ঐতিহ্য এসেছে নতুন সাজে |@shy-fox 10% beneficiaries |
আমার বাংলা ব্লগের সবাইকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ । আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আল্লাহর রহমতে আমিও ভাল আছি। আমার বাংলা ব্লগে আমি মৃৎ শিল্পের ঐতিহ্য সম্পর্কে কিছু লিখতে যাচ্ছি। এই মৃৎ শিল্প ছিল আমাদের বাঙালীদের ঐতিহ্যের অংশ। যদি পাঁচ বছর পূ্র্বে ফিরে যাই দেখব এই শিল্প প্রায় বিলুপ্তীর দিকে যাচ্ছিল। আমার নতুন রূপে মৃৎ শিল্প
মৃৎ শিল্প আমাদের ঐতিহ্যের অংশ
এই মৃৎ শিল্পের কারিগর এর নাম কুমার-কুমারী। এরাই প্রধান শিল্পী এই মৃৎ শিল্পের। তবে এই মৃৎ শিল্পের কাজ করে ঠিক মত সংসার চালানো দায় ছিল। তবুও যে আমাদের বাঙালীদের একটি অংশ সেই ভালবাসার জায়গা থেকেই হয়তো এই কুমারেরা এতো কষ্টের কাজ করত। তাদের কাজকর্ম প্রায় চোখে পড়ার মতো। প্রায় দশ-পনেরো দিন পর্যন্ত বানানো কাজ শেষ করার পর পুম বা আগুনে ভাটায় পোড়ানো হয়। এই পোড়ানো মধ্য দিয়ে এই দিয়ে মৃৎশিল্পী কাজ সম্পন্ন করা হয়।
চা কাপের ডিজাইন
আশা করি সবার ভাল লাগবে এই চা কাপের ডিজাইনটা। আমি এর আগে কখনো এত মনোমুগ্ধকর চায়ের কাপ ডিজাইন দেখি নি। কি একাটা অসাধারণ ডিজাইন লোভ সামলাতে পারলাম না ক্রয় নিলাম। আসলে আমাদের পূর্ব পুরুষরা এই মাটির কাপ চা পান করত। তবে সেটা এতটা সুন্দর কারুকাজ সম্পন্ন ছিল না। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সব কিছুই আধুনিকতার একটা ছাপ চলে এসেছে।
কারুকাজ বিশিষ্ট মগ
আগের দিনের মানুষজন এই মাটি মগে করেই পানি পান করত। আধুনিকতার সাথে সাথে আমাদের ঐতিহ্যগুলোও প্রায় বিলুপ্তির পথে। আধুনিকতার সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের মৃৎশিল্পীগন নিজেদের আধুনিকভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। মাটির পাত্রে পানি রাখালে পানির গুনাগুন এবং স্বাদ দুইটা অটুট থাকে। আসুন সংস্কৃতিকে বাচিয়ে রাখি।
আমার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য আমার অহংকার
আপনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের মৃৎ শিল্পের ঐতিহ্য আস্তে আস্তে বিলুপ্তির দিকে চলে যাচ্ছে। যেকোনো মূল্যে এটি আমাদের সংরক্ষণ করা উচিত। আপনার কেনা চায়ের কাপ গুলো দেখে অবশ্য মনেই হচ্ছে না যে এগুলো মাটির তৈরি। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়গুলো শেয়ার করার জন্য।
আমাদের ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে অনুপ্রেরণা দেবার জন্য
প্রথমে আপনাকে আমার বাংলা ব্লগে স্বাগতম। মৃৎশিল্প সত্যিই আমাদের ঐতিহ্যের একটি অংশ। আবহমান বাংলার মাটির তৈরি জিনিসপত্র খুব প্রচলন ছিল যা বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের সংগ্রহশালা দেখা যায়। মাঝে মাঝে গ্রামাঞ্চলেও এখনো মাটির তৈরি জিনিস দেখা যায় বিশেষ করে হাড়ি পাতিল গুলো এখনো মাটির তৈরি। সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে পোস্ট করেছেন এ জন্য আপনাকে জানাই ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই, সত্যি বলতে কি আমাদের বাঙালীদে ঐতিহ্য আজ প্রায় বিলুপ্তীর পথে। এগুলো টিকিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য