ঝিঙে ভাজি রেসিপি||১০%বেনিফিশিয়ারী আমার প্রিয় shy-fox এর জন্য
আসসালামুআলাইকুম
বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন ?আশা করি সবাই যে যেখানে আছেন ভালো আছেন ,সুস্থ আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে বেশ ভালো আছি।
আজ আমি আপনাদের সামনে একটা রেসিপি নিয়ে এসেছি ।আর সেটি হচ্ছে ঝিঙে ভাজি রেসিপি। ঝিঙে খুবই পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি সবজি।আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ।নিয়মিত ঝিঙে খেলে যাদের হজমের সমস্যা আছে সেটা সমাধান হয়ে যায় ।এতে প্রচুর পরিমাণে পানি ও থাকে। নিয়মিত ঝিঙে খেলে যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী ।নিয়মিত ঝিঙে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ।কারো হজমের সমস্যা থাকলে সে নিয়মিত ঝিঙে খেলে তার সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।এর জন্য আমাদের সকলের উচিত বেশি বেশি ঝিঙে খাওয়া।ঝিঙের এত গুনাগুন আছে যে বলে শেষ করা যাবে না।তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করছি আমার আজকের রেসিপি"ঝিঙে ভাজি রেসিপি।"
ঝিঙে ভাজি রেসিপি
উপকরণ | পরিমান |
---|---|
ঝিঙে | ১ কেজি |
কাঁচা মরিচ | ৭টি |
পেঁয়াজ কুচি | ৩টি |
ধনিয়া পাতা | ২০গ্রাম |
হলুদ গুঁড়া | ১চা চামচ |
লবন | স্বাদমতো |
তেল | পরিমান মতো |
প্রুস্তুতপ্রণালী
১ম ধাপ
প্রথমে একটি কড়াইয়ে তেল দিয়ে দেই।
২য় ধাপ
তেল গরম হলে ঝিঙে দিয়ে দেই।
৩য় ধাপ
৪র্থ ধাপ
তারপর পেঁয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে দেই।
৫ম ধাপ
৬ষ্ঠ ধাপ
তারপর লবন ও হলুদ দিয়ে দিয়ে দেই।
৭ম ধাপ
তারপর নেড়েচেড়ে ভালো করে মসলাটা সবজির সাথে মিশিয়ে নেই।
৮ম ধাপ
তারপর ধনেপাতা দিয়ে দেই।
৯ম ধাপ
তারপর বেশ কিছুক্ষণ রান্না করি।এতে পানি দেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।এমনিতেই অনেক পানি বের হবে।
১০ম ধাপ
১১তম ধাপ
পানি একদম শুকিয়ে এলে হয়ে গেল আমার ঝিঙে ভাজি রান্না।
১২তম ধাপ
এখন একটি বাটিতে তুলে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে ভাতের সঙ্গে এটি খেতে খুবই ভালো লাগে।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি ।আগামীতে আবার দেখা হবে নতুন কোন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।আমার ব্লগ টি পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফটোগ্রাফার | @wahidasuma |
---|---|
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৪০ |
🔚ধন্যবাদ🔚
@wahidasuma
আমি ওয়াহিদা সুমা।আমি 🇧🇩বাংলাদেশি🇧🇩।বাংলা আমার মাতৃভাষা।আমি বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে ভালোবাসি।ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগকে এই সুযোগটি করে দেওয়ার জন্য।
সাধারণ যখন সেজে গুজে অসাধারণ হয়েছে। অসাধারণ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
ধন্যবাদ আপনাকে
ঝিঙে ভাজি রেসিপি খুবই সুন্দর হয়েছে। আমার ঝিঙে ভাজি খুবই ভালো লাগে। অনেক দিন হলো খাওয়া হয় না। আপনার রেসিপি দেখে তো খেতে ইচ্ছে করছে। বাজার থেকে ঝিঙে কিনে খাবো।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু তোমার ঝিঙে ভাজার রেসিপিটি খুবই সুন্দর হয়েছে, এই ভাজিটি আমার খুবই পছন্দের, এটি গরম ভাতের সাথে খেতে দারুন মজা,কবে যে লাস্ট খেয়েছি তাও মনে নেই, তোমার রেসিপিটি দেখে মনে পড়ে গেল।ধাপগুলো সুন্দরভাবে দেখিয়েছি, শুভকামনা রইল তোমার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনার ঝিঙ্গে ভাজি রেসিপি টা অনেক সুন্দর হয়েছে। ঝিঙ্গে আমার একটা প্রিয় সবজি। এটা খেতে অনেক সুস্বাদু। তবে আপনার রেসিপির প্রতিটি ধাপ দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক টেস্টটি হয়েছে। শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
রেসিপি টি অনেক সুন্দর হয়েছে আপু। ঝিঙে ভাজি প্রায়ই খাওয়া হয়ে থাকে। বেশ ভালোই লাগে আমার। সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
আমার এটি খুব পছন্দের খাবার।আপনার রেসিপিটি দেখে খাওয়ার ইচ্ছা পোষন করছি😛😛
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমাদের মাঝে এটি শেয়ার করার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু
আপনার তৈরি করা ঝিঙে ভাজির রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে।ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে,খেতে খুবই সুস্বাদু হবে।ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
ঝিঙে ভাজিটা আমি বাসায় কম রান্না করি। আমার ভাজিটি বেশি মজা হয় না। কিন্তু আপনার ভাজিটি দেখে মনে হচ্ছিল যে খুবই মজা হয়েছে । খেয়ে দেখলে আরো ভালোভাবে বুঝতে পারতাম । ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি ভাজির রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
খুব সুন্দর রেসিপি দিয়েছেন তবে আমি খাই না 😁😁
আপনার রেসিপি দেয়ার স্টাইল টা মাশাল্লাহ আপু।
আপনি যা বলেছেন হজমে সমস্যা থাকলে খাওয়া উচিত তাহলে তো আমার খেতে হবে আপু😁😁
খাবেন উপকার পাবেন।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া
ঝিঙে ভাজির রেসিপি আপনি খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপনার উপস্থাপনা পরে বুঝতে পারলাম যে আপনি যেভাবে তৈরি করেছেন খেতে খুবই সুস্বাদু হবে শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ