এক বিকেলে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার অনুভূতি

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

আমার প্রিয় বাংলা ব্লগের বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করছি সবাই সুস্থ আছেন, ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভাল আছি।



বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে এসেছি এক বিকেলে পদ্মা পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার অনুভূতি নিয়ে । আমাদের বাসা থেকে পদ্মা নদী খুব বেশি দূরে নয় । এজন্যই যখনই মন চায় তখনই সেখানে ঘুরতে চলে যাই। কয়েকদিন আগে আমার আপু দুলাভাই বাসায় এসেছিল। আপু এখনো আছে কিন্তু ভাইয়া চলে গিয়েছে। ভাইয়া বাসায় থাকাকালীন আমরা একদিন সবাই মিলে পদ্মার পাড়ে বিকেল বেলায় ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেই অনুভূতি টাই আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব । আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে।



এক বিকেলে পদ্মার পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার অনুভূতি



Polish_20221013_231115424.jpg

পদ্মা নদী এক এক জায়গায় একেক রকমের রূপ ধারণ করে। আমি আমাদের শহরের পদ্মা নদীটিকে সবসময় দেখেছি শান্ত স্বভাবের। কিন্তু আমি রাজশাহীতে পদ্মা নদী দেখেছি খুবই ভয়ংকর , মনে হয় যেন এখনই সবকিছু ভেঙেচুরে তছনছ করে নিয়ে যাবে । কিন্তু আমাদের এখানে পদ্মা নদীটি বেশ শান্ত। এই নদীর বুকে নৌকায় চড়তেও কোন ভয় লাগে না, বরং আনন্দই লাগে। কিন্তু রাজশাহীর পদ্মা নদীতে নৌকায় চড়ার সাহস হয়নি, এতটা ভয়ংকর দেখতে।



20221007_175543.jpg

আমরা বাসা থেকে দুটো রিকশা নেই । এক একটি রিক্সার ভাড়া ছিল ৬০ টাকা করে। বিকেল বেলায় রিকশায় চড়ে পদ্মার পাড়ে যেতে বেশ ভালোই লাগছিল। সেদিন কার আবহাওয়াটাও বেশ চমৎকার ছিল। তবে এর আগে আমি সবসময় পদ্মা নদীর পাড়ে গিয়েছি শুক্রবার বাদে। এবারই প্রথম শুক্রবারে পদ্মার পাড়ে গিয়েছি। সেখানে যেয়ে তো আমি রীতিমতো অবাক। সারা শহরের মানুষ যেন পদ্মার পাড়ে এসে জড়ো হয়েছে, রীতিমতো যেন মেলা বসে গিয়েছে। কেউ কেউ বাদাম বিক্রি করছে, কেউবা আবার বেলুন, হাওয়াই মিঠাই, মাটির জিনিসপত্র, আইসক্রিম আরও বিভিন্ন ধরনের জিনিস নিয়ে বসে আছে।



20221007_175553.jpg

20221007_175637.jpg

সত্যি পদ্মার পাড়ে এত লোকের ভিড় আমি এর আগে কখনো দেখিনি। বাচ্চারা হাওয়াই মিঠাই দেখে হাওয়াই মিঠাই কিনতে চাইল। আসলে হাওয়াই মিঠাই এগুলো দেখলে বেশ ভালই লাগে। আমার কাছে খেতেও বেশ ভালো লাগে।



20221007_175647.jpg

20221007_175651.jpg

তারপর কিছুদূর হাঁটার পর দেখলাম এত এত বেলুন নিয়ে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে। তারপর আমরা বেশ কিছুক্ষণ নদীর পাড়ে একটু হাঁটাহাঁটি করলাম। নদীর পাড় দিয়ে হাঁটতে বেশ চমৎকার লাগছিল ,সবাই মিলে গল্প করছিলাম আর হাঁটছিলাম।



20221007_180238.jpg

20221007_180306.jpg

ঘুরতে ঘুরতে দেখলাম প্রায় সন্ধ্যে হয়ে আসছিল। লোকজন নৌকা করে নদীতে ঘুরছিল । আর নদীর মাঝখানে চড় জেগেছিল। আর সেই চড়ে কাশফুল ফুটেছিল প্রচুর। নৌকায় করে লোকজন সেই কাশ বনে যাচ্ছে আর অসংখ্য কাশফুল ছিঁড়ে নিয়ে আসছে। এই দৃশ্য গুলো দেখতে সত্যি ভীষণ ভালো লাগছিল। আমরাও নৌকায় চড়েছিলাম সেই গল্প আরেকদিন করব।



20221007_184043.jpg

20221007_184059.jpg

20221007_184100.jpg

ঘুরতে ঘুরতে একদম সন্ধ্যা হয়ে গেল। চারিদিকে অন্ধকার হয়ে গেল ।তারপরেও যেন আলো ঝলমল করছিল , বিভিন্ন দোকানের আলো। একটি দোকানে দেখলাম মাটির জিনিসপত্র নিয়ে বসেছিল। এই জিনিসগুলো দেখলে আমার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যায় ।সত্যি ভীষণ মিস করি সেই দিনগুলো।



20221007_184142.jpg

20221007_184144.jpg

তারপর আর একটু হাঁটতেই দেখতে পেলাম বরফের গোল্লা নামে কি যেন বিক্রি করছিল। এগুলো যদিও আমি কখনো খাইনি আর এবারই প্রথম দেখলাম। এটি খেতে কেমন তাও আমার জানা নেই। তবে সবাই খুব আগ্রহ সহকারে দেখছিল এবং কিনছিল। হয়তো খেতে বেশ ভালই হবে।



20221007_184201.jpg

20221007_184216.jpg

এই বাচ্চা ছেলেটি ছোট বাচ্চাদের জন্য খেলনা বিক্রি করছিল। তার কাছ থেকে আমার মেয়ে ও আপুর ছেলে দুটি খেলনা কিনলো। যার ভেতরে দুইটি পাখি ছিল ,আর দুটি ডিম ছিল ।সেটিতে আবার লাইট জ্বলছিল। দেখতে বেশ চমৎকার লাগছিল। এটি পেয়ে বাচ্চারা বেশ খুশি হল । তারপর আমরা ঝালমুড়ি খেলাম এবং বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। আমরা ঐদিন নৌকায়ও বেশ কিছুক্ষণ ঘুরে ছিলাম। সেই গল্প নিয়ে আর একদিন হাজির হবো আপনাদের সামনে।



আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে ।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

ফটোগ্রাফার:@wahidasuma
ডিভাইস:স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৪০

🔚ধন্যবাদ🔚

@wahidasuma

আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

VOTE@bangla.witness as witness witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_vote.png

3jpR3paJ37V8JxyWvtbhvcm5k3roJwHBR4WTALx7XaoRovfEfMUsxphK2C94MUmPesRzxucV6L5C5WztC1e4L1hqcx2mH3BcV9oEFqiwTsErcMQNvVa4puc9hxr4N1FcnerVs (1).gif

Sort:  
 2 years ago 

শুক্রবারে আসলেই পদ্মাপাড়ে অনেক ভিড় হয় তাই আমিও সাধারনত শুক্রবার এরিয়ে চলি। আর সত্যি বলতে কি ফরিদপুর বাসীদের জন্য এখন এই নদী তীর ছাড়া আর কোন বিনোদনের জায়গা নেই বললেই চলে। পরিবারের সবািইকে নিয়ে এমন ঘোরাঘুরি কিন্তু ভালোই লাগে।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া পরিবারের সবাইকে নিয়ে এভাবে ঘুরতে বেশ ভালই লাগে। আর আপনি ঠিকই বলেছেন এখন ফরিদপুরে বিনোদনের জায়গা বলতে এই পদ্মার পাড়ই রয়েছে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago (edited)

আপনি কত সুন্দর আপনার আপু দুলাভাইয়ের সাথে পদ্মার পাড়ে ঘুরতে গিয়েছেন আমিও গিয়েছিলাম কদিন আগে। রাজশাহীর পদ্মা নদী দেখার সৌভাগ্য হয়নি, কিন্তু আমাদের এই পদ্মা নদীটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এখানে ঘোরার মজাই আলাদা। আপনি পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরে বেশ কিছু ছবি তুলেছেন। আসলে এখন এই পদ্মা নদীকে কেন্দ্র করে এখানে বেশ কিছু দোকানপাট বসেছে যা দেখতে ভালোই লাগে, বিভিন্ন রং বেরঙের খেলনা পাওয়া যায় বাচ্চাদের জন্য। জায়গাটা আসলেই উপভোগ্য ছিল।

 2 years ago 

হা হা হা হা আপু রাগ করবেন না কিন্তু।

 2 years ago 

রাগ করার কোনো সুযোগই নাই কারণ ওর সাথে আমিই ছিলাম হা হা হা হা ।

 2 years ago 

😲😲😲

 2 years ago 

হ্যাঁ আমরা সবাই মিলে অনেকদিন পর বেশ ভালো আনন্দ করেছিলাম। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

আপনার ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যাচ্ছে পদ্মার পাড়ে গিয়ে খুব মজা করেছেন। রাজশাহীতে পদ্মা নদীর ঢেউ অনেক বড় নৌকায় ছড়তে সাহস করেন না। আর ঢাকায় পদ্মা নদীর ঢেউ আপনার কাছে কম মনে হচ্ছে এবং নৌকাও খুব স্বাভাবিকভাবে চলতেছে। আপনি বাসা থেকে পদ্মা নদীর পাঠ আসতে রিক্সা ভাড়া ৬০ টাকা করে নিল। পদ্মা নদীর পাড়ে অনেক লোক সমাগম দেখে আপনার কাছে খুব ভালো লাগলো। আপনি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার রেখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

আপু মনোযোগ দিয়ে আমার পোস্টটি পড়ে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

 2 years ago 

সাথে পরিবারের কেউ থাকলে ঘুরে আনন্দ পাওয়া যায়। আপনার আপু আর দুলাভাই কে নিয়ে খুব ভাল কিছু সময় পার করেছেন পদ্মার পাড়ে। পদ্মা নদী অনেক আশান্ত থাকে শুনেছি। অনেক ঘরবাড়ি নদীর বুকে চলে গিয়েছে। যাই হোক আপনার ছবিগুলো দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক ভীড় ছিল পদ্মার পাড়ে। মাটির জিনিসের ছবি দেখে পুরনো কথা মনে পরে গিয়েছে। তবে দেখে ছোটখাটো মেলার মত লাগছে। পদ্মা নদীর কিছু ছবি দেখতে পারলে আরও ভাল লাগত। ধন্যবাদ আপু।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া আমার কাছেও মনে হয়েছে পদ্মার তীরে যেন ছোট একটি মেলা বসেছে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

এইবার আমি নেই আর আপনারা পদ্মার পাড়ে ঘুরতে গিয়েছেন, আবার নৌকায় ঘুরেছেন। গতবার আমি যখন গেলাম তখন তো যাওয়ার সময় হলো না। যাইহোক এজন্যই শুক্রবারে আমরা কোথাও যেতে চাই না । শুক্রবারে যেকোনো জায়গায় গেলে প্রচন্ড রকম ভিড় থাকে। বাচ্চাদের খেলনা দুটি আমার কাছেও বেশ পছন্দ হয়েছে। নৌকায় ঘুরার পর্বটি শেয়ার করার দরকার নেই। দেখেই মন খারাপ লাগবে।

 2 years ago 

হ্যাঁ শুক্রবার প্রচুর ভীড় থাকে এটা আমার জানা ছিল কিন্তু কখনো যাইনি। এবার যেয়ে অবাক হয়ে গেলাম। আর নৌকা ভ্রমণের গল্পটি শেয়ার করেছি , পড়ে দেখবেন।

 2 years ago 

পদ্মা নদীর পাড়ে এত জমজমাট অবস্থা আসলে ভীষণ ভালো লাগছে। আর আপনারা সেখানে ভালো একটি সময় অতিবাহিত করতে পেরেছেন, যেটি ফটোগ্রাফি ও আপনার পুরো লেখা পড়ে বুঝতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া আমরা বেশ ভালো একটি সময় ওখানে কাটিয়েছি। আপনার মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

 2 years ago 

আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে মন্তব্যের ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য।

 2 years ago 

আপু আপনি তো রাজশাহীতে গিয়ে পদ্মায় নৌকায় চড়তে সাহস পাননি। আর আমি মাওয়াঘাটে গিয়ে পদ্মা সেতুর নিচ দিয়ে স্পিডপটে চড়ে ঘুরতে চেয়েছিলাম কিন্তু আমার অর্ধাঙ্গিনীর নিষেধে চড়তে পারিনি। বড়ই আফসোস থেকে গেল। যাইহোক আপু, সবাই মিলে পদ্মার পাড়ে বিকেল বেলায় ঘুরতে গিয়ে খুবই সুন্দর সময় কাটিয়েছেন তা আপনার পোস্ট পড়েই বুঝতে পারছি। আপু, আপনাদের নৌকায় চড়া গল্পটি শোনার অপেক্ষায় রইলাম।

 2 years ago 

আপনি অনেক বড় একটি মিস করেছেন। অনেকেই তো স্পিড বোটে ঘুরে। যাই হোক আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

 2 years ago 

পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে পদ্মা নদীর পাড়ে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। তবে পদ্মা নদী যে শান্ত থাকে এটা তার কাছ থেকে এই প্রথম শুনলাম। আমি সবসময় শুনে এসেছি যে পদ্মা নদী সবসময় উত্তাল ঢেউ আর স্রোত থাকে যেটা আপনি রাজশাহীতে দেখেছেন। তবে আপনাদের ওখানে পদ্মা নদীর কেমন স্রোত এবং ঢেউ নেই এরা জেনে খুবই ভালো লাগলো। সুন্দর কিছু মুহূর্তের ফটোগ্রাফিও আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যেগুলো অনেক বেশি রোমাঞ্চকর ছিল।

 2 years ago 

হ্যাঁ ভাইয়া আমাদের এখানকার পদ্মা নদীটি সত্যি ভীষণ শান্ত। আমিও দেখে অবাক হয়ে যাই। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 2 years ago 

আপনার পোস্ট ফোনে এবং ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা করেছেন সবাই মিলে। সত্যি বিকেল বেলায় এরকম নদীর পাড়ে ঘোরাঘুরি করতে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার ঘোরাঘুরি দেখে আমার তো খুবই ঘুরতে ইচ্ছে করতেছে। খুবই ভালো লাগলো আপনার আজকের এই ঘোরাঘুরির পোস্ট দেখে।

 2 years ago 

ভাইয়া এভাবে নদীর পাড়ে ঘুরতে সত্যিই ভীষণ ভালো লাগে। আপনাদের আশেপাশে কোন নদী থাকলে আপনিও যেয়ে ঘুরে আসুন। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

বাহ আপু দুলাভাই গিয়েছে এজন্য তাদেরকে নিয়ে একসাথে ঘুরতে গিয়েছেন পদ্মার পাড়ে ভালই লাগলো। ঘুরাঘুরি করতে আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। বেশ সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। হাওয়াই মিঠাই সত্যিই আমার কাছেও বেশি ভালো লাগে। বাচ্চারা তো বেশ পছন্দ করে। আর আপনি বরফের গোল্লা নামে কি বলছেন আমিও এটা কখনো দেখিনি। আপনিও দেখছি প্রথম বার দেখলেন। নামটা আরো কয়েকবার শুনেছি। দেখলাম পদ্মার পাড়ে বেশ অনেক কিছুই পাওয়া যায়। এত সুন্দর একটা মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 years ago 

হ্যাঁ স্পু পদ্মার পাড়ে অনেক কিছুই পাওয়া যাচ্ছে দেখে বেশ অবাক হলাম। আর বরফের গোল্লাটা কখনো দেখি নি, নাম শুনেছিলাম শুধু। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.16
JST 0.032
BTC 59241.40
ETH 2525.12
USDT 1.00
SBD 2.47