জেনারেল রাইটিং:- বিশ্বাসের মর্যাদা।

in আমার বাংলা ব্লগ10 months ago
আমি @tuhin002, আমি আমার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যগনকে আমার পক্ষ থেকে জানায় সালাম," আসসালামু আলাইকুম" সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহুর অশেষ রহমতে ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আলোচনা করবো বিশ্বাস। সব মানুষের প্রতি সব ভাবে বিশ্বাস করা যায় না। বিশ্বাসের মর্যাদা কেউ রাখে কেউ রাখে না। আর সব ক্ষেত্রে এটা সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিছু কিছু জায়গা থেকে যেখানে বিশ্বাসের জায়গাটা নষ্ট করা কখনো উচিত না। বিশ্বাস নিয়ে বাস্তবে একটা ঘটনা আজকে আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরবো। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। তাই শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ...


Source

আমি তখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি। আমাদের স্কুল থেকে প্রতিবছরে আমরা কোন না কোন জায়গায় পিকনিকে যাই। যেহেতু আমি আমার ক্লাসের ফার্স্ট বয় ছিলাম। আর আমি একটু ডানপিঠেও ছিলাম। তবে স্যারদের সাথে আমার সম্পর্ক ছিল মধুর। শুধু স্যার নয়, সেখানে ছাত্রছাত্রী বড় ভাই ছোট বোন সবার সাথে আমার সম্পর্কটা ছিল একটা অন্যরকম। তাদের সুবিধাগুলো আমি একটু দেখতাম আর এই জন্য তাদের কাছে আমি যথেষ্ট ভালো ছিলাম। যেকোনো সমস্যা হলো এসব সমস্যাগুলোর সমাধান করার চেষ্টা করতাম। সময়টা ছিল জানুয়ারি মাস। প্রতি বছর আমরা জানুয়ারি মাসের যেকোনো একটা দিন ধার্য করে যে দিনটাতে আমরা স্কুল থেকে পিকনিকে যায়। পিকনিকে টাকা তোলা থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত অনেক দায়িত্ব বহন করতে হয়। সবাই সব দায়িত্ব সমানভাবে পালন করতে পারে না। আর সব মানুষের মধ্যে লিডারশিপ থাকেনা। আমি যা করতাম সেগুলো সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করতাম। আর এই বিশ্বাসটা আছে বলে আমাদের স্যার সব সবসময় আমার উপর যথেষ্ট ভরসা করত।


যেহেতু স্কুলে প্রত্যেকটা মানুষ আমার উপরে যেকোনো দায়িত্ব দিয়ে তারা ভরসা করত বিশ্বাস করত তাই তাদের ভরসায় বিশ্বাসের জায়গাটা আমি কখনোই নষ্ট করিনি। সব সময় চেষ্টা করেছি তাদের দেওয়া দায়িত্ব গুলো যেন সুন্দরভাবে পালন করতে পারি। প্রতিবছরের পিকনিকের সময় আমরা পিকনিকের আগের রাত্রে বক্স নিয়ে আসতাম। অনেকে অনেক মজা করতাম ওই রাত্রে। সত্যি কথা বলতে সারারাত আমরা স্কুলেই থাকতাম। গান-বাজনা করে সকালবেলায় পিকনিকে যা যেতাম। এই রাত্রে যেহেতু সবাই কমবেশি আসতো। আর এর জন্য অনেকে অনেক কিছু করত যেমন ডাব চুরি করে খাওয়া। এটা ছিল আমাদের এলাকার কমন ব্যাপার কারণ প্রচুর পরিমাণ নারিকেল গাছ রয়েছে আমাদের এলাকায়। আর সবাই জানে এই ছেলেগুলো একটু এমন প্রতিবছরই করে থাকে তাই তাদের কোন কিছুই বলতো না। রাতের আনন্দ শেষ করে সকালবেলা আমরা বাড়িতে এসে গোসল করে পিকনিকের উদ্দেশ্যে বাসে চড়ে রওনা হয়। এবার আমরা গিয়েছিলাম রাজশাহীতে। যথাযথ নিয়মে আমরা রাজশাহীতে গিয়েছিলাম সেখানে আমাদের যতটুকু বেড়ানো দরকার যা দেখার দরকার দেখেছিলাম। এরপরে আমরা বাড়িতে ফিরছিলাম। বাড়িতে আসতে আসতে আমাদের রাত বাজে ১১ টা। বাড়িতে আসার সময় সবার বাবা-মা স্কুলে এসে বসে থাকতো কারণ রাত যেহেতু অনেক হয়ে যেত সবাই তার পরিবারের সাথেই বাড়িতে আসতো। আমরা খুব খুশি মেজাজ এই বাড়িতে পৌঁছেছি।


যে রাত্রে আমরা পিকনিকে গিয়েছিলাম ওই রাত্রে একটা ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। যেটা আমার জানা ছিল না। আমাদের স্কুলের পাশে একটা মুরুব্বি দাদা নাম তার লতিফ। তিনি মারা গেছেন আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুন। ওই দাদা আমাকে খুব ভালবাসত। তার সাথে আমার সম্পর্কটা ছিল খুবই মধুর। ঐদিন কিছু ছেলেরা ওই দাদার দোকানের একটু ফোকট ভেঙ্গে কিছু চানাচুর এবং বিস্কুট চুরি করে খেয়েছিল। এই বিষয়টা আমি কিছুই জানিনা। অথচ বাড়ি এসে বাস থেকে না বা সাথে সাথে আমার আব্বা জিজ্ঞাসা করছে বাবু একটা কথা বলতাম সত্যি কথা বলবি? আমিতো রীতিমতো অবাক আসতে পারলাম না আব্বা এমন কথা বলছে। আমি তাকে বললাম কি হয়েছে আব্বু বলেন? তখন তিনি বলছেন তো লতিফ দাদার দোকান ভেঙে কি তুই খেয়েছিস? এই কথা সোনা মাত্র আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি বললাম কই না তো আব্বা কেন কি হয়েছে? তখন তিনি বিস্তারিত ঘটনা আমাকে খুলে বললেন। আমার আব্বা বারবার বলছে যদি তুই খেয়ে থাকিস তাহলে বল আমি গোপনে গিয়ে তার টাকা দিয়ে আসবো। আমি বারবার আব্বাকে বললাম না এমন ঘটনা আমি জানি না। তখন আমি আব্বাকে বললাম দাদা কি আমাকে দোষারোপ করেছে? তখন আমার আব্বা বললো না সে তোকে দোষারোপ করে নাই। সে বিশ্বাসই করতে পারছে না যে তুই এই কাজটি করবি। এই কথা শুনে আমার মনটা ভরে গেল।


যেহেতু এমন একটা কাজ ঘটে গেছে সে তোর কারা করেছে সেটা তো বের করতে হবে। সবাই উদ্বেগ যে কে এই কাজটি করেছে। শেষ পর্যন্ত যে কাজটি করেছে তাদেরকে অনুসন্ধান করা যায়। আমাদের গ্রামের দুইজন এবং আমার চাচাতো ভাই। ওই ঘটনা ঘটিয়েছিল আমার চাচাতো ভাই কিন্তু দোষ করেছিলাম আমার উপরে। কিন্তু বিশ্বাস এমন একটা জিনিস কারোর উপরে যদি পরিপূর্ণভাবে বিশ্বাস থাকে তাহলে সেই বিশ্বাসের মর্যাদা রাখলে যেকোনোভাবে আপনি বিশ্বাসযোগ্য তা হারাবেন না। আমি আগেই বলেছি ওই দাদা আমাকে অনেক বিশ্বাস করে আর তার বিশ্বাসের অমর্যাদা আমি কখনোই করতে চাই না। শেষ পর্যন্ত সত্য যেটা সেটা বেরিয়ে আসে। এরপর আমি ওই দাদার সাথে দেখা করি। তখন ঐ দাদা বলে আমার বিশ্বাস ছিল তুই এই কাজ করবি না। আমিও দাদাকে বলেছিলাম দাদা আমি এমন কাজ করবো এটা যে আপনি বিশ্বাস করেনি এটা জানার পর আমার খুবই ভালো লেগেছে। আসলে কেউ কাউকে বিশ্বাস করলে তার বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে হয়। বিশ্বাসটা অর্জন করা যতটা সহজ সেটা রক্ষা করা তার থেকেও বেশি কঠিন।


ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

👨‍🦰আমার নিজের পরিচয়👨‍🦰


1666192548913_1666192548801_1666192548599_1666192548416_1666192548270_1666192548091_1666192547839_1666192547665_1666192022150.jpg

আমি আবুল বাশার খাইরুল আলম তুহিন। আমার জন্ম ১১ এপ্রিল ১৯৯৫ সালে। আমার বাসা মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানা, জুগীর গোফা গ্রাম। আমি বিবাহিত। বর্তমানে আমার একটা পুত্র সন্তান আছে। আমি গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি রাজশাহী নিউ গভমেন্ট ডিগ্রী কলেজ থেকে। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি। এই ব্লগে কাজ করার মাধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়। আমি ছবি আঁকতে,গান গাইতে,কবিতা লিখতে অনেক পছন্দ করি। এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। আর আমি স্টিমেটে জয়েন করেছি (২৭ - ০৬ - ২০২২) সালে। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইলো।


Logo.png

(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )


4gZTTLyoV1msFb1u1BdB14ZHSP5sNg8hbP9cbJyTmUqfzLdXDsNijBKWNGJn5ogmozSiA7cyReMsKwomyC79dv8nHgZj3RKbXhPtULzHviAUBY9Vc8ousmvcnNywqK...hMHPzmtXdqcE25kuBukgtAciNVXSHonSRqmAmfHf9YgyuYwwZo1Nd9dUCogeVvSsKh3MRCxw1Khi2NyeZh4Rt4J9n7wTsZvJ1tiUMafwrMjZ5AQz2ERchsjjJv.png

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

3YjRMKgsieLsXiWgm2BURfogkWe5CerTXVyUc6H4gicdRPxFqYAEtmnwbJrshP4Tdaov4BmxkXJqLhx2USjht6Vy2soth7e34k1TKBQ2RZ2vXNJBF8X9uKH9aLNKFV...xU6W1ggWaLoBhkXz82k34bfNqfnFypapZe2oHzEHELJzLj6msr2RorLQSivfSXJaPiBZmUdQYzewFKsaGxDCyC6yRhEDYu8mNwzeEnkjmmjmpLrQEyQZKZnCTp.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 10 months ago 

সত্যি তাই বিশ্বাস এমন একটা জিনিস তা একবার হয়ে গেলে তার অমর্যাদা হয় না তেমনি বিশ্বাস হারিয়ে গেলেও আর তা ফিরে পাওয়া যায় না।আপনার দাদার কাছে সে বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছিলেন জন্যই আপনার প্রতি বিশ্বাস রেখেছিলো।পিকনিকে যাওয়ার অনুভুতি গুলো অনেক সুন্দর ছিলো।ধন্যবাদ

 10 months ago 

জি আপু ঠিক বলেছেন দাদার সাথে আমার সম্পর্কটা ভাল ছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন বলেই তাকেও আমার অনেক ভালো লাগতো। আর পিকনিকে অনুভূতি সব সময় দারুন হয়ে থাকে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 10 months ago 

সব মানুষের প্রতি বিশ্বাস করা যায় না আর প্রতিটা মানুষ অন্ধ বিশ্বাস করে বলে জীবনে ঠকে যায়। আপনি ক্লাসের ফার্স্ট বয় ছিলেন। আপনার কার্যক্রম দেখেই বোঝা যায়। আপনি খুব বুদ্ধিমান একজন মানুষ। খুব ভালো লাগছে যে আপনাকে সকল দায়িত্ব স্কুল থেকে দেয়া হয়েছিল এবং আপনি বিশ্বাসের সাথে দায়িত্বগুলো পালন করেছেন। সত্যি বলতে ভাইয়া বিশ্বাসটাই মেইন। একটা মানুষকে কিন্তু আমরা বিশ্বাস করতে পারি না কিন্তু আপনাকে সহজেই সবাই বিশ্বাস করতেছে। খুব ভালো লাগছিল। লতিফ দাদা মারা গেছেন। ওনাকে আল্লাহ তা'আলা যেন জান্নাতবাসী করেন। আপনার বাবার সততা দেখে আমি মুগ্ধ। আসলে প্রতিটা বাবার এমনই হওয়া উচিত নিজের ছেলেকে যে এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলতেছে। যে বাবা তুই কে কিছু খেয়েছিস দোকান ভেঙ্গে। অনেক ভালো লাগলো অনেক। সেই মানুষটা বিশ্বাসই করতে পারতেছে না আপনি এমন কাজ করবেন। আসলে আপনার প্রতি এতটা বিশ্বাস জন্মে গেছে তাহলে বুঝুন আপনি কত ভালো মনের একজন মানুষ ছিলেন।আপনি ওই দাদার বিশ্বাসের মর্যাদা রাখত পেরেছেন। সত্যিই আপনি প্রশংসার দাবিদার। আপনার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য দেখে আমি মুগ্ধ হচ্ছি। আপনি ঠিক বলেছেন বিশ্বাস অর্জন করা যতটা সহজ এটা রক্ষা করা ততো টাই কঠিন। অনেক ভালো লাগলো আজকে আপনার বিষয়ে পড়ে।

 10 months ago 

মানুষের জীবনে চলার পথে কাউকে না কাউকে বিশ্বাস করতে হয়। আর এই বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে কেউ বিশ্বাস রাখে কেউ বিশ্বাস ভেঙে দেয়। স্কুল জীবন থেকে শুরু করে দাদার সাথে আমার ভালো সম্পর্ক ছিল। আমি কখনো চাইনি তার সাথে সেই সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যাক। সব সময় চেষ্টা করি মানুষের সাহায্য না করতে পারলেও কাউকে ক্ষতি না করার। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই সমস্ত মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 10 months ago 

আসলেই ভাই, বিশ্বাস জিনিসটাই এমন যার প্রতি একবার আসে তাকে এতো সহজে অবিশ্বাস করা যায় না। আপনার দাদার আপনার প্রতি অগাধ বিশ্বাস ছিল এটা জেনেও ভালো লাগছে। আপনার চাচাতো ভাই আপনার উপর দোষটা এদিক দিয়ে দিয়েছিল! আসলে আপনার গল্পটা অনেকের কাছে অনুপ্রেরণার হবে 🍀

 10 months ago 

আসলে ভাই এই ঘটনাটি ঘটেছিল পিকনিকের আগের রাত্রে অথচ আমি কিছুই জানতাম না। কিন্তু বাড়ি এসেই আমার ঘাড়ে দোষ পড়েছে। ধন্যবাদ ভাই মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 10 months ago 

আসলে গ্রামের মধ্যে ছোটবেলায় অনেক বেশি আনন্দ করা যায়। যেহেতু অনেক নারকেল গাছ ছিল আপনারা নারকেল এবং ডাব চুরি করে খেতেন রাত্রি বেলায়। বেশ মজার একটি বিষয় শেয়ার করলেন। সেই সাথে পিকনিকে যাওয়ার মুহূর্তটা আরো অনেক আনন্দের ব্যাপার। তবে একটা বিষয় বেশ খারাপ লাগলো আপনার লতিফ দাদার দোকান চুরি করে জিনিস খাওয়া দাওয়া করলো। অবশ্যই অবশেষে আপনি করেন নাই সেটা প্রমাণিত হলো। আসলেই বিশ্বাসের মর্যাদা রাখাটা খুবই মূল্যবান একটা জিনিস। অনেক ভালো লাগলো আপনার বিষয়টি বিস্তারিত পড়ে।

 10 months ago 

আসলে আপু ডাব চুরি করে খাওয়াটা আমাদের গ্রামে খুব বড় অপরাধের কাজ না। সবাই তো মজা করে অনেকেই খেয়ে থাকে। কিন্তু কারো দোকান ভেঙে খায় এটা বড় অপরাধ। আর এ ধরনের বড় অপরাধ গুলো কখনো আমার দ্বারা সম্ভব না। তবে মানুষ ভুল করতেই পারে। তবে চেষ্টা করি এসব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 10 months ago 

কোন মানুষের প্রতি একবার বিশ্বাস হারিয়ে গেলে আর সেই বিশ্বাস খুঁজে পাওয়া যায় না। আপনি আজকে চমৎকার একটি টপিক আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন বিশ্বাস এই মর্যাদা । এটা জেনে বেশ ভালো লাগলো যে স্কুলের কোন কাজ শুরু হলে প্রথমেই আপনাকে দায়িত্ব দেওয়া হতো। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 10 months ago 

স্কুল জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত লিডারশিপ করে এসেছি। বল্টনের সময় কখনো কাউকে কমতি করি নাই হয়তোবা এটাই ছিল আমার প্রাপ্য। অনেক ধন্যবাদ ভাই সমাজকে মন্তব্য করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 54787.37
ETH 2302.94
USDT 1.00
SBD 2.35