টিভি সিরিজ রিভিউ: ম্যানিফেস্ট - অফ রেডার ( ষষ্ঠ পর্ব -সিজন ১)
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন?আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
---|
আজকে ম্যানিফেস্ট টিভি সিরিজটির সিজন ১ এর ষষ্ঠ পর্ব রিভিউ দেব। আজকের পর্বটির নাম হলো "অফ রেডার"। গত পর্বে লাস্ট পর্যায়ে দেখা গিয়েছিলো পুলিশ বেথানিকে ধরে নিয়ে গেছিলো এবং জোশ, তার ছেলে আর থোমাস একটা স্থানে থাকাকালীন সেখানে বেথানির স্ত্রী এসে দরোজায় নক করে। আজকের এই পর্বটিতে দেখা যাক কি হয় কাহিনীটা।
❂কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য:❂
❦মূল কাহিনী:❦
প্রথমে কিছুক্ষনের জন্য সেই ফ্লাইটের ফ্ল্যাশব্যাক এ দেখা যায় প্লেনের ভিতরে একজন লোক বুলগেরিয়ান ভাষায় সবার কাছে হেল্প চাচ্ছে মানে এই জোশ এর ছেলে বা পারভীন এদের কাছে আর কি। তা এরা সবাই শুধু ইংলিশ ছাড়া আর কোনো ভাষায় কথা বলতে পারে না বলে হেল্প করতে পারে না সেই লোকটাকে কিন্তু সেখানে একটা মহিলা বলে আমি হেল্প করতে পারবো কারণ উনি এই বুলগেরিয়ান ভাষা জানেন। আর এই সমস্ত ঘটে যাওয়া বিষয়টা নিয়ে জোশ এর ছেলে জ্যাক রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বপ্ন দেখে আর এই বিষয়টা নিয়ে খুবই ভয় পেয়ে যায় আর সেই বুলগেরিয়ান ভাষায় হাঁকাহাঁকি করতে লাগে। পরে তার বাবা আর মা দৌড়িয়ে এসে তাকে নিয়ে হসপিটালে যায় এবং ডাক্তার সেখানে বলে তেমন কোনো সমস্যা নেই, একটু জ্বর মতো এসেছে আর নরমাল সবকিছু একটু রেস্ট নিলে ঠিক হয়ে যাবে। এরপর হসপিটালে যখন জ্যাক সেই বুলগেরিয়ান ভাষায় কথা বলতে লাগে প্রথম কেউ বুঝতে পারে না পরে সবাই দেখলো এ তো ইংলিশে বলছে না অন্য ভাষায় হঠাৎ করে কথা বলছে। এরপর সেখানে পারভীনও ছিল আর সে বিষয়টা বুঝতে পারে কারণ প্লেনে ওইসময় সেও ছিল যখন সেই লোকটা ওই ভাষায় সাহায্য চাচ্ছিলো। এরপর জোশ, মেলিসা আর পারভীন যাত্রীদের লিস্ট থেকে সেই ভিন্ন ভাষী লোকটাকে খুঁজে বের করে আর তার পরিচয় বা ঠিকানা নেওয়ার জন্য আবার সেই মহিলার কাছে মেলিসা চলে যায়।
মেলিসা সেই ভিন্ন ভাষী লোকটার ছবি দেখিয়ে তার ব্যাপারে জানতে চায় এবং মহিলাটি তাকে যতদূর সম্বভ সাহায্য করার চেষ্টা করে ইন্টারনেট ঘেঁটে প্যাসেঞ্জের লিস্ট থেকে তার এড্রেস বের করার। এরপর এথেনা জোশকে হসপিটালে এইসব বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসা করে যে এইসব কি হচ্ছে। তখন জোশ বলে আসলে প্লেনে এমন কিছু বিষয় হয়েছিল যার জন্য সবার মস্তিষ্কে কিছু কিছু শব্দ বার বার শোনা যাচ্ছে তখন মেলিসা অবাক হয়ে বলেছিলো তুমিও কি তাহলে শুনতে পাও!? তখন সবকিছু খুলে বলে আর এথেনা বলে তুমি দ্রুত কোনো সায়েন্টিস্ট এর সাথে কথা বলো কারণ আমাদের ছেলে দুর্বল হয়ে পড়ছে দিন দিন । এদিকে মেলিসাও বিষয়টা মানে ওই লোকটার খোঁজে লেগে পরে কারণ জ্যাক এর সাথে কিছু কানেকশন হয়ে আছে। মেলিসা এই ব্যাপারে রামিরেজ এর কাছে হেল্প চায় কিন্তু রামিরেজ এইসব বিষয় থেকে দূরে থাকতে চায় আর হেল্প করতে মানা করে প্রথম প্রথম কিন্তু জ্যাক, মেলিসা, জোশ এর বিপদের কথা বলতেই তখন রাজি হয় আর তারা দুইজন বেরিয়ে পরে খোঁজে। তবে এখানে তারা অন্য একটা বিষয়ে খোঁজে বেরিয়েছিল সেটা হলো তাদের যে প্যাসেঞ্জার বাস ছিল সেটাতে কিছু একটা মিসিং কেস ছিল আর তার সন্ধানেই বেরিয়েছিল। এদিকে জোশ আর পারভীনও সেই প্যাসেঞ্জার বাসের বিষয়টা সিসি ক্যামেরায় দেখছিলো আর তখন জ্যাক আবারও সেই বুলগেরিয়ান ভাষায় কথা বলতে লাগে তখন জোশ বুদ্ধি করে গুগল ট্রান্সলেট এ স্পীকার ভয়েস ফেলে দেখে তার অর্থ 'তাড়াতাড়ি'।
মেলিসা আর রামিরেজ গাড়িতে যেতে যেতে একটা বাড়ির সামনে পৌঁছায় এবং সেখানে একটা গার্ডকে আসতে দেখে আর মেলিসা ইচ্ছা করেই নিজেদের গাড়ির টায়ার লিক করে দেয়। মূলত দেখতে চাচ্ছিলো যে গাড়িতে আর কেউ আছে কিনা আর তারা এই বাড়ির ঠিকানাতেই এসেছিলো। তারা যাওয়ার সময় ক্যামেরা করে ফটো নিতে নিতে সেখানে কিছু লোক বাইরে বের হয় যারা প্যাসেঞ্জার হিসেবে ফ্লাইটে ছিল। এরপর মেলিসা তাদের দেখে একটু চমকে যায় কারণ তারা ছিল বুলগেরিয়ান প্যাসেঞ্জার আর তাদের একটা ফটো তুলেও নেয়। রামিরেজ এরপর মেলিসার কাছে বলে আমি তোমাকে হেল্প করার চেষ্টা করছি ফলে হাফ সত্যি না বলে পুরো সত্যিটা বলো কি ঘটনা। তখন মেলিসা বিষয়টা খোলসা করে বলে যে প্লেনের সবারই একটা সাউন্ড ফিক্সড হয়ে গেছে যেটা সবাই শুনতে পাচ্ছে। কিন্তু জ্যাক এর সাথে যেটা হলো সেটা সব থেকে বিপদজনক। এদিকে জ্যাকের জ্বর একদমই কন্ট্রোল করতে পারছে না, ফলে জোশ আর এথেনা অধৌর্য হয়ে ডাক্তারকে বলে আরো কি কি ট্রিটমেন্ট আছে সবগুলো করতে কিন্তু ডাক্তার বলে চিকিৎসারও একটা লিমিট আছে যার বাইরে গিয়ে কিছু করা যায় না, এন্টিবায়োটিক দিতে বলছে কিন্তু এতো দ্রুত দিতেও চাচ্ছে না। এরপর মেলিসা যে বুলগেরিয়ানদের ছবি তুলেছিল তাদের ছবিটা জোশ এর কাছে পাঠায় আর জোশ দৌড়িয়ে গিয়েথানায় যায় ড্যারিল এর সাথে কথা বলতে এই বিষয়ে আর একটু কথা কাটাকাটিও হয় কারণ এইসবদের না ধরে বেথানিকেও জেলে আটকে রেখেছে।
মেলিসা সেখান থেকে এসে নিজেদের অফিসে সেই বুলগেরিয়ানদের ছবি নিয়ে তাদের বিষয়গুলো নিয়ে রামিরেজ এর সাথে আলোচনা করতে লাগে। এরপর জ্যাক এর জ্বর আবারো হাই হয়ে যায় এবং মাঝে মাঝে ভীষণ মারাত্মওক আকার ধারণ করতে লাগে। জ্যাক এর মা এথেনা শেষে আর না মেনে নিতে পেরে ইনজেকশন দিতে বলে এন্টিবায়োটিক কিন্তু ডাক্তাররা সাফ না করে কারণ এইটা কিছু কিছু ক্ষেত্রে ১০০% কাজ করে কিন্তু সব ক্ষেত্রে নয়। তার কিছুক্ষনের মধ্যে হঠাৎ করে জ্যাক এর জ্বর নেমে যায় এবং সে সুস্থতা বোধ করে যেটা সবাইকে একপ্রকার স্বস্তি দিয়ে থাকে। এদিকে ড্যারিল জোশ এর দেওয়া সেই বুলগেরিয়ানদের ছবি দিয়ে প্যাসেঞ্জার লিস্ট চেক করতে লাগে আর ছবির সাথে মিলে গেলে ড্যারিল সেই ঠিকানায় চলে যায় আর সেখানে গিয়ে কিছুই দেখতে পায় না কিন্তু ভালো করে যখন চেক করে সব জায়গায় তখন নিচে মেডিকেল এর কিছু একটা দেখতে পায় এবং যেটা ফ্রেশ ছিল এর অর্থ সেখানে মেডিকেল এর কিছু একটা কেস চলেছে রিসেন্টলি পুলিশদের ধারণা অনুযায়ী।
❦ব্যক্তিগত মতামত:❦
আজকের সম্পূর্ণ পর্বটিতে জ্যাক এর বিষয়টা ফুটে উঠেছে মানে তার এই হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার বিষয়টা। এইটা সম্পূর্ণভাবে কানেক্টেড ছিল ওই ভিন্ন ভাষী বুলগেরিয়ান লোকটার সাথে। আর এই কানেক্টেডগুলো তৈরি হয়েছে পুরোপুরি প্লেনের মধ্যে থেকেই। ফলে ওই লোকটা বুলগেরিয়ান ভাষায় যখন যা বলছে জ্যাকও তাই বলছে। এখানে জ্যাক এর জ্বরের বিষয়টাও তার সাথে কানেক্টেড, কারণ ওই লোকটারও যখন জ্বর আসলো ঠিক তখনি জ্যাক এর জ্বর আসলো। আর ড্যারিল যে স্থানে গিয়েছিলো জোশ এর কথামতো ঠিক সেখানেই ওই লোকটাকে ট্রিটমেন্ট করছিলো ফলে যখন তাকে শক দিচ্ছিলো তখন তার সম্পূর্ণ প্রভাবটাও জ্যাক এর শরীরে গিয়ে পড়ছিলো। এর জন্য জ্যাক পালস, হার্ট রেট সবকিছু যখন তখন হাই হয়ে যাচ্ছিলো যেটা খুবই বিপদের সম্মুখীন ছিল। লাস্টে যখন লোকটিকে শক দেওয়া বন্ধ করে তখন লোকটারও জ্বর কমে যায় আর এদিকে জ্যাকও সুস্থ হয়ে যায়।
❦ব্যক্তিগত রেটিং:❦
৮.৬/১০
❦ট্রেইলার লিঙ্ক:❦
টিভি সিরিজ কিংবা ওয়েব সিরিজ দেখা খুব একটা হয় না। তবে আপনার শেয়ার করা টিভি সিরিজ গুলোর রিভিউ পড়তে আমার খুবই ভালো লাগে দাদা। এই টিভি সিরিজ গুলো না দেখেও আপনার লেখার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং ওয়েব সিরিজ বা টিভি সিরিজ গুলো সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছি। এই টিভি সিরিজটির গল্প কাহিনী একেবারেই ভিন্ন। গত পর্বেগুলোর মত এবারের পর্বটিও বেশ ইন্টারেস্টিং ছিল। তবে জ্যাক এবং সেই লোকটির মাঝে অনেক কানেকশন আছে। কারণ জ্যাকের জ্বর আসার ফলে সেই লোকটিরও জ্বর এসেছে। আবার তাকে শক দেওয়া হলে জ্যাকের উপরেও সেই প্রভাব পড়ে। পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম দাদা। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো দাদা। ❤️❤️❤️
দাদা আজকে পরবর্তী আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রিভিউ করেছেন। এই পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। বিশেষ করে জ্যাক সম্পর্কে আরও অনেক ভালোভাবে ধারণা পেলাম। আসলে প্লেনের ভিতর থেকেই তাদের মধ্যে কানেক্টেড হয়ে গেছিল। যার কারণে লোকটি যখন অসুস্থ হয়ে যায়।জ্যাকও তখন অসুস্থ হয়ে যায়। আর লোকটিকে যখন শক দেওয়া বন্ধ করলো তখন সে সুস্থ হয়ে উঠল। এদিকে জ্যাকও সুস্থ হয়ে উঠল। সত্যিই এই বিষয়টি আমার কাছে ভালো লেগেছে। সত্যি দাদা আপনি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন। আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগে।ধন্যবাদ দাদা।
এই ওয়েব সিরিজটির মাধ্যমে নতুন কিছু জানতে পারলাম। আপনি সবসময় আমাদের মাঝে চমৎকার সব ওয়েব সিরিজ নিয়ে উপস্থিত হন। আজকের পর্বে যতোটুকু জানতে পেরেছি খুবই ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে। যে কেউ বিষয়টি ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না কেন তার জ্বরের সাথে কানেক্টেড ওই বুলগেরিয়ানেট লোকটির সাথে। জেকের হার্ট পালস রেট সব কিছু যখন হাই হয়ে যাচ্ছিল তখন ব্যাপারটি খুবই আতঙ্ক জনক লাগছিল। যাই হোক পরবর্তীতে জানতে পারবো বাকি বিষয়ে সম্পর্কে।
যতই এই সিরিজটা আপনার মাধ্যমে পড়ছি ততই রহস্যে ডুবে যাচ্ছি।
বুলগেরিয়ার ঐ লোকটির সাথে কি অদ্ভুতভাবে জ্যাক কানেক্টেড। এও কি সম্ভব তার জ্বর আসলে জ্যাকের জ্বর আসে 🤔
ঐ লোকটিকে শক দেয়ার ফলে জ্যাকের শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়, যাক লোকটির সাথে সাথে অবশেষে জ্যাক কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠে।
দেখা যাক পরবর্তীতে কি ঘটে।
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য 🥀
টিভি সিরিজের এবারের পর্বটি আপনি দারুন ভাবে রিভিউ করেছেন দাদা। জ্যাকের অসুস্থতার কারণ সেই বুলগেরিয়ান লোকটির সাথে অনেকটা কানেক্টেড এটা বুঝতেই পারছি। লোকটি যখনই অসুস্থ হয় ঠিক তখনই জ্যাক অসুস্থ হয়। এই বিষয়টি একেবারে সামনে চলে এসেছে। আপনার শেয়ার করা এই পর্বটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জেফ রেকের রহস্যের ঘেরা টিভি সিরিজ ম্যানিফেস্ট এর "অফ রেডার" পর্বটি যা দাদা আজকে রিভিউ করেছেন তা আসলেই দুর্দান্ত ছিলো।
ধন্যবাদ দাদা আপনার সাথে সাথে আমাদেরকেও বিষয়টি বোঝানোর জন্য।
আসলে একজনের সাথে আরেকজন কারেক্ট কিভাবে তাই ভাবছি আমি। চ্যাপ্টের উপরে কিভাবে প্রভাব পড়ছে,কিভাবে সম্ভব এট?। তবেই পর্বে অনেক কিছুই বুঝতে পারলাম। আসলে এই সিরিজটির কাহিনী যেন ভিন্ন। ম্যানিফেস্ট সিরিজটি সম্পূর্ন দেখার ইচ্ছে আছে। সময় পেলে অবশ্যই তা দেখব আমি।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ভাইয়া। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
প্লেনের কাহিনী গুলো এমনভাবে জ্যাকের মনে গেঁথে গিয়েছে যে রাতের বেলায় সেগুলো স্বপ্ন দেখে বুলগেরিয়ান ভাষায় কথা বলা শুরু করেছে। জোশ তো খুব ভালো বুদ্ধি করেছে জ্যাকের বুলগেরিয়ান ভাষা বোঝার জন্য। বুলগেরিয়ান লোকটা হয়তো তাড়াতাড়ি সাহায্য চাচ্ছিল কোনো কারণে। আমার তো মনে হচ্ছে এই বুলগেরিয়ান লোকজনই প্রাণের সঙ্গে কিছু একটা করেছিল। এদিক দিয়ে আবার বেথানিকেও পুলিশ আটকে রেখেছে। ওই লোকটার শরীরের সঙ্গে জ্যাকের শরীর কানেক্টেড হয়ে গিয়েছে মনে হয়। কারণ ওই লোকের শরীরের ইফেক্টগুলো জ্যাকের শরীরে দেখা যাচ্ছে। আজকের পর্বটি আমার কাছে একটু সহজ মনে হয়েছে। এতদিনের পর্ব গুলো খুব জটিল মনে হতো। খুব ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি।
সিরিজটির ওপর যেভাবে সুন্দর করে আপনি বর্ণনা দিয়েছেন তাতে সিরিজটি দেখার ইচ্ছে বেড়ে গেল। আর নেটফ্লিক্সের সিরিজ গুলো বেশিরভাগই খুব ভালো হয়।
দাদা আপনার এই সিরিজটি পড়ার পাশাপাশি কেমন যেন রহস্যে ডুবে যাচ্ছি। বুলগেরিয়ান ওই লোকটির সাথে জ্যাক কানেক্টেড এর বিষয়টি আমার কাছে খুবই রহস্যময় এবং অদ্ভুত মনে হয়েছে। সব মিলিয়ে দারুন একটি পোস্ট উপহার দিয়েছেন আপনি। আপনার পরবর্তী পোস্টটি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।