স্ত্রীই মেনে নেয় না। এর জন্য অনেক সময় এমন ঘটনা ঘটেও থাকে বাস্তবে।
তবে যাইহোক, গল্পটায় হয়তো আমরা কোন ইউটার্ন ও দেখতে পারি।
ধন্যবাদ দাদা আবারও একটা রহস্যময় কাহিনী নিয়ে আসার জন্য।
 2 years ago 

এ ধরনের গল্প গুলো আসলে একটার সাথে একটা এমন ভাবে জড়িয়ে থাকে যে পড়তে গেলে তাল গোল পাকিয়ে যায় কোনভাবেই ধরার উপায় নেই যে আসল খুনিটা কে। এখানে খুনটা যে কে করলো একবার মনে হচ্ছে নন্দিনী খুন করেছে আবার মনে হচ্ছে না নন্দিনী করেনি ভিন্ন আচরণ করছে চুপ করে আছে বিধায় নন্দিনীকে খুনি মনে হচ্ছে ।আমার কাছে মনে হচ্ছে খুনটা ওর বাবাই করেছে। একটার পর একটা কাহিনী বের হতে হতে রহস্য একসময় উদ্ঘাটন হবে সেই অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

দাদা আজকে আপনার ওয়েব সিরিজটি পড়ে আমার খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন। আসলে আপনার পোষ্টের জন্য অপেক্ষা করতেছিলাম। ব্যস্ততার কারণে হয়তো আপনি পোস্ট করতে একটু সমস্যা হচ্ছের।যাইহোক আজকের ওয়েব সিরিজটি আমার খুবই ভালো লেগেছে। প্রথমেই রহস্যঘেরা কারণ বাবা মেয়ের মধ্যে ঝগড়া এবং এই ঝগড়ার কারণ ছিল বাবার পছন্দে বিয়ে নিয়ে। মেয়ের পছন্দ ছিল না। তাই ডিভোর্স নিয়ে আলোচনা হয়েছিল পরবর্তীতে দেখতে পেলাম মেয়ে গুলি করে তার স্বামীকে হত্যা করল। আসলে এই রহস্যগুলো ঠিক ভাবে বোঝা যাচ্ছেনা, পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা।

 2 years ago 

এটা একদম ঠিক বলেছেন। এইখানে কাহিনী যে কোন দিকে মোড় নিচ্ছে তা খুব একটা বোঝা যাচ্ছেনা। সুন্দর লেগেছে পড়ে আমার কাছে।

 2 years ago 

পরের পর্বটি দেখাবা পড়া পর্যন্ত এই কাহিনীটি বুঝবোনা। ওয়েব সিরিজ গুলো আমার সাধারণত দেখাই হয় না। তবে এই রহস্যে ঘেরা সিরিজটির কিছু অংশ পড়ে বেশ ভালো লাগলো আপনার পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আমি ভাইয়া।

কামনা রইল আপনার জন্য।

 2 years ago 

দাদা এই ওয়েব সিরিজ টা যে কত চমৎকার ও রহস্যময় হবে প্রথম দুই পর্বের মাধ্যমে বুঝতে পারলাম। এখানে দেখা যাচ্ছে প্রতাপ এর সাথে নন্দিনীর বিয়ে হওয়ার পর যে ঝামেলাটা লেগেছে তা হচ্ছে বিয়ের আগে তার সম্পর্ক নিয়ে। আসলে এমনটা কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় বিভিন্ন পরিবারগুলো ভাঙ্গন এর প্রধান কারণ হচ্ছে এটা। শেষ পর্যন্ত না জানি কি হয় জানার খুবই আগ্রহ।

 2 years ago 

রহস্য সবে শুরু তবে এই ওয়েব সিরিজের শুরুটাই খুন দিয়ে ফলে আমার কাছে যত টুকু মনে হচ্ছে রাজনন্দিনী হয়তো এই খুনের জন্য দায়ী নয়। যদিও ধারনা করছি । এদিকে তুহিনা আচরন দেখে বোঝা যাচ্ছে সে এই খুনের ইনভেষ্টিগেশন করতে আগ্রহী কারন সে চাচ্ছে একটি মেয়ের পাশে দাড়াতে। দেখা যাক কি হয় । অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পর্বের। ভাল থাকবেন দাদা । ধন্যবাদ।

 2 years ago 

খুবই রহস্যময় কাহিনী। এরকম কাহিনীগুলো যখন টিভিতে দেখা যায় একেবারে টানটান উত্তেজনা কাজ করে। আপনার রিভিউ পড়ার সময় এরকমই উত্তেজনা কাজ করছিল। আমার কেন যেন মনে হচ্ছে এই নন্দিনী তার হাজবেন্ডকে খুন করেনি। এর পেছনে অন্য কোন লোক জড়িত। এখন দেখা যাক যে তুহিনা সব কিছু বের করতে পারে কিনা। রাজনন্দিনীকে অবশেষে বাঁচাতে পারবে কিনা সেটা দেখার অপেক্ষা।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 61940.19
ETH 2433.78
USDT 1.00
SBD 2.50