কলকাতা এয়ারপোর্ট এর কিছু আলোকচিত্র
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
Photo by @winkles
গত পাঁচ দিন আগের কথা, আমি আর আমার দুই ভাই এয়ারপোর্ট এ গিয়েছিলাম। মূলত আমার ওই দুই ভাই ব্যাঙ্গালোর যাবে। যদিও তাদের সাথে আমারো যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু টিকিট কাটার মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদলানো হয় । আমার যাওয়াটা মূলত অপশন হিসেবে ছিল কারণ ওরা দুইজন ওখানে নতুন জায়গায় কোথায় কিভাবে কি করবে সেইটা একটা ঝামেলার বিষয় ছিল। ভাই বলতে তারা আমার পিসিমার ছেলে, তারা ব্যাঙ্গালোরে মেডিকেল পড়ার জন্য গিয়েছে। তারা আগে যেহেতু যায়নি সেক্ষেত্রে তাদের একটু নার্ভাস ফিল হচ্ছিলো যে সবকিছু কিভাবে সেখানে ম্যানেজ করবে। আর এই জন্য তারা আমাকে যাওয়ার কথা বলছিলো, আমি রাজিও হয়েছিলাম কিন্তু বাড়িতে একটু কাজ পড়ে থাকার কারণে আমার যাওয়াটা ক্যানসেল করে দেই।
Photo by @winkles
তারা মূলত ব্যাঙ্গালোরের যে জায়গাটায় যাবে সেটা হলো মাইসোর, এটা ব্যাঙ্গালোর এয়ারপোর্ট থেকে অনেকটা দূর আছে। এই মাইসোর জায়গাটিতে বাসে করে যেতে প্রায় ৪ ঘন্টার মতো লেগে যায়। তারা মূলত বাসে করেই গিয়েছিলো কারণ অতদূর ট্যাক্সি ভাড়া প্রচুর প্রায় ৩-৪ হাজার টাকার গায়। যাইহোক তারা দুইজন সেখানে ঠিকঠাক পৌঁছিয়ে গিয়েছিলো এবং সেখানে তাদের একজন পরিচিত লোক ছিল আর সে মোটামুটি সবকিছু ব্যবস্থা করে দিয়েছিলো যা শুনেছিলাম। মোটামুটি একটা এই থাকার ব্যবস্থা নিয়ে ঝামেলা আর টেনশনও ছিল এবং সেটা একপ্রকার সমাধান হয়ে গিয়েছিলো দিনের দিন।
Photo by @winkles
যাইহোক এখন এই বিষয় নিয়ে আগেরদিনের কিছু কথা বলি। আমার ওই দুই ভাই থাকে সোনারপুরে এবং তাদের ওখান থেকে সকালে কলকাতায় এসে ফ্লাইট ধরা সম্ভব না তাই আমি আমাদের বাড়িতে আসতে বলেছিলাম। এইবার তারা মোটামুটি সবকিছু গুছিয়ে রেডি হয়ে দুপুরের মধ্যেই চলে এসেছিলো। তবে তারা এসে বলছে যে ভাই আমাদের তো এখনো টিকিট কাটা হয়নি, এখন কি করা যায়। তারপর আমি টিকিট কাটার একটু ট্রাই করলাম দুপুরবেলা, যদিও আগে কখনো টিকিট কাটিনি।
Photo by @winkles
এখন মজার ঘটনা হলো আমি ইন্ডিগো এর সাইটে গিয়ে সবকিছু ফিলাপ করে যখন পেমেন্ট অপশনে গিয়ে আমার কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করলাম তখন মনে হলো হয়ে গেছে, কিন্তু পরে পেমেন্ট স্ট্যাটাস দেখাচ্ছে পেন্ডিং। আমিতো এইটা দেখে একপ্রকার বড়োসড়ো চিন্তায় পড়ে গেলাম যে ১৪০০০ টাকা একবারে জলে গেলো নাকি! এরপর ভাবলাম কিছুক্ষন অপেক্ষা করি দেখি কি হয়, অনেক্ষন অপেক্ষা করার পরেও দেখি তাও পেন্ডিং। এরপর আমার ব্যালেন্স চেক করে দেখলাম টাকা কাটেনি, এটা দেখেও এক প্রকার শান্তি।
Photo by @winkles
এরপর ইন্ডিগো এর কাস্টোমার সেন্টারে এ ফোন করলাম এবং তাদের পি. এন . আর নম্বর দিলাম। এরপর তারা চেক করে বললো এটা ক্যানসেল হয়ে গেছে ফলে আপনাকে আবার পেমেন্ট করতে হবে। যাক ফিরসে আবার পেমেন্ট করলাম কিন্তু তাও হলো না, ফলে আবার ফোন করলাম এবং বলে ক্যানসেল হয়ে গেছে। আমি বলি এ তো মহা মুশকিল হলো। শেষমেশ না হলে সন্ধ্যার দিকে আমাদের এদিকে কলোনির মোড়ের একটা দোকান থেকে টিকিট কাটিয়ে এনেছিলাম এবং সকালের দিকেই ফ্লাইট পেয়ে গিয়েছিলাম। আর সকালের দিকে হওয়ায় টাকাটাও কম লেগেছিলো, সাথে ওদের ওয়েব চেকিং এর বিষয়টাও কমপ্লিট করে দিয়েছিলাম।
Photo by @winkles
ওদের যেহেতু সকাল ৮ টায় ফ্লাইট ছিল ফলে তাদের সেখানে এন্ট্রি নিতে হবে ২ ঘন্টা আগে। আর এইজন্য আমরা সকাল সাড়ে ৫ টার দিকে বেরোনোর চিন্তাভাবনা করে রেখেছিলাম। কোথাও গেলে আমি এমনিতে হাতে অনেক সময় নিয়ে যাই কারণ দেরি করে বেরোলে সেখানে যদি কোনো কারণে লেট হয়ে যায় আবার । তাছাড়া যেকোনো দূরের জায়গায় আগে গিয়ে ১ ঘন্টা বসে থাকাও ভালো। যাইহোক আমি ওই সকালের দিকে ওলা ক্যাব বুক করে বাড়ি পর্যন্ত ডেকে নিয়ে এসেছিলাম এবং মোটামুটি পনি ৬ টার দিকে বাড়ির থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলাম।
Photo by @winkles
সকালের দিকে যানজট তেমন না থাকায় আমরা খুব দ্রুত এয়ারপোর্ট এর কাছে পৌঁছিয়ে গিয়েছিলাম। তবে আমি বুকিং করার সময় শুধু যে এয়ারপোর্ট লিখে রেখেছিলাম সেটা খেয়াল করিনি ফলে ড্রাইভার ভুল পথে চলে গেছিলো আবার। আমাদের যাওয়ার কথা ছিল টার্মিনাল ২ তে কিন্তু ড্রাইভার শেষে বলে কথায় নামবে কারণ টার্মিনাল অনেকগুলো ভাগ করা সেখানে। পরে আমি আবার লোকেশন এডিট করে টার্মিনাল ২ তে নিয়ে গেছিলাম।
Photo by @winkles
যাইহোক সেখানে গিয়ে আবার মনে পড়লো যে নিজের কোনো কার্ড আনেনি, ফলে এটাও চিন্তা হচ্ছিলো যে সকাল সকাল টাকা খোসায় কিনা পকেট থেকে। আমরা যেহেতু সেখানে অনেক তাড়াতাড়ি পৌঁছিয়ে গিয়েছিলাম তাই ওখানে ৩০ মিনিটের মতো বসে ছিলাম আর গল্প করছিলাম। এরপর ওদের ভিতরে চেকিং করে ঢুকিয়ে দেওয়ার পরে চলে যায় আর আমি আবার সেখান থেকে একটা ট্যাক্সি নিয়ে বাড়িতে চলে আসি।
All Photos What3words Location: https://w3w.co/daunted.excavated.weeds
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৭ |
---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি |
লোকেশন | কলকাতা এয়ারপোর্ট |
তারিখ | ০১.১১.২০২১ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
দাদা আপনি বেঙ্গলি বলতে বাংলাদেশ বলেছেন নাকি দাদা , তবে যে জায়গা তে আপনার ভাই রা যাবে সেই জায়গার নাম তো আগে শুনি নাই। হা প্রথম প্রথম কোনো জায়গা তে গেলে একটু ঝামেলা পোহাতে হবেই। তবে আসা করবো ঠিক হয়ে যাবে। যাই হোক ঠিক ঠাক ভাবে যেতে পেরেছে সেটা হচ্ছে বড়ো কথা। তবে এয়ারপোর্ট অনেক সুন্দর ছিল আমাদের ঢাকা বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট এর মতোই ,অনেক সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা।
বাংলাদেশ না, আমি ব্যাঙ্গালোরের কথা বললাম। এটা আমাদের কলকাতার বাইরের একটা স্টেট্। আর মাইসোর টাও ব্যাঙ্গালোরের মধ্যে অবস্থিত। এটা আসলে সবারই হয় প্রথম প্রথম কোথাও গেলে, কয়েকদিন চলাচল করতে করতে নরমাল হয়ে যাবে। হ্যা এয়ারপোর্টটি খুব সুন্দর আছে, একদম নিট এন্ড ক্লিন । ধন্যবাদ।
আপনাদের কলকাতা এয়ারপোর্টটি দারুণ সুন্দর। একেবারে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। খুঁজে দেখলেও মনে হচ্ছে একটা ময়লা পাওয়া যাবেনা।আর বোধহয় একটু আধটু শীত পরছেই। ছবি দেখে তাই মনে হলো।
সব শেষে যাত্রা শুভ হলো এটাই আনন্দের।
প্রতিদিন সবসময় পরিষ্কার পরিছন্ন করার কাজে লোক রাখা থাকে তাদের। এয়ারপোর্টে পরিষ্কার পরিছন্ন রাখার ক্ষেত্রে তারা খুব সচেতন। আর হ্যা সকালের দিকে একটু ঠান্ডা ঠান্ডা পড়ছে এখন। তারা জায়গামতো ঠিকঠাক পৌঁছে গিয়েছিলো এটাই মনের শান্তি।
এই ধরনের সমস্যা আসলে বিভিন্ন সময় দেখা যায় আমি যখন একবার বাসায় যাচ্ছিলাম সহজ অ্যাপ দিয়ে কেটে ছিলাম। কিন্তু আমার পেমেন্ট হয়েছে কিন্তু আমি টিকিট পাই নাই মধুর এক সমস্যায় পড়েছিলাম পরে আমার ওই টাকাটা মার যায় ।পরে এক ফ্রেন্ডকে দিয়ে টিকিট কাউন্টারে টিকিট কাটছি। দাদা আপনাদের এয়ারপোর্টে কিন্তু অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর তুলছেন । আপনার ঝামেলা কথা শুনে আমার সেই দুই বছর আগেকার কথাটাই মনে পড়ে গেল আর কি ।
ওদের অফিসিয়াল সাইট থেকেই মূলত কাটা যায় কিন্তু মাঝে মাঝে টেকনিক্যাল সমস্যা থাকলে অনলাইনে এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। আর আজকাল সবকিছু ফোনের অ্যাপ দিয়েই করা যায়। তবে আপনার সাধারণত মেইল দেওয়া ছিল না যার জন্য টিকিট আসেনি, কারণ এই টিকিটগুলো সাধারণত মেইল এ দিয়ে থাকে তারা অটো। আবার তাদের সাইট থেকে ডাউনলোডও করা যায়। ধন্যবাদ আপনার মতামত তুলে ধরার জন্য।
সত্যি বলতে মাঝে মাঝে অনলাইন পেমেন্ট অনেক চিন্তায় ফেলে দেয়, পেন্ডিং দেখলে তো আমার মাথা গরম হয়ে যায়। টাকা পয়সার ব্যাপার বলে কথা।
চারপাশের দৃশ্যগুলো অনেক ফাঁক ফাঁকা লাগছে সকাল বলে। তবে হ্যা, সকাল সকাল ফ্লাইট থাকাটা ভালো জ্যাম এবং অনেক ঝামেলা কম হয় তুলনামূলকভাবে।
হ্যা কেসটা আমারও হয়ে থাকে, টাকা কেটে নেওয়ার পরে যদি জিনিষটা না পাওয়া যায় তাহলে মেজাজ গরম হয়ে যায়। আমারতো অনেক সময় সাধারণ পেমেন্ট এর ক্ষেত্রে পেন্ডিং মেরে রাখে। তবে আমি ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করি একবার পেমেন্ট না হলে। তারপর টাকা না ফেরত দিলে কমপ্লেইন করে দেই।
সকালে এই একটা সুবিধা যাতায়াত এর ক্ষেত্রে কোনো ঝামেলা নেই। সবদিকে পরিবেশটা ঠান্ডা থাকে আর ভালোই লাগে এইরকম থাকলে।
ভাইয়া আমিও আপনার মত কোন জায়গায় যাওয়ার কথা থাকলে আগেভাগেই চলে যাই । এই বিষয়ে আমার খুব টেনশন কাজ করে, যদি দেরি হয়ে যায়। যদি বাস, ট্রেন মিস করে ফেলি। এদিকে আগে গিয়ে বসে থাকা ভালো । আপনার এয়ারপোর্ট এর ছবিগুলো দেখে ভালো লাগল ।আমি একবার কলকাতা এয়ারপোর্টে গিয়েছিলাম। আমার কাছে খুব ভালো লেগেছিল । যাইহোক আপনার টিকিট কাটতে অনেক ঝামেলা হলেও তারা শেষমেষ ভালোভাবে পৌঁছেছি এটাই আশার কথা ।শুভকামনা রইলো আপনাদের সকলের জন্য।
দূরের কোথাও গেলে আমি সবসময় হাতে ১ ঘন্টা নিয়ে বের হই কারণ যদি রাস্তায় গাড়ি ডিসটার্ব দেয় বা অন্য কোনো কারণে লেট্ হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। সমস্যা বলে কয়ে তো আর আসে না, এইজন্য কিছুক্ষন আগে গিয়ে সেখানে পৌঁছানো বুদ্ধিমানের কাজ। কলকাতার এয়ারপোর্ট অনেক সুন্দর পরিষ্কার পরিছন্ন থাকে । ধন্যবাদ।
মাঝেমধ্যে কার্ড এর এসব ঝামেলার কারণে বিপদে পড়তে হয়। কাজের সময় এসব ঝামেলা একেবারে ভালো লাগেনা বললেই চলে। আপনার বড় কোনো ঝামেলায় পরতে হয়নায় এইটাই অনেক। অনেক সময় তো টাকা কাটার পরেও এমন হয় এবং টাকা মার যায়।
অনলাইনে এগুলো সাধারণত নরমাল বিষয়, কারণ এইগুলো হবেই। অনলাইনে যেমন সুবিধা আছে আবার তেমন রিস্কও আছে। অনেক সময় অফিসিয়াল সাইট এর টেকনিক্যাল প্রব্লেম থাকলে এগুলো হয়ে থাকে।
বাহ আপনাদের কলকাতার এয়ারপোর্ট দেখতে খুবই সুন্দর। বিশেষ করে সবটুকু জায়গার আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। ভাগ্যিস আপনার ১৪ হাজার টাকা গুলো জলে যায়নি। টাকা অনেক পরিশ্রমের সেটা বিনা কাজে চলে গেলে অনেক কষ্ট হয়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে কলকাতার এয়ারপোর্ট নিয়ে এত সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য। ভালো থাকবেন।
হ্যা এটাই মঙ্গলজনক। বেশি টাকার পেমেন্ট পেন্ডিং এ থাকলে টেনশন বেড়ে যায় এমনিতেই । ধন্যবাদ আপনার ভালো মন্তব্যের জন্য।
আপনাদের কলকাতার এয়ারপোর্ট এর ছবিগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। খুবই সুন্দর পরিষ্কার পরিপাটি একটি এয়ারপোর্ট মনে হচ্ছিল। অচেনা জায়গায় যেতে যে কারোরই হয় লাগারই কথা, এটা আমার কাছে তাই মনে হয় ।আপনার ভাইয়েরাও সেরকমই ভয় পাচ্ছিল ।প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর করে করেছেন ।আপনার লেখাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
আসলে আজকাল কারো উপরে বিশ্বাস করে থাকা যায় না কিন্তু তাও পরিস্থিতি অনেক সময় বাধ্য করে দেয়। নতুন জায়গায় গিয়ে একটা নার্ভাস কাজও করে কারণ বাইরের একটা স্টেট এ ভিন্ন ভাষাভাষীর লোক তারপর থাকারও একটা সমস্যা থেকেই যায়। আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার মতামত দেওয়ার জন্য।
কলকাতায় কখনো যাওয়া হয়নি তাই ওইখানকার এয়ারপোর্ট দেখা হয়নি। তবে আপনার আলোকচিত্রগুলো হতে এয়ারপোর্ট দেখে ভালই লাগছে। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন দাদা। অনেক ধন্যবাদ আমাদের সাথে আলোকচিত্রগুলো শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমাদের কলকাতার এয়ারপোর্ট সবসময় পরিষ্কার পরিছন্ন করে রাখে। আর সকালের দৃশ্য তো এইগুলো এইজন্য আরো বেশি সুন্দর পরিবেশটা। কলকাতায় কখনো আসলে দেখতে পাবেন। ধন্যবাদ।
জানিনা বাস্তবে এগুলো কবে দেখতে পাবো তবে আফসোস নেই আপনার এই দারুন ফটোগ্রাফির জন্য খুব সহজে এপার বাংলা হতে দেখে নিলাম কলকাতার এয়ারপোর্ট এর কিছু চিত্র।এর জন্য দাদা আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে শেষ হবে না দাদা।তবুও একটা ধন্যবাদ দিতে চাই।
কলকাতায় আসলে বা আপনাদের ওদিকে এয়ারপোর্টে যখন যাবেন তখন স্বচক্ষে সবকিছু দেখতে পাবেন। সকালে এয়ারপোর্ট এর পরিবেশটা অনেক ভালো থাকে।