স্বহস্তে বানানো খরগোশের ডাই পোস্ট |
Device - poco M2
আমি আজকে আপনাদের মাঝে একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।আমি আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো একটি খরগোশের ডাই পোস্ট।আজ সকালে একটি খরগোশের ছানা দেখে মনে করলাম আজ এই খরগোশের ছানাটি তৈরি করতে পারি কি চেষ্টা করে দেখি।তাই তৈরি করতে শুরু করে দিলাম।অনেক গুলো নষ্ট হওয়ার পরে শেষ পর্যন্ত এটি আমি বানাতে সক্ষম হয়েছি।এখন আপনাদের মাঝে শেয়ার করব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
Device-poco M2
ক্রমিক নম্বর | উপাদান |
১ | টিস্যু পেপার |
২ | হাইলাইটার |
৩ | জেল পেন |
৪ | কসটেপ |
Device-poco M2
প্রথমে আমি একটি টিস্যু পেপার নিয়েছি।
|
Device-poco M2
টিস্যু পেপার কে লম্বালম্বি করে দুইটি ভাজে ভাজ করে নিয়েছে।
Device-poco M2
ভাজ করা টিস্যু টিকে মাঝখান দিয়ে ভাগ করে দুই পাশ দিয়ে ভেঙ্গে নিয়েছি।
Device-poco M2
এই ধাপে আমি নিচের দিকের অংশ যেভাবে ভেঙে নিয়েছি ঠিক ওই একই ভাবে উপরের দিকে অংশটাও ভেঙে ভাঁজ করে নিয়েছি।
Device-poco M2
এ ধাপে আমি উপরের অংশটিকে পুনরায় ভেঙে নিয়েছি।
|
Device-poco M2
টিস্যু পেপার কে উল্টিয়ে নিয়েছি এবং নিচের অংশটি ভেঙে দিয়েছি।
Device-poco M2
ভাজ করা টিস্যু পেপারটির দুই কোণা একত্রিত করে কসটেপ দিয়ে গোল করে আটকিয়ে নিয়েছি।
Device-poco M2
এই ধাপে টিস্যু পেপারটি উল্টে নিয়েছি। উক্ত গোল অংশটি আঙ্গুলের ভেতর দিয়ে খরগোশের কান এবং মুখের আকৃতি দিয়েছে।
|
Device-poco M2
আমি যে মুখের আকৃতি দিয়েছি ঐ আকৃতির মধ্যে জেলপেন দিয়ে চোখ,নাক,মুখ এবং খরগোশের গোঁফ এঁকেছি।
Device-poco M2
হাইলাইটার দিয়ে খরগোশের কান আমি রঙ্গিন করে দিয়েছি।
Device-poco M2
সর্বশেষে আমি খরগোশের পরিপূর্ণ একটি আকৃতি দিয়েছি।
|
সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় নিয়ে শেষ করছি।আল্লাহ হাফেজ।
আজ এই পর্যন্ত।সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ |
device | poco M2 |
Location | Meherpur |
Photograpy | ডাই পোস্ট |
👨🦰আমার নিজের পরিচয়👨🦰
আমি তুহিন ব্লগ।আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।আমার মাতৃভাষা বাংলা।আমি বাংলা ব্লগে কাজ করতে অনেক ভালোবাসি।এই ব্লগে কাজ করার মধ্যমে আলাদা প্রশান্তি পায়।আমি পাশাপাশি একটি ব্যবসা করি।এ ছাড়া আমার একটি বাগান আছে। এবং বাগানে অনেক ফল ও সবজির চাষ করে থাকে।আমি ছবি আঁকতে পছন্দ করি।মাছের চাষ আমার প্রধান পেশা।এছাড়া আমি বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে খুব পছন্দ করি। সংক্ষিপ্ত আকারে আমার নিজের পরিচয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।
(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )
|
---|
|
---|
|
---|
|
---|
|
---|
|
---|
|
---|
ওয়ালাইকুম আসসালাম,
আপনার খরগোশ তৈরির প্রক্রিয়াটা দেখে বেশ ভালো লাগলো। খুব সুন্দরভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। খরগোশের কান গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এই প্রক্রিয়াটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনার গঠন মূলক মন্তব্য করার জন্য।
মানুষের চেষ্টা করলে অনেক কিছু সম্ভব তার একটি প্রমাণ আজকের এই খরগোশ।আপনি অনেকগুলো টিসু নষ্ট করার পরে, অবশেষে এই খরগোশটি বানাতে পেরেছেন। আসলে চেষ্টা যদি না করতেন এতোটুকু আশা সম্ভবত না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে খুব চমৎকার একটি খরগোশ বানিয়ে শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিক বলেছেন ভাই চেষ্টা করছি বলেই করতে পারছি।
আশা করি এরকম আরো প্রচেষ্টার ফসল আমাদের সাথে তুলে ধরবেন ধন্যবাদ
এভাবে টিসু দিয়েও যে কিউট খরগোশ বানানো যায় এটা জানতাম না আগে। কারণ টিসু তো অনেক পাতলা। আপনি অবাক করার মতন একটি ডাই প্রজেক্ট বানিয়েছেন ভাই। খুব ভালো হয়েছে আপনার এই খরগোশের ডাই টি। আমিও শিখে নিলাম । বানাতে পারবো চেস্টা করলে। যেমন আপনিও কয়েকবার চেস্টার পর পেরেছিলেন।
অবশ্যই চেষ্টা করলে আপনি ও পারবেন।
ভাইয়া আপনার টিস্যু দিয়ে খরগোশ তৈরি টি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে । খরগোশটি দেখতে কিন্তু বেশ কিউট হয়েছে । খুব সুন্দর করে আপনি তৈরি করেছেন এটি । যদিও অনেকগুলো টিস্যু নষ্ট করার পর অবশেষে আপনি তৈরি করতে সফল হয়েছেন । আসলে চেষ্টায় মানুষের সবই হয় সেটিই প্রমাণ করেছেন । ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগল।
খরগোশের ছানাকে দেখে তৈরি করার চেষ্টা করেছেন আপনি, যা দেখে খুব ভালো লাগলো। টিস্যু দিয়ে চমৎকার ভাবে খরগোশের ছানা তৈরি করেছেন আপনি। খরগোশ ছানার কান গুলো খুব কিউট লাগছে দেখতে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন আপনি। সুন্দর একটি ডাই প্রজেক্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক চেষ্টা করছি বলেই পারছি আপু।
চেষ্টা করলে সব কষ্টের কাজ সহজ হয়ে যায়। টিস্যু দিয়ে এত সুন্দর খরগোশ বানিয়েছেন দেখে মনে হচ্ছে জ্যন্ত খরগোশ। ধন্যবাদ এত সুন্দর ডাই পোষ্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অনেক চেষ্টার পর খরগোশটিকে ট্যিস্যু পেপার দিয়ে বানাতে পেরেছেন দেখে ভাল লাগলো। কষ্টের ফল মিষ্টি হয়।অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। অনেক অভিনন্দন আপনাকে।
কথায় বলে কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে।
ভাইয়া,আপনার আজকের ডাই প্রজেক্ট দেখে আমার খরগোশগুলোর কথা মনে পড়ে গেল।আমি অনেকগুলো খরগোশ পালন করেছিলাম, কিন্তু দূর্ভাগ্য বসত খরগোশগুলো মারা গিয়েছে।খুবই মিস করি সেগুলোকে।তবে টিস্যু পেপার দিয়ে খুব সুন্দর করে এটি তৈরি করেছেন ভাইয়া।
আপনার পোষা খরগোশ গুলো মারা গেছে শুনে অনেক খারাপ লাগলো আপু।
টিস্যু দিয়ে খরগোশ তৈরীর আইডিয়া একেবারে দারুণ ছিল ভাইয়া। সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে খরগোশের কান দুটো। খরগোশের কান দুটো হঠাৎ করে যে কেউ দেখলে মনে করবে সত্যিকারের খরগোশের কান। আপনার ক্রিয়েটিভ চিন্তা ধারা এবং দক্ষতা দারুন লেগেছে আমার। নতুনত্ব ফুটিয়ে তোলার জন্য ইউনিক একটি পদ্ধতি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।
আমি চেষ্টা করছি নতুন কিছু উপহার দিতে আপনাদের মাঝে।
টিস্যু দিয়ে খরগোশের অরিগামি তৈরি করার খুবই চমৎকার একটা পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আসলে এ ধরনের জিনিস তৈরি করার ক্ষেত্রে আমাদের ভিন্ন ধরনের একটি চিন্তাধারা বিকাশ ঘটাতে হয়। যা আপনার পোষ্টের মধ্যে দিয়ে স্পষ্ট ভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে।