টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - কোঅর্ডিনেটেড ফ্লাইট( পঞ্চম পর্ব -সিজন ২)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির সিজন ২ এর পঞ্চম পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পঞ্চম পর্বের নাম হলো "কোঅর্ডিনেটেড ফ্লাইট"। গত পর্বে দেখা গিয়েছিলো যে পারভীনের বাড়িতে গোপনীয় রিসার্চ সেন্টার থেকে সব জিনিসপত্র চুরি হয়ে গিয়েছিলো। আজকে এই পঞ্চম পর্বে কি কাহিনী ঘটে দেখা যাক।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
☬মূল কাহিনী:☬
এই পর্বের শুরুতে দেখা যায় যে অলিভ অর্থাৎ জোশ এর মেয়ে আদ্রিয়ান নামক লোকটির ওখানে যায় যেখানে ফ্লাইট ৮২৮ লোকেদের নিয়ে আলোচনা করতো আর অলিভও সেখানে গিয়ে গিয়ে শুনতো। যাইহোক সে ওখানে যখন যায় তখন ফ্লাইট ৮২৮ যাত্রীদের মধ্যে কিছু লোক সেখানে উন্মাদ হয়ে ভাঙচুর শুরু করে দেয় আর এইটা দেখে অলিভ ভয় পেয়ে যায়, তার সাথে আরো একজন লোক ছিল সেও পালিয়ে যায় ভয়ে যদি তাদের উপর আক্রমণ করতে আসে। এরপর অলিভ সেখানে অ্যালার্ম বাজিয়ে সবাইকে সতর্ক করে দৌড়িয়ে চলে যায় আর পরে আদ্রিয়ান লোকটার কাছে গিয়ে খুলে বলে। এদিকে জোশ আর 'TJ' ছেলেটি একসাথে বসে একটা জিনিস নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি করছিলো যেটা 'লোগান ' নামক লোকটি জেলে যাওয়ার আগে তাদের কাছে ব্ল্যাক বক্স থেকে বের করে দিয়েছিলো। আসলে ওই জিনিষটা যে কি ছিল সেইটা ওরা নিজেও বুজতে পারছিলো না। যাইহোক এর মধ্যে এথেনা আর জ্যাক গাড়িতে করে বাইরে গিয়েছিলো এবং সেখান থেকে ফেরার পথে জোশের কাছে ফোন করে আর আচানক একটা গাড়ি এক্সিডেন্ট হয়, তবে এথেনা আর জ্যাকের কিছু হয়নি, অন্য গাড়ি তাদের গাড়ির পাশ কাটিয়ে গিয়ে একটা গাছের গায়েধাক্কা খায়। এখানে একটা কাহিনী আছে সেটা হলো জোশ যখন এথেনার সাথে কথা বলছিলো তখন জোশ একটা শব্দ ফিল করে যেটা খারাপ ফিল ছিল, আর সে বার বার শুনতে পাচ্ছিলো 'সেভ হার' অর্থাৎ কাউকে এখানে বাঁচাতে বলছে, আর এটা সম্ভবত এই এক্সিডেন্ট এর সাথে সম্পর্কিত ছিল।
অলিভ এদিকে আদ্রিয়ানের সাথে পুরো বিষয়টা খুলে বলার পরে পুলিশকে ফোন করে এবং পুলিশ এসে দেখে সব ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে একপ্রকার। মেলিসা সেখানে পৌঁছিয়ে কোনোকিছুই পায় না অর্থাৎ কোনো উইটনেস বা ঘটনাস্থলে যারা ছিল তাদের। তবে পরে সেখানে অলিভ এর সাথে যে লোকটা ছিল তাকে পায় , লোকটিও আহত হয় এবং পরে সবকিছু তার কাছ থেকে শুনতে চায় মূল ঘটনাগুলো আর তাদের চেনে কিনা সেটাও জানতে চায়। এদিকে যেখানে এথেনা আর জ্যাকের সামনে এক্সিডেন্ট হয় সেখানে জোশ দ্রুত পৌঁছিয়ে যায় কারণ জোশ ফোনে এক্সিডেন্ট হওয়ার সময় তাদের চিৎকার শুনেছিলো। এটা সাধারণত একটা ট্রাকের কারণে হয় কারণ ট্রাকটি দ্রুত স্পিডে আসছিলো আর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে ফলে এই দুর্ঘটনা ঘটে যায়। যাইহোক এরপর সেখান থেকে এথেনাকে নিয়ে হসপিটালে যায় চেকাপ করাতে কারণ প্রেগন্যান্ট অবস্থায় একটা ধাক্কা লেগেছে ফলে কোনো সমস্যা হয়েছে কিনা সেটা কন্ফার্ম হওয়ার জন্য। ডাক্তার চেকাপ করে সম্পূর্ণ আর সবকিছু নরমালি আছে সেটা জানায়।
হসপিটালে পরে মেলিসা আর অলিভ যায় আর সেখানে মেলিসা জোশের সাথে কিছু ঘটনার বিষয়ে আলোচনা করে, এখানে জোশ মেলিসার কাছে নিউ ইউর্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের কাছ থেকে কিছু তথ্য চায় আর মেলিসা সেগুলো দিতেও চায়। এদিকে মেলিসা রোডের পাশে ক্যামেরাতে একজনকে দেখতে পায় এবং সম্ভবত ঘটনার সাথে যুক্ত এই সন্দেহের বেশে ধরে আনে আর ইনভেস্টিগেশন করতে লাগে। এখানে তাদের যে হেড সে মেলিসার কাছে জানতে চায় যে একে যে অপরাধে ধরে নিয়ে এসেছো তার কি প্রমান আছে। মেলিসা বলে অবশ্যই প্রমান আছে কিন্তু প্রমাণটা আপাতত কোনো সাক্ষী হিসেবে নেই। পরে নিরুপায় হয়ে ইনভেস্টিগেশন বন্ধ করে। তবে এখানে পরে অলিভ হাসপাতাল থেকে সোজা পুলিশ স্টেশনে চলে আসে আর মেলিসাকে বলে সেই ঘটনার কথা যেটা সে দেখেছিলো। এরপর অলিভকে ওই ধরে নিয়ে আসা লোকজনকে দেখায় এবং সময় নিয়ে দেখতে বলে এর মধ্যে কারা কারা ছিল ঘটনার সাথে যুক্ত। একজনকেই আইডেন্টিফাই করতে পারে আর বাকিগুলোর ব্যাপারে সে কোনো স্পষ্ট ধারণা দিতে পারে না, ফলে বাকিগুলোকে ছেড়ে দিয়ে একজনকে গ্রেফতার করে । লোকটি তার উকিল এর সাথে কথা বলতে চায় কিন্তু সেই সুযোগ তাকে দেয়নি, কারণ সাক্ষী সহ অপরাধী শনাক্ত হয়ে গেলে অনেক সময় এইসব উকিল ধরাধরি চলে না হুট্ করে।
অলিভ পুলিশ স্টেশন থেকে অপরাধীকে শনাক্ত করে বাড়ির দিকে চলে আসে এবং সে এসে তার বাবা আর মাকে সবকিছু খুলে বলে। জোশ শুনে একটু রেগে যায় যে ওখানে কেন যাওয়া লাগছে, অলিভ আদ্রিয়ান এর কথা তুললে আরো রেগে যায় কারণ আদ্রিয়ান এই যে সব মিরাক্কেল এর কথা বলে এইগুলো সব ফালতু , সময় নষ্ট করে করে এইসব করছে, কিন্তু তার মেয়ে অলিভ এইটা মানতে চায় না ফলে রাগারাগি করে এক পর্যায়ে বেরিয়ে সেখানে আদ্রিয়ানের মিরাক্কেল টিচিং স্কুলে চলে যায়। এদিকে মেলিসা আর তার পুরো টিম রাতের বেলা একটা অপারেশনে বের হয় অর্থাৎ অপরাধীদের ধরতে একটি গোপন জায়গায় পৌঁছায়। এরপর সেখানে তারা রেট করলেও অপরাধীদের ধরতে পারে না, তার আগেই তারা কোনো সূত্র থেকে জানতে পারে আর সময় থাকতে থাকতে পালিয়ে যায়। এরপর মেলিসা বাড়িতে চলে আসলে সেখানে জেক আর মেলিসা মিলে খাবার বানাতে লাগে এবং এর মধ্যে একজন মহিলা দরোজায় নক করে আর জেকের খোঁজ করে। ওই মহিলাটি জেকের স্ত্রী বলে পরিচয় দেয়। জোশ এদিকে আদ্রিয়ানকে মারতে চলে যায় এবং একা পেয়ে একটু ধোলাই দিয়ে দেয় আর অলিভ এর কাছ থেকে দূরে থাকতে বলে।
☬ব্যক্তিগত মতামত:☬
আজকের পর্বটিতে তেমন বিশেষ কিছু ঘটেনি, তবে এখানে এথেনা আর জ্যাকের সাথে যে এক্সিডেন্ট এর বিষয়টা ঘটলো সেটা আসলে একধরণের ফিজিক্যালি এটাক। আর এইটার সাথে কেউ জড়িত আছে এটা জোশ মনে করেছে, বিশেষ করে এথেনা আর তার গর্ভে থাকা বেবিটার পিছনে কেউ লেগেছে। আর এই কাহিনীগুলোর এই পর্যায়ে এসে একটা জিনিস যেটা মনে হলো আমার যে, যারা অর্থাৎ ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রীগণ অনেকে অনেক সময় উন্মাদ হয়ে অনেক খারাপ কিছু করছে যেগুলো অস্বাভাবিক তার পিছনে একটা কারণ হলো এই 'ডেথ ডেট'। এই ডেথ ডেট এর খবরটা পেয়ে সবাই একপ্রকার পাগল হয়ে গেছে যে বেশিদিন আর বাঁচবো না, মৃত্যু সামনে এগিয়ে আসছে সবার। আর এমন কিছু ঘটনা এখন ঘটতে যাচ্ছে যেটার থেকে বাঁচাবার জন্য জোশ বা আরো কিছু মানুষের মাইন্ডে 'সেভ হার' শব্দটা বার বার আসছে। আর লোগান নামক লোকটি যে জিনিষটা তাদের হাতে দিয়েছিলো সেটা ছিল একধরণের কোম্পাস। এই কোম্পাসটা একটু অন্যধরণের ছিল, মানে কোম্পাসের উপরের নকশাটা একটু অদ্ভুত টাইপ এর ছিল। তবে এথেনা ডিজাইনটা সম্ভবত চিনতে পেরেছিলো কারণ সে এইরকমই একটা সেম ডিজাইন একটা কার্ডে দেখেছিলো, আর কার্ডটা ছিল একধরণের তাসের কার্ডের মতো।
☬ব্যক্তিগত রেটিং:☬
৮.৭/১০
☬সিজন ২ এর ট্রেইলার লিঙ্ক:☬
দেখতে দেখতে টিভি সিরিজের বেশ কিছু পর্ব আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দাদা। এই টিভি সিরিজটি বেশ বড়। তবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছি বলে পুরো বিষয়টি বেশ ইন্টারেস্টিং লাগছে। আজকের এই পর্বের মাধ্যমে আরো নতুন তথ্য জানতে পারলাম। ডেথ ডেট সম্পর্কে বিমানের যাত্রীরা জানতে পেরেছিল বলেই হয়তো তারা উম্মত হয়ে গেছে। তারা বুঝে গিয়েছিল তাদের সময় খুবই কম। তারা খুব শীঘ্রই মৃত্যুবরণ করবে। কোম্পাসের উপরের ডিজাইনটি যেহেতু তাসের কার্ডের ডিজাইনের মতো তাই এর মাঝেও মনে হচ্ছে অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে। আশা করছি পরবর্তী পর্বে আরো নতুন নতুন তথ্য জানতে পারবো।
দাদা আজকের পর্বটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো আজকের পর্ব থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম আজকের পর্বের মাধ্যমে এথেনা আর জ্যাকের সাথে যে এক্সিডেন্ট এর বিষয়টা ঘটেছিল সেটা একধরণের ফিজিক্যালি এটাক।তার সাথে কেউ জড়িত আছে এটা জোশ মনে করে।আর ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রীগণ অনেকে অনেক সময় উন্মাদ হয়ে অনেক খারাপ কাজ করেছিল এটা ডেথ ডেট।তাই ডেথ ডেট এর খবরটা পেয়ে সবাই একপ্রকার পাগল হয়ে যায়।তারা মনে করে বেশিদিন আর বাঁচবে না। মৃত্যু তাতের সামনে এগিয়ে আসছে। আর এমন কিছু ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে যেটার থেকে বাঁচাবার জন্য জোশ এর সাথে আরো কিছু মানুষের মাইন্ডে সেভ হার শব্দটা আসছে।যাইহোক দাদা আজকের রিভিউ পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। এখন আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষা দেখে আগামী পর্বে কি অপেক্ষা করে।
জোশ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আওয়াজ শুনে যা ভবিষ্যতে ঘটতে যাচ্ছে। ৮২৮ ফ্লাইটের কিছু যাত্রীরা হঠাৎ উন্মাদ হয়ে গেল কেন? এর আগেও এই ফ্লাইট এর অনেক লোক এরকম আচরণ করেছে। অলিভ একজন লোককে আইডেন্টিফাই করতে পেরেছিল জন্য ইনভেস্টিগেশন করতে পারবে মেলিসা। তা না হলে তো ইনভেস্টিগেশন পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে হতো। যে কেউ তার মৃত্যুর ডেট জানতে পারলে পাগল হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এরা হয়তো সে জন্যই এরকমই আচরণ করছে মনে হয়। এই কম্পাসটা দিয়েই কোন একটি রহস্য উদঘাটন হতে পারে। যদিও এই কাহিনীর রহস্য আদৌ কি উদঘাটন হবে? নাকি একটার পর একটা সিরিজ বের হতে থাকবে কে জানে। যাই হোক দাদা আজকে তেমন জটিল কিছু ঘটেনি দেখে ভালো লাগলো।
কারণ ওই প্লেনের সব যাত্রীদের ডেথ টাইম ঠিক হয়ে গেছে ২০২৪ সালে আর সেইটা নিয়ে তারা সবাই উদ্বিগ্ন, তাছাড়া অনেকের মধ্যে অনেক ধরণের পরিবর্তন ঘটছে যেটা অস্বাভাবিক আচরণের দিকে চলে যাচ্ছে মাঝে মাঝে অর্থাৎ মাইন্ড পরিবর্তন হচ্ছে ।
উদ্ঘাটন তো হবেই, তবে সিরিজতো বড়ো, এইজন্য সময় লাগছে। সিজন ৩ টা ছিল এখন সিজন ৪ পর্যন্ত বের করেছে, গল্পটা বেশ বড়ো এই সিরিজটার।
এত পর্ব আর কত বিশেষ ঘটনা ঘটবে?😜😜পরিচালকের মাথায় আর বিশেষ কিছু নেই 😜😜যাই হোক মৃত্যুর ডেট ও ঠিক হয়ে যায়।আর এত পর্বের অভিনয় করতে করতে পাগলে হয়ে গেছে মনে হচ্ছে 😜।এথেনা আর তার গর্ভে থাকা বেবিটার পিছনে কে লাগবে,আবার মাইন্ড সেভ কথাটি বারবার।থাক রহস্য উদঘাটন করা লাগবে না,একটার পর একটা সিরিজ বানাতেই থাকবে আর আমরা দেখতেই থাকবো😜😜।ধন্যবাদ
কিজানি বুঝতে পারছি নাতো ঘটনা কোথায় কি ঘটবে, অন্তর্যামী হলে ভালো হতো, সব একবারে লিখে দিতাম 😅। পরিচালকের ধারেকাছে এনে বসিয়ে রাখলে ভালো হতো, তাহলে ওরে দিয়ে লেখাতাম 😎।
আর আমি লিখতেই থাকবো 😁। যাইহোক আসলেই একটা বোরিং টাইপ এসে যাচ্ছে, এটা আমি এই দ্বিতীয় সিজনটা দ্রুত শেষ করে দিয়ে আর দেব না এই সিরিজের পর্ব, বেশ লম্বা কাহিনী।
দাদা এই পর্বে একটা বিষয় আমার ধারনা হয় যে এথেনা আর জ্যাক যে এক্সিডেন্ট করলো তার পিছনে ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রীগণের মাঝে কারো হাত থাকতে পারে। তবে সেটা ১০০% সিউর দিয়ে বলা যাচ্ছে না। হয়তো পরের কোন পর্বে সেটা প্রকাশ পেতে পারে। ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রীগণ জানে যে তাদের মৃত্যু খুব কাছে। তাই তারা এমন কিছু করতে পারে বলে মনে হয়। আর লোগান যে কোম্পাসটা দিলো সেটা দিয়ে ফ্লাইট ৮২৮ এর যাত্রীদের কিছু করা যাবে কিনা সেটাও চিন্তার বিষয়। ধন্যবাদ দাদা।
কোঅর্ডিনেটেড ফ্লাইট পর্বটাতে বিশেষ কোন কিছু না ঘটলেও সবার ভেতর একটা উন্মাদনা লক্ষ্য করা গেছে। কারন মৃত্যু নিয়ে সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত রয়েছে। সব যাত্রীদের মনে মধ্যে সেভ হার আওয়াজ বাজছিল, মনে হচ্ছে পরবর্তী পর্বে দূরদান্ত কিছু ঘটবে। তবে অন্তঃসত্ত্বা এথেনার কোন সমস্যা হয়নি এটা একটা বড় বিষয়। লোগান নামক লোকটার হাতে যে অদ্ভুত কোম্পাস দেখা গেছে এটা নিয়ে বড় কোন ধামাকা হবে মনে হচ্ছে।
দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি ঘটে।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
এই পর্বে আবার 'লোগান ' নামক নতুন লোকের উদয় হয়েছে।তাছাড়া এক্সিডেন্ট এ এথেনা আর জ্যাকের কিছু হয়নি জেনে ভালো লাগলো।আবার হঠাৎ করে অপরিচিত মহিলাটি জেকের স্ত্রী বলে পরিচয় দিল কেন?যাইহোক জিনিসটা যে কোম্পাস ছিল এটা কোনো নতুন রহস্য মনে হচ্ছে।যাত্রীগণ আগের মতোই অস্বাভাবিক আচরণ করছে।তাছাড়া জোশ 'সেভ হার'বার বার শুনতে পাচ্ছিলো যেটা ভবিষ্যতে ঘটে যাওয়া ঘটনার কিছুটা পূর্বাভাস ছিল।যাইহোক দাদা এই রহস্য কবে শেষ হবে আর কত বড় কাহিনীটি?
ধন্যবাদ আপনাকে।