যেহেতু জীবরাঈল (আ:)কে ষষ্ঠ আসমান পর্যন্তই পরিসীমা বেঁধে দিয়েছিলেন আল্লাহ।তাই নবী করিম হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম কে বলেছিলেন আমি যদি এর থেকে বেশি সামনের দিকে অগ্রসর হয় তাহলে আমি পুড়ে যাব। সপ্তম আসমানে আল্লাহর সাথে দিদার হয় আল্লাহর বন্ধুর। ওখানে অবশ্য নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম আল্লাহকে দেখতে পারে না, শুধু তার নূরের হিজাব দেখতে পান।নবী করীম (সাঃ) মেরাজে গিয়েছিল বলেই ৫০ ওয়াক্ত নামাজের জায়গায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষ উম্মতের জন্য ধার্য করা হয়েছিল।নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালামের এই মেরাজের বহু গুরুত্ব রয়েছে আর সবগুলোই তার উম্মতের কল্যাণের জন্যই। যা জান্নাত জাহান্নামের বিবরণ দাজ্জাল থেকে দূরে থাকা এক কথায় আমাদের কোনটা কল্যাণ এবং কোনটা অকল্যান এই সম্পর্কে আমাদেরকে সাবধান হতে বলেছেন।আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদেরকে তার দেওয়া আদেশ উপদেশ গুলো মেনে চলার তৌফিক দান করুন আমীন।
অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।