পাহাড়ের সুন্দর একটি দৃশ্যের চিত্রাঙ্কন ।। অরিজিনাল আর্টওয়ার্ক
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করতে যাচ্ছি।
আপনাদের সামনে আজকে আবার একটি নতুন অঙ্কন নিয়ে চলে আসলাম। আজকে আমি একটু প্রাকৃতিক কিছু অঙ্কন করার চেষ্টা করলাম। আজকে ভাবছিলাম যে প্রাকৃতিক কি অঙ্কন করা যায়, ভাবতে ভাবতে মাথায় চলে আসলো পাহাড়ের বিষয়টা। তখন পাহাড় নিয়ে একটু ভাবনা চিন্তা করে অঙ্কন করার জিনিসপত্র নিয়ে বসে গেলাম। আমি পাহাড়ের মাঝবর্তী দিয়ে একটা ঝর্ণার জল প্রবাহিত হওয়ার মতো দৃশ্যও অঙ্কন করেছি যেখানে পাহাড়ের গা ঘেঁষে জল হ্রদে গিয়ে পড়ছে। মোটামুটি মনের মতো করে একটা অঙ্কন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
✎উপকরণ:✎
✔এখন অঙ্কনের ধাপগুলো নিচের দিকে তুলে ধরবো---
➤প্রথম ধাপে আমি পাহাড়ের দৃশ্যটা অঙ্কন করে নিয়েছিলাম। এরপর মাঝখান দিয়ে জল প্রবাহের পথ তৈরি করেছিলাম। হ্রদের কিনারার একটা শেপ অঙ্কন করেছিলাম এবং সাইডে একটি গাছ অঙ্কন করে দিয়েছিলাম।
➤দ্বিতীয় ধাপে পাহাড়ের মাঝখান অর্থাৎ পিছন বরাবর পাহাড়ের মতো দেখতে আরেকটি খন্ড অঙ্কন করে দিয়েছিলাম। হ্রদের কিনারার যে শেপ দিয়েছিলাম সেটিকে আরেকটু গাঢ় কালি করে দিয়েছিলাম। এরপর হ্রদের অন্য পাশে আরো দুটি গাছ অঙ্কন করে দিয়েছিলাম।
➤তৃতীয় ধাপে আকাশি কালার দিয়ে আকাশের দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছিলাম।
➤চতুর্থ ধাপে পাহাড়ের এক খন্ডে কালার পেন্সিল দিয়ে হালকা করে ঘষে দিয়েছিলাম অর্থাৎ গাঢ় কালো কালারের থেকে একটু হালকা কালো কালার দিয়েছিলাম।
➤পঞ্চম ধাপে পাহাড়ের অন্য খন্ডে একইভাবে কালার পেন্সিল দিয়ে ঘষে দিয়েছিলাম। এরপর পাহাড়ের নিচের দিকে ঘাসের মতো বোঝাতে কালার করে দিয়েছিলাম। যে গাছগুলো অঙ্কন করেছিলাম তার পাতা অঙ্কন করে একেবারে কালার করে দিয়েছিলাম।
➤ষষ্ঠ ধাপে হ্রদের ভিতরে কালার দিয়ে জলের মতো দেখতে দৃশ্য অঙ্কন করেছিলাম এবং সেই সাথে পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে ঝর্ণার জল প্রবাহিত হয়ে আসছে সেটির দৃশ্যও অঙ্কন করেছিলাম। এরপর পাহাড়ের আরো নিচের দিকে কিছু অংশে সবুজ কালার করে দিয়েছিলাম।
➤সপ্তম ধাপে গাছ তিনটির বডিতে কালার করে দিয়েছিলাম। এরপর হ্রদের অন্য এক পাশে সম্পূর্ণ অংশ জুড়ে সবুজ কালার করে দিয়েছিলাম। আর সব শেষে কিছু পাখির উড়ে যাওয়ার দৃশ্য অঙ্কন করে দিয়েছিলাম।
আর্ট বাই, @winkles
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
মানুষ সুন্দরের পূজারী। মানুষ মানুষের তৈরি সৌন্দর্য সব সময় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কাছে হার মানে। তেমনি আমার কাছে মনে হয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হচ্ছে পাহাড়ি এলাকা। সেখানে দেখা যায় প্রকৃতি যেনে তার সৌন্দর্য দিয়ে চার দিক ভরে রেখেছে। ঝরনার জল এটা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি বিশাল অংশ।
দাদা, আপনি অসাধারণ ভাবে পাহাড়ের বুক চিরে ঝরণার জল প্রবাহিত হওয়ার চিত্রাঙ্কন করেছেন। চিত্রটি আমি মনে করি যে কারো যে কারো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার মতো। আমি ব্যক্তিগত ভাবে পাহাড়ি এলাকা অনেক পছন্দ করি। কারণ আমি মনে করি কোনো লোক যদি ডিপ্রেশনে ভুগে তার ডিপ্রেশন ও কাটিয়ে দিতে পারে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। মাঝে মাঝে মনে হয় এমন পাহাড়ি এলাকায় যদি বসত বাড়ি গড়তে পারতাম অনেক মজা হতো। হয়তো প্রযুক্তিগত সুবিধা কম পেতাম কিন্তু মনের দিক থেকে অনেক শান্তিতে থাকতে পারতাম।
আপনি খুবই সুন্দর ভাবে চিত্রটি প্রথমে পেন্সিল দিয়ে এঁকেছে। এর পর সুন্দর ভাবে কালারের কাজ করেছেন। কালার করার পর চিত্রটি দারুণ ভাবে ফুটে উঠেছে। আর নারিকেল গাছ তিনটি আঁকার পর ভিত্রটি আরো বেশি আকর্ষনীয় লাগছে।
দাদা, আপনি প্রতিনিয়ত আমাদের ইউনিক সব কনটেন্ট উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করি সামনেও এভাবে আমাদের আমাদের অসাধারণ সব কনটেন্ট উপহার দিয়ে যাবেন। সব সময় আপনার নতুন নতুন আকর্ষনের অপেক্ষায় থাকি। আপনার জন্য অন্তরের অন্তস্তল থেকে শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❣️🤚
দাদা আপনি খুবই সুন্দর একটি চিত্র অঙ্কন করেছেন। আপনার চিত্র অংকন দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়ে গেছি। পাহাড়ের সুন্দর দৃশ্য। আসলে পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই চিত্রটি অঙ্কন করেছেন। একদম অরজিনিয়াল আসলে পাহাড়ের এই সৌন্দর্যময় চিত্রটি দেখে আমার সত্যিকারে পাহাড়ে কথা মনে পড়ে গেল। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে এই পাহাড়টি অঙ্কন করেছেন এবং পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে ঝর্ণা প্রবাহিত হওয়ার চিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। আসলে ঝর্ণা আমার খুবই ভালো লাগে। ঝনার জল যখন প্রবাহিত হয় তখন অপরূপ সৌন্দর্যময় প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। আসলে ঝর্ণা আমার আমার খুবই ভালো লাগে। আমি যখন কক্সবাজার গিয়েছিলাম তখন আমি হিমছড়ি পাহাড় এগিয়ে ঝর্ণার পানি প্রবাহ দেখেছিলাম।আসলে ঝর্ণার পানি প্রবাহিত সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে খুবই ভালো লাগে। আপনি আজকে চিত্রের মাধ্যমে পাহাড়ের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন। চিত্রটি খুবই সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে চারপাশে গাছপালা আমার খুবই ভালো লেগেছে এবং পাহাড়ের উপর দিয়ে পাখিগুলো উড়ে যাওয়ার দৃশ্য সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার চিত্রের কোন তুলনা হয় না। আপনি খুবই দক্ষতার সাথে চিত্রটি অংকন করেছেন। সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে চিত্রটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আমি এই চিত্রটি অঙ্কন করা দেখে শিখতে পারলাম। আপনার চিত্র সত্যিই অসাধারণ হয়েছে।পরবর্তীতে আরও সুন্দর সুন্দর চিত্র আপনার দেখতে পাবো আশায় রইলাম। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
প্রিয় দাদা আপনি পাহাড়ের সুন্দর একটি দৃশ্যের চিত্রাঙ্কন ।।পড়েছেন যা দেখে আমি অভিভূত হয়েছি সত্যিই খুবই চমৎকার একটি পাহাড়ের দৃশ্য আঁকতে এঁকেছেন যা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে।তবে আপনার পাহাড়ের দৃশ্য দেখে মনে পড়ে গেল বাংলাদেশের বান্দরবানের কথা। আমরা আমাদের নিউট্রিক পরিবার থেকে রংপুর বিভাগ থেকে 100 জন গিয়েছিলাম আমরা আমাদের নিউট্রিক পরিবার থেকে রংপুর বিভাগ থেকে 100 তোফাজ্জল গিয়েছিলাম বন্দর্বান।নীলগিরিতে যখন সেই উঁচু পাহাড়ের দিকে উঠতে ছিলাম তখন অনেক মজা লাগছিল কিন্তু এমন একটি ঝড় এসে গিয়েছিল যে ঝড়ে আমরা সবাই আতঙ্কিত হয়ে গিয়েছিলাম এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে গিয়েছিল মনে হয় জীবনের শেষ দিন বুঝি আজ। যাই হোক আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ঝড় বৃষ্টি থেমে গিয়েছিল।এবং পাহাড়ের উপরে উঠে,,উপরের দৃশ্যগুলোকে বেশ উপভোগ করেছিলাম।সেখানে এত চমৎকার অনুভূতি ছিল মনে হচ্ছে মেয়েকে এসে ছুঁয়ে যাচ্ছে আমাদেরকে।মেঘের শীতল পরশে যেনো শিউরে উঠেছিলাম শীতে থরথর।সে এক অন্যরকম অনুভূতি।এবং পাহাড়ের উপর থেকে যখন নিচের দিকে তাকাচ্ছিলাম তখন এত বেশি ভয় আর আত্মপ্রকাশ করছিল যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।তবে পাহাড়ের এই সৌন্দর্য আসলে অপরূপ সুন্দরী।প্রকৃতির সৌন্দর্য গুলো যেন পাহাড়ের মধ্যে অনেকটা বিদ্যমান।পাহাড়ের উঁচু-নিচু টিলা গুলো দেখতে বেশ লাগে।এত চমৎকার একটি পাহাড়ের দৃশ্য একে সেই দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি সত্যিই আমার পাহাড়ের দৃশ্য অনেক সুন্দর এবং অনেক মনোরোম হয়েছে।শুভকামনা আপনার জন্য♥♥
প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য ও পাহাড়ের ঝর্ণা ধারা সবকিছু মিলে মিশে দারুন একটি চিত্র অঙ্কন করেছেন দাদা। আমরা প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে যেমন পছন্দ করি তেমনি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য মনের মাধুরী দিয়ে রং পেন্সিলের মাধ্যমে অঙ্কন করতেও অনেক পছন্দ করি। তেমনি আপনি আপনার মনের মাধুরী দিয়ে রং পেন্সিলের ছোঁয়ায় প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য আপনার এই অঙ্কনের মাঝে তুলে ধরেছেন দাদা। প্রকৃতি যেমন তার অপরূপ সৌন্দর্য আমাদের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছে তেমনি আমরাও সেই অপরূপ সৌন্দর্য মনের ফ্রেমে বন্দী করে নিয়েছি। যখন দু চোখ বন্ধ করি তখন প্রকৃতির সেই সৌন্দর্য হৃদয়কে সিক্ত করে দেয়। আপনি এত সুন্দর ভাবে প্রকৃতির সেই সৌন্দর্য উপস্থাপন করেছেন দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল। আপনার অঙ্কন চিত্রটি দেখে মনে হচ্ছে যেন সত্যিকারের একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য। দেখে মনে হচ্ছে যেন আমার চোখের সামনে সেই পাহাড়ি ঝর্ণা ও পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা ঝর্ণা আমি দেখতে পাচ্ছি। মনে হচ্ছে যেন আমি সত্যিকারের ঝর্ণার সামনে দাঁড়িয়ে ঝর্ণার সেই বয়ে চলা উপভোগ করছি। দাদা আপনি প্রকৃতির গভীরতাকে নিজের অঙ্কনের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রকৃতিকে ভালোবাসলেই এমন দক্ষতার সাথে অঙ্কন করা সম্ভব হয়। আপনি একজন প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। কারণ প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা আছে বলেই আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অপরূপ সৌন্দর্য সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার অঙ্কন চিত্র সবসময়ই আমার ভালো লাগে। আজকে আপনার অঙ্কন চিত্রটি একটু ভিন্ন ধরনের ছিল। প্রকৃতি কেন্দ্রিক এই চিত্রটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। হাতের জাদু ও মনের মাধুরী দিয়ে প্রকৃতির সৌন্দর্য এত সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন দাদা যে যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। মুগ্ধতা যেন বেড়েই যাচ্ছে। হয়তো সেই মুগ্ধতা হৃদয়ের কোনে সারাজীবন রয়ে যাবে। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা ঝর্ণা আর দুই পাশে গাছের দৃশ্য অঙ্কন আমার কাছে অসাধারণ লেগেছে। দাদা আপনি সবসময় দারুন অঙ্কন করেন এটা আমরা সকলেই জানি। তেমনি আজও আপনি অসাধারণ একটি অঙ্কন চিত্র সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। প্রতিবারের মতো এবারও একটি কথাই বলতে চাই আপনি সব দিকেই সেরা একজন মানুষ। সত্যি দাদা আপনার অঙ্কনের দক্ষতা আমি যতই দেখি ততই মুগ্ধ হয়ে যাই। আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি দাদা এবং অনেক কিছুই শেখার আছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা দারুন একটি অঙ্কন চিত্র সকলের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। সেই সাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
ওয়াও ভাইয়া আপনি পাহাড়ের সৌন্দর্য সত্যিই খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন আপনার চিত্রাংকন এর মাধ্যমে। আমি তো দেখে একদম মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সত্যি ভাইয়া আপনি এত সুন্দর করে আপনার চিত্রাংকনটি করেছেন যে প্রকৃতির অপূর্ব সৌন্দর্য খুব সুন্দর করে ফুটে উঠেছে আপনার চিত্রাংকনের ভিতরে। আসলে ভাইয়া পাহাড় দেখতে সবারই খুব ভালো লাগে আর পাহাড়ের মধ্যে ঝরনা থাকলে তো কথাই নেই। পাহাড়ি ঝরনা গুলো সত্যি অনেক সুন্দর হয়। আপনি এত নিখুঁত করে এত সুন্দর ভাবে আর্টি করেছেন যে দেখেই তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। আপনারা আর্টের প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে আপনার চিত্রাঙ্কনটি। এত সুন্দর করে পাহাড়ে সৌন্দর্য আপনার চিত্রাংকন এর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভালো থাকবেন সবসময় ভাইয়া।
দাদা সত্যি বলতে আপনার মনের মতো করা আর্টগুলিই বেশি ভালো হয়😊😊.আসলে আমার কাছে বেশি ভালো লাগে, তাছাড়া এটি পাকা হাতের আর্ট ভালো তো হবেই।আর্ট তৈরি ভীষণ পরিশ্রমের ও সময়সাপেক্ষ।তার থেকে বেশি কষ্টের রঙের ব্যবহার করা কিন্তু যারা দক্ষ তাদের খুব কম সময়েই সম্পন্ন হয়ে যায় অঙ্কন।অসাধারণ হয়েছে পাহাড়ের চিত্রটি।একদম নিখুঁত ও সুস্পষ্ট।নীল আকাশে উড়ে যাওয়া পাখি,ঝরনার জল নদীতে মিশে যাওয়া এবং সাদা পাহাড় অসাধারণ চিন্তাধারা👌👌দাদা,মনে হচ্ছে বাস্তবের সঙ্গে চিত্রটি মিশে গিয়েছে।দাদা একদম বসন্তের সময় উপযোগী পোষ্ট করেছেন,যাইহোক চিত্রটি খুবই সুন্দর হয়েছে।ছোট ছোট রঙের ব্যবহার খুবই নিখুঁত হয়েছে যেটি দেখার মতো ছিল।সাদা পাহাড় ও বাঁকানো নারিকেল গাছটি খুব সুন্দর ও আকর্ষণীয় হয়েছে।আসলে প্রকৃতির ছবি আঁকা মানে হাজার কিছুর ছোট ছোট বিষয় উপস্থাপন করা।এছাড়া যেকোনো প্রকৃতির ছবি ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রেই এটি লক্ষণীয়।ধন্যবাদ দাদা,শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
আমরা যখন নতুন কিছু অঙ্কন করার চেষ্টা করি তখন প্রথমে সেই অঙ্কনের বিষয়বস্তু নিয়ে একটু ভাবনা চিন্তা করে নেই। আর আপনি আজকে যে বিষয়বস্তুর উপর আপনার অঙ্কন চিত্রটি উপস্থাপন করেছেন সেই পাহাড় আমার খুবই প্রিয়। আসলে পাহাড় ভালবাসেনা এমন মানুষ খুবই কম রয়েছে। আমরা সবাই পাহাড় দেখতে যেমন ভালোবাসি তেমনি পাহাড়ের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতেও ভালোবাসি। কারণ পাহাড় ও ঝর্ণাধরা হল প্রকৃতির অপরূপ সৃষ্টি। সৃষ্টিকর্তার এই অপরূপ সৃষ্টি দেখলে মন ভরে যায়। আর আমি আপনার অঙ্কন চিত্রটি প্রথম যখন দেখেছি তখন মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে ছিলাম দাদা। কারণ এতটা নিখুঁতভাবে আপনি পাহাড়ের অঙ্কন চিত্রটি করেছেন যে দেখে চোখ ফেরাতে পারছিলামনা। মনে হচ্ছে কেন একটি পাহাড়ি অঞ্চলের প্রতিচ্ছবি আপনি আপনার অঙ্কনের মাঝে ফুটিয়ে তুলেছেন। সত্তিকারের পাহাড়ের প্রতিচ্ছবি এবং চারপাশের পরিবেশ সবকিছুই যেন গুছিয়ে আপনি উপস্থাপন করেছেন। সবুজ শ্যামল পাহাড় ও তার মাঝে বয়ে চলা ঝর্ণাধারা সবকিছু যেন আপনি আপনার হৃদয়ের অনুভূতি থেকে উপস্থাপন করেছেন। ঝর্ণাধারা দেখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা ঝর্ণাধারা তার শীতল পানিতে সবারই তৃষ্ণা মেটায়। ঝর্ণার সেই স্বচ্ছ পানি গুলো দেখলে মন আনন্দে নেচে ওঠে। আসলে পাহাড়ি অঞ্চল গুলোতে গেলেই এরকম অপরূপ সৌন্দর্যে ভরা দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়। আমি বেশ কয়েকবার পাহাড়ি অঞ্চলে গিয়েছি তাই পাহাড়ি অঞ্চলের অপরূপ সৌন্দর্য আমি অনেক দেখেছি। আপনার এই অঙ্কন চিত্রটি দেখে আবারও সেই পুরনো দিনের কথা গুলো মনে পড়ে গেল দাদা। মনে হচ্ছে যেন সেই পাহাড়ি অঞ্চল, সেই ঝর্ণা এবং সেই প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য। সব কিছু জানো প্রকৃতি থেকে তুলে এনে আপনি আপনার রংতুলিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। অঙ্কন চিত্রটির প্রতিটি ধাপ এত সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন দাদা যে দেখলেই মনে হচ্ছে আপনি কতটা দক্ষ আর্টিস্ট। সত্যি কথা বলতে একজন দক্ষ আর্টিস্ট ছাড়া এরকম সুন্দর পাহাড়ি দৃশ্য অঙ্কন করা সম্ভব নয়। আপনি আপনার দক্ষতাকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দাদা। পাহাড়ের সেই সৌন্দর্য দেখে বারবার সেই পাহাড়ি এলাকায় যেতে মন চাচ্ছে। মন চাচ্ছে যেন ছুটে চলে যাই সেই সৌন্দর্যে ভরা পাহাড়ের কোলে। যেখানে প্রকৃতি তার অপরূপ সৌন্দর্য সাজিয়ে গুছিয়ে রেখেছে। ঠিক যেন আপনার অঙ্কন চিত্রটির মত। আপনার অঙ্কন চিত্রটি দেখে বারবারই মনে হচ্ছে যে আমি যেন কোন এক পাহাড়ি অঞ্চলের সৌন্দর্য দেখছি। সবকিছু মিলিয়ে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে দাদা। আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে পাহাড়ের উপর নীল আকাশে উড়ে যাওয়া গাংচিল। নীল আকাশে উড়ে যাওয়া সেই গাংচিল যেন এই অঙ্কন চিত্রটিকে আরো বেশি সৌন্দর্য দান করেছে। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। দাদা আপনি আপনার দক্ষতার সাথে দারুন একটি চিত্র অঙ্কন করে সকলের মাঝে শেয়ার করেছেন এ জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দাদা অনেকদিন আপনার রেসিপি পোষ্ট দেখলাম, তার পাশাপাশি আজকে আপনার একটি খুবই ইউনিক চিত্রাংকন দেখলাম যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এত চমৎকার ভাবে প্রতিটা ধাপ আপনি অঙ্কন করেছেন যা একজন পেশাদার আর্টিস্টের সম্মান পাওয়ার উপযুক্ত এবং আমি আমার তরফ থেকে আপনাকে সেখানেই বসাচ্ছি। আপনার চিত্রাঙ্গনটি এককথায় অসাধারণ হয়েছে দাদা। অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার একটি চিত্রাংকন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আজকে আপনি আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর ভাবে একটি পাহাড়ের চিত্র অঙ্কন করে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। পাহাড়ের চিত্রের পাশে খুবই সুন্দর ভাবে একটি নদী প্রবাহিত হওয়ার দৃশ্য আপনি অঙ্কন করেছেন। যার কারণে চিত্রটি দেখতে আরো বেশি সুন্দর হয়েছে। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে নদীর পারে কিছু নারিকেল গাছের চিত্র অঙ্কন করে দিয়েছেন। আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে এই নারিকেল গাছ গুলোর কারণে চিত্রটি সবথেকে বেশি সুন্দর হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এমন সুন্দর একটি চিত্র অঙ্কন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
পাহাড় চারিদিকে সবুজে মোড়ানো পরিবেশ ।পাহাড় থেকে আসা ঝর্ণা নদীতে বহমান ।এককথায় চিত্রটি অসাধারণ হয়েছে। এতটা ভালো লেগেছে বলে বোঝাতে পারবো না ।কালার কম্বিনেশন টা খুব সুন্দর ভাবে ফুটেছে ।যার কারণে চিত্রটি দেখতে বেশি সুন্দর দেখাচ্ছে। ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন শুভেচ্ছা রইল দাদা ❤️🌹