আমার তোলা ছবি

হাই বন্ধুরা এবং আপনি যেখানেই থাকুন না কেন সারা বিশ্বের সমস্ত #amarbanglablog সম্প্রদায়। আমার সাথে আবার ফিরে আসুন @umiriska খাবার এবং জলখাবার রেসিপি ব্লগে যা আপনার জন্য অনেক টাকা এবং সময় না দিয়ে বাড়িতে তৈরি করা খুব সহজ। আপনি যারা সারাদিন অফিসে কাজ করেন বা পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে বাড়িতে আরাম করেন তাদের সবাইকে শুভ মঙ্গলবার, আমি আশা করি আপনি কোন সমস্যা ছাড়াই ভালো আছেন। মাদুরা চিনাবাদাম সস তৈরির রেসিপি সম্পর্কে যারা আমার আগের পোস্টটি পড়েছেন এবং বন্ধ করেছেন তাদের সকল বন্ধু এবং সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ, এই খাবারটি সম্পর্কে আপনি কী মনে করেন? খুব অনন্য তাই না? এই পোস্টের নিচে আপনার মতামত দিন। আচ্ছা এইবার আমি ইফতারের মেনু সম্পর্কে শেয়ার করব, আজ আমি এমন একটি রেসিপি শেয়ার করব যা বেশ অনন্য এবং ইতিমধ্যেই ইন্দোনেশিয়ায় বেশ কিংবদন্তি। আগে এই খাবারে খুব একটা পরিবর্তন হতো না, এখন খাবারে বিভিন্ন সংযোজন দিয়ে পরিবর্তন করা হয়েছে। এইবার আমি আঠালো ভাতের সাথে এই কলা যোগ করব যা খুব সুস্বাদু। ঠিক আছে, আপনারা যারা এই রেসিপিটি তৈরি করতে আগ্রহী তাদের জন্য, এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত নীচের রেসিপিটি পড়ুন এবং এই পোস্টের নীচে আপনার পরামর্শ দিতে ভুলবেন না। শুভ কমনা বন্ধু.

আমার তোলা ছবি

ঠিক আছে, কিনকা সস দিয়ে স্টিকি চাল তৈরির উপাদানগুলির জন্য অবশ্যই অনেক উপাদানের প্রয়োজন হয় না এবং আপনি এই সমস্ত উপাদানগুলি নিকটস্থ সুপারমার্কেট বা বাজারে পেতে পারেন। আপনাকে প্রথমে যে উপাদানগুলি প্রস্তুত করতে হবে তা হল আঠালো চাল যা 2 ঘন্টা ভিজিয়ে রাখা হয়েছে, ব্রাউন সুগার, কাঁঠাল, কলা, লবণ, পনির, মিনারেল ওয়াটার, ইনস্ট্যান্ট নারকেল দুধ, কর্নস্টার্চ এবং মার্জারিন। আমরা প্রথম ধাপ শুরু করি।

আমার তোলা ছবি

প্রথম ধাপে আপনাকে একটি রাইস কুকার প্রস্তুত করতে হবে এবং তাৎক্ষণিক নারকেলের দুধের 1 প্যাক, আঠালো চাল যা আপনি 2 ঘন্টা ভিজিয়ে রেখেছেন, পর্যাপ্ত মিনারেল ওয়াটার, আধা চা চামচ লবণ এবং 1টি পান্দান পাতা প্রবেশ করান। তারপরে, আঠালো চালটি একটি রাইস কুকার দিয়ে রান্না করুন যতক্ষণ না এটি পুরোপুরি সেদ্ধ হয় বা আপনি আঠালো চাল বাষ্প করতে পারেন।

আমার তোলা ছবি

দ্বিতীয় ধাপে, আঠালো চাল রান্না না হওয়া পর্যন্ত রান্না করা হয়, এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হল পর্যাপ্ত ব্রাউন সুগার তৈরি করুন এবং তারপরে উপরের ছবির মতো শেষ না হওয়া পর্যন্ত ব্রাউন সুগার কেটে বা স্লাইস করুন।

আমার তোলা ছবি

তৃতীয় ধাপ, ব্রাউন সুগার দিয়ে শেষ হয়ে গেলে, এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হল কিছু কলা প্রস্তুত করুন এবং তারপরে সমস্ত কলা সাজিয়ে নিন। এরপরে, পর্যাপ্ত কাঁঠাল প্রস্তুত করুন এবং উপরের ছবির মতো ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।

আমার তোলা ছবি

চতুর্থ ধাপে, আপনি কলা সেট করা এবং কাঁঠাল কাটা শেষ করার পরে, এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হল একটি ফ্রাইং প্যান প্রস্তুত করুন এবং প্যানে পর্যাপ্ত মার্জারিন দিন। তারপর প্যানে সেট করা কলা গুলোকে জ্বাল দিন যতক্ষণ না কলার দুপাশ বাদামী হয় কম আঁচে।

আমার তোলা ছবি

পঞ্চম ধাপে, আপনি সমস্ত কলা জ্বাল দেওয়ার পর যতক্ষণ না উভয় দিক বাদামী হয়, এখন সমস্ত কলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেটে নিন। আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী আকার সামঞ্জস্য করতে পারেন।

আমার তোলা ছবি

ষষ্ঠ ধাপে, আপনি সমস্ত ভাজা কলা কেটে ফেলার পর, এখন আপনাকে যা করতে হবে তা হল একটি ফ্রাইং প্যান তৈরি করুন এবং প্যানে আরও 1 প্যাক তাত্ক্ষণিক নারকেল দুধ দিন, 1টি পান্ডান পাতা যোগ করুন, 200 মিলিলিটার যোগ করুন প্যানে মিনারেল ওয়াটার, আধা চা চামচ লবণ, স্বাদের জন্য দানাদার চিনি এবং সমস্ত বাদামী চিনি যা আপনি আগে কেটেছিলেন। তারপর, মাঝারি আঁচে বাদামী চিনি দ্রবীভূত না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন। আপনাকে এটি ক্রমাগত নাড়তে হবে যাতে নারকেলের দুধ ভেঙ্গে না যায়।

আমার তোলা ছবি

সপ্তম ধাপে, ব্রাউন সুগার দ্রবীভূত হওয়ার পরে এবং নারকেলের দুধ না ভাঙার পরে, এখন আপনাকে প্যানে রাখতে হবে সমস্ত কাঁঠাল যা আপনি ছোট টুকরো করে কেটেছেন এবং কর্নস্টার্চ দ্রবণ। তারপরে, মাঝারি আঁচে ভালভাবে মিশে যাওয়া এবং সামান্য ঘন হওয়া পর্যন্ত আবার নাড়ুন।

আমার তোলা ছবি

অষ্টম ধাপ, কিনকা সস রান্না শেষ হলে, এখন আমরা এই কিনকা সস পরিবেশন করব। প্রথমে একটি কাপ বা প্লেট প্রস্তুত করুন, তারপর স্টিকি ভাতের উপরে স্বাদের জন্য স্টিকি ভাত এবং গ্রিল করা কলা রাখুন।

আমার তোলা ছবি

শেষ ধাপে, এই শেষ ধাপে আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার স্বাদ এবং ইচ্ছা অনুযায়ী পর্যাপ্ত কিনকা সস যোগ করুন তারপর পনিরকে আরও সুস্বাদু করতে গ্রেট করুন।

আমার তোলা ছবি

এবং সবশেষে, আপনি ইফতারের মেনুতে পরিবার বা বন্ধুদের সাথে মশলাদার কলা স্টিকি ভাত খেতে পারেন। এটি সত্যিই ভাল স্বাদ এবং এই কলা খাওয়ার জন্য খুব উত্সাহী হবেন না, কারণ আপনি বমি বমি ভাব অনুভব করবেন এবং সহজেই পূর্ণ হবেন। ব্রাউন সুগার গ্রেভিটিও বেশ মিষ্টি কারণ এতে মানসম্পন্ন ব্রাউন সুগার ব্যবহার করা হয়। আপনি কি মনে করেন? আপনার কি এটা পছন্দ হয়েছে ? আপনি যদি এটি পছন্দ করেন, তাহলে এই পোস্টের নীচে আপনার সমর্থন প্রদান করুন. আমার সমস্ত বন্ধু এবং সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ যারা আমার আজকের পোস্টটি পড়েছেন এবং থামিয়েছেন কীভাবে কিনকা সস দিয়ে স্টিকি রাইস কলা তৈরির রেসিপি সম্পর্কে। পরবর্তী রেসিপি শেয়ার করার বিষয়ে আরও বেশি উৎসাহী হতে আপনার পরামর্শ এবং সমর্থন দিতে ভুলবেন না। আমার সাথে আরেকটি রেসিপিতে দেখা হবে, @umiriska। শুভকামনা!

আমি আমার ফোন ব্যবহার করে এই ছবিটি তুলেছি:

vivo X50 Pro+

স্ক্রিন: 6.56 ইঞ্চি AMOLED
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন 865
GPU: Adreno 650
RAM: 8GB, 12GB
অভ্যন্তরীণ মেমরি: 128GB, 256GB
বাহ্যিক স্মৃতি:-
রিয়ার ক্যামেরা: 50 MP + 13 MP + 32 MP + 13 MP
সামনের ক্যামেরা: 32 এমপি
ব্যাটারি: Li-Po 4350 mAh

এবং আমি এই সময়ে আমার গল্পটি শেষ করেছি, আমি আশা করি আপনি আমার লেখাটি উপভোগ করবেন এবং আমি আশা করি আমি এই প্রিয় প্ল্যাটফর্মে বাড়তে এবং অবদান রাখতে পারব, সত্যি বলতে আমি এখানে খুব খুশি আমি কোথায় আছি তা না দেখেই আমি অভিযোগ বা আনন্দ ভাগ করতে পারি। আর কোন জাতি থেকে, আপনাদের জেনে ভালো লাগলো এবং @কিউরেটর এবং @এডমিনকেও ধন্যবাদ যারা আমার জন্য ইতিবাচক ভোট দিয়েছেন, এইটুকুই এবং আবার দেখা হবে বিদায়!