আলু, টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের তরকারি

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

আজকে আমি আপনাদের সাথে একটা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। আজকে আমি পাঙ্গাস মাছের রেসিপি রান্না করেছি। এই পাঙ্গাস মাছটি আমি শুধু আলু আর টমেটো দিয়ে রান্না করেছি। গরমের সময়ে টমেটো দিয়ে রান্না করলে তরকারিতে একটা অন্যরকম সুস্বাদু ফিরে আসে। সমুদ্রের পাঙ্গাসগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে, আর এই পাঙ্গাস মাছটি সামুদ্রিক ছিল। সামুদ্রিক যেকোন মাছের টেস্ট খুব, একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছা করে। আর সব থেকে বড়ো বিষয় হলো সামুদ্রিক মাছ ভাজা করে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে, আমি ছোটোখাটো মাছ আর তরকারি অব্দি নিয়ে যাইনা, বারবিকিউ করে পেটে চালান দিয়ে দিই 😄। পাঙ্গাস মাছ আমি অনেকদিন আগে ছোট একটা এনে বারবিকিউ করে খেয়েছিলাম, খেতে ভীষণ ভালো লেগেছিলো, মনে হচ্ছিলো আরেকটা কিনে এনে শুরু করে দিই 😄। যাইহোক আর এই পাঙ্গাস মাছটি শুধু আলু আর টমেটো দিয়ে করেছিলাম এবং খেতে ভীষণ মজাদার হয়েছিল। আপনারাও বাড়িতে এই পদ্ধতিতে ট্রাই করে দেখতে পারেন। এখন আমি এই রেসিপিটির মূল বিষয়গুলোর দিকে চলে যাবো।


❂প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ:❂

উপকরণ
পরিমাণ
পাঙ্গাস মাছ
৬ পিচ
আলু
৫ টি
টমেটো
১ টি
পেঁয়াজ
২ টি
রসুন
২ টি
কাঁচা লঙ্কা
১২ টি
জিরা
পরিমাণমতো
কাশ্মীরি লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ
সরিষার তেল
৪ চামচ
লবন
২ চামচ
হলুদ
২ চামচ
জিরা গুঁড়ো
১/২ চামচ


আলু, টমেটো, পেঁয়াজ, রসুন


কাঁচা লঙ্কা, সরিষার তেল, লবন, হলুদ, জিরা গুঁড়ো


এখন রেসিপিটি যেভাবে তৈরি করলাম---


✠প্রস্তুত প্রণালী:✠


➤পাঙ্গাস মাছটি আগে থেকে কেটে ফ্রিজে রাখা ছিল এবং আমি শুধু আরেকবার জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিয়েছিলাম। এরপর আমি টমেটোটি কেটে নিয়েছিলাম।

➤আলুগুলোর খোসা ছালিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর আমি আলুগুলো কেটে পিচ করার পরে জল দিয়ে ধুয়ে নিয়েছিলাম।

➤পেঁয়াজ এর খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কুচি করে নিয়েছিলাম এবং পরে রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নেওয়ার পরে কোয়াগুলো আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর কাঁচা লঙ্কাগুলো কেটে নিয়েছিলাম।

➤পাঙ্গাস মাছের পিচগুলোতে ১ চামচ করে লবন আর হলুদ দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর গায়ে ভালো করে মাখিয়ে নিয়েছিলাম এবং ভেজে নিয়েছিলাম।

➤কেটে রাখা আলুর পিচগুলো ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম। এরপর পেঁয়াজ কুচি আর রসুনের কোয়া ভালো করে ভেজে নিয়েছিলাম।

➤কড়াইতে তেল দিয়ে দেওয়ার পরে তাতে জিরা দিয়ে দিয়েছিলাম। এরপর তাতে কেটে রাখা টমেটো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤টমেটো দিয়ে দেওয়ার পরে টমেটোটি সেদ্ধ করে গলিয়ে নিয়েছিলাম নেড়েচেড়ে। এরপর তাতে ভেজে রাখা আলুর পিচগুলো দিয়ে দিয়েছিলাম এবং তাতে ভাজা পেঁয়াজ, রসুন, কাঁচা লঙ্কা এবং শুকনো লঙ্কার গুঁড়ো দিয়ে দিয়েছিলাম।

➤সব উপাদানগুলো একে অপরের সাথে ভালো করে উল্টেপাল্টে মিশিয়ে নিয়েছিলাম এবং পরে তাতে পরিমাণমতো জল ঢেলে দিয়েছিলাম।

➤জল দেওয়ার পরে তরকারিটা কিছুক্ষন ধরে ফুটিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তাতে ভেজে রাখা পাঙ্গাস মাছ দিয়ে দিয়েছিলাম। তরকারিটা পুরোপুরি সম্পন্ন হয়ে আশা পর্যন্ত দেরি করেছিলাম।

➤দেরি করার পরে তরকারিটা ভালোমতো হয়ে গিয়েছিলো। জ্বাল একটু বেশি দিয়ে বেশি ঝোলটা কমিয়ে নিয়েছিলাম। এরপর তরকারিতে জিরা গুঁড়ো ছড়িয়ে দিয়েছিলাম। আলু, টমেটো দিয়ে তরকারিতে একটু কম ঝোল বেশি টেস্ট লাগে আমার কাছে। যাইহোক এখন এই রেসিপিটা পরিবেশন করে খাওয়ার জন্য রেডি আছে।

রেসিপি বাই, @winkles

শুভেচ্ছান্তে, @winkles


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 3 years ago 
বাজারে গেলে দুই ধরনের পাঙ্গাস দেখা যায়। একটি হচ্ছে চাষের পাঙ্গাস। আর একটি হচ্ছে সামদ্রিক পাঙ্গাস। আমারা সাধারণত বাজারে চাষের পাঙ্গাসই বেশি দেখি। তবে সামুদ্রিক পাঙ্গাস ও পাওয়া যায় দামে দিগুনেও চেয়েও বেশি। তবে স্বাদের দিক থেকেও সামুদ্রিক পাঙ্গাস বেস্ট। দাম বেশি থাকলেও আমি মনে করি পাঙ্গাসের আসল স্বাদ পেতে সামুদ্রিক পাঙ্গাসই খাওয়া ভালো।
দাদা আপনি আলু টমেটো দিয়ে সামুদ্রিক পাঙ্গাসের রেসিপি তৈরি করেছেন। আমি প্রথমে খুশি হয়েছি সামুদ্রিক পাঙ্গাস দেখে। কারণ সামুদ্রিক পাঙ্গাসের মজাই আলাদা। বিশেষ করে টমেটো তরকারিকে আরো মজা বানায়। বিশেষ করে পুরো তরকারিকে হালকা আঠালো করতেও টমেটো কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তরকারির চেহারা দেখেই লোভে পড়ে গেছি। অসাধারণ ছিলো সব মিলিয়ে আপনার সামুদ্রিক পাঙ্গাস এর রেসিপি।
দাদা, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই অসাধারণ পাঙ্গাসের রেসিপি আমাদের সবার সাথে শেয়ার করার জন্য। আমি ব্যক্তিগত ভাবে আপনার প্রতিটি রেসিপি অনেক পছন্দ করি এবং নিজেও করার চেষ্টা করি। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। 💕
 3 years ago 

পাঙ্গাস মাছ আমার খুবই পছন্দের একটি মাছ। এই মাছটা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে কারণ এই মাছের কাঁটা খুবই কম। আর আপনি খুব সুন্দর করে আলু টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার রান্নার হাত খুবই ভালো তাই আপনার রেসিপি গুলো দেখতে খুবই চমৎকার ও লোভনীয় হয়। আর আপনিতো সামুদ্রিক পাঙ্গাস মাছ আলু টমেটো দিয়ে রান্না করেছেন সুস্বাদু তো হওয়ার কথাই। আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া আসলেই সামুদ্রিক মাছ গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে।আপনার রেসিপিটি দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছে। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

 3 years ago 

গরমের সময়ে টমেটো দিয়ে রান্না করলে তরকারিতে একটা অন্যরকম সুস্বাদু ফিরে আসে। সমুদ্রের পাঙ্গাসগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে, আর এই পাঙ্গাস মাছটি সামুদ্রিক ছিল। সামুদ্রিক যেকোন মাছের টেস্ট খুব, একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছা করে।

ঠিক বলেছেন দাদা👍,সামুদ্রিক বা নদীর পাঙ্গাস মাছগুলি তো পুরো মাখনের মতো খেতে,একবার খেলে বারবার খেতে মন চাইবে। এই মাছের কাঁটা খুবই কম ও ভারী টেস্টি খেতে।সত্যি বলতে আমার সবথেকে প্রিয় মাছ পাঙ্গাস মাছ।আর এই মাছ আমাদের বাড়িতে আনলে আমি মাথা ছাড়ি না, খুবই টেস্ট খেতে।এই মাছের উপর আমার আলাদা একটা অধিকার আছে।আমার তো আলু দিয়ে খেতে বেশি ভালো লাগে, তাছাড়া ভুনা করে খেতেও খুব ভালো লাগে।গ্রামের দিকে এই মাছ খুবই চলে, যদিও অনেকে এটি পছন্দ করেন না।তবে এটি বেশি তেলযুক্ত হওয়ায় স্বাদই আলাদা হয়। গরমের দিনে টমেটো সত্যিই খুব ভালো খাবার।আপনার রেসিপিটি খুবই সুন্দর ও লোভনীয় হয়েছে👌👌।দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে, ধন্যবাদ দাদা।শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

 3 years ago 

সামুদ্রিক যেকোন মাছের টেস্ট খুব, একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছা করে।

মাছ হলো বাঙালির খাবারের তালিকায় শীর্ষে। কথায় আছে মাছে ভাতে বাঙালিরা মাছ খেতে অনেক পছন্দ করে। আর সেই মাছ যদি হয় সামুদ্রিক মাছ তাহলে খেতে আরো বেশি ভালো লাগে। আসলে সামুদ্রিক মাছের মধ্যে আলাদা এক টেস্ট রয়েছে। সামুদ্রিক পাঙ্গাস মাছের অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা। পাঙ্গাস মাছের কাঁটা কম। তাই পাঙ্গাস মাছ খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। এই গরমে যদি পাঙ্গাস মাছের হালকা ঝোল করা হয় তাহলে খেতে বেশি ভালো লাগে। দুপুর বেলার গরম ভাতের সাথে এই রেসিপি খেতে কিন্তু দারুণ লাগবে দাদা। খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আজকে। আপনার রেসিপি তৈরির দক্ষতা বরাবরই অনেক ভালো। তেমনি আজ আপনি আপনার দক্ষতায় খুব সুন্দর করে আপনার এই রেসিপি তৈরীর প্রক্রিয়া আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। অনেক সুন্দর করে এই রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।🥰🥰

 3 years ago 

সমুদ্রের পাঙ্গাসগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে, আর এই পাঙ্গাস মাছটি সামুদ্রিক ছিল। সামুদ্রিক যেকোন মাছের টেস্ট খুব, একবার খেলে আবার খেতে ইচ্ছা করে

আলু, টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের সুস্বাদু রেসিপি তৈরি করেছেন দাদা। সত্যি রেসিপি দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। আসলে আমি কখনো সমুদ্রের পাঙ্গাশ মাছের রেসিপি কখনে খাইনি। তবে সমুদ্রের পাঙ্গাস মাছ অবশ্যই অনেক সুস্বাদু বেশি হবে। আপনি ঠিকই বলেছেন একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছে করে। সত্যি আপনার আজকের রেসিপিটা দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে। যদি আপনার রেসিপি খেতে পারতাম তাহলে খুবই ভাল লাগত। আমিও একদিন সমুদ্রের পাঙ্গাস মাছের রেসিপি তৈরি করব। কারণ এই পাঙ্গাশ মাছের রেসিপি অসাধারণ লাগবে। আমার খুবই ভালো লেগেছে আপনার রেসিপিটি। এত সুস্বাদু রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

 3 years ago 

আলু, টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের তরকারি রেসিপিটি বরাবরের মতই অনেক সুন্দর করেছেন প্রিয় দাদা আপনার রেসিপি অতুলনীয় হয় এটা নতুন করে বলার কিছু নেই রেসিপির প্রতিটি ধাপ আপনি খুবই চমৎকার করে তুলে ধরেছেন এবং বরাবরই তাই করেন যা দেখে আমি খুব অনুপ্রাণিত হই আপনার রেসিপি আমার অনুপ্রেরণা।

আমাদের বাড়ির পাশেই বড়বাজার অর্থাৎ বড় সবজি এবং মাছ বাজার।বাজারের সামনে দিয়ে হেঁটে গেলে অনেক বড় বড় পাঙ্গাস মাছ চোখে পড়ে যদিও আমি মাছ খাই না তাই মাছ কেনার প্রতি আগ্রহ থাকে না।তবে আমার বাবা আমার দাদী বাংলা সমাজ খুব পছন্দ করত কারন পাঙ্গাস মাছের কাঁটা অনেক কম থাকে পাঙ্গাস মাছ গুলো প্রায় মাংসের মতো হয়ে থাকে এবং শীতের দিনে সেগুলো রাতে রান্না করে রাখলে সকালবেলা জমে যায় যা খেতে অনেকটাই মজাদার এবং সেটাতে যদি ধনেপাতা দেয়া যায় আরো সুস্বাদু হয়।

দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বরাবরই আপনি খুবই সুন্দর সুন্দর রেসিপি দিয়ে আমাদের মন ভরিয়ে তুলছেন অনেক রেসিপি আপনার কাছ থেকে শিখেছি আগামীতে আরো সুন্দর সুন্দর রেসিপি পাব এই প্রত্যাশায় রেখে আজকের মতো এখানে ভালো থাকবেন সব সময়♥♥

 3 years ago 

গরমের সময়ে টমেটো দিয়ে রান্না করলে তরকারিতে একটা অন্যরকম সুস্বাদু ফিরে আসে। সমুদ্রের পাঙ্গাসগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে, আর এই পাঙ্গাস মাছটি সামুদ্রিক ছিল।

দাদা আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন গরমের সময় টমেটো দিয়ে মাছের ঝোল করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনি এতো সুন্দর করে টমেটো ও আলু দিয়ে পাঙ্গাস মাছের ঝোল রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রন্ধনশিল্পের দক্ষতা সব সময় আমার ভালো লাগে। আর এই মাছটি যেহেতু সমুদ্রের পাঙ্গাস মাছ তাই খেতে নিশ্চয়ই আরও বেশি মজাদার হয়েছে। আলু ও টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের এই মজার রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার তৈরি করা রেসিপি দেখলেই বোঝা যায় আপনি আপনার রেসিপি তৈরিতে কতোটা পারদর্শী। খুবই মজার একটি রেসিপি তৈরি করেছেন আজকে। অনেক লোভনীয় ও মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা।

 3 years ago 

পাঙ্গাস মাছ আমার অনেক ভালো লাগে। আপনি আজকে আলু টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছ ভুনা রেসিপি শেয়ার করেছেন দাদা। আপনার রেসিপিটি অসাধারণ লাগছে। আর আপনার রান্নার পদ্ধতি ও খুব ভালো লাগছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।

 3 years ago 

চাষ করা পাঙ্গাস মাছের চেয়ে নদীর পাঙ্গাস মাছ খেতে বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে। আর তাই আমার মনে হচ্ছে নদীর পাঙ্গাসের চেয়ে হয়তো বা সামুদ্রিক পাঙ্গাস মাছের স্বাদটা আরো বেশি হবে। আপনার তৈরি করা সুস্বাদু পাঙ্গাস মাছের তরকারি দেখেই বুঝতে পারছি খেতে হয়তো অনেক অনেক স্বাদ হয়েছে। বরাবরের মত আপনি অন্যান্য রেসিপির মতোই সুস্বাদু করে পাঙ্গাস মাছের রেসিপিও তৈরি করেছেন। আপনার রন্ধনপ্রণালী দেখেই বোঝা যায় রান্নার উপর আপনার কতটা দক্ষতা রয়েছে। আর এই দক্ষ হাতের ছোঁয়ায় আলু টমেটো দিয়ে পাঙ্গাস মাছের সুস্বাদু তরকারি তৈরি করে ফেললেন। যা দেখে ভীষণ খাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে। আপনার রন্ধনপ্রণালীর প্রতিটি ধাপ অত্যন্ত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দাদা। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 3 years ago 

পাঙ্গাস মাছটা কেনো জানিনা খাওয়া ই হয়না আমার।খাওয়া হয় না তা না,আসলে আমি খাইনা।কেনো যে খাইনা তা নিজেও জানিনা।দেখে সবসময় মনে হয় বেশ মজার।

Coin Marketplace

STEEM 0.21
TRX 0.20
JST 0.035
BTC 90748.39
ETH 3148.78
USDT 1.00
SBD 2.98