আমার তোলা ছবি

হাই স্টিমিট বন্ধুরা এবং আমরা যেখানেই থাকি না কেন সারা বিশ্বের সমস্ত #amarbanglablog সম্প্রদায়। আমার সাথে আবার ফিরে আসুন @umiriska খাবার এবং স্ন্যাক রেসিপি ব্লগে যা আপনি বাড়িতে তৈরি করতে পারেন। আপনাদের সকলকে শুভ শুক্রবার, আমি আশা করি আপনাদের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চলবে এবং কোনো সমস্যা হবে না। ওরিও ডোরেয়াকি রেসিপি সম্পর্কিত আমার আগের পোস্টটি যারা পড়েছেন এবং বন্ধ করেছেন তাদের জন্য ধন্যবাদ। এই রেসিপি সম্পর্কে তুমি কি মনে কর? আপনি কি কখনো এটা তৈরি করেছেন? এই পোস্টের নীচে আপনার প্রতিক্রিয়া ছেড়ে দিন. ঠিক আছে, আজ আমি স্টিকি চাল ব্যবহার করে একটি মোটামুটি অনন্য থালা তৈরি করব, এই গ্রিল করা স্টিকি চালটি ইন্দোনেশিয়ায়, বিশেষ করে আচেহতে খুব জনপ্রিয়। সাধারণত এই ভাজা পুলুট ডুরিয়ান সস দিয়ে খাওয়া হয় বা সেভাবে খাওয়া হয়। এইবার আমি মরিচের কিঞ্চা বানাবো ভাজা পুলু দিয়ে খেতে। কৌতূহলী কিভাবে কিনকা সস দিয়ে পুলুট গ্রিল করা যায়? শেষ পর্যন্ত নীচের রেসিপিটি দেখুন এবং সৌভাগ্য কামনা করছি।

আমার তোলা ছবি

ঠিক আছে, এই কিনকা সস তৈরির জন্য আপনাকে যে উপকরণগুলি কিনতে হবে এবং প্রস্তুত করতে হবে তা হল আঠালো চাল যা আপনি গত রাতে ভিজিয়ে রেখেছিলেন, তারপরে কাঁঠাল, কলা পাতা, কর্নস্টার্চ, ব্রাউন সুগার, তাত্ক্ষণিক নারকেল দুধ, চিনি, লবণ, লাঠি এবং শেষটি। pandan পাতা হয়. আপনি উপকরণ এবং মশলা প্রস্তুত করার পরে, এখন কিনকা সস দিয়ে রোস্টেড পুলুট তৈরি করা শুরু করা যাক।

আমার তোলা ছবি

আপনাকে প্রথমে যে ধাপটি করতে হবে তা হল একটি ফ্রাইং প্যান তৈরি করুন, 200 মিলি নারকেল দুধ যোগ করুন, তারপরে আপনি আগে তৈরি করা সমস্ত আঠালো চাল ঢেলে দিন এবং রাতারাতি ভিজিয়ে রাখুন, তারপর এক টুকরো পান্দান পাতা যোগ করুন। তারপর ভাত রান্না করে নাড়তে থাকুন যাতে নারকেলের দুধ আঠালো ভাতের সাথে সমানভাবে মিশে যায়।

আমার তোলা ছবি

দ্বিতীয় পর্যায়ে, আপনি নারকেলের দুধ দিয়ে আঠালো চাল রান্না করার পরে, এখন স্টিমার প্রস্তুত করুন এবং মাঝারি আঁচে প্রায় 20 মিনিটের জন্য আঠালো চাল বাষ্প করুন। নিয়মিত চেক করতে ভুলবেন না এবং এটি পুরোপুরি রান্না করতে নাড়ুন।

আমার তোলা ছবি

তৃতীয় পর্যায়ে, যখন আঠালো চাল 20 মিনিটের জন্য ভাপানো হয়, এখন আমরা অন্যান্য উপাদানগুলি প্রস্তুত করব। এবার ব্রাউন সুগার এবং কাঁঠালকে আপনার তৈরি করা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন, তারপর একটি পরিষ্কার কাপড় দিয়ে আলাদা করা পাতা পরিষ্কার করুন যাতে কলার পাতায় কোনো ধুলো লেগে না থাকে।

আমার তোলা ছবি

চতুর্থ পর্যায়, আপনি ব্রাউন সুগার, কাঁঠাল এবং কলা পাতা প্রস্তুত করার পরে, এখন আমরা প্রায় 20 মিনিটের জন্য স্টিম করা সমস্ত আঠালো চাল সরিয়ে ফেলব। এর পরে, পর্যাপ্ত আঠালো চাল নিন এবং এটি পূর্বে পরিষ্কার করা কলা পাতার মাঝখানে রাখুন।

আমার তোলা ছবি

পঞ্চম পর্যায়, আপনি কলার পাতায় আঠালো চাল রাখার পরে, এখন কলার পাতা এবং স্টিক স্টিকগুলি উপরে এবং নীচে ভাঁজ করুন যাতে এটি বেক হয়ে গেলে এটি পুরোপুরি সেদ্ধ হয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য আপনি উপরের ছবিটিও দেখতে পারেন।

আমার তোলা ছবি

এখন আপনি উপরের ছবিটি দেখতে পারেন, সমস্ত আঠালো চাল ইতিমধ্যে কলা পাতা দিয়ে ভরা। সমস্ত কলা এবং আঠালো ধানের পাতা ব্যবহার না হওয়া পর্যন্ত ধাপ চার এবং 5 পুনরাবৃত্তি করুন। কলা পাতার উপরে এবং নীচে কাঠিটি সঠিকভাবে ছিদ্র করতে ভুলবেন না।

আমার তোলা ছবি

ষষ্ঠ পর্যায়, আঠালো ভাত কলার পাতায় ঢোকানোর পর এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত, এখন আমরা সমস্ত পুলুট ভাজা হওয়ার আগে প্রথমে কিনকা সস তৈরি করব। এখন একটি ছোট বাটি প্রস্তুত করুন এবং 1 টেবিল চামচ কর্নস্টার্চ যোগ করুন, তারপর 2 টেবিল চামচ মিনারেল ওয়াটার যোগ করুন। তারপর কর্ণস্টার্চ সম্পূর্ণ দ্রবীভূত না হওয়া পর্যন্ত নাড়ুন।

আমার তোলা ছবি

সপ্তম পর্যায়, আপনি কর্নস্টার্চ দ্রবণ প্রস্তুত করার পরে, এখন একটি প্যান তৈরি করুন এবং প্যানে 200 মিলি ইন্সট্যান্ট নারকেল দুধ ঢেলে দিন, তারপরে আপনি যে ব্রাউন সুগারটি আগে ছোট ছোট টুকরো করে রেখেছিলেন তা যোগ করুন, এছাড়াও 2 চা চামচ দানাদার চিনি যোগ করুন এবং অর্ধেক এক চা চামচ লবণ, তারপর এটি আরও সুগন্ধি করতে পান্দন পাতা যোগ করুন। পাত্রে সামান্য জল যোগ করতে ভুলবেন না। তারপর রান্না করুন এবং নাড়ুন যতক্ষণ না ব্রাউন সুগার গলে যায় এবং ফুটে যায়।

আমার তোলা ছবি

অষ্টম পর্যায়, ব্রাউন সুগার দ্রবীভূত হওয়ার পরে এবং নারকেল দুধের রঙ বাদামী হয়ে যাওয়ার পরে, এখন আপনি আগে প্রস্তুত করা কর্নস্টার্চ দ্রবণ যোগ করুন। তারপর আবার নাড়া পর্যন্ত না

আমার তোলা ছবি

নবম পর্যায়, ভালোভাবে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়াচাড়া করার পর, এখন আপনি যে কাঁঠাল কেটেছেন তা প্যানে রাখুন। তারপর আবার নাড়ুন যতক্ষণ না কাঁঠাল কিনকা সসের সাথে সমানভাবে মিশে যায়।

আমার তোলা ছবি

শেষ পর্যায়, রিঙ্কা সস শেষ হওয়ার পরে, এখন আমরা কলা পাতা দিয়ে প্রলেপ দেওয়া সমস্ত পুলুট বেক করব। একটি ফ্রাইং প্যান তৈরি করুন এবং আগুন জ্বালানোর আগে প্যানে মার্জারিন ছড়িয়ে দিন, তারপর প্যানে সমস্ত পুলুট রাখুন এবং পুলটি উল্টিয়ে পুলুট ভাজুন যাতে এটি পুরোপুরি সেদ্ধ হয়। পুলুট ভাজতে কম তাপ ব্যবহার করুন, আপনি যদি মনে করেন কলার পাতার রঙ পুড়ে গেছে, আপনি পুলুটটি সরিয়ে ফেলতে পারেন।

আমার তোলা ছবি

অবশেষে, কিনকা সসের সাথে গ্রিল করা আঠালো ভাত শেষ হয়ে গেছে এবং আপনার বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের কাছে পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত। এই রোস্টেড পুলুট পরিবেশন করার উপায় হল, প্রথমে কলা পাতার খোসা ছাড়িয়ে পুলুটকে ২ ভাগ করে কেটে নিন, তারপরে কিঙ্কা সস দিয়ে পুলুট ফ্লাশ করুন, তারপর গ্রিল করা পুলুট কিঙ্কা সস দিয়ে খাওয়া যাবে। এটা সত্যিই ভাল স্বাদ এবং আপনি নিজের জন্য এটি চেষ্টা করতে হবে. কিঙ্কা সস গ্রিলড পুলুটের রেসিপি সম্পর্কে আপনারা যারা আমার আজকের পোস্ট পড়েছেন এবং থামিয়েছেন তাদের জন্য ধন্যবাদ। আপনার পরামর্শ এবং সমর্থন দিতে ভুলবেন না যাতে আমি পরবর্তী রেসিপি শেয়ার করতে আরও সক্রিয় হতে পারি। আমার সাথে পরবর্তী রেসিপিতে দেখা হবে। শুভকামনা

আমি আমার ফোন ব্যবহার করে এই ছবিটি তুলেছি:

vivo X50 Pro+

স্ক্রিন: 6.56 ইঞ্চি AMOLED
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন 865
GPU: Adreno 650
RAM: 8GB, 12GB
অভ্যন্তরীণ মেমরি: 128GB, 256GB
বাহ্যিক স্মৃতি:-
রিয়ার ক্যামেরা: 50 MP + 13 MP + 32 MP + 13 MP
সামনের ক্যামেরা: 32 এমপি
ব্যাটারি: Li-Po 4350 mAh

এবং আমি এই সময়ে আমার গল্পটি শেষ করেছি, আমি আশা করি আপনি আমার লেখাটি উপভোগ করবেন এবং আমি আশা করি আমি এই প্রিয় প্ল্যাটফর্মে বাড়তে এবং অবদান রাখতে পারব, সত্যি বলতে আমি এখানে খুব খুশি আমি কোথায় আছি তা না দেখেই আমি অভিযোগ বা আনন্দ ভাগ করতে পারি। আর কোন জাতি থেকে, আপনাদের জেনে ভালো লাগলো এবং @কিউরেটর এবং @এডমিনকেও ধন্যবাদ যারা আমার জন্য ইতিবাচক ভোট দিয়েছেন, এইটুকুই এবং আবার দেখা হবে বিদায়!

W