দাদা আপনার কচুর ডগা দিয়ে চিংড়ি মাছ ভাজি টি খুবই চমৎকার হয়েছে। দেখেই তো মনে হচ্ছে খেতে বেশ সুস্বাদু হয়েছে। যদিও আপনি খুব ভয়ে ভয়ে রান্নাটি করেছিলেন যে গলা চুলকালে সব ফেলে দিতে হব। তারপরও যে সামান্য গলা চুলকিয়েছে তাও ভাগ্য ভালো যে বেশি চুলকায়নি। বেশ ভালোভাবে খেতে পেরেছেন ।আমি এই চুলকানোর ভয়ে এগুলো খাইনা। কিন্তু আপনার রান্না দেখে সত্যিই খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সঙ্গে এরকম একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হুম, খেতে ভালই লেগেছিলো চিংড়ির সাথে। এইগুলো আসলে বড়ো কচু গাছের ডাগ তো এইজন্য হালকা একটু চুলকান বিষয়টা অনুভুতি হয়। তবে এইটুকু চিংড়ি স্বাদের কাছে কিছু মনে হয় না, ভালভাবেই খাওয়া যায়। বাড়িতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন একদিণ।