ভিন্ন ধরনের রেনডম কিছু ফটোগ্রাফি।
আমি @tuhin002
বাংলাদেশ থেকে।
২৫ মাঘ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ।
২৭ হিজরী ১৪৪৫ হিজরি। ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।
সবুজের মধ্যে সূর্যের আলোক রশ্মি এ যেন এক অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে। আমার বাড়ির পাশে এটি লিচু গাছ আছে। লিচু গাছের মাঝখান দিয়ে সূর্যের আলো নিচের দিকে পড়ছিল। হঠাৎ করে চোখ পরতে আলোচিটা চোখে এসে পড়ে। তখনই নিজের কাছে বেশ ভালো লাগলো। আরে ভালোলাগা থেকে একটি ফটোগ্রাফি করলাম। সবুজের সংগ্রহ তার আড়াল দিয়ে সূর্যের আলো সত্যি দৃশ্যটি অনেক ভালো লেগেছে। আমি আশা করি আপনাদের কাছেও ফটোগ্রাফিটি ভালো লাগবে। সবথেকে বড় কথা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবসময় সুন্দর হয়ে থাকে।
বর্তমানে শীতের শেষ সময় দেখে আমরা রয়েছি। আমরা সবাই জানি শীতের শেষে এবং ফাল্গুনের শুরুতে গাছের পাতা সব ঝরে যায়। থেকে মনে একটা এই গাছ সেই গাছটি হলো ভেটুল গাছ। এই গাছের পাতা খুব দ্রুত ঝরে যায়। এবং এ গাছে ফুল আসে। ফুল দেখলে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যায়। ছোটবেলায় এই গাছে ফুল পেটে আমরা বড়ি দিতাম। ছোটবেলার সেই সব স্মৃতি গুলোর মধ্যে এম একটি স্মৃতি আজ হঠাৎ দেখে মনে পড়ে গেল। গাছে একটা পাতাও নেই শুধু ফুল আর ফুল এ যেন এক অনন্য সুন্দর দৃশ্য ফুটে উঠেছে।
এই ফটোগ্রাফিটি দেখে নিশ্চয়ই আপনার বুঝতে পেরেছেন কিসের ফটোগ্রাফি। যে হ্যাঁ এটা হল ফুলের ফটোগ্রাফি এবং এটা হল শিম ফুলের ফটোগ্রাফি। শীতকালে অনেকগুলো সবজি রয়েছে এই সবজির মধ্যে শিম কিন্তু অন্যতম। আমাদের পাশের সবজি বাগানের শেষে সবজি বাগানে অনেক ধরনের সবজির রাগানো আছে তার মধ্যে এটি একটি। প্রচুর পরিমাণে ফুল এসেছে পাশাপাশি অনেক ফলো এসেছে। শিমের এই গোলাপি রংটা আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। এই ফটোগ্রাফিটি বেশ ভালো হয়েছে আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
যেহেতু শীতের শেষের দিকে আমরা এখন। সামনে গরম আসছে। আর আপনারা সবাই জানেন লাউ হচ্ছে গরমে সবজি। গরমের সময় লাউ সবজিটা কিন্তু প্রত্যেকটা মানুষের কাছে খুবই প্রিয়। সবজি বাগানের মধ্যে লাউ গাছটি লাগানো হয়েছে। বর্তমানে লাউ গাছে ফুল এসেছে এখনো ফল ধরে নাই। শীতের পর করে লাউয়ের চাষের শুরু হয় এবং ঠিক গরমের মাঝামাঝি সময়ে ফল আসে এবং সেই ফলগুলো আমরা নিজেদের খাবার হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন লাভে সবজি কিন্তু খেতে ভীষণ মজা। আমার লাল সবজি খুবই প্রিয় একটি সবজি।
আপনারা এই ফুলটি চিনতে পারছেন। হয়তো কেউ চিনতে পারছেন হয়তোবা অনেকেই চিনতে পারছেন না। আসলে এই গাছে ফুল ছাড়া পাতা বলতে কোন কিছুই নেই। গাছে পুরাটা যদি আমি ফটোগ্রাফি করতে পারতাম তাহলে আপনারা বেশ অবাক হতেন। এত পরিমাণ ফুল এসেছে যা আমি অবাক হয়েছি। আই টি আর অন্য কোন গাছ নয় বা কোন ফুল নয় এটি হলো সজিনা গাছের ফুল। এই সময় সজিনা গাছে ফুল আসে কিছুদিনের মধ্যেই ফলে পরিণত হবে। সবজি ডাটা খেতে কিন্তু ভীষণ সুস্বাদ। আর সজিনা ডাটা প্রথমের দিকে কিন্তু অনেক টাকা দাম। আশা করিয়া সজিনা ডাটা সবাই পছন্দ করেন।
উপরে আমি ফুলের বর্ণনা দিয়েছিলাম এখন আপনারা এই ফটোগ্রাফি দেখেই বুঝতে পারছেন এটি কি ফল। এটি হলো শিম ফল। শীতকালের সবজির মধ্যে শিম একটি। এটি যদি আলু দিয়ে রান্না করা যায় তাহলে ভীষণ ভালো লাগে খেতে। আমি ফটোগ্রাফি করতে গিয়ে অবাক হয়ে গেছে ওই গাছের মিনিমাম দশ কেজির উপরে শিল এই মুহূর্তে পারা যাবে। মানুষের প্রচুর পরিমাণে সবজি খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। বসতবাড়িতে আমি বিভিন্ন ধরনের চাষ করে থাকে। গ্রাম মুসলমানের জন্য কিন্তু এটি অনেক সুবিধা জনক।
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ আজকের মতো শেষ করছি। |
---|
ডিভাইসের নাম | Poco |
---|---|
মডেল | M2 |
ফটোগ্রাফার | @tuhin002 |
ক্যাটাগরি | ফটোগ্রাফি |
লোকেশন | https://w3w.co/midsized.handbasket.mastering |
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি আবুল বাশার খায়রুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
VOTE @bangla.witness as witness
OR
মামা আপনি আজকে আমাদের মাঝে অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে বেশ অসাধারণ লেগেছে। শীতের শেষে ফাল্গুনের শুরুতে গাছের পাতা পড়ে যাওয়ার ফটোগ্রাফিটি সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট তৈরি করে শেয়ার করার জন্য।
শীতের শুষ্কতা ছেড়ে বসন্তের আগমন প্রত্যেকটা সৃষ্টির মধ্যে অবাক একটা পরিবর্তন আসে। কয়েকটা ফটোগ্রাফির মধ্যে সেই পরিবর্তনটি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি ধন্যবাদ।
https://twitter.com/ABashar45/status/1755437945824350318?t=hXm3pdIrHhQRAkbp1VbT_A&s=19
আজ আপনার ভিন্ন ধরনের রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিল ভাইয়া। প্রতিটা ফটোগ্রাফি আমার অনেক ভালো লেগেছে। আর তার সাথে বর্ণনা গুলো সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আপনাদের বাড়ির পাশের লিচু গাছের আড়ালে সবুজের সংগ্রহ তার। সত্যি আমার কাছেও দৃশ্যটি অনেক ভালো লেগেছে। আর আপনি ঠিক বলেছেন ভাইয়া। প্রকৃতির সৌন্দর্যগুলো সব সময় সুন্দর হয়ে থাকে। ধন্যবাদ ভাইয়া। এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এই দৃশ্যটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছিল বলেই কিন্তু আমি ফটোগ্রাফিটা করেছিলাম আপু। যাক ভালো লাগলো আপনার ভালো লেগেছে জানেন ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভীষণ ভালো লাগে। সবুজ এর মাঝে সূর্যের কিরণ দেখতে অসাধারন লাগতেছে। এধরনের ফটোগ্রাফি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। ভালো ছিলো ফটোগ্রাফি গুলো ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আপনি আজকে কিছু ভিন্ন ভিন্ন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর করে ক্যাপচার করেছেন। আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফির মধ্যে আমার কাছে ভেটুল গাছ সজিনা গাছের ফটোগ্রাফি বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
চেষ্টা করেছি ভালোভাবে ফটোগ্রাফি করে আপনাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য। আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
সত্যি ভাইয়া সজনে গাছের ফুল আমিও প্রথমে চিনতে পারছিলাম না। পরে আপনার বর্ণনা পড়ে বুঝতে পারলাম। তাছাড়াও শিম গাছের ফুলও দারুন হয়েছে। এরকম সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলেই গাছে এত পরিমাণ সজিনা গাছে ফুল ধরেছে পাতা দেখে নাই শুধু ফুল আর ফুল। যাক শেষ পর্যন্ত চিনতে পেরেছো জেনে বেশ ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
আপনার শেয়ার করা প্রতিটা ফটোগ্রাফিই অনেক সুন্দর হয়েছে। ভেটুল গাছ,শিম ফুল,শিম সবকিছুই অনেক সুন্দর করে ফটোগ্রাফি করেছেন।বিশেষ করে সজিনা গাছের ফুলের ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
শীতের শেষের দিকে সজিনা গাছের ফুল আসে এবং বেশ কিছুদিন পরেই ফল আসবে। আর এই সজনের ডাটা খেতে ভীষণ সুস্বাদু। ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনি খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। ভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। এই ধরনের মিশ্রনে ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভালো লাগে দেখতে। একই অ্যালবামের মধ্যে অনেক গুলো ফটোগ্রাফি দেখতে খুবই ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ গ্রামীন দৃশ্যের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
গ্রামের দৃশ্যগুলো সবসময় সুন্দর হয়ে থাকে। যেহেতু গ্রামের ছেলে তাই সর্বদা চেষ্টা করি গ্রামের সৌন্দর্যগুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাই। আপনার ফটোগ্রাফি গুলা দেখতে বেশ ভালো লাগছে। সজিনা ফুলের ফটোগ্রাফিটা আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে ভাই। ধধন্যবাদ ভাই অনেক সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
এই সজিনা গাছের ফটোগ্রাফি জাহিদদের সজিনা গাছ। এই গাছে ফুল ছাড়া অন্য কোন কিছু নেই। প্রথমে দেখে তো আমি অভাব তাই ফটোগ্রাফি করলাম এবং শেয়ার করলাম ধন্যবাদ।
সজিনা গাছে পাতা বেশি থাকে না পাতার থেকে ফুলই বেশি ধরে।
সত্যিই আপনার ফটোগ্রাফির মাঝে কিন্তু আমি ভিন্নতা খুজে পেয়েছি। বেশ চমৎকার চমৎকার সব ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। যেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশের দৃশ্য বেশি বিদ্যমান ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই খুশি হলাম আপনার পোস্ট দেখে।
সর্বদা চেষ্টা করে যাচ্ছি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য। আপনার ভালো লেগেছে ভালো লাগলো ধন্যবাদ।