টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - কানেকটিং ফ্লাইট( পর্ব ৫-সিজন ১)
হ্যালো বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে আপনাদের সাথে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির পঞ্চম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বটির নাম হলো "কানেকটিং ফ্লাইট"। আগের পর্বতে আমরা দেখেছিলাম যে মেলিসা সহ দুইজন থোমাস নামক ছেলেটিকে একটা সেভ হাউসে রেখেছিলো। আর আজকের এই পঞ্চম পর্বে কি কাহিনী হতে চলেছে তাহলে দেখা যাক।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
☬মূল কাহিনী:☬
কাহিনীর শুরুতে সেই ৮২৮ প্লেনের কাহিনীতে কিছুক্ষনের জন্য দেখা যায় যে সেই ৫ বছর আগে এথেনা তার মেয়ে সহ তার বাবা মা নিউইয়র্ক এর একটি ফ্লাইট করে এয়ারপোর্টে নামে এবং তখন তার হাসব্যান্ড আর তার ছোট ছেলে ছিল সেই জ্যামাইকা শহর থেকে নিউইয়র্ক শহরে আসা প্লেনে। কিন্তু তারা এয়ারপোর্টে নামার পরে দেখে যে ৮২৮ নম্বর প্লেনটি মিসিং দেখায় স্ক্রিনে আর এইটা দেখে একটা হাহাকার শুরু হয় তাদের মধ্যে। এরপর পুলিশ ডিপার্টমেন্ট থেকে ফোন করলে রামিরেজ সেখানে গিয়ে বিষয়টা হ্যান্ডেল করে। আসলে ওই ফ্লাইটে যে মেলিসা ছিল সেটাও তার চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলো। যাইহোক এরপর আগের কাহিনীতে আসি মেলিসা, পারভীন আর বেথানি যে থোমাসকে নিয়ে একটা পুরোনো বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল যেখানে কেউ ছিল না ফলে একপ্রকার পুলিশের নজর থেকে নিরাপদ ছিল। এরপর সেখানে থাকাকালীন থোমাস আগের থেকে একটু সুস্থ হয়ে ওঠে আর মেলিসা এদিকে তার ভাই জোশকে ফোন করে সেখানে ডেকে আনে। এদিকে থোমাস এর হাসপাতাল থেকে ফারার হয়ে যাওয়ার ঘটনায় ড্যারিল রেগে আগুন হয়ে থাকে আর তার লোকজনের উপর রাগারাগি করতে লাগে যে কিভাবে এতো সিকিউরিটি থাকা সত্বেও পালিয়ে গেলো। এরপর তারা পারভীন আর বেথানির ফটো দেখায় যেটা হসপিটালের সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়ে কিন্তু মেলিসা যেহেতু বাইরে থেকে পিকআপ করে তাদের ফলে মেলিসা আর ক্যামেরার আওতায় আসেনি। এদিকে এথেনাকে ড্যানি নামক সেই লোকটা বার বার মেসেজ করছে মানা করা সত্বেও।
ড্যানি এথেনাকে মেসেজ করার পরে সে আবারো ফ্ল্যাশব্যাক এ ফিরে যায় যে কিভাবে কি হয়ে গেছিলো তার কিছু অংশ তাদের মনে পড়ছে। এথেনার ছেলে আর হাসব্যান্ড যখন ২-৩ মাস পরেও আর ফিরে না আসে তখন কিছু লোক এই যেমন ড্যানি সহ তাদের বাড়িতে আসে আর সবকিছু খুলে বলে আর সেখান থেকেই ড্যানি নামক লোকটার সাথে তার পরিচয় হয়। যাইহোক আবার আমরা একটু বর্তমানে ফিরে আসি, জোশ আর তার ছেলে একটি মেলা মতো জায়গায় যায় এবং তারা দুইজন আনন্দ করতে লাগে আর একজায়গায় বসে পিজ্জা খেতে লাগে কিন্তু জোশ এর ব্রেনে কিছু একটা সমস্যা হতে লাগে মানে কিছু একটা শুনতে পায় যেটা সবার থেকে একটু লুকাচ্ছে। এরপর তারা সেখান থেকে বাড়িতে ফিরে যাওয়ার চিন্তা করে । এরপর দেখা যায় মেলিসা রামিরেজ এর বাড়িতে যায় দেখা করতে এবং সেখানে তার স্ত্রীকে দেখতে পায় কিন্তু মেলিসা মোটামুটি বিষয়টাকে মেনে নিয়েছে আর তারা দুইজনই বেশ খোশ মেজাজে থাকে। মোটামুটি একটা আন্ডারস্ট্যান্ড এসে গেছে তাদের মধ্যে। রামিরেজ এর স্ত্রী আবার একটু ফ্ল্যাশব্যাক এ চলে যায় যে রামিরেজ এর সাথে আসলে তার সম্পর্কটা কিভাবে হয়ে গেলো। এদিকে এথেনা ড্যানির সাথেও রিলেশন এ জড়িয়ে যায় তখন প্রায় ২ বছর হয়ে যায়। এরপর এথেনার মেয়েও আস্তে আস্তে ড্যানিকে মানিয়ে নেয়।
জোশ আর তার ছেলে ট্রেনে করে বাড়ির দিক আসতে লাগে কিন্তু ছেলেটি অন্য একটা স্টেশনে ট্রেন থামার পরে সেখানে নেমে যায় আর দৌড়াতে লাগে। জোশ রীতিমতো তার এই হুট্ করে নেমে যাওয়ার ব্যাপার দেখে ভয় পেয়ে যায় আর তার পিছনে দ্রুত দৌড়াতে লাগে আর থামতে বলে। কিন্তু ছেলেটি তার কথা না শুনে কন্টিনিউসলি দৌড়াতে লাগে। যেতে যেতে একটা গেটের সামনে পড়ে যেটা শিকল দিয়ে বাঁধা আর ছেলেটি ছোট বলে সেখান দিয়ে ছোট পথ বের করে বেরিয়ে যায় আর জোশ ঘুরে এসে তার পিছু নেয়। ছেলেটি দৌড়াতে দৌড়াতে থোমাস এর যে জায়গায় রেখেছিলো সেখানে পৌঁছিয়ে যায় আর তখনি জোশ এরও মনে হয় যে যেটা আমাদের সাথে হচ্ছে সেটা তার সাথেও হচ্ছে কারণ থোমাসকে সে আগে দেখেনি আর তার নামও না জানা সত্বেও তার নাম ধরে ডাকছে। এরপর থোমাস আর জোশ বেথানিকে নিয়ে আলোচনা করে কারণ সে থোমাস এর ওখান থেকে বেরিয়ে গেছে অনেক্ষন হয়েছে কিন্তু এখনো আসেনি। এদিকে ড্যারিল রাস্তার থেকে বেথানিকে এরেস্ট করে নিয়ে যায় থানায় আর তাকে থোমাস এর ছবি দেখিয়ে বলে থোমাস কে। বেথানি সোজা কথা বলে দেয় যে সে জানেনা কিন্তু ড্যারিল তার হসপিটালের একই সময়ের উপস্থিত ছবি দেখিয়ে বলে তাহলে ওখানে কি করছিলে এবং এই বিষয় নিয়ে অনেক জেরা করতে লাগে। উকিল ধরতে চাইলেও ড্যারিল উকিল এর কাছে ফোন করতে দেয় না। এদিকে ড্যানি হঠাৎ করে এথেনার বাড়িতে চলে আসে কারণ তার মেসেজ, কল সব ইগনোর করছে বলে।
ড্যানি আর এথেনার মধ্যে পূর্বের ওই বিষয়গুলো নিয়ে বেশ খানিক্ষন কথপোকথন হয় কিন্তু এথেনা আসলে মেনে নিতে পারছে না কিছুই। ড্যানির দিক থেকেও সে ঠিক কারণ এতো বছর একসাথে থাকার পর তারপর তার মেয়েও তাকে বাবা হিসেবে মেনেও নিয়েছিল । এথেনার মেয়ে এসে তার মায়ের সাথে তখন বলে যে আমি আমার বাবাকে ভালোবাসি কিন্তু ড্যানিও আমার আরেকজন বাবা। এরপর জোশ থোমাসকে সব জিনিসপত্র গুছিয়ে দেয় আর কিছু টাকাও দেয় নিজের চালিয়ে যাওয়ার মতো কারণ থোমাসকে সবার নজর থেকে সরিয়ে শহরের বাইরে পাঠিয়ে দিচ্ছে গোপনে। এদিকে দরোজায় হঠাৎ একজন মহিলা এসে ডাকাডাকি করতে লাগে আর জোশ দরজা খুলতেই এসে বলে যে বেথানিকে পুলিশ এরেস্ট করে নিয়ে গেছে। এরপর রামিরেজ পুলিশ ডিপার্টমেন্টে থাকাকালীন সেখানে ড্যারিল গিয়ে উপস্থিত হয় কিন্তু সমস্যা হলো মনে মনে তারা দুইজন কাউকেই তেমন মেনে নিতে পারেনা কোনো বিষয়ে। এরপর জোশ প্লেনের সব যাত্রীদের একটা বোর্ডে পিন দিয়ে আটকায় এবং সবার সাথে একটা কানেকটিং এর মতো তৈরি করে, আসলেই সবাই একে অন্যের সাথে ওখানে কানেকটিং হয়ে গেছে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
এই কানেকটিং ফ্লাইট এর পর্বে আসলে সবাই প্লেনে ওই ঘটনাক্রমে একজন আরেকজনের সাথে কানেকটিং হয়ে গেছে, ফলে তাদের মাথায় এইবার যে সমস্যাটা তৈরি হয়েছিল তাতে জোশ এর মধ্যে একটাই বিষয় সামনে আসছিলো পদে পদে যে সবাই কানেক্টেড। এখানে তাদের জীবন বার বার ফ্ল্যাশব্যাক এ ফিরে যাচ্ছে কারণ তাদের সামনে বিষয়গুলো মাঝে মাঝে এমনভাবে চলে আসছে যে তাদের জীবনের পূর্বের কথাগুলো স্বরণে আসছে অর্থাৎ গত ৫ বছরের ঘটে যাওয়া কাহিনীগুলো। ফলে তারা পদে পদে ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে এথেনা আর মেলিসা। মেলিসাও রামিরেজ আর তার স্ত্রীর বিষয়টা নিয়েও ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছে কারণ এখানে রামিরেজ ছিল তার প্রেমিক আবার তার স্ত্রীও তার ছোট বেলার ভালো বন্ধু। আসলে সম্পর্কগুলো এমন হয় যে কিছু কিছু মোড়ে গিয়ে ব্যথাদায়ক হয়ে ওঠে। তবে এখানে একটা মজার ঘটনা আছে সেটা হলো বেথানিকে যে আমরা মেয়ে ভাবতাম আসলে সে একজন ছেলে কিন্তু তার নাম+তার চেহারা দেখলে মেয়েদের মতো লাগে, কিন্তু থোমাস এর ওখানে এসে যখন এসে বললো যে আমি বেথানির স্ত্রী তখন বিষয়টা ক্লিয়ার হলো আর আমিও একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছিলাম 😀।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
০৮/১০
☬ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দাদা ,পুরো গল্প পড়ে ও জানতে পারি নি কে মেয়ে ছেলে কিন্তু আপনার অভিমত পড়ে বুঝতে পারলাম।সেই প্রথম থেকেই তো আমার মনে হচ্ছিল থোমাস ছেলে আর বেথানি মেয়ে। 😀 😀তাছাড়া আমি এখানে একটু বুঝতে পারছি না।
ড্যানি আর ড্যারিল কি একই ব্যক্তি!
এথেনা ড্যানির সাথেও রিলেশন ছিল এবং অন্য কোনো তৃতীয় ব্যক্তির সঙ্গে কি রিলেশন ছিল!কারণ এথেনার মেয়ের কথায় তাই মনে হচ্ছে।এইবারের সিরিজটি খুবই রহস্যময় সঙ্গে খুবই ইন্টারেস্টিং ও ।যেটা পড়ে খুব ভালো লাগছে।তাছাড়া আপনি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরেছেন বিষয়গুলি।যেটা পড়ে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে জানতে পারছি।ধন্যবাদ দাদা,পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
দাদা আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজ রিভিউ এর প্রত্যেকটি পর্ব পড়ি। আর এই টিভি সিরিজটির রিভিউ যতই পড়ছি দেখার প্রতি ততই আগ্রহ তৈরি হচ্ছে। এই টিভি সিরিজটি এখনো দেখা হয়নি। তবে আপনার লেখাগুলো পড়েই অনেকটা বুঝতে পেরেছি। মনে হচ্ছে যেন চোখের সামনে সব কিছু ভেসে উঠেছে। বেথানি যে একজন ছেলে সেটা বোঝার কোন উপায় নেই। আমিও প্রথম থেকে ভেবেছিলাম সে হয়তো একজন মেয়ে। পরে বিষয়টি যখন সামনে আসলো তখন অনেকটাই অবাক হয়েছি। এই পর্বের মাঝে অনেক কিছুই শেয়ার করেছেন দাদা। পরবর্তী পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় রইলাম। আপনার জন্য শুভকামনা রইল দাদা।
সত্যি বলতে এই টিভি সিরিজের গল্পটা যতই ভেতরে যাওয়া যাচ্ছে ততই রহস্যময় লাগছে। তবে পাঁচ বছর আগের স্মৃতি তাদের মনে পরবেই, হয়তো একটু সময় লাগবে।
বেথানী আসলে ছেলে এটা বেশ মজার একটা ব্যাপার, আমরা কিন্তু তাকে মেয়ে ভেবেছিলাম। তবে বিষয়টি সত্যিই ভ্যাবাচেকা খাওয়ার মতো ব্যাপার 😄।
পুরো কাহিনী বেশ গোলমেলে, দেখা যাক সামনে কি হয়।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - কানেকটিং ফ্লাইট সম্পর্কে জেনে আরো বেশি জানার আগ্রহ বেড়ে গেল। আমি কিন্তু কাহিনীটা পড়ে মনে মনে হাসছি কি থেকে কি ঘটে যাচ্ছে বুঝে উঠতে পারছিনা। ফ্ল্যাশব্যাক ঘটে তারা সবাই আবেগাপ্লুত হয়ে উঠেছে এই ব্যাপারটা একটু ইমোশনাল। আর পরবর্তীতে বেথানিকে আমরা যে মেয়ে ভাবতাম আসলে সে ছেলে ব্যাপারটি একটু বেশিই হাস্যকর লাগছে। কারণ তাকে দেখে বুঝে ওঠা যায় নি যে সে ছেলে নাকি মেয়ে। এখন জানতে পেরে অদ্ভুত লাগছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম দাদা।
দাদা এই সিরিজটি যত পড়ছি তত যেন অবাক হয়ে যাচ্ছি। সঠিকভাবে বুঝতে অনেক যেন কষ্ট হচ্ছে। আসলে সিরিজটি অনেক রহস্যজনক। আজকের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলে তাদের পাঁচ বছরে ঘটে যাওয়া কাহিনী গুলো মনে পড়তে ছিল এবং এই বিষয়টি ক্লিয়ার হতে আরও সময় লাগবে। তারা ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছিল। বিশেষ করে এথেনা ও মেলিসা বেশি ইমোশনাল হয়ে যাচ্ছিল। আর খুবই রহস্যজনক ঘটনা পড়ে খুবই ভালো লাগলো এবং সামনে কিছুটা ধারণা পাব। আশা করছি সামনের পর্বে পরলেই আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবো। সেই পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
জোশ আবার কি শুনতে পেলো? আবার সবার থেকে লুকাচ্ছে। জোশ এর ছেলে দৌড়াতে দৌড়াতে হয়তো মনের ভুলে থোমাসকে যে জায়গায় রাখা হয়েছিল সেই জায়গায় চলে যায়। এদিকে আবার ড্যারিল বেথানিকে এরেস্ট করে নিয়ে গেলো। ড্যানি আর এথিনার সম্পর্কটাও কেমন হয়ে গেল। তাছাড়া সবাইকে দেখা যাচ্ছে যে একজন আরেকজনের সাথে কানেকটিং। আর তাই তো দেখছি যে বেথানি ছেলে। এভাবে আর কত রহস্য রয়েছে এই সিরিজে কে জানে। তা অবশ্য পরবর্তী পর্ব ছাড়া বোঝা যাবে না। খুব ভালো লাগছে সিরিজটি।
ওই যে ৮২৮ নম্বর ফ্লাইট এর সাথে সবাই একজন আরেকজনের সাথে কানেক্টেড হয়ে গেছে সেই বিষয়টা জোশ মাঝে মাঝে শুনতে পাচ্ছে কিন্তু অনেকে আবার শুনতে পাচ্ছে না তাই এই বিষয়টা আর কারো সাথে সেভাবে শেয়ার করিনি। এর কাহিনী আসলে এখনো অনেক বাকি আছে সবে তো ১ টা সিজন চলছে।
তাহলে তো রহস্য উদঘাটন হতে অনেক সময় বাকি। খুব ভালো লাগছে সিরিজটি।
দাদা খুব সুন্দর রিভিউ দিয়েছেন।আপনার রিভিউ টে পড়ে মনে হলো সিরিজটি দেখা দরকার।যদিও এই পর্ব টি খুব একটা বুঝি না,কারণ আগের পর্ব গুলা পড়ি নি এই জন্য।তবে এই সিরিজটি ওয়াচিং লিস্টে রেখে দিলাম।✌️
হাহাহা,,,,,🤣🤣
কই আমিতো বেথানিকে চিনতে পারলাম না। আসলে সত্যি বলতে পুরো কাহিনীটাই কেমন যেন গোলমেলে লাগছে। পুরো পর্ব গুলো পেলে ব্যাপারটা ক্লিয়ার হবে। যাইহোক পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া। শুভকামনা রইল।
সত্যি দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে এই টিভি সিরিজ রিভিউটি তুলে ধরেছেন। টিভি সিরিজ খুব একটা দেখা হয় না। তবে আপনার শেয়ার করা পর্বগুলো পড়ে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। এই গল্প কাহিনীটি বেশ ইন্টারেস্টিং। পাঁচ বছর মিসিং থাকা একটি বিমান এবং এই যাত্রীদের জীবনে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা গুলো প্রতিটি পর্বে প্রকাশিত হচ্ছে। প্রতিটি পর্বের মাঝে নতুন কিছু খুঁজে পাচ্ছি। তবে বেথানি যে একজন ছেলে সেটা সত্যি বুঝতে পারিনি। দাদা আপনি অনেক সুন্দর ভাবে টিভি সিরিজ রিভিউ আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এবং আমাদেরকে পড়ার সুযোগ করে দিয়েছেন এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। ♥️♥️
বেশ সুন্দর সিরিজ।একেক টা পর্ব থেকে একেকটা পর্ব বেশ সুন্দর। পাঁচ বছরের ঘটে যাওয়া কাহিনী।সব মিলিয়ে বেশ ভালো ছিলো।ধন্যবাদ