আমার তোলা আলোকচিত্র

হাই বন্ধুরা এবং আপনি যেখানেই থাকুন না কেন বিশ্বের সমস্ত #amarbanglablog সম্প্রদায়। আমার সাথে আবার ফিরে আসুন @umiriska ফুড এবং স্ন্যাক রেসিপি ব্লগে যা আপনার জন্য অনেক টাকা এবং সময় ব্যয় না করে বাড়িতে নিজেকে তৈরি করা খুব সহজ। আপনারা যারা কাজ করছেন এবং কার্যক্রম করছেন তাদের জন্য শুভ সোমবার, আমি আশা করি আপনি ভাল আছেন এবং কোন বাধা নেই। আমার সমস্ত বন্ধু এবং সমগ্র সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ যারা ফিলিপাইন থেকে কীভাবে পান্ডান বুকো তৈরি করবেন তার রেসিপি সম্পর্কিত আমার আগের পোস্টটি পরিদর্শন করেছেন এবং সমর্থন করেছেন। এই রেসিপি সম্পর্কে তুমি কি মনে কর? এটি একটি খুব সুস্বাদু ডেজার্ট তৈরি করা খুব সহজ, এই পোস্টের নীচে আপনার মতামত দিন। তাই, এই রৌদ্রোজ্জ্বল সোমবার, আমি ঐতিহ্যবাহী খাবারের রেসিপি শেয়ার করব যা ইন্দোনেশিয়ায় বেশ কিংবদন্তি এবং জনপ্রিয়। আপনি কি কখনও হীরার কথা শুনেছেন? এই খাবারটি সেন্ট্রাল জাভা থেকে আসে। হীরা নামটি সেন্ট্রাল জাভাতে খুব পরিচিত, তবে অন্যান্য অঞ্চলে এটি আলাদা, অন্যান্য অঞ্চলে একে মিষ্টি চাল বলা হয়। ইন্দোনেশিয়া জুড়ে বিস্তৃত অনেক ধরনের হীরা রয়েছে। তাই, এই হীরার রেসিপি সম্পর্কে আগ্রহী? এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত নীচের রেসিপিটি দেখুন এবং সৌভাগ্য কামনা করছি।

আমার তোলা আলোকচিত্র

এই ওয়াজিক বিশেষত্ব তৈরি করতে যা কিনতে হবে এবং প্রস্তুত করতে হবে তা হল আঠালো চাল যা সারারাত ভিজিয়ে রাখা হয়েছে, ব্রাউন সুগার, লবণ, দানাদার চিনি, নারকেলের দুধ, মিনারেল ওয়াটার এবং সবশেষে পান্দান পাতা। এমন অনেক উপাদান নেই যা আপনাকে প্রস্তুত করতে হবে, আপনি সমস্ত উপাদান প্রস্তুত করার পরে, এখন চলুন শুরু করা যাক ঐতিহ্যবাহী ডায়মন্ড খাবার তৈরির প্রথম ধাপ।

আমার তোলা আলোকচিত্র

এই প্রথম ধাপে আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনি আগে তৈরি করা আঠালো চাল রান্না করুন, আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী আঠালো চাল সামঞ্জস্য করতে পারেন। আঠালো চাল রান্না করুন যতক্ষণ না পাত্রের পানি কমে যায় এবং মাঝারি আঁচে রান্না না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে আঠালো চাল নাড়তে হবে।

আমার তোলা আলোকচিত্র

দ্বিতীয় ধাপে, পাত্রের পানি কমে না যাওয়া পর্যন্ত আঠালো চাল সিদ্ধ হওয়ার পর, এখন স্টিমার প্রস্তুত করুন এবং সমস্ত রান্না করা স্টিকি চাল স্টিমারে রাখুন, তারপর মাঝারি আঁচে প্রায় 25 মিনিটের জন্য স্টিকি চাল ভাপুন। নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি পর্যায়ক্রমে আঠালো চাল চেক করুন এবং এটি নাড়ুন যাতে এটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে রান্না হয়।

আমার তোলা আলোকচিত্র

তৃতীয় ধাপে, যখন আঠালো চাল 25 মিনিটের জন্য ভাপানো হয়, এখন 2টি ব্রাউন সুগার প্রস্তুত করুন এবং উপরের ছবির মতো ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। হীরার স্বাদ ভালো করতে ভালো মানের ব্রাউন সুগার ব্যবহার করুন।

আমার তোলা আলোকচিত্র

চতুর্থ ধাপে, ব্রাউন সুগার ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নেওয়ার পরে, এখন একটি পাত্র তৈরি করুন এবং প্যানে 400 মিলি নারকেল দুধ ঢেলে দিন, তারপরে বাদামী চিনির তৈরি টুকরোগুলি রাখুন, তারপরে 1 টেবিল চামচ ব্রাউন সুগার এবং আধা টেবিল চামচ যোগ করুন। প্যানে লবণ এর পরে, নারকেল দুধ ভালভাবে মিশে যাওয়া এবং নারকেলের দুধের রঙ বাদামী না হওয়া পর্যন্ত রান্না করুন এবং নাড়ুন।

আমার তোলা আলোকচিত্র

পঞ্চম ধাপে, নারকেল দুধ রান্না করার পরে, ভালভাবে মেশানো হয় এবং রঙও পরিবর্তন করে, এখন আমরা যা করি তা হল প্রথমে নারকেলের দুধকে ছেঁকে নিন যাতে কোনও ব্রাউন সুগার না থাকে যা এখনও শক্ত থাকে। এখন পর্যন্ত, আপনি কি মনে করেন? যথেষ্ট সহজ ডান? এই পোস্টের নিচে আপনার মতামত দিন.

আমার তোলা আলোকচিত্র

ষষ্ঠ ধাপ, নারকেল দুধ ফিল্টার করার পর যতক্ষণ না ব্রাউন সুগার থাকে যা এখনও শক্ত থাকে, এখন এটি আবার প্যানে ঢেলে আবার নারকেল দুধ রান্না করুন। নারকেল দুধকে আরও সুগন্ধী করতে নারকেল দুধে 1টি পান্ডান পাতা যোগ করুন।

আমার তোলা আলোকচিত্র

সপ্তম ধাপ, নারিকেলের দুধ রান্না হওয়ার পর যতক্ষণ না পান্ডনের গন্ধ আসে এবং সেদ্ধ হয়, এখন আগে স্টিম করা সমস্ত আঠালো চাল ঢেলে দিন। তারপর আঠালো চাল নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না এটি ভালভাবে মিশে যায় এবং নারকেলের দুধ কমে যায়, আঠালো চাল রান্না করতে মাঝারি আঁচ ব্যবহার করতে ভুলবেন না।

আমার তোলা আলোকচিত্র

অষ্টম ধাপ, আপনি আঠালো ভাত রান্না করার পর যতক্ষণ না এটি ভালভাবে মিশে যায় এবং নারকেলের দুধ কমে যায়, এখন একটি মাঝারি আকারের বেকিং ডিশ তৈরি করুন, তারপর প্যানে একটি কলা পাতা বেস হিসাবে রাখুন যাতে পরে এটি সহজ হয়। প্যানে রাখা হলে আঠালো চাল অপসারণ করতে।

আমার তোলা আলোকচিত্র

শেষ ধাপে, সমস্ত আঠালো চাল ঢেলে দিন এবং স্প্যাটুলা ব্যবহার করে কম্প্যাক্ট করুন যাতে এটি কাটা সহজ হয়। এর পরে, একটি খুব ধারালো ছুরি ব্যবহার করে হীরা কাটুন বা আপনি ছুরিটিকে প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখতে পারেন যাতে এটি আটকে না যায়।

আমার তোলা আলোকচিত্র

এবং সবশেষে, হীরা বন্ধু এবং পরিবারের সাথে একসাথে উপভোগ করা যেতে পারে। স্বাদটি খুবই অনন্য এবং সুস্বাদু, বিশেষ করে চা বা দুধের সাথে এটি ওয়াজিককে আরও সুস্বাদু করে তোলে। আপনি কি মনে করেন ? আপনাকে অবশ্যই এই ঐতিহ্যবাহী খাবারটি তৈরি করতে হবে, কারণ এর স্বাদ খুবই ভালো। ঐতিহ্যবাহী হীরার খাবারগুলি কীভাবে তৈরি করা যায় তার রেসিপি সম্পর্কে আপনারা যারা আমার আজকের পোস্ট পড়েছেন এবং পরিদর্শন করেছেন তাদের জন্য ধন্যবাদ। পরামর্শ এবং সমর্থন দিতে ভুলবেন না যাতে আমি খাবারের রেসিপি এবং অন্যান্য স্ন্যাকস শেয়ার করার বিষয়ে উত্তেজিত হতে পারি। আমার সাথে পরবর্তী রেসিপিতে দেখা হবে @umiriska. শুভকামনা!

আমি আমার ফোন ব্যবহার করে এই ছবিটি তুলেছি:

Vivo X50

স্ক্রিন: 6.56 ইঞ্চি AMOLED
চিপসেট: স্ন্যাপড্রাগন 865
GPU: Adreno 650
RAM: 8GB, 12GB
অভ্যন্তরীণ মেমরি: 128GB, 256GB
বাহ্যিক স্মৃতি:-
রিয়ার ক্যামেরা: 50 MP + 13 MP + 32 MP + 13 MP
সামনের ক্যামেরা: 32 এমপি
ব্যাটারি: Li-Po 4350 mAh

এবং আমি এই সময়ে আমার গল্পটি শেষ করেছি, আমি আশা করি আপনি আমার লেখাটি উপভোগ করবেন এবং আমি আশা করি আমি এই প্রিয় প্ল্যাটফর্মে বাড়তে এবং অবদান রাখতে পারব, সত্যি বলতে আমি এখানে খুব খুশি আমি কোথায় আছি তা না দেখেই আমি অভিযোগ বা আনন্দ ভাগ করতে পারি। আর কোন জাতি থেকে, আপনাদের জেনে ভালো লাগলো এবং @কিউরেটর এবং @umiriska ধন্যবাদ যারা আমার জন্য ইতিবাচক ভোট দিয়েছেন, এইটুকুই এবং আবার দেখা হবে বিদায়!